আবদুল মান্নান সৈয়দ : অন্তর্দর্শী সাহিত্য স্রষ্টা

Daily Inqilab নাহার আলম

০৯ মার্চ ২০২৩, ০৯:০৬ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১০:৫১ পিএম

‘আমি টোটাল আনপ্রেডিকটেবল একটা চরিত্র। আমি যদি খুন করি তাতেও অবাক হবেন না। ফকির-সন্ন্যাসীও হয়ে যেতে পারি, এমনকি আমি কিন্তু ধর্ম প্রচারেও নামতে পারি। আমার যে অন্তর সন্ধান তার কোনো শেষ নেই। লেখাটেখা এগুলো কোনো ব্যাপার না। আমার শেষ কথা, আমি একজন আর্টিস্ট। আমার অস্ত্র আমার শব্দ। তার মধ্যে স্বপ্ন, বাস্তবতা সবই মেশে।’ কোনো এক সাক্ষাৎকারে তাঁর নিজের সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রবণতার কথা বলতে গিয়ে তিনি সেসব কথা বলেছিলেন।
হ্যাঁ, তিনি সত্যিই বিচিত্রধর্মী, গভীর ও প্রজ্ঞাময় শিল্পান্বেষী চেতনায় আচ্ছন্ন নিমগ্ন ধ্যানী। যাঁর লেখায় খুঁজে পাওয়া যায় নান্দনিক শুদ্ধাচারের সশ্রম পারঙ্গমতা, স্বজ্ঞানতা, মোহময় প্রহেলিকার কারুপ্রতিবেশ সৃষ্টি-জগৎ, ফ্রয়েডিয় শিল্পচৈতন্য, অস্পষ্টতার ধোঁয়াশা, রঙের আচ্ছন্নতা, নগ্নবাস্তবতার প্রসারতা, অনিশ্চয়তার শৈল্পিক প্রমূর্তির উদ্ভাস, পরাবাস্তবতার মুগ্ধতা ইত্যাদি ইত্যাদি নির্মাণ কৌাশলের সফল উপস্থিতি। এসব বিচারে যাঁকে বলা যায় কলাকৈবল্যবাদী কবি। যিনি বাংলা কবিতায় পাশ্চাত্য আধুনিকতাকে শতদলে শব্দবন্ধে মেলে ধরেছিলেন ষাটের দশকে সেই আর্টস ফর আর্টের প্রবক্তা সব্যসাচী লেখক আবদুল মান্নান সৈয়দ (৩ আগস্ট, ১৯৪৩ - ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১০) এর কথাই আমি বলছি। অশোক সৈয়দ তাঁর ছদ্মনাম। তিনি একাধারে অধ্যাপক, গবেষক, কবি, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সমালোচক, সম্পাদক, নাট্যকার, চিত্রকরের মতো বহুমুখী প্রজ্ঞার সফল প্রতিভূ। তিনি লেখা নিয়ে রীতিমতো পরীক্ষা-নীরিক্ষা করতেন। তা সাহিত্যের যে কোনো বিষয়ই হোক না কেন। তাঁর ছিল ভাষা ও শব্দের নিজস্ব স্টাইল এবং ছিলেন অদম্য পরিশ্রমী লেখার বিষয়ে। কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, বিষ্ণু দে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বেগম রোকেয়া, সমর সেন, ফররুখ আহমদ, মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী, আবদুল গনি হাজারী প্রমুখ একাধিক কবি, সাহিত্যিকদের নিয়ে সমালোচনা সাহিত্যে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য আজও। তিনিই প্রথম, যিনি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘পোয়েট ইন রেসিডেন্স’ এবং ‘স্কলার ইন রেসিডেন্স’ পদমর্যাদায় পূর্ণাঙ্গ নজরুলজীবনী রচনার দায়িত্ব পেয়েছিলেন। তাঁর জীবদ্দশায় ১০টি কাব্য, ৭টি উপন্যাস, ৫টি ছোটগল্প, ৬টি প্রবন্ধ, জীবনীগ্রন্থ ৩টি, গবেষণাগ্রন্থ ১৮টি, সম্পাদনাগ্রন্থ ১০টি এমন অসংখ্য বইয়ের বোদ্ধা ¯্রষ্টা মান্নান সৈয়দ পেয়েছেন একুশে পদক, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার- ১৯৮১, আলাওল সাহিত্য পুরস্কার-১৯৯১, নজরুল পুরস্কার-১৯৯৮ (পশ্চিমবঙ্গ), কবি তালিম হোসেন পুরস্কার ও লেখিকা সংঘ পুরস্কার- ২০০০, নজরুল পদক- ২০০১, অলক্ত সাহিত্য পুরস্কার-২০০২।
‘কবির পরিচয় তার সমগ্র কবিতায়। এমনকি সমগ্র রচনায়। আর এ একজন চলিষ্ণু কবিরই চলিষ্ণুতার একাংশ। ¯্রােত, কিন্তু সম্পূর্ণ নদী নয়’। কথাগুলো তাঁর ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ বইয়ে লেখা তাঁরই স্বগতোক্তি।
কবি আল মাহমুদের মতে, ‘স্বপ্ন এবং বাস্তবতার মিশেলেই কবিতার জন্ম’। গ্রিক কবি ও দার্শনিক অ্যারিস্টটলের মতে, কবিতা দশর্নের চেয়ে বেশি, ইতিহাসের চেয়ে বড়’। অন্যদিকে ঊনবিংশ শতাব্দীর কবি পার্সি বিশি শেলির মতে, কবিতা হলো মানুষের পরিতৃপ্তির বিষয়। মূল বিষয় ছেড়ে এসেছি যদিবা। তবুও বিশ্বের সব কবিরাই কবিত্ববিষয়ক ভাবনাকে এভাবেই তুলে ধরেছেন। আর মান্নান সৈয়দ কবি ও কবিতা ভাবনা বিষয়ে বলেছিলেন, ‘কবির কৃত্য তিনটি: গোপনতা, নীরবতা, একাকীত্ব। কিংবা সম্মিলিত অর্থে ধ্যান’। তাঁর কবিতাগুলোতে অবচেতনকে কী অনায়াসে খুব সচেতনভাবেই ব্যবহার করেছেন। যে কবিতা ভাবনায় একদিকে যেমন আত্মমুখী এবং রূপকল্প সৃষ্টিতে কূটাভাসমিশ্রিত আছে, তেমনই অন্যদিকে আছে পরাবাস্তবতার নতুন বুনটের সুষম নির্যাস। যা কবিতার প্রচলিত ধারাকে বদলে দিয়েছিল ব্যাপকভাবে। বৈষয়িক উদাসীনতা থাকলেও তাঁর শিল্পসচেতনতা ছিল প্রখর। তাই কবিতায় বোধের বুদ্বুদপ্রাবল্য যেভাবে লক্ষণীয়, সেখানে সামাজিক সত্তা বা বৈশ্বিক সংকটের মতো বিষয়গুলো অনুপস্থিত। তাঁর কবিতার প্রধান বৈশিষ্ট হলো আধুনিকতা ও নন্দনতত্ত্বের মিশেলে সুররিয়ালিজমের মেলবন্ধনের অনন্য দৃষ্টান্ত। ক্রমনিরীক্ষীয়মাণ তাঁর কবিতায় রূপান্তর বা বাঁক-বদলের ইতিহাস সৃষ্টিতে সামসময়িক গতানুগতিকতাকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ করার দোর্দ- সাহস সুস্পষ্ট। সাহিত্যে ভিন্নধারা প্রবর্তনের জন্য তুমুল সমালোচিত হয়েছিলেন। শওকত ওসমান মান্নান সৈয়দের কবিতার সমালোচনার একপর্যায়ে বলেছিলেন, ‘মান্নান আঙ্গিকের দিক থেকে পুরোপুরি পরাবাস্তববাদী বা সুররিয়ালিস্ট। চিত্রকলার মাধ্যমেই তার ভাবজগত নির্মিত। মান্নানকে ভুল-বোঝাবুঝির তাই যথেষ্ট অবকাশ আছে। কিন্তু ইউরোপীয় কাব্যধারার সঙ্গে পরিচয় থাকলে, এমন হোঁচট খাওয়ার সম্ভাবনা কম। সংকুচিত পৃথিবীতে শিল্পের ভাববস্তু (পড়হঃবহঃ) হোক জাতীয়, আকার প্রকার বা গড়ন হোক (ভড়ৎস) আন্তর্জাতিক। গ্রাম্যতা সর্বতোভাবে বর্জনীয়। নতুন টেকনিক আমদানী কোন অপরাধ নয়। শুধু প্রশ্ন, তার সাফল্য দেশী ঐতিহ্যে কতটুকু সুসঙ্গতি লাভ করেছে। মান্নান এই ক্ষেত্রে আশ্চর্যরকমে সফল’। বহুলপ্রজ এই কবির কাব্য সুষমায় অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত, স্বরবৃত্ত, অ্যান্টিপোয়েট্রি, ছোট কাব্যনাট্য, গদ্যনাট্য, সনেট, প্রতীকী ব্যঞ্জনা, পরাবাস্তব, সরল সাদামাটা ধর্মীয় বিষয় থেকে টানা গদ্যে লেখার বিচিত্রশৈলী ও বিষয়বস্তুর নানামাত্রিকতায় টেকনিকের ছক ও কন্টেন্টের বিস্তারে সিদ্ধহস্ত এবং বহুবর্ণিলে চিরভাস্বর। জন্মান্ধ কবিতাগুচ্ছ, পরাবাস্তব কবিতা, কবিতা কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটিড, সকল প্রশংসা তার ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্য।
প্রবন্ধে তিনি স্বচ্ছন্দ, বিশুদ্ধ ও সুগভীর শৈল্পিক মনোভাব, নির্মোহ ও স্পষ্টবাক, বিবেকীয় সমালোচনায় প্রত্যুজ্জ্বল। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে তাঁর ভাষার ব্যবহার ছিল দুরতিক্রম্য। প্রবন্ধের জন্য তিনি নিজস্ব ভাষারীতি ব্যবহার করেছেন। জীবনানন্দ ও নজরুল বিষয়ক প্রবন্ধ বেশি লিখেছেন। করতলে মহাদেশ, শুদ্ধতম কবি, দশ দিগন্তের ¯্রষ্টা ইত্যাদি অন্যতম।
আহমাদ মাযহার তাঁর ‘আবদুল মান্নান সৈয়দ সর্বসত্তানিমগ্ন সাহিত্যিক’ রচনাতে মান্নান সৈয়দের সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছেন, ‘সাহিত্যের প্রতিই ছিল আবদুল মান্নান সৈয়দের যত নিমগ্নতা।...গল্প কবিতা উপন্যাস যাÑলিখেছেন সব যেন সম্ভব হয়েছে অপরিসীম আবেগের তাড়নায়।...তার লেখা বাজারচালিত ছিল না কখনওই। ছিল খনি থেকে তুলে আনা অমূল্য হীরে’। উপন্যাস ও ছোটগল্পের ভাষা উপমাবহুল, চলচ্চিত্রময় দৃশ্যকল্পিত, ঘটনার বিবরণ প্রতিপার্শ্বস্পর্শীÑ যা তাঁর রচনাগুলোকে আলাদা বিশিষ্টতা দিয়েছে। উল্লেখযোগ্য উপন্যাস ও ছোটগল্প যথাক্রমে : পরিপ্রেক্ষিতের দাস-দাসী, অ-তে অজগর, ক্ষুধা প্রেম আগুন এবং সত্যের মতো বদমাশ, মৃত্যুর অধিক লাল ক্ষুধা ইত্যাদি।
দ্যুতিময় এই সৃজন¯্রষ্টার নাটকের সংখ্যা কম হলেও সাহিত্যগুণে সেসবও উৎকৃষ্ট সৃষ্টি। কাব্যনাট্য, প্রহসন, একাঙ্ক, শ্রুতি নাটক, অনুবাদ একাঙ্ক, পূর্ণাঙ্গ নাটকÑ এসব নাটকের চরিত্র, সংলাপ কাব্যসুষমায় ভরপুর। এবং কলেবরে ছোট কিন্তু ভাবগাম্ভীর্যে ঐশ্বর্যম-িত। ভেসেছিলাম ভাঙা ভেলায় Ñতাঁর জীবনীগ্রন্থ। চিত্রকলায়ও তিনি সমান পারদর্শী। বইয়ের প্রচ্ছদ, স্কেচ ও পোর্টেটে অসাধারণ দক্ষতার ছাপ রয়েছে। সম্পাদনা করেছেন অনেকগুলো লিটল ম্যাগাজিন।
তাঁর সবরকম সৃষ্টিকর্মকে ছাপিয়ে তিনি ধ্যানমগ্ন এক স্বনির্বাসিত কবি। তাঁর জবানিতে যেমনটি উঠে আসেÑ ‘জীবনানন্দের সাথে আমার তফাৎ হচ্ছে, আমি নির্জন কিন্তু উগ্র-উদ্ধত। এটা আমাদের খানদানি স্বভাব। কিন্তু হৃদয়হীন বোধ হয় না। আমি অসম্ভব ক্রোধী অসম্ভব প্রেমিক।’ অবশ্য ‘ট্রাজিক হিরো’ তাঁর মতে।
দুর্ভিক্ষ, দাঙ্গা, দেশভাগের মতো ভয়ংকর সব বৈরী প্রতিবেশে লালিত হয়েও তাঁর সৃষ্টিকর্মের বিশালতা আকাশচুম্বি। ব্যক্তি মান্নান সৈয়দ ছিলেন বিনয়ী, শান্তস্বরে শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলতেন। ছিলেন অদ্বিতীয় বাগ্মী বিশ্লেষকও। শ্রমলব্ধ লেখার প্রতি ছিল তাঁর অমোঘ টান।
মান্নান সৈয়দই একমাত্র কবি যিনি একইসাথে দুই মতাদর্শের দৈনিকে (দৈনিক সংবাদ ও সংগ্রাম) লিখতেন। এ প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য ছিল, ‘...হ্যাঁ, দুই ধরনের বিরোধী মতাদর্শের কাগজে আমি লিখি। এই তো? তার একটি কারণ, সাহিত্যকে আমি বিভাজন করিনি। ষাটের দশকেই সমকাল ছিল প্রতিষ্ঠিতদের পত্রিকা; কণ্ঠস্বর ছিল তরুণদের কাগজ। আমি ছিলাম দুই কাগজের প্রধান লেখক।’ অদ্ভুত বিষয় হলো, সাহিত্য একটি আলাদাতর প্ল্যাটফর্ম। যেখানে থাকবে না কোনোরকম দল-মত, জাতি-গোষ্ঠী বা জাত-পাতের মতো বাজে বৈষম্যগুলো। অথচ, দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, সেই ষাটের গোড়া থেকে আজও সাহিত্যাঙ্গনে এই নোংরা চর্চাটি থেমে নেই বরং আরও বেশিই লালন-ধারণ করে চলেছেন একপ্রকার গিরগিটিমার্কা তেলবাজ শ্রেণি। এমন অবস্থা সাহিত্যের জন্য নিঃসন্দেহে চূড়ান্ত বিচারে ক্ষতিকর। আর পরাবাস্তবতার সমালোচনার জবাবে তাঁর ব্যাখ্যাটি ছিল এমন, ‘বছর তিরিশেকের দিনলিপি পাঠে ও পুননির্মাণে উপলব্ধি করলাম আমি তো আসলে অস্তিত্ববাদী। যদিও এটি পরস্পরের প্রদীপ, তবু কত বিপরীতকেই মিলিয়েছি আমি আমার পরাবাস্তবতার শেকড় তো আমার ভিতরে আমূল প্রোথিত, কিন্তু আমি শুধু ভাসমান নই, আমি চালকও বটে।...এসব অনুভব, বোধ, উপলব্ধি, ঋদ্ধ ও রক্তাক্ততা এর চেয়ে পরিষ্কার করে বলা যাবে না’। মান্নান সৈয়দের মতো বহুমাত্রিক প্রতিভাধর কারো সম্পর্কে অল্প কথায় তাঁর মূল্যায়ন করাটা সত্যিই খুব দুষ্কর। তথাপি, চেষ্টা করেছি অল্পকথায় তাঁর সৃষ্টির শেকড়কে ছুঁতে।
জানি না, কতটা পেরেছি। পাঠকরাই এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবেন, আশা করি।
পরিশেষে নির্দ্বিধায় বলতেই পারি, মান্নান সৈয়দ বাংলা সাহিত্যে তাঁর সারাটিজীবন সামাজিক দায়বদ্ধতার কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। পলিটিক্যাল বিভাজনের তর্ক-বিতর্কের মুখেও তাঁর সৃষ্টিগুণে শত্রু-মিত্র নির্বিশেষে সবার কাছেই সমানভাবে অনুকরণীয় ও সমাদৃত। তাঁর বিকল্প বলে কেউ আজ অব্দি তৈরি হয়নি। বাংলা ও বাঙালির সাহিত্য পরিম-লে আবদুল মান্নান সৈয়দ একজন অনিবার্য সাহিত্যশিল্পী।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কবিতা
নষ্ট সময়
সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ : বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগের কারিগর
কবিতা
বাসের টিকিট ও মফিজের ভাবনা
আরও
X

আরও পড়ুন

পৃথিবীর মানচিত্রে ইসরাইলের অস্তিত্বের কোনো নৈতিক অধিকার নেই- শেখ জাহাঙ্গীর আলম

পৃথিবীর মানচিত্রে ইসরাইলের অস্তিত্বের কোনো নৈতিক অধিকার নেই- শেখ জাহাঙ্গীর আলম

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্ঠিত

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্ঠিত

মার্কিন পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব ইউরোপের ২৭ দেশের

মার্কিন পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব ইউরোপের ২৭ দেশের

সেক্রেটারি জেনারেলের আগমন উপলক্ষে লাকসামে জামায়াতের স্বাগত মিছিল

সেক্রেটারি জেনারেলের আগমন উপলক্ষে লাকসামে জামায়াতের স্বাগত মিছিল

তিস্তা প্রকল্প নিয়ে যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

তিস্তা প্রকল্প নিয়ে যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সুনামগঞ্জে বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

সুনামগঞ্জে বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

এসবিএসি ব্যাংকের নতুন এএমডি মো. রবিউল ইসলাম

এসবিএসি ব্যাংকের নতুন এএমডি মো. রবিউল ইসলাম

ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে আশুলিয়ায় ছাত্রদলে বিক্ষোভ মিছিল

ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে আশুলিয়ায় ছাত্রদলে বিক্ষোভ মিছিল

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে মিথ্যা অপপ্রচার করায় মানহানি মামলা

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে মিথ্যা অপপ্রচার করায় মানহানি মামলা

কিংসকে হারিয়ে ফাইনালে দশজনের আবাহনী

কিংসকে হারিয়ে ফাইনালে দশজনের আবাহনী

ট্রাম্পকে প্রতিশোধমূলক শুল্ক চাপাতে নিষেধ করেছিলেন মাস্ক!

ট্রাম্পকে প্রতিশোধমূলক শুল্ক চাপাতে নিষেধ করেছিলেন মাস্ক!

ইসরায়েলের হামলা বন্ধে জাতিসংঘকে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে-কাজী শিপন

ইসরায়েলের হামলা বন্ধে জাতিসংঘকে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে-কাজী শিপন

সিরিয়া ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইল ও তুরস্ক চুক্তি করবে, আশাবাদ ট্রাম্পের

সিরিয়া ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইল ও তুরস্ক চুক্তি করবে, আশাবাদ ট্রাম্পের

বনফুল শোরুমে ইসরায়েলি পণ্য বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত

বনফুল শোরুমে ইসরায়েলি পণ্য বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত

৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা পেছাতে পিএসসিতে পরীক্ষার্থীদের অবস্থান

৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা পেছাতে পিএসসিতে পরীক্ষার্থীদের অবস্থান

নাসার সঙ্গে আর্টেমিস চুক্তি সাক্ষর করল বাংলাদেশ

নাসার সঙ্গে আর্টেমিস চুক্তি সাক্ষর করল বাংলাদেশ

রাজশাহীর চারঘাটে মদপানে দু’জনের মৃত্যু

রাজশাহীর চারঘাটে মদপানে দু’জনের মৃত্যু

১১ জেলেকে ট্রলারসহ অপহরণ আরাকান আর্মির

১১ জেলেকে ট্রলারসহ অপহরণ আরাকান আর্মির

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুর-লুটপাটে চার মামলা, গ্রেপ্তার ৫৬

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভাঙচুর-লুটপাটে চার মামলা, গ্রেপ্তার ৫৬

আনফিল্ডেই থাকছেন ফন ডাইক

আনফিল্ডেই থাকছেন ফন ডাইক