সেলফ সেন্সরশিপ, মিডিয়া পলিটিক্স ও প্রপাগান্ডা মডেল থিওরি
০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম
কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থায় মিডিয়ার সেলফ-সেন্সরশিপ খুবই লক্ষণীয়। বিশেষত ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট কিংবা সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো নিবর্তনমূলক আইন সাংবাদিকদের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি করেছে। ভয় তৈরির উদ্দেশ্যেই মূলত আইনগুলো করা হয়েছে, তাতে সন্দেহ নেই। এর ফলে গণমাধ্যমে সেলফ-সেন্সরশিপের চর্চা বেড়ে গেছে। আর সাংবাদিকদের প্রতি সহিংসতার ঘটনা অহরহ ঘটছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক রিপোর্টে জানা যায়, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত ৮১ সাংবাদিক নির্যাতন, মামলা, হুমকি ও হয়রানির শিকার হয়েছে। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস নামক সংগঠন বলেছে, media self-censorship is growing as a result of the endemic violence against journalists and media outlets, and the almost systematic impunity enjoyed by those responsible. (অর্থাৎ, সাংবাদিকরা তীব্র আক্রমণের শিকার হওয়ার কারণে এবং দায়ী কালপ্রিটরা প্রক্রিয়াগতভাবে ছাড় পাওয়ায় মিডিয়ার সেলফ-সেন্সরশিপ ক্রমে বাড়ছে)।
অন্যদিকে, প্রায়ই আমরা দেখি, সেকুলার ঘরানার মিডিয়াগুলো মাদ্রাসা, আলেম-ওলামা এবং ইসলামী মূল্যবোধসংশ্লিষ্ট ইস্যুগুলো কাভার করার ক্ষেত্রে প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত করে উপস্থাপন করার প্রয়াস চালায়। এসব ইস্যুতে তারা সাধারণ জনগণের নিজস্ব মূল্যবোধ, দৃষ্টিভঙ্গি ও বুঝজ্ঞানকে থোড়াই কেয়ার করে। এক্ষেত্রে তাদের মিডিয়া-এজেন্ডা ও মিডিয়া-বায়াস একাকার হয়ে যায়। একপাক্ষিক, অবাস্তব, বানোয়াট অথবা খণ্ডিতভাবে সংবাদ বা প্রতিবেদন প্রকাশ করে তাদের বিশেষ রাজনৈতিক বা মতাদর্শিক এজেন্ডা পূরণের চেষ্টা করে থাকে (এক্ষেত্রে ২০১৩ সালে হেফাজতের আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সেকুলার মিডিয়াগোষ্ঠীর ভূমিকা স্মরণযোগ্য)।
যাই হোক, কখন কোন ইস্যু পাবলিককে খাওয়াতে হবে কিংবা এক ইস্যুকে চাপা দিতে আরেক ইস্যু ফাঁপিয়ে তুলতে হবে- এসবই একশ্রেণির মিডিয়া দক্ষতার সাথে করে আসছে। ‘এজেন্ডা সেটিং থিওরি’ দিয়ে দালাল মিডিয়াগোষ্ঠীর এসব কেরামতি সহজে বোঝা যায়। সংবাদ বা প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্বেই সধংং সবফরধ কর্তৃক এজেন্ডা ঠিক করে নেয়াকে বলা হয় এজেন্ডা সেটিং। অর্থাৎ, কোনো ইস্যুকে অন্যান্য ইস্যুগুলোর চেয়ে বেশি গুরুত্ব ও ফোকাস দেয়া হবে এবং কোন ইস্যু পাবলিককে গলাধঃকরণ করা হবেÑ এসব আগেভাগে ঠিক করে নেয়ার বিষয়াদি এজেন্ডা সেটিং তত্ত্বের আলোচনার অংশ। এজেন্ডা সেটিং প্রায়ই মিডিয়া-বায়াস দ্বারা তাড়িত হয়Ñ বিশেষত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়গুলোতে। কিছু পক্ষপাতদুষ্ট সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেল এজেন্ডা সেটিংয়ের মাধ্যমে তাদের মিডিয়া-এজেন্ডাকে পাবলিক এজেন্ডার ঊর্ধ্বে স্থান দেয়; অর্থাৎ, তাদের মিডিয়া-এজেন্ডাকে পাবলিক এজেন্ডায় রূপ দেয়ার চেষ্টা করে। যেমন, নিকট অতীতে দেখা গেছে, ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে গেলে মূলধারার একটি টিভি চ্যানেল ইসলাম নির্ধারিত ‘পর্দা ও পোশাক নীতি’র বিরুদ্ধে তাদের নিজস্ব মিডিয়া-এজেন্ডা ফোকাস করেছে। অথচ, তারা ধর্ষণের আর অন্যসব কারণকে প্রকারান্তরে আড়াল করে দেয়ার চেষ্টা করেছিল। এমনকি ধর্ষণের রাজনৈতিক ক্ষমতাসম্পর্ক নিয়ে তাদের কোনো ফোকাস লক্ষ করা যায়নি। এর ফলে ধর্ষণের রাজনৈতিক ফেনোমেনন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে পাবলিক ডিবেটকে নিছক পর্দা ও পোশাকের তর্কে পর্যবসিত করায় বস্তুত সুবিধা হয়েছে ক্ষমতাসীনদেরই। দালাল মিডিয়া এভাবে এজেন্ডা সেটিংয়ের মাধ্যমে স্ট্যাবলিশমেন্টের পক্ষে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এছাড়া উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় প্রদানকালে উদ্ভূত শাহবাগ আন্দোলনের সময় সুস্পষ্ট মিডিয়া ট্রায়ালও এজেন্ডা সেটিং থিওরির আলোচনার মধ্যে পড়ে। এছাড়া, মূলধারার কিছু মিডিয়াকে পেইড প্রপাগান্ডা এপারেটাস (propaganda apparatus) হিসেবে ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়।
এটা সত্য যে, বাংলাদেশে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম পরিসরে পেশাদারিত্ব এখনো পরিপূর্ণ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করতে পারেনি। এর কারণ, এদেশের বেশিরভাগ মিডিয়াই হলো কর্পোরেট মালিকানাধীন। ফলে প্রফেশনালিজমের টার্মস বিবেচনায় এরা স্বাধীন বা স্বতন্ত্র হতে পারেনি। তাই কর্পোরেট মিডিয়াগুলোকে সহজেই প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ক্ষমতাসীন মহল। এই বিষয়টি প্রপাগান্ডা মডেলের আলোচনার অংশ। প্রপাগান্ডা মডেল তত্ত্বের প্রবর্তক হলেন নোয়াম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস. হারম্যান। ১৯৮৮ সালে তারা তাদের যৌথভাবে লেখা Manufacturing Consent: The Political Economy of the Mass Media” নামক বইয়ে সবিস্তারে এই তত্ত্বের অবতারণা করেন। সাংবাদিকতার একাডেমিক পড়াশোনায় এ বইটি অবশ্যপাঠ্য। যাই হোক, এই প্রপাগান্ডা মডেলের আলোকে এখন আমাদের দেশের মিডিয়ার বিষয়াশয় নিচে আলোচনা করব।
প্রপাগান্ডা মডেল থিওরি বলে যে, মিডিয়ায় প্রচারিত বা প্রকাশিত সংবাদের উপাদানগুলো ৫টি ফিল্টার বা ছাঁকনির মধ্য দিয়ে যায় এবং এর ফলে অডিয়েন্স যে নিউজগুলো পায়, সেগুলো আসলে ফিল্টারিং করে তৈরি করা। অনেক সময় অতিরঞ্জিত করে বানোয়াট নিউজ ও রিপোর্টও প্রচার করা হয়, যেটাকে আমরা হলুদ সাংবাদিকতাও বলি। উক্ত ৫টি ছাঁকনিই নির্ধারণ করে দেয় কোন নিউজ কতটুকু প্রকাশিত হবে, কীভাবে প্রকাশিত হবে, মিডিয়ার কোন জায়গায় স্থান পাবে এবং কতটুকু কাভারেজ পাবে। সেই ‘five filters of the mass media’ হলো:
এক. মালিকানা (Ownership): : কর্পোরেট মালিকানাধীন সংবাদপত্র ও মিডিয়া হাউজগুলোর পক্ষে স্বাধীন ও স্বচ্ছ সাংবাদিকতার চর্চা করা সম্ভব হয় না। তাদের মালিক কর্পোরেট কোম্পানির স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয় এমন কোনো নিউজ বা রিপোর্ট তারা করতে পারে না। শুধু তা-ই নয়, তাদের এডিটোরিয়াল পলিসি ও মিডিয়া-এজেন্ডাও নির্ধারিত হয় কোম্পানির স্বার্থের সাথে সামঞ্জস্য রেখেই। ফলে তারা বস্তুনিষ্ঠতার নীতি থেকে বিচ্যুত হয়ে নির্দিষ্ট রাজনৈতিক বা আদর্শিক কাঠামোর মধ্যে পতিত হয়। এখন আমাদের দেশের মূলধারার সংবাদপত্র ও মিডিয়া হাউজগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়, বেশিরভাগ সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেলের মালিক কোনো-না-কোনো কর্পোরেট গ্রুপ। এদের মিডিয়া-এজেন্ডা বেশিরভাগ সময়ই পাবলিক এজেন্ডার বিপরীত হতে দেখা যায়। এরা প্রায়ই জনস্বার্থের পরিবর্তে কায়েমি স্বার্থের পক্ষেই মিডিয়া-এজেন্ডা অবলম্বন করে।
দুই. বিজ্ঞাপন(Advertising): : অধিকাংশ মিডিয়ার আয় আসে প্রধানত বিজ্ঞাপন থেকে। বড় বড় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান প্রচুর বিজ্ঞাপন দেয় মিডিয়ায়। ফলে কখনো ওসব প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে তাদের বিজ্ঞাপন গ্রহীতা মিডিয়াগুলো সে বিষয়ে ফিল্টারিং করে নিউজ প্রকাশ করে অথবা কোনো নিউজ করা থেকেই বিরত থাকে। আবার কখনো কখনো উল্টো অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সাফাই গেয়ে নিউজ করতে দেখা যায়। এছাড়া, সরকারের সমালোচক মিডিয়াগুলোকে শায়েস্তা করার জন্য সরকারি বিজ্ঞাপন থেকে বঞ্চিত করা হয়। ফলে আর্থিকভাবে টিকে থাকার স্বার্থে অনেক মিডিয়াই আপস করে চলে এবং ক্ষমতাসীনরা প্রশ্নবিদ্ধ বা বিতর্কিত হতে পারে এমন নিউজ তারা ফিল্টারিং করে প্রকাশ করে অথবা কখনো কখনো ব্ল্যাকআউটও করে দেয়।
তিন. মিডিয়া এলিট (The Media Elite): : ফ্যাসিবাদপন্থী সেকুলার সংবাদপত্র ও মিডিয়ায় আমরা বেশকিছু বায়াসড বুদ্ধিজীবী ও বক্তাকে কথা বলতে বা লিখতে দেখি। এমন পক্ষপাতদুষ্ট মিডিয়া এলিটদের মধ্যে কিছু রাজনীতিবিদ ও আমলাও রয়েছেন। এদের কৃত্রিম ফেইস ভ্যালুর কারণে এদেশের সেকুলার মিডিয়াগোষ্ঠী নিজস্ব ফ্যাক্ট-চেকিং ও অনুসন্ধানের পরিবর্তে এসব বায়াসড মিডিয়া এলিটদের থেকে প্রাপ্ত বক্তব্য ও তথ্যের ভিত্তিতে তাদের মিডিয়া-এজেন্ডা সেট করে এবং তদনুসারে সংবাদ-প্রতিবেদন প্রকাশ করে। আর বলার অপেক্ষা রাখে না, এসব মিডিয়ার বেশিরভাগ টকশোতেই মডারেটরের পক্ষপাত (সবফরধ নরধং) দৃষ্টিকটুভাবে লক্ষণীয়।
চার. ফ্ল্যাক (Flak): : কোনো মিডিয়া যখন কোনো ইস্যুতে একদমই ভিন্নমত প্রকাশ করে, তখন ঐ মিডিয়াকে নানা ট্যাগ, মামলা ও নিষেধাজ্ঞা দিয়ে কোণঠাসা করার চেষ্টা করা হয়। উদাহরণস্বরূপ: ২০১৩ সালে শাহবাগ আন্দোলন শুরু হলে আমার দেশ পত্রিকা তখন ঝুঁকি নিয়ে সাহসের সাথে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে অবস্থান নেয়। সেসময় ‘জামায়াত-শিবিরের দালাল’, ‘রাজাকারদের পত্রিকা’, ‘স্বাধীনতাবিরোধী পত্রিকা’ ইত্যাকার ট্যাগ ও অপবাদ দিয়ে পত্রিকাটিকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করা হয়। এছাড়া, স্কাইপি কেলেঙ্কারি প্রকাশের কারণে পত্রিকাটির সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়। কোনো নিউজ বা রিপোর্টের প্রতিক্রিয়ায় এ ধরনের ট্যাগ, অপবাদ ও মামলাকেই এই ফিল্টারে ‘ফ্ল্যাক’ বলে অভিহিত করা হয়। এভাবেই সাংবাদিক ও মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে নিউজ ও রিপোর্টকে ফিল্টারিং করতে বাধ্য করা হয়। এসব কারণে অনেক সাংবাদিক ও মিডিয়াহাউজ ফিল্টারিংয়ে বাধ্য হলেও দৃষ্টান্তমূলকভাবে আমার দেশ সম্পাদক নতি স্বীকার করেননি।
পাঁচ. কমন শত্রু (The common Enemy): সম্মতি উৎপাদন ও সমর্থন তৈরির জন্য ক্ষমতাসীনরা একটা কমন শত্রু বা টার্গেট ঠিক করে (যেমন: স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি)। ‘স্বাধীনতাবিরোধী’ ট্যাগ দিয়ে গুম-খুন-মারধরসহ মানবাধিকার হরণ করাও জায়েজÑ এমন একটা ধারণা মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে মানুষের সম্মতি বা কনসেন্ট আদায় করার প্রয়াস আমরা দেখেছি। এই তথাকথিত রাজনৈতিক কমন শত্রুর জুজু দেখিয়ে বিরোধী দলগুলোকে বছরের পর বছর দমন করা হয়েছে এবং নিজেদের সমস্ত অবৈধতাকে বৈধ করার অপচেষ্টা চলেছে। এক্ষেত্রে তথাকথিত প্রগতিশীল সেকুলার মিডিয়াগোষ্ঠীকে কোলাবোরেটরের ভূমিকায় দেখা গেছে। উল্লেখ্য, কোল্ড ওয়ারের সময় আমেরিকা ও ইউরোপের কমন শত্রু ছিল কমিউনিজম; কিন্তু নাইন ইলেভেনের পর তাদের সেই কমন শত্রু হয়ে দাঁড়ায় ইসলাম। এই কমন শত্রুর জুজু দেখিয়েই ইসলামবিরোধী ‘ওয়ার অন টেররে’র নামে আফগানিস্তান ও ইরাকে আমেরিকার আগ্রাসন এবং টনে টনে বোমা হামলা করে মিলিয়ন মিলিয়ন নিরীহ মুসলমান হত্যাকে জায়েজ করার চেষ্টা করেছে পাশ্চাত্য মিডিয়া। আমাদের সেকুলার মিডিয়াগোষ্ঠীও সেই ইসলামবিরোধী ‘ওয়ার অন টেররে’র সাথে তাল মিলিয়ে এদেশে ইসলামবিদ্বেষ ছড়িয়েছে এবং স্ট্যাবলিশমেন্টের মসনদকে পাকাপোক্ত করেছে। যাই হোক, এই প্রপাগান্ডা মডেল অনুযায়ী কর্পোরেট-স্পন্সরড মিডিয়াগোষ্ঠী প্রধানত ‘ম্যানুফ্যাকচারিং কনসেন্ট’ তথা সম্মতি উৎপাদনের জন্যই কাজ করে থাকে। তার মানে এদেশের সেকুলার মিডিয়াগোষ্ঠী উপরোল্লেখিত ফাইভ ফিল্টারস থেকে মুক্ত নয়; ফলে দিনদিন গণমাধ্যমের চরিত্র হারিয়ে এরা স্ট্যাবলিশমেন্টের ভাড়াটে প্রচারযন্ত্রে পরিণত হয়েছে।
লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক
[email protected]
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে অনশনসহ কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের
টানা তিন সেঞ্চুরিতে তিলাকের বিশ্ব রেকর্ড
সাময়িক বন্ধের পর খুললো যমুনা ফিউচার পার্ক
জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা: জ্বালানি উপদেষ্টা
গৌরনদীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকান ঘরে বাস নিহত-১ আহত-৬
কুড়িগ্রামের উলিপুরে ২ আ'লীগ নেতা গ্রেপ্তার
লাওসে ভেজাল মদপানে ৬ বিদেশির মৃত্যু
না.গঞ্জে ডেঙ্গু পরীক্ষার টেস্ট কিট সংকট কে কেন্দ্র করে টেস্ট বাণিজ্যের অভিযোগ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বড় ধরনের বিক্ষোভের প্রস্তুতি
‘পতনের’ মুখে ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন
বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতির প্রদর্শনী
আগামীকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
২ মার্চকে জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বান জানালেন মঈন খান
সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব নিয়ে যা বললেন বদিউল আলম
সিংগাইরে সাংবাদিক মামুনের বাবার ইন্তেকাল
বিরামপুরে ধান-ক্ষেত থেকে হাত বাধা আদিবাসী দিনমজুর মহিলার লাশ উদ্ধার!
আওয়ামী শুধু ফ্যাসিস্ট নয়, তাদের আরেকটা নাম দিয়েছি স্যাডিস্ট: মিয়া গোলাম পরওয়ার
খুবিকে ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা
লাল পাহাড়ের দেশকে বিদায় জানিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন অরুণ চক্রবর্তী