দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে স্নায়ু চাপে শেষ হল বরিশাল সিটির ভোট গ্রহন
১২ জুন ২০২৩, ০৭:৫৫ পিএম | আপডেট: ১৩ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
গত কয়েক দিনের মেঘমালা সরিয়ে রৌদ্রকরোজ্জল একটি সুন্দর দিনের সূচনায় বরিশাল নগর পরিষদের ৫ম নির্বাচনে ভোট গ্রহন শুরু হলেও দুপুর থেকে মাঝারী বর্ষণের সাথে ব্যাপক বজ্রপাতে নগরীর রাস্তাঘাটের মত ভোট কেন্দ্রগুলোও ফাঁকা হয়ে যায়। দুপুর ৩টা থেকে বিদ্যুৎ বিহীন নগরীর বেশীলভাগ ভোট কেন্দ্রে ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভোট কর্মীদের হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকার বিকল্প ছিলনা। মাঝারী থেকে ভারি বর্ষনের সাথে ব্যাপক বাজ্রপাতের মধ্যেই ভোট প্রদানের শেষ সময় বিকেল ৪টা পেরিয়ে যাওয়ায় এনগরীতে ভোট গ্রহন পর্ব অনানুষ্ঠানিকভাবে দুপুর আড়াইটার আগেই শেষ হয়।
বিদ্যুৎ বিভাগ বার বার চেষ্টা করেও তাদের ভঙ্গুর বিতরন ও সরবারহ ব্যবস্থা পূণর্বহাল করতে ভোট গ্রহনের সময় বিকেল ৪টা পেরিয়ে যায়। ফলে বাস্তবে বরিশাল মহানগরীতে ভোট গ্রহন হয়েছে দেড়ঘন্টা কম। ফলে দীর্ঘদিনের পুরোনা ও যথাযথ রক্ষনাবেক্ষন বিহীন বরিশাল মহানগরীর বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা একটি সুন্দর ভোটের জন্য মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সোমবার। দুপুর ৩টার পরে নগরীর বেশীরভাগ ভোট কেন্দ্রগুলো যে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়, বিকেল ৪টার আগে আর তার উন্নতি হয়নি। ফলে প্রধান বিরোধী দল বিহীন বরিশাল সিটির এ ভোটে দুপুর ৩টা পর্র্যন্ত ৪৫ ভাগেরও কম ভোটারের অংশ গ্রহন নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে প্রার্থী সহ নির্বাচন কমিশনকেও।
আগাগোড়াই এ নির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি নিয়ে প্রার্থী ছাড়াও নির্বাচন কমিশনের মধ্যেও সংশয় ছিল। নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডের ২ লাখ ৭৫ হাজার ২৬৭ নারী-পুরুষ ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগের কথা ছিল। এবার মেয়র পদে ৭ জন ছাড়াও নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে ১১৬ জন সাধারন কাউন্সিলর ও ১০টি সংরক্ষিত নারী আসনে ৪২ জন মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদন্ধীতায় ছিলেন।
সোমবার বরিশাল নগর পরিষদের ৫ম নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আবুল খায়ের আবদুল্লাহ, জাতীয় পার্টির প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস ও ইসলামী আন্দোলনের মুফতি ফয়জুল করিম ছাহেবের মধ্যে ত্রিমুখি লড়াইয়ের হয়েছে। এর বাইরেও জাকের পার্টির মিজানুর রহমান বাচ্চু এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রূপন ও আলী হোসেন’ও ভোটের মাঠে ছিলেন।
তবে ভোট গ্রহন শুরুর পর থেকেই এনআইডি ও ভোটার তালিকার নম্বরে গড়মিলে নগরীর অনেক কেন্দ্রেই বিপুল সংখ্যক ভোটার চরম বিড়ম্বনার শিকার হন। বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রে কেন্দ্রে দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগনও যথেষ্ঠ বিভ্রান্তিতে পরেন। এ বিষয়ে রিটার্ণিং কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষন করা হলে, ‘ এধরনের ঘটনা ঘটার কথা নয়’ বলে জানিয়ে ‘বিষয়টি তিনি দেখছন’ বলেও জানিয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত এ বিভ্রান্তির কোন অবশান হয়নি। ভোটারের খরার মধ্যেও বিপুল সংখ্যক ভোটার কেন্দ্র এসে ফিরে গেছেন।
নগরীর ১২৬টি কেন্দ্রের ৮৯৪টি বুথে অবাধ ও নিরপেক্ষ ভোট গ্রহনের লক্ষ্যে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার পুলিশ ও আনসার সদস্য ছাড়াও ১০ প্লাটুন বিজিবি ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রন ও তত্ববধানে টহল সহ স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকলেও নগরীর নবগ্রাম রোডে ছাবেরা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রের বাইরে ইসলামী আন্দোলন প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম সহ তার সমর্থকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। নগরীতে দেড় শাতাধিক র্যাব সদস্যও টহলে ও মজুত ফোর্স হিসেবে নগরীতে টহলে ছিলেন।
১২৬জন প্রিজাইডিং অফিসার, ৮৯৪ সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং সম সংখ্যক পোলিং অফিসার ছাড়াও ১ হাজার ৭৮৮ জন সহকারী পোলিং অফিসার সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহন শুরু করলেও সকাল থেকেই ভোটারদের উপন্থিতি নিয়ে হতাশা ছিল সবার মধ্যে। কিন্তু দুপুর ৩টার আগে ব্যাপক গর্জনের সাথে বৃষ্টিপাত ভোটের পরিবেশকে সম্পূর্ণ বিপন্ন করে তোলে। এ অবস্থাতেই ভোট প্রদানের সময় শেষ হয়ে যায়। দুপুর আড়াইটর পর থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত নগরীতে প্রায় ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
সকাল ৮টার পরেই নগরীর ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের রূপাতলীতে শহিদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত স্কুল কেন্দ্রে ইসলামী আন্দোলন প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম ও মুসলিম গোরস্থান রোডে আবদুল মান্নান দরবেশ(রঃ) ডিডিএফ মাদ্রাসা কেন্দ্রে জাতীয় পার্টি প্রার্থী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস ভোট প্রদান করেন। এসময় উভয়ই ‘সুষ্ঠু ভোট হলে বিজয়ী হবার আশাবাদ’ ব্যক্ত করেন। আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবুল খায়ের সেরনিয়াবাত নগরীর সরকারী বরিশাল কলেজ কেন্দ্রে ভোট প্রদান করে নির্বাচনের ‘সুষ্ঠু পরিবেশে’ সন্তোষ প্রকাশ করে ‘ফলাফল যাই হোক মেনে নেয়ার’ কথা জানান।
শণিবারে ১৭ দিনের প্রচারনা শেষে সোমবার সকালে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৩ডিগ্রী সেলসিয়াস বেশী তাপমাত্রায় দিনের সূচনার পরে সকাল ৮টায় সূর্য তাপ ছড়িয়ে তাপমাত্রার পারদ ৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে উঠে যায়। দুপুর ১২টায় তা প্রায় ৩৪ ডিগ্রী ছুয়ে গেলেও ৩টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে প্রায় ৩৫ ডিগ্রী। যা স্বভাবিকের প্রায় ৪ ডিগ্রী বেশী। তবে দুপুর ৩টার পরে বৃষ্টিপাতের পরিমান বৃদ্ধির সাথে তাপমাত্রার পারদ কিছুটা নিচে নামলেও তা ছিল স্বাভাবিকের ওপরে। ভোটের দিন বেলা বাড়ার সাথে ভোটারের উপস্থিতি বৃদ্ধির আশায় বাঁধা হয়ে ওঠে অধিক তাপ প্রবাহের পরে ব্যাপক বজ্র বৃষ্টি।
বিদ্যুৎ বিহীন শুনশান নিরবাতার মধ্যে বিকেল ৪টা পেরিয়ে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ফলাফল গনানা শুরু হয়। তবে প্রথমবারের মত এ মহানগরীর সবগুলো কেন্দ্রেই ইভিএম-এ ভোট হওয়ায় নারী এবং বয়স্ক ভোটার ছাড়াও প্রথম ভোটদাতাদের মধ্যেও কিছুটা বিড়ম্বনার সাথে বিভ্রান্তি লক্ষ্য করা গেছে।
উল্লেখ্য, ২০০২ সালে বরিশাল সিটি করপোশন গঠনের পরে অধুনালুপ্ত পৌরসভার চেয়ারম্যান আহসান হাবীবব কামাল মেয়রের দায়িত্ব লাভ করেছিলেন। ২০০৩ সালে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে বিএনপি’র মুজিবুর রহমান সারোয়ার মেয়র নির্বাচিত হন। ২০০৭ সালে বিএনপি’র ভোট বর্জনের ঘোষনায় আওয়ামী লীগের শওকত হোসেন হিরন ৬৭৪ ভোটে তার নিকটতম প্রতিদন্ধীকে হারিয়ে দ্বিতীয় মেয়র নির্বাচিত হন। ২০১৩ সালে এ নগর পরিষদের তৃতীয় দফার নির্বাচনে বিএনপির আহসান হাবীব কামাল মেয়র নির্বাচিত হন।
তবে ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই ৪র্থ দফা বরিশাল নগর পরিষদের ভোট গ্রহন অঘোষিতভাবে সকাল সাড়ে ১০টর মধ্যেই শেষ হয়ে গেলেও আওয়ামী লীগের সাদিক আবদুল্লাহ’কে মেয়র পদে বিজীয় ঘোষনা করেছিল তৎকালীন নির্বাচন কমিশন। ঐ বছরই ১৪ নভেম্বর বরিশাল সিটি’র ৪র্থ পরিষদের প্রথম সাধারন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
তারই ধারাবাহিকতা ও আইনগত বাধ্যবাধকতায় সোমবার বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৫ম নির্বাচনে ভোট গ্রহন প্রায় শেষ হল বৈরী আবহাওয়ার সাথে কাঙ্খিত ভোটার বিহীন অবস্থায়।
১২-৬-২০২৩.
==================================
নিরাপত্তার চাঁদরে ঢাকা বরিশালে ইসলামী আন্দোলন প্রার্থী ও সমর্থকদের ওপর হামলা সহ বিচ্ছিন্ন গোলযোগ
বিশেষ সংবাদদাতা/ নিরাপত্তার চাঁদরে ঢাকা বরিশাল সিটি নির্বাচনে ভোট গ্রহন সকাল থেকে সুষ্ঠুভাবে শুরুর হলেও বেলা বাড়ার সাথে কয়েকটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু গোলযোগ শুরু হয়। এতে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম সহ কয়েকজন কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে মুফতি ফয়জুল করিম রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পুলিশ কমিশনারের কাছে অভিযোগ সরাসরি দায়ের করেছেন। নির্বাচন কমিশন থেকে অভিযোগ খতিয়ে দেখে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে আইন-শৃংখলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়ার কথা বলা হয়েছে। পুলিশ কমিশনারও এ ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করার কথা জানিয়েছেন।
দুপুর ১২টার দিকে নগরীর নবগ্রাম রোড-চৌমহনীতে ছাবেরা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় মহিলা কেন্দ্রে ইসলামী আন্দোলন প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম ছাহেব পরিদর্শনে গেলে তার সাথে থাকা বিপুল সংখ্যক সমর্থক ও কর্মীদের কেন্দ্রে প্রবেসে পুলিশ আপত্তি জানায়। এসময় আওয়ামী লীগের কিছু সমর্থকও পুলিশের সাথে যোগ দিয়ে ঐ মহিলা কেন্দ্রে এত পুরুষ লোকের প্রবেসে আপত্তি জানাতে থাকে। এসময় উভয় পক্ষের শ্লোগান, পাল্টা শ্লোগানে এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। মুফতি ফয়জুল করিম ছাহেব কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে নিকট দুরের নবগ্রাম রোডে অপেক্ষমান গাড়ীতে ওঠার জন্য এগুতে থাকলে এসময় পেছন থেকে কিছু ঢিল ছোড়ার এক পর্যায়ে তার শরীরেও আঘাত লাগে। প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম ছাহেব গাড়িতে ওঠার আগেই তার নাক দিয়ে রক্ত ঝরে। তিনি দ্রুত এলাকা ত্যাগ করলেও তার কিছু সমর্থক পাশর্^বর্তি রাস্তা অবরোধ করে শ্লোগান দিতে থাকেন।
খবর পেয়ে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি’র টহল দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করলেও ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকগন নবগ্রাম রোডÑচৌমহনী ও সংলগ্ন মহাসড়ক আটকে আইনÑশৃংখলা বাহিনীর সামনে শ্লোগান দিতে থাকে। এসময় বরিশালÑফরিদপুরÑঢাকা জাতীয় মহাসড়কে যানবাহন চলাচলে সাময়িক বিঘœ সৃষ্টি হলে পুলিশ সহ আইন-শৃংখলা বাহিনী ধৈর্যের সাথে পরিস্থিতি মোকাবেলা করে মহাসড়ক অবরোধ মূক্ত করে।
পরে একজন ম্যাজিষ্ট্রেট ইসলামী আন্দোলনের দুজন প্রতিনিধিকে কেন্দ্রে তাদের এজেন্টদের দেখভাল সহ ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ রয়েছে কিনা দেখার জন্য ছাবেরা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে নিয়ে যান।
গোলযোগ শুরুর পরে কিছুক্ষন ঐ কেন্দ্রেটিতে ভোট গ্রহন সাময়িক বন্ধ থাকলেও ভোটারগন সেখানেই অপেক্ষমান ছিলেন। দুপুর ২টা পর্যন্ত নবগ্রাম রোড-চৌমহনী ও সন্নিহিত এলাকায় ইসলামী আন্দোলন-এর সমর্থকগন সংগঠিতভাবেই অবস্থান করেন। তবে দুপুর আড়াইটার পরে আবহাওয়া দূর্যোগপূর্ণ হয়ে উঠলে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত হয়েছে।
এদিকে নগরীর ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আসমত মাষ্টার প্রাথমিক বিদ্যালয় সহ আরো কয়েকটি কেন্দ্রে ইসলামী আন্দোলনের হাত পাখার কর্মী ও এজেন্টদের বের করে দেয়া সহ কেন্দ্রের বাইরে তাদের অফিস ভেঙে দেয়ার বিষয় নিয়ে প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম রিটার্নিং কর্মকর্তা ছাড়াও পুলিশের কাছেও অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ ছাড়া নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডর ১২৬টি কেন্দ্রে মোটামুটি শান্তিপূর্ণভাবেই ভোট গ্রহন শেষ হয়েছে। প্রধান বিরোধী দলহীন এ নির্বাচনে ২ লাখ ৭৫ হাজার ২৬৭ নারী-পুরুষ ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগের কথা। দুপুর ৩টা পর্যন্ত কেন্দ্রেগুলোতে গড়ে প্রায় ৪৫ ভাগ ভোটার ভোট প্রদান করেছেন বলে নানা সূত্রে জানা গেছে। এ নির্বাচনে মেয়র পদে ৬ জন প্রার্থী ছাড়াও নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে ১১৬ জন সাধারন কাউন্সিলর ও ১০টি সংরক্ষিত নারী আসনে ৪২ জন মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদন্ধীতায় রয়েছেন।
বরিশাল নগর পরিষদের ৫ম নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আবুল খায়ের আবদুল্লাহ, জাতীয় পার্টির প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস ও ইসলামী আন্দোলনের মুফতি ফয়জুল করিম ছাহেবের মধ্যে ত্রিমুখি লড়াইয়ের হচ্ছে। এর বাইরেও জাকের পার্টির মিজানুর রহমান বাচ্চু এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রূপন ও আলী হোসেন’ও ভোটের মাঠে ছিলেন।
বিভাগ : মহানগর
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
গুমের দায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২২ সদস্য চাকরিচ্যুত
কুরস্ক অঞ্চলের ৪০ ভাগ খোয়ানোর স্বীকারোক্তি ইউক্রেনের
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশ চীনের সাথে কাজ করতে আগ্রহী: বাণিজ্য উপদেষ্টা
হাজীদের সর্বোত্তম স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ধর্ম উপদেষ্টা ড. খালিদ হোসেন
শরীয়তপুরে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের যৌথ কর্মী সভা
মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সিকিউরিটি গার্ড নিহত
পাকিস্তানকে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়ে
১৫ দিন রিমান্ড শেষে কারাগারে আব্দুর রাজ্জাক
লক্ষ্মীপুরে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৫০ জন
নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে : তারেক রহমান
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটিতে অচেনা ৭ জন
মৌলভীবাজারে কৃষি ও প্রযুক্তি মেলা শুরু
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেল উদ্ভাবন
ব্রহ্মপুত্রে অবৈধ ড্রেজার বসিয়ে চলছে বালু ব্যবসা
বাঘায় কৃষি শ্রমিককে গলা কেটে হত্যা
কেশবপুরে অবৈধ ইটভাটা বন্ধে বিভিন্ন দফতরে অভিযোগ
হামলার শিকার হয়েও মুখ খুলতে পারছে না বোয়ালমারীর বহু পরিবার
ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি
বিপিএলের প্রথম দিনই মাঠে নামছে বসুন্ধরা-মোহামেডান
সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ হতাশায় মীরসরাইয়ের জেলেরা