প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অসাধারণ সাফল্য
০৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ এএম

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়ে একের পর এক অসাধারণ সাফল্য অর্জন করছেন। বাংলাদেশের সরকার প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণকে পরাশক্তিসহ সকল দেশ তাঁকে সাদরে গ্রহণ ও অকুণ্ঠচিত্তে অভিনন্দিত করেছে। এতে হাসিনার দীর্ঘ দেড় দশকের বেশি সময় ধরে বিশ্বে বাংলাদেশ যে ইমেজ সংকটে ছিল, তা রাতারাতি বদলে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে যায়। দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিন পর তিনি যখন জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেন, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দর কাছে তিনি কতটা আন্তরিকতা ও উষ্ণতার সাথে গ্রহণীয়-বরণীয় হয়েছিলেন, তা সারাবিশ্ব দেখেছে। অনেক দেশের সরকার প্রধান তার সাথে দেখা ও কথা বলার জন্য উদগ্রীব হয়েছিলেন। তার পক্ষে সবাইকে সময় দেয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। সেটা ছিল দেশের ইতিহাসে এক অভুতপূর্ব দৃশ্য। অবশ্য সরকার প্রধান হওয়ার আগে থেকেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর ক্যারিশমাটিক বৈশিষ্টের জন্য বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য ছিলেন। পরাশক্তিসহ যেকোনো দেশের সরকার প্রধানের সাথে তিনি সাক্ষাৎ করতে পারতেন। এমন অনেক নজির রয়েছে। তিনি সরকার প্রধানের দায়িত্ব নেয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে। বলা যায়, এক ব্যক্তি বাংলাদেশের অতীতের সঙ্গে ব্যাপক ইতিবাচক পার্থক্য গড়ে দিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়ে তিনি কালক্ষেপণ না করে বিশ্বে বাংলাদেশের গুরুত্ব বাড়াতে একের পর এক পদক্ষেপ নিয়েছেন। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দেশ সফর ও সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশের ভিশন তুলে ধরেছেন। ঈদের তিন দিন আগে তিনি বিশ্বের নতুন অর্থনৈতিক পরাশক্তি চীন সফরে যান। দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সাথে বৈঠক করেন। একটি চুক্তিসহ ৮টি সমঝোতা স্বাক্ষর করেন। এতে পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়সহ তিস্তা প্রকল্পে চীনের সহযোগিতার ইতিবাচক আলাপ হয়েছে। মংলা বন্দর উন্নয়নে চীনের অংশগ্রহণ নিয়ে কথা হয়েছে। অন্যান্য ক্ষেত্রে চীন সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। এ সফর বাংলাদেশের জন্য ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, বাংলাদেশের নব্বই ভাগ মানুষের চিরশত্রুতে পরিণত হওয়া ভারত কোনোভাবেই তা পছন্দ করছিল না। নানাভাবে সফর বানচাল করার অপচেষ্টা করেছে। তবে ব্যক্তি যখন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তিনি তার তোয়াক্কা না করে এবং ভারতকে উপেক্ষা করে চীন সফরে যান। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য বর্হিবিশ্বে এক নতুন দুয়ার খুলে যায়। অবশ্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার আগে প্যারিসে থাকতেই ভারতীয় মিডিয়ায় সাক্ষাৎকার দিয়ে ভারতের অন্যায় আচরণকে যে প্রশ্রয় দেবেন না, তা জানিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি ভারতের চোখে চোখে রেখেই বলেছিলেন, বাংলাদেশ যদি অস্থিতিশীল হয়ে উঠে, তার সেভেন সিস্টার্সও অস্থিতিশীল হওয়া থেকে রক্ষা পাবে না। এই হুঁশিয়ারি দিয়েই দেশে ফিরে তিনি প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের পর পালিয়ে যাওয়া হাসিনা ও মোদির যৌথ প্রযোজনায় দেশের বিরুদ্ধে লাগাতার ষড়যন্ত্র হয়েছে। দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে তিনি সেসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে এখন পূর্নোদ্যমে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন। ভারতের যেকোনো অন্যায় আচরণ ও বক্তব্যের জবাব কঠোর ভাষায় দিচ্ছেন। মোদি সরকার ও তার গোদি মিডিয়ার অনবরত মিথ্যাচারকে থোড়াই কেয়ার করে চলেছেন। তিনি ভারতের অন্যায় আচরণকে যেমন ছাড় দিচ্ছেন না, তেমনি সমতাভিত্তিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছেন। যদিও মোদি আন্তর্জাতিক রীতিনীতির তোয়াক্কা না করে ঝগড়াটে মহিলাদের মতো কোনো কিছুতে ভাল না দেখে গোয়ার্তুমি আচরণ করছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘গুড জেস্চার’ দেখিয়ে তার সাথে বৈঠকের আগ্রহ প্রকাশ করলেও মোদি কূটনৈতিক শিষ্টাচার বর্হিভূত আচরণ করে অনীহা দেখিয়েছেন। এতে একদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদারতা ও প্রজ্ঞা যেমন প্রকাশিত হয়েছে, অন্যদিকে মোদির সংকীর্ণ মানসিকতার পরিচয় মিলেছে। গত ৩ এপ্রিল থাইল্যান্ডে তিন দিনব্যাপী বঙ্গোপসাগরীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা জোটের (বিমসটেক) শীর্ষ সম্মেলন যোগ দিতে যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বলা বাহুল্য, সম্মেলনে সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন তিনি। সবাই তাঁর বক্তব্য শোনার জন্য আগ্রহী হয়েছিলেন। তিনি বিশ্বনেতার মতোই অত্যন্ত গঠনমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। এতদঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ কীভাবে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সমৃদ্ধির পথ তৈরি করা যায়, তার পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন। সফরের প্রথম দিন তিনি ব্যাংককে বিমসটেক ইয়াং জেনারেশন ফোরামে মূল স্পিকার হিসেবে বক্তব্য দেন। থাইল্যান্ডের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যাংকার, সাংবাদিক ও সংস্থা প্রধানদের সঙ্গে প্রাতরাশ বৈঠক করেন। বাংলাদেশের বোঝা হয়ে থাকা রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বিমসটেকের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। সম্মেলনের ফাঁকে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমানের সঙ্গে মিয়ানমারের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শিউ-এর সাথে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়। বৈঠকে মিয়ানমারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রাথমিকভাবে নিজ দেশে ফেরত নেয়ার জন্য উপযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আরও ৭০ হাজার রোহিঙ্গার চূড়ান্ত যাচাই-বাছাই চলছে। বাকিদের যাচাই দ্রুত সম্পন্ন হবে। বলার অপেক্ষা রাখে না, রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে এটি একটি বড় ধরনের অগ্রগতি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ সংকট ডিল করার জন্য হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে যোগ্য একজনকেই নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি নেপথ্যে থেকে সংকট সমাধানে দক্ষতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। এ সফরের উল্লেখযোগ্য দিক ছিল, সম্মেলনের সাইডলাইনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে বৈঠক। যদিও এ সাক্ষাৎকার নিয়ে ভারত নানা টালবাহানা করেছে। শেষ পর্যন্ত তা হয়েছে। এক্ষেত্রে তার অনন্য বিজয় অর্জিত হয়েছে। তার সঙ্গে বসতে বাধ্য হয়েছেন মোদি। বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার গাটস নিয়েই তার সাথে কথা বলেছেন। বৈঠকে তাঁর শারীরিক ভাষাও ছিল বিশ্বনেতার মতো। ৪০ মিনিটের এ বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতে আশ্রয় নেয়া ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছেন। তিনি দ্ব্যর্থহীনভাবেই বলেছেন, ভারতে বসে হাসিনা অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন। এছাড়া বৈঠকে তিনি তিস্তার পানিবন্টন ও সীমান্ত হত্যার প্রসঙ্গসহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। অন্যদিকে, নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এর জবাবে ড. ইউনূস বলেছেন, এ সবই ভুয়া খবর। সব প্রতিবেদন ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তিনি বাংলাদেশে ভারতীয় সাংবাদিক পাঠানোর আহ্বান জানান। মোদির সাথে বৈঠকে ড. ইউনূস ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ়চেতা এবং চোখে চোখ রেখে কথা বলেছেন। এখানে কোনো তোষামোদি বা বিনয়ে নুয়ে পড়ার কিছু ছিল না। ছিল বাংলাদেশের একজন আত্মমর্যাদাশীল নেতার ভূমিকা। অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, বিএনপি এ সফরের সার্বিক সাফল্য বিচার না করে শুধু মোদির সাথে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত সরকার প্রধানের বৈঠক দুই দেশের জন্য আশার আলো। মোদি যে বৈঠকে বাংলাদেশে তথাকথিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের কথা বলেছেন, এ নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই। সীমান্ত হত্যা নিয়ে মোদির বক্তব্যের কোনো প্রতিবাদ নেই। তিনি শুধু দুই সরকারের বৈঠকের প্রশংসার মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকেছেন। এর মাধ্যমে বিএনপির ভারত তোষণ নীতির প্রকাশ ঘটেছে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন। বিমসটেক সম্মেলনে সবচেয়ে আনন্দের এবং গৌরবের বিষয় ছিল, আগামী দুই বছরের জন্য বিমসটেকের চেয়ারম্যান হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব নেয়া। গত শুক্রবার বিমসটেক সম্মেলন শেষে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রা বিমসটেকের চেয়ারম্যানশিপ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিমসটেকে অংশগ্রহণ যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে, তাতে সন্দেহ নেই। এটা তার সাফল্যে আরেকটি পালক যুক্ত করেছে। বিশ্ব ও আঞ্চলিক রাজনীতিতে যে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন, তা নতুন করে বলার কিছু নেই। তিনি বহু আগে থেকেই উপমহাদেশের দেশগুলোর সাথে কানেক্টিভিটি ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সমৃদ্ধির কথা বলে আসছেন। তিনি ২০১২ সালেই বলেছিলেন, উপমহাদেশের ল্যান্ডলকড দেশ যেমন ভুটান, নেপাল, ভারতের অঙ্গরাজ্য সেভেন সিস্টার্স, যাদের সমুদ্র যোগাযোগের সুবিধা নেই, তারা বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে পারস্পরিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে। প্রধান উপদেষ্টা হয়েও তিনি সেই কথার পুনরাবৃত্তি করেছেন। এতে ভারত তেলেবেগুণে জ্বলে উঠেছে। মোদি ও তার গোদি মিডিয়া এবং দেশে তার দোসররা এর তাৎপর্য বুঝতে না পেরে ভুল ব্যাখ্যা দেয়া শুরু করেছে। ভারতের রাজনীতিক ও সেভেন সিস্টার্সের কোনো কোনো মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশ ভারত থেকে সেভেন সিস্টার্সকে বিচ্ছিন্ন করতে চায়। তারা এ হুমকিও দিয়েছেন, ফেনীর সাথে বৃহত্তর চট্টগ্রামের যে সংযোগ তা বিচ্ছিন্ন করে চট্টগ্রামকে আলাদা করে দেবে। এটা তাদের অজ্ঞতা ছাড়া কিছু নয়। আমরা যদি ইউরোপের দিকে তাকাই তাহলে দেখব, সেখানে একদেশের সাথে আরেক দেশের অবাধ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক যোগাযোগ রয়েছে। কোনো সমস্যা হচ্ছে না, বরং দেশগুলো উপকৃত হচ্ছে। বিএনপি সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দূরদর্শী চিন্তা দিয়ে ‘লুক ইস্ট’ বা পূর্বমুখী অর্থনীতি ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার নীতি নিয়েছিলেন। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশ হতো দক্ষিণ এশিয়ার যোগাযোগ ও অর্থনীতির হাব। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন ইত্যাদি দেশগুলোর সাথে কানেক্টিভিটি রয়েছে এবং দেশগুলো উপকৃত হচ্ছে। অথচ ‘লুক ইস্ট’ নীতি বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশ আজ সবদিক থেকে অনেক দূর চলে যেত। হাসিনা এসে শুধু ভারতের তাঁবেদারি করে এ নীতি থেকে সরে আসে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন এই নীতিই অবলম্বন করছেন। আমরা আশা করি, এক্ষেত্রেও তিনি সফল হবেন। মনে রাখতে হবে, ভারতের কারণে বিপুল সম্ভাবনাময় সার্ক কার্যকর হতে পারেনি। এর বিকল্প হিসেবে বিমসটেক সফল হতে পারে। এর চেয়ারম্যান এখন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আশা করা যায়, তাঁর নেতৃত্বে বিমসটেক দ্রুত এগিয়ে যাবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

নাসিরনগর প্রশাসনের বর্ষবরণে উপস্থাপক ছাত্রলীগ কর্মী, সাংবাদিককে এসিল্যান্ড বললেন কিছু হবে না!

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আহমাদ মারা গেছেন

পহেলা বৈশাখ আমাদের সংস্কৃতি, ভালোবাসা আর আনন্দের প্রতীক : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

নববর্ষে আইন শৃঙ্খলা সুরক্ষায় প্রশংসনীয় ভূমিকায় র্যাব - ৯

ছাত্রদলের সহ সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করায় কুপিয়ে আহত করলো সভাপতি-সম্পাদক

সর্বাধুনিক যুদ্ধজাহাজ তৈরি করছে উত্তর কোরিয়া

লৌহজংয়ে বিএনপির পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা

নতুন বছরের প্রথমার্ধে এর মাধ্যমে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে আসবে - প্রিন্স