মুসলিমের জীবনে জয়-পরাজয়
০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম
চতুর্দিকে একটি ধুমদার প্রচারণা হলো, সর্বত্র মুসলমানরা মার খাচ্ছে। একথা সত্য যে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মজলুম মুসলমানরা বিভিন্ন দাম্ভিক শক্তির জুলুম-অত্যাচারের শিকার হচ্ছে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, এর জন্য জালিমদের পরিবর্তে মুসলমানদেরকেই দায়ী করা হচ্ছে। আমরা যারা নিজেদের মুসলমান দাবি করি তারাও ব্যাখ্যা দেই, মুসলমানদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে, নবীজির অদর্শের উপর নাই। ফলে শক্তিমদমত্তদের জুলুম-নির্যাতন আমাদের কপালের লিখনে পরিণত হয়েছে। যারা ধর্ম নিরপেক্ষ বা ইসলামের প্রতি বৈরী ভাব পোষণ করেন, তারা তো বগল দাবিয়ে বলে বেড়ান, মুসলমানরা যতদিন ধর্মের দোহাই দেবে ততদিন পশ্চাদপদ হয়ে থাকতে হবে। অন্যথায় এভাবে জুলুম-নির্যাতন সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই। উন্নত হতে হলে কথায় কথায় ধর্মের দোহাই দেয়া বাদ দিতে হবে, উন্নত দেশগুলোর আদর্শ ও রীতিনীতি অনুকরণ করতে হবে। তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা, রাষ্ট্রব্যবস্থা, শিল্পসংস্কৃতির অনুসরণ ছাড়া মুক্তির উপায় নেই। সমাজ ও রাষ্ট্র চলবে ধর্মের বন্ধনের ঊর্ধ্বে ওঠে।
গেল ১৪ অক্টোবর ২০২৩ চুনতি সীরাতুন্নবী (সা.) মাহফিলে আমার আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ‘তোমরাই হলে বিজয়ী, যদি তোমরা মুমিন হও।’
চুনতি একটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। দক্ষিণ চট্টগ্রামে কক্সবাজারগামী আরাকান রোড বরাবর তার অবস্থান। বৃটিশ ও পাকিস্তান আমল থেকে শিক্ষা সংস্কৃতিতে অগ্রসর এই গ্রামের মজযুব ওলী শাহ মওলানা হাফেজ আহমদ (রহ.) ১৯৭২ সালে প্রবর্তন করেন পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসে সীরাতুন্নবী (সা.) মাহফিলের। প্রথম বছর একদিন থেকে শুরু হয়ে এখন ১৯ দিন ব্যাপী সীরাতুন্নবী মাহফিলের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। মাহফিলে পূর্ব থেকে আলোচনার বিষয়বস্তু ঠিক করে দেয়া হয় এবং বক্তাদের নির্ধারিত বিষয়ের উপর পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করতে হয়।
মাহফিলে আমার জন্য নির্ধারিত বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনায় যাব, এমন সময় ৭ অক্টোবর ২০২৩ গাজা নিয়ন্ত্রণকারী হামাস যোদ্ধারা অকল্পনীয় বুদ্ধিমত্তার সাথে ইসরাইলের অভ্যন্তরে দুর্ধর্ষ অভিযান চালায় এবং দুইশর বেশি ইসরাইলি নাগরিককে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
তারপর থেকে গাজায় চলছে ইসরাইলের নির্বিচার গণহত্যা। এ পর্যন্ত ৩৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। দীর্ঘ ৭৫ বছর আগে বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদের প্রত্যক্ষ মদদে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা যায়নবাদী ইহুদিরা ফিলিস্তিন ভূখন্ডে জড়ো হয়ে অভিশপ্ত ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। সেই থেকে ইতিহাসের বর্বরতম লোমহর্ষক অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়ে ফিলিস্তিনের আদি বাসিন্দা আরবদের উৎখত করতে করতে চতুর্দিক থেকে বেষ্টিত এক চিলতে ভূখণ্ড গাজার উন্মুক্ত কারাগারে বন্দি অবস্থায় রয়েছে ২৫ লক্ষ ফিলিস্তিনি। আর আছে জর্দান নদীর পশ্চিম তীরে নামকা ওয়াস্তে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের আওতায় ফিলিস্তিনিদের নির্যাতিত জীবনের করুণ চিত্র।
ইহুদিবাদী প্রচার মাধ্যমগুলো ফিলিস্তিনিদের এই অবস্থার জন্য যায়নবাদী ইসরাইলকে দায়ী করার পরিবর্তে আদর্শচ্যুতির বিষয়টিকে বড় করে তুলে ধরে। বুঝানো হয় যে, মানবেতর জীবন এবং প্রতিদিন ইহুদিদের হাতে জুলুম-নির্যাতন, উচ্ছেদ নির্বাসনের শিকার হওয়া ফিলিস্তিনিদের কপালের লিখন।
এসব প্রশ্ন মনের আয়নায় ভেসে ওঠায় মাহফিলের নির্ধারিত আলোচ্য বিষয়টি আমার কাছে অত্যন্ত কঠিন প্রতীয়মান হয়েছিল। অথচ, নির্দেশিত বিষয়টি কুরআন মজিদের সূরা আলে ইমরানের একটি আয়াতের অংশবিশেষ। আমরা কথায় কথায় তা উচ্চারণ করি। কিন্তু বুঝতেই পারি না যে, মুসলমানদের চরিত্র খারাপ, অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হওয়া তাদের কপালের লিখন বলে যে বিষাক্ত প্রচারণা চালানো হয় তাকেই আমরা মনের অজান্তে সমর্থন দিয়ে যাই। অথচ উক্ত আয়াতের এ ধরনের অনুবাদ ও ব্যাখ্যা কুরআন মজিদের ভাবধারার বরখেলাফ। পূর্বাপর কয়েকটি আয়াতের তরজমা সামনে রাখলে যে কারো কাছে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আল্লাহ পাক সুবহানাহু তাআলা ইরশাদ করেন:
(১৩৭) তোমাদের পূর্বে বহু বিধান-ব্যবস্থা গত হয়েছে, সুতরাং তোমরা পৃথিবী ভ্রমণ কর এবং দেখ মিথ্যাশ্রয়ীদের কী পরিণাম।
(১৩৮) এটি মানব জাতির জন্য স্পষ্ট বর্ণনা এবং মুত্তাকিদের জন্য হেদায়ত ও উপদেশ।
(১৩৯) তোমরা হীনবল হইও না এবং দুঃখিতও হইও না; তোমরাই বিজয়ী যদি তোমরা মুমিন হও।
(১৪০) যদি তোমাদের আঘাত লেগে থাকে, অনুরূপ আঘাত তো ওদেরও লেগেছিল। মানুষের মধ্যে এই দিনগুলির (সুদিন দুর্দিন বা জয় পরাজয়) পর্যায়ক্রমে আমি আবর্তন ঘটাই, যাতে আল্লাহ মুমিনদের প্রকৃত অবস্থা জানতে পারেন এবং তোমাদের মধ্য থেকে কতককে শহিদরূপে গ্রহণ করতে পারেন এবং আল্লাহ যালিমদেরকে পছন্দ করেন না;
(১৪১) এবং যাতে আল্লাহ মু‘মিনদেরকে পরিশোধন করতে পারেন এবং কাফেরদেরকে নিশ্চিহ্ণ করতে পারেন।
(১৪২) তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে, অথচ আল্লাহ তোমাদের মধ্যে কে জিহাদ করেছে এবং কে ধৈর্যশীল তা এখনও প্রকাশ করেন নাই। -(সূরা আলে ইমরান)
শুরুর দুই আয়াতে ইতিহাসকে সাক্ষী রেখে কুরআনের হেদায়তের অমোঘ সত্যতা তুলে ধরা হয়েছে। তারপর বলা হয়েছে, তোমরাই বিজয়ী যদি তোমরা মুমিন হও। বিজয়ী শব্দটির মূল হচ্ছে ‘আ‘লাউন’ অর্থাৎ উন্নত শির। পরের দুই আয়াতে যুদ্ধে জয়-পরাজয় বা সুদিন-দুর্দিনের দর্শন তুলে ধরে বলা হয়েছে, এগুলো বড় বিবেচ্য নয়; বরং মুমিন হওয়া বা সত্যের উপর অবিচল থেকে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ স্বীকার করাই মূল বিবেচ্য।
আমরা সাধারণত মনে করি, যুদ্ধে বা সংঘাতে শত্রুকে পরাজিত করাই সত্যিকার বিজয়। কিন্তু কুরআন মজিদ বলে, ঈমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সর্বোচ্চ কুরবানি দেয়াই সত্যিকার বিজয়। ‘আ‘লাউন’ মানে যদি আমাদের ধারণা অনুযায়ী সাধারণ বিজয় মনে করা হয় তাহলে ইতিহাসের বড় বড় ট্রাজেডিতে ইসলামী শক্তির বাহ্যিক পরাজয়কে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন। যারা মিথ্যার অপশক্তির মোকাবিলায় পরাজিত হয়েছেন তাদের ঈমানে কী তাহলে কোনো দুর্বলতা ছিল? যেমন কারবালায় ইমাম হোসাইন (রা.) নির্মমভাবে শাহাদত বরণ করেছিলেন। মূসা (আ.) এর মোকাবিলায় পরাজিত জাদুকররা মূসার উপর ঈমান আনার অপরাধে ফেরাউন তাদের শূলিতে চড়িয়ে শাস্তি দিয়েছিল। ফেরাউনের স্ত্রী বিবি আসিয়া আল্লাহর প্রতি ঈমানের অপরাধে ফেরাউন অবর্ণনীয় অত্যাচারে তাকে শহিদ করেছিল। এসব ঘটনা দৃশ্যত পরাজয় হলেও প্রকৃতপক্ষে বিজয়।
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, সত্যের পথের অকুতোভয় মহান ব্যক্তিরাই প্রকৃত বিজয়ী ও উন্নত শির। আমাদের ফিকাহর চার ইমামের তিনজন শাহাদত বরণ করেছেন জালিম শক্তির রোষানলে পড়ে। তাদের ঈমানে কী কোনো দুর্বলতা ছিল, নাউজুবিল্লাহ। বুঝা গেল কুরআনে বর্ণিত তোমরাই বিজয়ী কথাটির অর্থ তোমরাই সর্বাবস্থায় সর্বত্র উন্নত শির, তোমাদের আদর্শ ও ত্যাগের বিজয় ডঙ্কা ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হবে বিশ্বজুড়ে। এই যুক্তিতেই একটি আপ্ত বাক্য নিরেট সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘ইসলাম জিন্দা হোতা হেয় হার কারবালা কে বাদ’। প্রতিটি কারাবালা বা বিপর্যয়ের পরই মুসলমানরা নতুনভাবে জাগ্রত হয়, ইসলাম পুনর্জীবন লাভ করে। ইসলামের শুরুতেই এই শিক্ষা ও জীবন দর্শনের অনুশীলন হয়েছে। হযরত বেলাল (রা.)কে মক্কার কুরাইশরা যে অমানুষিক নির্যাতন চালাত তার লোমহর্ষক বিবরণ ইতিহাসে বিধৃত। মক্কায় ১৩ বছর অবর্ণনীয় নির্যাতন এবং হত্যা ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নবীজি (সা.) দেশত্যাগ করে মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করেছিলেন। কাজেই, বিজয় অর্থ আমরা যেভাবে ব্যাখ্যা করি তা নয়। বরং মু‘মিন হওয়া এবং সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকতে পারাই প্রকৃত বিজয়। পরবর্তী দুটি আয়াতে আল্লাহ পাক এ কথা অত্যন্ত পরিষ্কার ভাষায় ব্যক্ত করেছেন যে, যুদ্ধবিগ্রহে জয়-পরাজয়ের আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে, ঈমানের পরীক্ষা নেয়া, যাদেরকে আল্লাহ পছন্দ করেন তাদেরকে শাহাদতের মর্যাদা দেয়া, মুমিনদেরকে পরিশোধন করা এবং পরিশেষে জালিম ও কাফেরদের পরাজয়।
বিষয়টি আরো পরিষ্কার হয়ে যায়, যখন আমরা আয়াতের শানে নুযূল সামনে আনি। এমন উৎসাহব্যঞ্জক আয়াতখানি আল্লাহ পাক কোন ঘটনার প্রেক্ষিতে নাযিল করেন। ওহুদের যুদ্ধে মুসলিম যোদ্ধারা প্রাথমিক বিজয় লাভের পর নবীজির আদেশ অমান্য করে গিরিপথ ত্যাগ করায় চরম বিপর্যয় নেমে আসে। নবীজি (সা.) নিজে আহত হন, কপালের ভেতর তার শিরস্ত্রাণের লোহার কড়া ঢুকে যায়, শত্রুর আঘাতে তার দাঁত মোবারক ভেঙে যায়। পরাজিত পর্যুদস্ত মুষ্টিমেয় কয়েকজন মুসলমান নবীজিকে নিয়ে ওহুদ পাহাড়ের উপর আশ্রয় নেন। তখনই এই আয়াতখানি নাযিল হয়। সুবহানাল্লাহ।
আলোচনায় বলেছিলাম, ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে তাবৎ আরব শক্তি ইসরাইলের বিরুদ্ধে ছয় দিনের বেশি টিকতে পারে নি। মিশরের সীনায় মরুভূমি, সিরিয়ার গোলান হাইট ও জর্দানের পশ্চিম তীর হারিয়ে শোচনীয় পরাজয় বরণ করেছিল। কিন্তু গত ৭ অক্টোবর থেকে মুষ্টিমেয় ঈমানদার লড়াকু হামাস যোদ্ধারা এখনো প্রতিরোধ করে যাচ্ছে। ইনশাআল্লাহ তাদের বিজয় সুনিশ্চিত। আরো বলেছিলাম, ইউক্রেন যুদ্ধে একদিকে করিম দুদায়েভ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের ডান হাত। অন্যদিকে ইউক্রেনের নতুন যুদ্ধ মন্ত্রী হয়েছেন একজন মুসলিম। বিশ বছর জবর দখল করে রাখার পর মোল্লাদের হাতে চরম মার খেয়ে পরাজিত, পর্যুদস্ত অপমানিত হয়ে আফগান ভূখণ্ড ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছে আমেরিকা। বিশ্ব রাজনীতির নাটাই হাতে নিয়ে খেলছে তুরস্কের এরদোগান ও ইরান।
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ঈমানী শক্তির সঙ্গে রয়েছে সাইন্স ও টেকনোলজিতে তাদের অসাধারণ উন্নতি, যা ইসরাঈল ও পশ্চিমা শক্তিকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। বলেছিলাম, বর্তমান বিশ্বে ইসলাম ও মুসলমানদের গৌরব ও বিজয় ছিনিয়ে আনতে হলে আমাদের নতুন প্রজন্মকে ধর্মীয় ভাবধারায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এই লেখা যখন লিখি তখন গাজা যুদ্ধের সাড়ে সাত মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। ইসরাইল নাগাসাকি, হিরোশিমার চেয়ে বেশি বিস্ফোরক ঢালা সত্ত্বেও গাজায় বিজয় অর্জন করতে পারেনি। শত্রুরা এই রহস্যটি বুঝতে পারার পর আমাদের দেশে নতুন কারবালা জন্ম দিতে যাচ্ছে। শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ধর্মীয় ভাবধারা বিদায় করার সকল আয়োজন সম্পন্ন করছে। সাইন্স এন্ড টেকনোলজিতেও বাংলাদেশ যাতে পিছিয়ে যায় সেই পরিকল্পনাও ওদের মাথায় কাজ করছে, যা আমাদের জাতীয় জীবনে আরেকটি কারাবালার পুনরাবৃত্তি ঘটাবে। এমতাবস্থায় ঈমানী চেতনা ইসলামী চেতনাকে সম্বল করে এগিয়ে যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথ খোলা নেই।
লেখক: সাংবাদিক, গবেষক।
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মতামত গ্রহণে ওয়েবসাইট চালু করেছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন
ওরেশনিক সমগ্র ইউরোপে হামলা করতে পারে: রুশ কমান্ডার
দানে পাওয়া কাপড়ের মনোরম ডিজাইনে ভাইরাল ভারতীয় একদল ডিজাইনার
কেমন হল ভিভো ভি৪০ লাইটের অভিজ্ঞতা!
তাদের রাজনীতি করতে দেবে কি-না তা দেশের মানুষই সিদ্ধান্ত নেবে: জামায়াতে সেক্রেটারি
উত্তরায় হাসপাতালে সন্ত্রাসী হামলাও লুটপাটের ঘটনায় থানায় মামলা
পাকিস্তানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত ৩২
আল্লাহকে পেতে হলে রাসুলের পথ অনুসরণ অপরিহার্য: মাওলানা রুহুল আমিন খান
ঢাকাবাসীকে নিরাপদ রাখতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
ভোটের মাধ্যমে জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের ঐক্যবন্ধ থাকতে হবে-লুৎফর রহমান আজাদ
গফরগাঁওয়ের বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবদুছ ছালামের ইন্তেকাল
আওয়ামী দোসররা মানুষের ওপর পাশবিক নির্যাতন চালিয়েছে: তানভীর হুদা
ফিলিস্তিনিদের জন্য কোটি টাকার সহায়তা নিয়ে মিশরে পৌঁছেছে হাফেজ্জী চ্যারিটেবল
১৭টি বছর শ্রমিকদলের নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতন করেছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা- কেন্দ্রীয় সভাপতি
বিএনপি যতই চাপ দিক, সংস্কারের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচন: উপদেষ্টা নাহিদ
ছয় বছর পর স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি পাকিস্তান
তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে অনশনসহ কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের
টানা তিন সেঞ্চুরিতে তিলাকের বিশ্ব রেকর্ড
সাময়িক বন্ধের পর খুললো যমুনা ফিউচার পার্ক
জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা: জ্বালানি উপদেষ্টা