ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় কুরবানীর পশুর রক্ত প্রবাহিত করা- জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ান

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৪ জুন ২০২৪, ০৫:৫৯ পিএম | আপডেট: ১৪ জুন ২০২৪, ০৫:৫৯ পিএম

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিন আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে বলেন, ইয়াওমাল আরাফার দিনের রোজা রাখা খুবই ফযিলতের কাজ। আগামীকাল আরাফার দিনে রোজা রাখলে এক বছর ও পরের বছরের গুনা আল্লাহ মাফ করেদিবেন। খতিব বলেন, ৯যিলহজ বাদ ফজর থেকে আগামী ১৩ যিলহজ বাদ আসর পর্যন্ত তাকবির পড়া ওয়াজিব। পুরুষরা আওয়াজ করে তাকবির পাঠ করবেন এবং মহিলারা মৃদু স্বরে পাঠ করবেন। খতিব বলেন, হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও ইসমাঈল (আ.) থেকে পবিত্র কুরবানীর বিধান এসেছে। কুরবানীর পশুর রক্ত হাঁড় গোশত কোনো কিছুই আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না বরং একমাত্র তাকওয়া আল্লাহর কাছে পৌঁছায়। খতিব বলেন, কুরবানীর জবাইকৃত পশুর প্রত্যেকটা লোমের পরিবর্তে এক একটি নেকি লাভ হবে। কুরবানীর জবাইকৃত পশুর বর্জ্য দ্রুত পরিষ্কার করতে হবে। কুরবানীর বর্জ্য যাতে পরিবেশের জন্য হুমকি হয়ে না দাঁড়ায় সে দিকে নজর রাখতে হবে।

 

গাজিপুরের টঙ্গীস্থ পূর্ব আরিচপুর সরকার বাড়ী ঈদগাহ মসজিদুল আকসা এর খতিব মাওলানা রিয়াদুল ইসলাম মল্লিক আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে বলেন, আজ জিলহজ মাসের সাত তারিখ আগামী দশই জিলহজ কুরবানী। কুরবানীর অর্থ হলো আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি ও নৈকট্য অর্জনের জন্য শরীয়ত নির্দেশিত পন্থায় কোন প্রিয় বস্তুু (গরু মহিষ উট বকরি ভেরা ও দুম্বা) শরীয়ত-নির্দেশিত পন্থায় জবেহ করা। আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় কুরবানীর পশুর রক্ত প্রবাহিত করা। ইসলামে অনেক ধরনের কুরবানী বা ত্যাগের বিধান রয়েছে। এক হলো জানের কুরবানী : নামাজ, রোযা, হজ ও জেহাদ ইত্যাদির বিধান। আর এক ধরনের কুরবানী হলো মালের কুরবানী যেমন: যাকাত,ফিৎরা,সদকা ও কুরবানী। কুরবানী যা সুন্নাতা আবীকুম ইবরাহীম। কুরবানী আদম (আ.) এর যুগ থেকে বিদ্যমান রয়েছে। সূরা মায়েদায় (আয়াত ২৭-৩১) আদম (আ.)-এর দুই সন্তানের কুরবানীর কথা এসেছে। প্রত্যেক নবীর শরীয়তে কুরবানীর পন্থা এক ছিল না। সবশেষে সকল জাতি ও ভ‚খন্ডের জন্য এবং কেয়ামত পর্যন্ত সবার জন্য যে নবী প্রেরিত হয়েছেন অর্থাৎ হযরত মুহাম্মাদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রতি নাযিল হয়েছে সর্বশেষ ও চিরন্তন শরীয়ত, কুরআন ও সুন্নাহর শরীয়ত। এ শরীয়তে কুরবানীর যে পন্থা ও পদ্ধতি নির্দেশিত হয়েছে তার মূল সূত্র ‘মিল্লাতে ইবরাহীমী’তে বিদ্যমান ছিল। কুরআন মজীদ ও সহীহ হাদীস থেকে তা স্পষ্ট জানা যায়। এজন্য কুরবানীকে ‘সুন্নাতে ইবরাহীমী’ নামে অভিহিত করা হয়। সাধারণ কুরবানী যা হজ-উমরার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এবং এ কুরবানীর স্থানও নির্ধারিত নয়। তবে সময় নির্ধারিত, যিলহজ্বের দশ, এগারো ও বারো তারিখে এ কুরবানী হয়ে থাকে। পৃথিবীর সকল মুসলিম পরিবারের জন্য বরং প্রত্যেক মুকাল্লাফ মুসলমানের জন্য এই কুরবানীর বিধান রয়েছে। কারো জন্য ওয়াজিব, কারো জন্য নফল। এ কুরবানীর উল্লেখ এসেছে সূরা আনআমের ১৬১-১৬৩ আয়াতে এবং সূরা কাউসারের ২ আয়াতে। আর বিস্তারিত বিধি-বিধান রয়েছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহতে। ‘আপনি বলে দিন, আমার প্রতিপালক আমাকে পরিচালিত করেছেন সরল পথের দিকে, এক বিশুদ্ধ দ্বীনের দিকে। অর্থাৎ একনিষ্ঠ ইবরাহীমের মিল্লাত (তরীকা), আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না। আপনি বলুন, নিঃসন্দেহে আমার সালাত, আমার নুসুক এবং আমার জীবন এবং আমার মৃত্যু- সমস্ত জগতের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। তার কোন শরীক নেই। আর ওই বিষয়েই আমাকে আদেশ করা হয়েছে। সুতরাং আমি হলাম আত্মসমর্পণকারীদের প্রথম।’

 

এ আয়াতে নুসুক শব্দটি বিশেষ মনোযোগের দাবিদার। নুসিকাতুন শব্দের বহুবচন, যার অর্থ হল আল্লাহর সন্তুষ্টি হাসিলের জন্য আল্লাহর নামে জবাইকৃত পশু। এজন্য আরবী ভাষায় এবং শরীয়তের পরিভাষায়ও কুরবানীর স্থানকে মানসিকুন বলা হয়। আরবী ভাষার ছোট, বড় নতুন-পুরাতন যেকোন অভিধানে এবং লুগাতুল কুরআন, লুগাতুল হাদীস, লুগাতুল ফিকহের যেকোন নির্ভরযোগ্য কিতাবে নুসুকুন শব্দের উপরোক্ত অর্থ পাওয়া যায়। সূরা বাকারার ১৯৬ আয়াতেও এ শব্দটি একই অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। উপরোক্ত আয়াতের অর্থ পরিষ্কার। হযরত ইবরাহীম (আ.)কে যে খালেছ তাওহীদ ও সিরাতে মুস্তাকীমের প্রত্যাদেশ আল্লাহ তায়ালা করেছিলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিও তা নাযিল করেছেন এবং তাঁকে আদেশ করেছেন যে, বল, আমার নামায, আমার কুরবানী, আমার জীবন, আমার মরণ সব আল্লাহর জন্য। জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদের দিন দু’টি দুম্বা জবাই করেছেন, যখন সেগুলোকে কেবলামুখী করে শায়িত করলেন তখন বললেন- ইন্নি ওয়াজ্জাহাতু অজহিয়া লিল্লাজি ফাতারসসামা ওয়াতি ওয়াল আরদা আলা মিল্লাতি ইবরাহিমা হানিফাম মুসলিমা অমা আনা মিনাল মুশরিকীন। সুনানে আবু দাউদ - ২৭৯৫। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে সামর্থ্য থাকা সত্তে¡ও কুরবানী করল না সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটেও না আসে।’-মুসনাদে আহমদ ২/৩২১ । হযরত আলী (রা.)কে আদেশ করেছেন (ইন্তেকালের পরেও) তার পক্ষ থেকে কুরবানী করতে। তাই তিনি প্রতি বছর নিজের কুরবানীর সঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পক্ষ থেকেও কুরবানী করতেন। -মুসনাদে আহমদ, হাদীস ৮৪৩, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ২৭৮৭ রাসূলুল্লাহ (সা.) যুগ থেকে আজ পর্যন্ত উম্মতের মধ্যে এই ইবাদত চলমান রয়েছে এবং প্রতিবছর অংশিদার রূপে ( একটি প্রকাশ্য সম্মিলিতভাবে আদায়যোগ্য ইবাদত হিসাবে) তা আদায় করা হয়েছে। অতএব কেউ যদি মনে করে, কুরবানী ইবাদত নয় বা কুরবানী না করে অর্থ গরীবদের মাঝে বন্টন করলে হবে বা কুরবানী ইসলামী শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত নয়, তবে সে শরীয়ত অস্বীকারকারী বলে গণ্য হবে। ডেমরার দারুননাজাত সিদ্দীকিয়া কামিল মাদরাসা জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম আজ জুমার বয়ানে বলেন, আমরা এখন জিলহজ্জ মাসে অবস্থান করছি। এ মাসটির গুরুত্ব অনেক বেশি। এই মাসের প্রথম দশ দিনের আমল আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিনের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয়। এ মাসটি একদিকে যেমন হারাম মাস অপরদিকে তেমন হজ্জের মাস। যার কারণে উভয় দিক থেকে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তার বান্দাদেরকে এ মাসে অনেক নেয়ামত দিয়ে থাকেন। যিলহজ মাসের ১০ তারিখে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত পালন করা হয়ে থাকে, যেটা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয়। আর তা হলো কুরবানী করা। এই কুরবানী আমাদেরকে শিক্ষা দেয় আল্লাহওয়ালা হতে, মুত্তাকি হতে। কুরবানী আমাদেরকে এখলাস শিক্ষা দিয়েছে। কারণ এখলাসবিহীন কুরবানী আল্লাহ কখনো কবুল করেন না। কুরবানীর পিছনে রয়েছে একটি গভীর ইতিহাস যেটা ইখলাসের ইতিহাস। কাবিলের কুরবানী কবুল হয়নি তার ইখলাস না থাকার কারণে, আর হাবিলের কুরবানী কবুল হয়েছিল এখলাস থাকার কারণে। আর এখলাস ছিল বলেই হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম ও ইসমাঈল আলাইহিস সালাম আল্লাহর অগ্নিপরীক্ষায় সফল হয়েছিলেন। আমাদের প্রত্যেকটা মুসলিমের উচিত নিজের জীবনে এটাকে বাস্তবায়ন করা। মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন: কুরবানীর গোশত, রক্ত কিছুই আমার কাছে আসেনা। বরং তোমাদের তাকওয়াই শুধু আমার কাছে পৌঁছে। আগামীকাল আরাফার দিন। এই দিনে রোজা রাখলে আল্লাহ এক বছর আগে পরের গুনাহ মাফ করে দেন। এই দিনের গুরুত্ব এত বেশি যে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন এত বেশি সংখ্যক মানুষকে এই সময় মাফ করেন যা আর কখনো মাফ করেন না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ইয়াওমে আরাফার রোজার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, তিনি এর দ্বারা আগের এক বছরের ও পরের এক বছরের গুনাহ মাফ করবেন’। (সহীহ মুসলিম,) জিলহজ মাসের ৯ তারিখ থেকে শুরু করে ১৩ তারিখ পর্যন্ত তাকবিরে তাশরিক পাঠ করতে হবে।আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন । আমিন।


বিভাগ : শান্তি ও সমৃদ্ধির পথ ইসলাম


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বড়কে মান্য করুন, বৃদ্ধকে সম্মান করুন-১
সন্তানদের কিসের উপর রেখে যাচ্ছি-২
সন্তানদের কিসের উপর রেখে যাচ্ছি-১
কে অন্ধ, কে চক্ষুষ্মান
সে-ই স্বাধীন যে সিজদা করে এক আল্লাহকে
আরও

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

মুসলিম চিকিৎসক

মুসলিম চিকিৎসক

শীর্ষে দিল্লি

শীর্ষে দিল্লি

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান