খিলাফত আলা মিনহাজিন নবুওয়াত: প্রাসঙ্গিক দুটি কথা
২৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম
খিলাফত আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ প্রতিনিধিত্ব বা প্রতিনিধির পদ। অন্য অর্থে ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থার মূলনীতি ও ইসলামি শাসন সংস্থা। খিলাফত থেকেই খলিফা শব্দটির উদ্ভব, যার অর্থ খিলাফত সংগঠনের সর্বোচ্চ পদাধিকারী, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি, জাতির ইহলৌকিক ও পারলৌকিক বিষয়ে ক্ষমতাপ্রাপ্ত নেতা বা আমিরুল মুমিনিন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবু দাউদ শরীফে বর্ণিত হাদীসে ইরশাদ করেন,‘ত্রিশ বছর পর্যন্ত খেলাফতে নবুওয়াত চলতে থাকবে। এরপর আল্লাহ যাকে চান তাকে রাজত্ব দান করবেন। এই ত্রিশ বছর হযরত ছিদ্দীকে আবু বকর, হযরত ওমর বিন খাত্তাব, হযরত ওসমান বিন আফ্ফান ও হযরত আলী বিন আবু তালেব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম এর খিলাফতের মাধ্যমে পূর্ণ হয়েছে। যদিও পরবর্তী শাসকেরা নিজেদের খলিফা ও তাঁদের শাসনকে খিলাফত নামে অভিহিত করতেন।
দশম হিজরিতে রাসূলে আরবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার ওফাতের পর ইসলঅমের প্রথম খলিফা হিসেবে অভিষিক্ত হন হযরত আবু বকর ছিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু। খলিফা নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি তাঁর প্রথম ছোট্ট ভাষণে বলেন, ‘আমি আপনাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ নই। আপনাদের সকলের সাহায্য ও পরামর্শ আমার কাম্য। আমি ন্যায় ও সত্যের পথে থাকলে আপনারা আমাকে সমর্থন করবেন। বিপথগামী হলে আমাকে উপদেশ দেবেন। আমি বরণ করবো সত্য, বর্জন করবো মিথ্যা। আমার চোখে ধনী-নির্ধন, সবল-দুর্বল সকলেই সমান। আপনারা আমাকে যতক্ষণ মেনে চলবেন, যতক্ষণ আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে মেনে চলব। অন্যথায় আপনাদের নেতা হওয়ার আমার কোনো অধিকারই থাকবে না।’ তিনি প্রায় আড়াই বছর খিলাফত সুষ্ঠভাবে দক্ষতার সহিত পরিচালনা করার পর ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দের ২২ আগস্ট ইন্তেকাল করেন। ইন্তেকালের আগে তিনি তাঁর স্থলাভিষিক্ত করে যান ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ফারুকে আযম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে। তিনি সুদীর্ঘ ১০ বছর খিলাফতের দায়িত্ব পালন করেন এবং অর্ধ পৃথিবীেেত ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠা করেন। খিলাফত লাভের পর তিনি একটি ভাষণ দেন। সে ভাষণে জাতির উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন এবং আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে বলেন, ‘হে আল্লাহ! আমি দুর্বল, আমাকে শক্তি দাও। হে আল্লাহ! আমি রূঢ় মেজাজি, আমাকে কোমলপ্রাণ বানাও। হে আল্লাহ! আমি কৃপণ, আমাকে দানশীল বানাও।’ ৬৪৪ খ্রিস্টাব্দের ৩ নভেম্বর ফজরের নামাযে ইমামতিরত অবস্থায় আততায়ী আবু লুলুর খঞ্জরের আঘাতে শহীদ হন ফারুকে আযম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু। ইন্তেকালের আগে তিনি হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে প্রধান করে খলিফা নির্বাচনের জন্য ছয় সদস্যের একটি কমিটি করে দিয়ে যান। সে কমিটিতে সদস্য ছিলেন হযরত ওসমান, হযরত আলী, হযরত তলহা, হযরত জুবায়ের ও হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম । তিনি এও বলে যান, আবদুল্লাহ ছাড়া এই পাঁচজনের মধ্য থেকেই একজন খলিফা হবেন; আবদুর রহমানের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বিবেচিত হবে। এই মজলিশে শুরা বা উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তেই হযরত ওসমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু মুসলিম জাহানের তৃতীয় খলিফা নির্বাচিত হন। তিনি তাঁর শাসনামলে ইসলামী সাম্্রাজ্য বিস্তৃত করেছিলেন পশ্চিমে পুরো মরোক্কো পর্যন্ত, পূর্ব দক্ষিন পূর্ব তথা বর্তমান পাকিস্তান পর্যন্ত এবং উত্তর আমেরিকা থেকে আজারবাইজান পর্যন্ত।। তিনি সর্বোচ্চ একটানা ১২ বছর খিলাফতের দায়িত্ব সুচারুরূপে পালন করেন। খিলাফতের শেষের দিকে জিলক্বদ ও জিলহজ্ব মাসের মাঝামাঝি সময়ে, যে সময় মদিনা মনোওয়ারার প্রায় সাহাবায়ে কেরাম হজ্বের উদ্যেশ্যে রওনা দেন। মুনাফিকরা সে সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সৈয়দুনা ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর বাসভবন অবরোধ করে, খানা-পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। এই অবরোধ এর সময়কাল ছিলো চল্লিশ দিন। আর ধৈর্যের মূর্ত প্রতীক হযরত ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু সে সময়কালে রোযা রাখতেন। ক্ষুধা লাগলে আল্লাহর যিকির করতেন, পিপাসা পেলে কুরআন তেলাওয়াত করতেন।
অবরোধের প্রথম দিকে তিনি মসজিদে নববী গিয়ে নামায আদায় করতেন, পরে মুনাফিকরা সেখানেও বাঁধা প্রদান করেন। রাসূলে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে মিম্বরে যে লাঠি মোবারক হাতে নিয়ে খুৎবা দিতেন, তা তাঁর হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে এক বদবখত ভেঙ্গে ফেলে। এভাবে বিভিন্ন অত্যাচার চলছিলো। হযরত মওলা আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহুল করিম খবর পেয়ে, হযরত ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর নিকট মুনাফিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অনুমতি চেয়েছিলেন। কিন্তু ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু যুদ্ধের অনুমতি প্রদান করেন নি। কারণ, তিনি চান নি নবীজির পবিত্র নগরীতে রক্তপাত হওয়াকে তিনি অপছন্দ করেছিলেন। অতঃপর মওলা আলী কাররামাল্লাহু ওয়াযহাহুল কারিম, তাঁর পুত্রদ্বয় হযরত ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুমাকে হযরত ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর বাসভবনের পাহারাদার নিযুক্ত করলেন।
অবশেষে এক রাতে রাসূলে মাদানী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর হুজরা শরীফে তাশরিফ আনলেন। এ প্রসঙ্গে হযরত আবদুল্লাহ্ বিন সালাম রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, যখন বিদ্রোহীরা হযরত সায়্যিদুনা ওসমান গণী রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু এর বাসভবন অবরোধ করে রাখে, তাঁর ঘরে পানি সরবরাহ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেয় আর হযরত সায়্যিদুনা ওসমান গণী রাদিআল্লাহু আনহু তীব্র পিপাসায় কাতর হয়ে পড়েন। সেদিন (১৮ ই জিলহজ ৬৫৬ ডষ্রস্টাব্দের ২০ জুন শুক্রবার) আমি তাঁকে দেখতে যায়। তিনি বললেন, ‘হে আব্দুল্লাহ বিন সালাম রাদিয়াল্লাহু আনহু! আমি আজ রাতে রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সপ্নে আলোকিত স্থানে দেখেছি। হুযুর পুরনূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অত্যন্ত মায়া ভরা কণ্ঠে আমাকে ইরশাদ করলেন, হে ওসমান! তারা পানি বন্ধ করে দিয়ে তোমাকে পিপাসায় কাতর করে ফেলেছে? আমি আরয করলাম- জী, হ্যাঁ, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! তখনই হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম , একটি পানি ভর্তি পাত্র আমার সামনে ধরলেন। আমি তৃপ্তি সহকারে পাত্র থেকে পানি পান করলাম। এখনো পর্যন্ত সে পানির শীতলতা আমার বুকের উভয় প্রান্ত, দু’কাঁধের মাঝখানে অনুভব করছি। অতঃপর রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে ইরশাদ করলেন, হে ওসমান ! যদি তুমি চাও, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আমি তোমাকে সাহায্য করবো, আর যদি তুমি চাও আমার কাছে রোযার ইফতার করতে পারো।.আমি আরয করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম! আপনার সান্নিধ্যে নুরানী দরবারে হাযির হয়ে রোযার ইফতার করাটাই আমার জন্য অধিক পছন্দনীয়।’ হযরত সায়্যিদুনা আবদুল্লাহ্ বিন সালাম বলেন: অতঃপর আমি উনার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসি। আর সেদিনই বিদ্রোহীরা দেয়াল টপকে ছাদ বেয়ে আমিরুল মুমিনীন হযরত ওসমান জিন্নুরাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কক্ষে প্রবেশ করে এবং আসরের নামাযের পর রোযা অবস্থায় কুরআনুল করিম তিলাওয়াতকালে নিজ কক্ষে তাঁকে শহীদ করে দেয়।
তাঁর শাহাদতের পর হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু মুসলিম বিশ্বের চতুর্থ খলিফা নিযুক্ত হন। খেলাফতের প্রথম দিনে জনগণের উদ্দেশ্যে যে ভাষণ দিয়েছিলেন সেখানে তিনি বলেন, ‘হে জনগণ! জেনে রেখো নবুয়তের যুগে যে সমস্যায় তোমরা ভুগেছিলে আজ আবার সেই সমস্যাতেই জড়িয়ে পড়লে। তোমাদের মধ্যে একটা ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে। যে সকল মহৎ ব্যক্তিরা এতদিন পিছিয়ে ছিলেন তারা এখন সামনের সারিতে চলে আসবেন। একইভাবে যেসব অযোগ্য লোক এতদিন সামনের সারিতে অবস্থান নিয়েছিল আজ তারা পিছনে চলে যাবে। (সত্য ও মিথ্যা বিদ্যমান এবং এতদুভয়ের প্রত্যেকেরই অনুসারীও রয়েছে। তবে সবারই উচিত সত্যকে অনুসরণ করা) মিথ্যার পরিমাণ যদি অধিকও হয়, সেটা এমন নতুন কিছু নয়। সত্যের পরিমাণ যদি কমও হয়, হোক না! অনেক সময় কমওতো সবার চেয়ে অগ্রগামী হয়ে থাকে। আর উন্নতির আশাও এতের রয়েছে। তবে এমনটি খবু কমই দেখা যায় যে, যা একবার মানুষের হাতছাড়া হয়ে গেছে তা পনুরায় তার কাছে ফিরে এসেছে। ’এই সময় চতুর্দিকে বিদ্রোহ ও বিশৃঙ্খলা বাড়তে থাকে। হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পরিস্থিতি অনুকূল না থাকায় খলিফা হত্যার বিচার করতে পারছিলেন না। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে তখন হযরত ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সময়কাল থেকে নিযুক্ত সিরিয়ার দীর্ঘদিনের গভর্নর হযরত আমীরে মুয়াবিয়া রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুসহ অনেকেই এই খেলাফতের আনুগত্যে অস্বীকৃতি জানান। তিনি প্রায় তিন বছর খেলাফতের দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর শাসনামলে মুনাফিকদের ষড়যন্ত্রের কারণে মুসলমানমাদের মাঝে ভূল বুঝাবুঝির ফলে জঙ্গে জামাল (উষ্ট্র যুদ্ধ) ও জঙ্গে সিফফিন (সিফফিন যুদ্ধ) সংঘটিত হয়। হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ফজরের নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার পথে চরমপন্থী খারেজিদের নিয়োজিত গুপ্তঘাতক আবদুর রহমান ইবনে মুলজিম কর্তৃক তরবারির আঘাতে আহত হয়ে রমযান মাসের দ্বিতীয় দশকে ৬৬১ খ্রিস্টাব্দের ২৯ জানুয়ারি শাহাদতবরণ করেন। তাঁর শাহাদতের পর হিজরী ৪০ সালের ২৬ রমযানুল মুবারক অধিকাংশ মুসলমানগণ সর্বসম্মতিক্রমে হযরত ইমাম হাসান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে খলিফা মনোনীত করে তাঁর হাতে বায়আত গ্রহণ করেন। তিনি মাত্র ছয় মাসের মত খিলাফতের দায়িত্ব পালন করেন। অতঃপর তিনি মুসলমানদের অনৈক্যের কুফল ও যুদ্ধের বিভীষিকা অবলোকন করে শান্তির জন্য নিজের খিলাফত ত্যাগ করে এক চুক্তির মাধ্যমে, শান্তিপূর্ণভাবে হযরত মুয়াবিয়া রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। ফলে খিলাফতে রাশেদার অবসান ঘটে। এই সুবাদে হযরত মুআবিয়া রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পূর্ণাঙ্গরূপে মুসলিম জাহানের শাসক পরিগণিত হন। আর তিনি তাঁর শাসনামলে হযরত ইমাম হাসান ও হযরত ইমাম হোসেইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমাকে নিয়মিত মাসোহারা ও বার্ষিক সম্মানী প্রদান করতেন।
সর্বোপরি খলিফাতুর রাসূল হযরত আবু বকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর খিলাফতকাল দুই বছর তিন মাস, আমিরুল মুমিনীন হযরত ফারুকে আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর খিলাফতকাল দশ বছর ছয়মাস, জামেউল কুরআন হযরত ওসমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর খিলাফতকাল বার বছর এবং মাওলা আলী শেরে খোদা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর খিলাফতকাল চার বছর নয় মাস এবং হযরত হাসান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর বায়আতের সময়কাল ছিল ছয়মাস। এভাবেই খিলাফত আলা মিনহাজিন নবুওয়াতের ত্রিশ বছর পরিপূর্ণ হয়েছে। আর ইসলামের ইতিহাসে হযরত আমীরে মুআবিয়া রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন সর্বপ্রথম বাদশাহ। তিনি রাজা-বাদশাদের মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বশ্রেষ্ঠ। তারপর থেকে হযরত ওমর বিন আব্দুল আযীয রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পর্যন্ত যালেম বাদশার রাজত্ব ছিল। অতঃপর হযরত ওমর বিন আব্দুল আযীয রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। তিনি খোলাফায়ে রাশেদার ধারায় রাজ্য পরিচালনা করার কারণে বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরাম ও ইতিহাসবিদগণ তাঁকে ইসলামের পঞ্চম খলীফা হিসাবে গণনা করেছেন।
লেখক : আরবি প্রভাষক, তাজুশ শরী’আহ দরসে নিযামী মাদরাসা, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
রোমাঞ্চকর ম্যাচে বার্সাকে হারিয়ে শীর্ষে আতলেটিকো
জেসুসের জোড়া গোলের রাতে আর্সেনালের বড় জয়
বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর
চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন
বিহারিরা কেমন আছে
লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি
কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব
অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক
সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ
আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত লুইজি
কিউবায় সমাবেশ