অর্জন ও বর্জনের মহা প্রশিক্ষণ
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম
আবু হুরায়রা রা: হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমান ও এহতেসাবের সহিত রোযা রাখবে তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।” (বুখারী: ১৯০১, কিতাবুস সাওম, বাবু মান সামা রামাদানা ঈমানান ও ইহ্তিসাব....)
হাদীসে বিবৃত ঈমান ও এহতেসাব তাক্ওয়ার অপরিহার্য উপাদান। এ দু’টি ছাড়া তাক্ওয়ার কোন অস্তিত্বই থাকে না। প্রথম উপাদানটি হলো: এমন এক বিশ্বাস, যে বিশ্বাস সর্বদা পরাক্রমশালী এক সত্ত্বার ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে। যে সত্ত্ব¡া নিখিল বিশ্বের স্রষ্টা ও মহাপরিচালক, যিনি সর্বময় ক্ষমতা ও সার্বভৌম শক্তির অধিকারী, যিনি বিশ্বজাহান পরিচালনা করছেন এক মহাপরিকল্পনা মোতাবেক, যিনি গোটা দুনিয়ার প্রতিটি অণু-পরমাণুর পূর্ণ খোঁজ-খবর রাখেন, মানুষের দৈনন্দিন কল্যাণ-অকল্যাণ, ভালো-মন্দ যার নিয়ন্ত্রণাধীন, প্রকৃতি রাজ্যের যিনি মালিক ও নিয়ন্ত্রণকারী। দ্বিতীয় উপাদানটি হলো: সর্বদা নিজের চিন্তা-কল্পনা ও কাজ-কর্মের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা।
ঈমানের সহিত রোযা রাখা: মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের প্রতি একজন মু’মিন যেই ঈমান বা বিশ্বাস পোষণ করে থাকেন, সেই ঈমানকে সামনে রেখে রোযা পালণ করা হলে অতীতের গুনাহ মাফ করে দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। একজন মু’মিন আল্লাহ সম্পর্কে যে আকীদা পোষণ করেন তা হলো: “আমি ঈমান আনলাম আল্লাহর প্রতি, যেমন তিনি আছেন তাঁর যাবতীয় নাম ও গুণাবলীসহ এবং কবুল করে নিলাম তাঁর যাবতীয় হুকুম-আহকাম ও সকল নিয়ম-কানুন।” আল্লাহর প্রতি ঈমানের মুলকথা হলো: “তিনি ছাড়া কোন ইলাহ্ নাই, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রাসুল।” এখানেই আল্লাহর সার্বভৌমত্বের মুল স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। তথাপি উল্লেখিত প্রথম কালিমায় মু’মিন আল্লাহর সকল সিফাতি নাম সমুহের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে তাঁর যাবতীয় হুকুম-আহকাম ও নিয়ম-কানুন মেনে চলার অংগীকার করে। যে ঈমানের কথা আল্লাহ তা’আলা আল-কুরআনে এভাবে বর্ণনা করেছেন যে, “তার রবের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে রাসুল তাঁর প্রতি ঈমান এনেছে এবং অনুরূপভাবে মুমিনগণও। তাঁরা সকলেই আল্লাহ, তাঁর ফিরিশ্তা, কিতাবসমুহ ও রাসুলগণের প্রতি ঈমান রাখে। (তারা বলে) আমরা রাসুলদের মধ্যে কোনরূপ পার্থক্য করি না। আমরা শুনলাম এবং মেনে নিলাম। (অতএব) হে আমাদের রব! তোমার মার্জনা কামনা করি (কারণ) তোমার কাছেই প্রত্যাবর্তন করতে হবে।” (সুরা বাকারা ঃ ২৮৫)
মু’মিন রোযাদার আল্লাহর অন্যান্য সিফাতি নাম সমুহের ন্যায় ‘ওয়াল্লাহু বাছিরুম বিল ইবাদ’ ও “সামিউম বাছির’ অর্থ্যাৎ ‘আল্লাহ শুনেন দেখেন’ এর প্রতি বিশ্বাসের ফলশ্রুতিতে সারা দিনের ক্ষুধা-পিপাসার দু:সহ জ্বালা নিবারণের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আল্লাহ ‘দেখেন’ এ নামের ভয়ে সে সুযোগ গ্রহণ করেন না। অবিরত ও ক্রমাগত একটি মাস-এ ট্রেনিংয়ের ফলে আল্লাহর অন্যান্য সিফাতি নাম সমুহের কার্যকারিতা এমনভাবে হৃদয়ের গভীরে অঙ্কিত হয় যে, বাকি ১১টি মাস সকল প্রকার গুনাহ থেকে বিরত থাকতে পারে। এমনিভাবে একজন মু’মিন আল্লাহর প্রতি ঈমান পোষণ করে যে তিনি ‘মালিক’, তিনি ‘রব’, তিনি ইলাহ্, আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সকল কিছুরই একচ্ছত্র মালিকানা তাঁর। তিনি সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী। আসমান ও জমিনে তাঁরই রাজত্ব বিস্তৃৃত। আমাদের মুসলিম দেশসমুহের শাসকগণ যদি এ ধরণের ঈমান পোষণ করে থাকেন, তবে আমার প্রশ্ন পৃথিবীর অধিকাংশ অমূল্য সম্পদের অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও কেন পশ্চিমা মোড়লদের চক্ষু রাঙানোকে ভয় করেন? কেন ক্ষমতা হারানোর ভয়ে সর্বদা তটস্থ থাকেন? অথচ আল্লাহ তা’আলা বলেছেন: “(হে রাসুল) বলো ঃ হে আল্লাহ! বিশ্ব-জাহানের মালিক! তুমি যাকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা দান করো এবং যার থেকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনিয়ে নাও। যাকে চাও মর্যাদা দান করো, যাকে চাও লাঞ্ছিত করো। কল্যাণ তোমার হাতেই নিহিত। নিঃসন্দেহে তুমি সবকিছুর উপর শক্তিশালী।” (সুরা আল ইমরান ঃ ২৬) তাহলে প্রথমেই আমরা এর উত্তরে বলতে পারি আপনাদের ঈমানে বহুত গাফিলতি আছে। দ্বিতীয়ত: রোযা পালনসহ অন্যান্য ইবাদাতগুলো আপনাদের কোন উপকারে আসছে না। কারণ আল্লাহর ক্ষমতার চেয়ে পশ্চিমা মোড়লদের ক্ষমতাকেই অধিকতর শক্তিশালী মনে করছেন। অথচ আল্লাহ রাব্বুল আলামীন “নি:সন্দেহে তুমি সবকিছুর উপর শক্তিশালী।” (সুরা আল ইমরান ঃ ২৬) এটি মুখে স্বীকার করা হয় কিন্তু অন্তরে বিশ্বাস করা হয় না।
আর আমরা যারা সাধারণের কাতারে আছি তাদের অবস্থা তো আরোও নাজুক। জীবনে কতবারই না রমাদানের সাক্ষাত মিলেছে কিন্তু পূর্বে যেখানে ছিলাম সেখানেই তো রয়ে গেলাম। জীবনের কিঞ্চিত পরিবর্তন এসেছে বলে মনে করি না। একজন রোযাদার কিয়ামুল লাইল তথা তারাবীর নামাযের মাধ্যমে এমন কতগুলো বাস্তব সত্যের স্বীকৃতি প্রদান করে থাকেন, কিন্তু ঘোষণাগুলো আমাদের বাস্তব জীবনে প্রতিফলিত হয় না। বাস্তবতা এ দু’আর সম্পূর্ণ বিপরীত। যিনি মুখে এ ধরণের কথা ঘোষণা দেন অথচ জীবনের বিশাল অংশকে মানুষের তৈরী আদর্শের হাতে সোপর্দ করেছে। তিনি আর যাই হন, মুসলিম নন বরং একজন খাঁটি মোনাফিক। প্রতি নামাযেই অসংখ্যবার বলা হচ্ছে: “আমরা তোমারই গোলামী করি আর তোমারই সাহায্য চাই”। অথচ নামাযের বাইরে তার বিপরীত কাজ করা হচ্ছে। এ মিথ্যাচার ছাড়া আর কি হতে পারে ? আর এ মিথ্যাচার চলছে সিয়ামের মাসের কিয়ামুল লাইলেও। রোযা অবস্থায় খাদ্য গ্রহণ করলে আল্লাহ দেখবেন এ ঈমান থাকার দরুণ রোযা ভঙ্গ করেন না, কিন্তু খাদ্যে যখন ভেজাল মেশানো হয় তখন কি আল্লাহ দেখেন না? এমনিভাবে নিম্নমানের খাদ্য পরিবেশন করা, বিক্রিতব্য মালের দোষ-ত্রুটি গোপণ করা, মজুদদারীর মাধ্যমে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে ফায়দা লুটা, মাপে বা ওজনে কমবেশী করাও হারাম বা অবৈধ দ্রব্যাদির ব্যবসা করার সময় কি আল্লাহ দেখেন না ? সুদ, ঘুষ ও দূর্নীতির বিষয়ে আল্লাহ কি বে-খবর ? আর একটি দু:খজনক ব্যাপার হলো: রমাদানের আগমন বার্তা পেলেই আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেখানে এর রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের পূর্ণ ফায়দা গ্রহণের জন্য শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতেন। আর মুসলমান নামধারী কিছু কিছু মুনাফাখোর ব্যবসায়ী রমযানে অধিক মুনাফা লাভের জন্য মজুদদারীর প্রতিযোগাতায় অবতীর্ণ হয়। এদেরকে শয়তান তার স্পর্শ দ্বারা এমন পাগলপারা করে দেয় যে, তখন তার চোখেমুখে শুধু মুনাফা আর মুনাফাই দেখে। অথচ এজন্য কতলোক দূরাবস্থার স্বীকার হয় এসব বিষয়ে তার কোন মাথা ব্যথাই থাকে না। তাহলে বুঝতে হবে তাদের ঈমান নেই। ঈমানহীন রোযাদারের রোযার কোন ফায়েদাই নাই।
এহতেসাবের সহিত রোযা রাখা: হিসাব করে করে রোযা পালন করার অর্থ এই নহে যে, কয়টি রোযা এলো এবং কয়টি গেলো। বরং এর অর্থ হলো: রমাদানের প্রতিটি দিন, প্রতিটি মুহূর্ত নিজের প্রতিটি কথা ও কাজের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা। দিন শেষে নিজের ভাল কাজ এবং খারাপ কাজগুলোর হিসেব খতিয়ান করা। ভাল কাজের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় এবং ভবিষ্যতে যেন আরো ভালো কাজ করতে পারা যায় এজন্য আল্লাহর সাহায্য কামনা করা। আর মন্দ কাজ গুলোর জন্য আল্লাহর কাছে মাফ চাওয়া এবং ভবিষ্যতে না করার অঙ্গীকার বা তওবা করা। আর একটু সংক্ষেপে বলা যায় রোযাদার প্রতিদিনকার প্রতিটি কথা ও কাজের প্রতি এমন ধরণের তীক্ষè ও সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন যে, কাজগুলো আল্লাহর মর্জি মোতাবেক হচ্ছে, না কি শয়তানের মর্জি মোতাবেক। আরো সংক্ষেপে বলা যায় এভাবে যে রোযাদার রমাদানের রোযাগুলো আত্ম-সমালোচনা, আত্ম-জিজ্ঞাসার মাধ্যমে অতিবাহিত করবে। আল্লাহ তা’আলা বলেন: “হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং প্রত্যেক ব্যক্তি আগামীকালের জন্য কি ব্যবস্থা করেছে সেদিকে খেয়াল রাখে। ভয় কর আল্লাহকে, নিশ্চয় আল্লাহ তোমরা কি করছ সে সম্পর্কে ওয়াকেবহাল।” (সুরা হাশর ঃ ১৯) এখানে দুইবার আল্লাহর ভয়ের কথা বলা হয়েছে। এবং নিজের কাজের হিসাব গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি নিজের নফসকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং মৃত্যু পরবর্তী জীবনের জন্য কাজ করে, সেই প্রকৃত বুদ্ধিমান। আর যে ব্যক্তি নিজেকে কুপ্রবৃত্তির গোলাম বানায় অথচ আল্লাহর নিকট প্রত্যাশা করে, সেই অক্ষম।” (তিরমিযি)
এখানে মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ব-জাহান ও আখিরাতের সকল কর্ম সম্পাদনে আল্লাহর বিশেষ সৃষ্টি ও কর্মীবাহিনী রয়েছেন। এঁরা হলো, আল্লাহর ফেরেশতা। এঁদের প্রতি ঈমানের একটি তাৎপর্য হলো এই যে, তারা আল্লাহর নির্দেশে মানুষের দৈনন্দিন কাজের রেকর্ড সংরক্ষণ করেন, যা হাশর বা বিচারের দিন মহান আল্লাহর এজলাসে চার্জসিট আকারে দাখিল করবেন। আল্লাহ তা’আলা বলেন: “তোমাদের উপর পরিদর্শক নিযুক্ত রয়েছে, এমন সম্মানিত লেখকবৃন্দ, যারা তোমাদের প্রত্যেকটি কাজ জানে।” (সুরা ইনফিতার ঃ ১০-১২) প্রকাশ্যে ও গোপনে, অন্ধকারে, একান্ত নির্জনে, জনমানবহীন গভীর অরণ্যে আমরা কি করছি আল্লাহর বিশেষ ক্ষমতা বলে এ সকল তত্বাবধায়করা নিরপেক্ষভাবে রেকর্ড করে যাচ্ছে। আল্লাহ তা’আলা বলেন: “আপন কর্মের রেকর্ড পড়। আজ তোমার নিজের হিসেব করার জন্য তুমিই যতেষ্ঠ।” (সুরা বণী ইসরাঈল ঃ ১৪) তাই জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ভাল-মন্দের পার্থক্য করে চলার এক বিশেষ ট্রেনিং হলো রমাদান।
রমাদানে দিনের বেলায় এমন দুটি বৈধ জিনিষকে আমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে যা মুলত: হালাল এবং দুটি জিনিষ আল্লাহ আল-কুরআনের মাধ্যমে আমাদের জন্য হালাল করে দিয়েছেন। আর এ দুটি জিনিষই ভোগ করে মানুষ এমনভাবে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে যে, এ ছাড়া মানুষ থাকতে পারে না। রমযানে ক্রমাগত ৩০টি দিন হালাল দুটি জিনিষকে বর্জন করতে করতে এমন শক্তি অর্জিত হয়, যার মাধ্যমে জীবন চলার বাঁকে শয়তান কর্র্তৃক পেঁতে রাখা অতি লোভনীয় বস্তুকেও বর্জন করে ভাল কাজের জন্য অগ্রসর হতে পারে। এটিই তাক্ওয়া বা তাক্ওয়ার শক্তি। যে তাক্ওয়া ঈমান ও এহতেসাব দ্বারা সমৃদ্ধ। রমযানের মাধ্যমে এ মূল্য সম্পদ অর্জন করা হয়। এজন্য আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “রোযা একটি ঢালের ন্যায়।” (বুখারী:১৯০৪, কিতাবুস সাওম, বাবু হাল ইউকুলু ইন্নি.......) রমাদানে যদি আমরা এ শক্তি অর্জন না করতে পারি, তবে আমাদের সিয়াম শুধু ক্ষুধা এবং কিয়ামুল লাইল শুধু রাত্রি জাগরণ ছাড়া আর কিছুই পাওয়া গেল না। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন “কতক রোযাদার এমন রয়েছেন যাদের রোযা শুধু ক্ষুধা ছাড়া কিছুই দেয় না, কতক রাত্রি জাগরণকারী এমন রয়েছেন যাদের রাত্রি জাগরণ শুধু জাগরণ ছাড়া আর কিছুই পায় না। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, “কেউ যদি মিথ্যা কথা বলে ও তদনুযায়ী কাজ করা পরিত্যাগ না করে তবে তার শুধু খাদ্য ও পানীয় পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।” (বুখারী: ১৯০৩, কিতাবুস সাওম, বাবু মান এদা কাউলি.......)
লেখক: ম্যানেজার, আইবিবিএল, জিন্দাবাজার শাখা, সিলেট।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
রোমাঞ্চকর ম্যাচে বার্সাকে হারিয়ে শীর্ষে আতলেটিকো
জেসুসের জোড়া গোলের রাতে আর্সেনালের বড় জয়
বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর
চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন
বিহারিরা কেমন আছে
লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি
কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব
অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক
সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ
আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত লুইজি
কিউবায় সমাবেশ