ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

গাজায় ধরে নিয়ে যাওয়া ২৫ জিম্মির মৃত্যু হয়েছে : ইসরাইল

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

০৬ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫১ এএম | আপডেট: ০৬ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫১ এএম

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হয় ইসরায়েলের। ওইদিন ইসরায়েলের বিভিন্ন অবৈধ বসতিতে হামলা চালায় হামাসের যোদ্ধারা। প্রায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশপাশি ২৪০ জনকে গাজায় ধরে নিয়ে আসে তারা। এরমধ্যে ২৪ নভেম্বর থেকে ৩১ নভেম্বর পর্যন্ত সাতদিনের যুদ্ধবিরতি চলে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে। যুদ্ধবিরতি চলকালীন প্রায় ১০০ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। তবে যাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাদের মধ্যে অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে শুক্রবার (৪ জানুয়ারি) জানানো হয়েছে ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ২৫ জিম্মির মৃত্যু হয়েছে। এতে ধারণা করা হচ্ছে, হামাসের কাছে আরও ১০৭ জিম্মি জীবিত অবস্থায় আছে। সবমিলিয়ে সশস্ত্র এ গোষ্ঠীর কাছে ১৩২ জিম্মি রয়েছে বলে জানিয়েছিল ইসরায়েল।

যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই হামাসের কাছে চার ইসরায়েলি জিম্মি ছিল। যাদের মধ্যে দুজন জীবিত আর দুজন মৃত অবস্থায় ছিলেন।

ইসরায়েলের ‘মিসিং পারসনস ফেমিলিস ফোরাম’ সর্বশেষ তথ্যে জানায়, তামির আদার নামে ৩৮ বছর বয়সী এক জিম্মির মৃত্যু হয়েছে। এরপরই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে জানানো হয়, গাজায় ধরে নিয়ে যাওয়া ২৫ জিম্মির মৃত্যু হয়েছে।

হামাসের হাতে এখনো যেসব জিম্মি আটকে আছেন তাদের উদ্ধারে ইসরায়েলি সরকারের ওপর চাপ দিচ্ছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। তবে তাদের কথায় ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রীসভা খুব বেশি কর্ণপাত করছে না। হামাস জানিয়েছে, গাজায় পূর্ণ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা না করা পর্যন্ত আর কোনো জিম্মিকে মুক্তি দেবে না তারা। সূত্র: সিএনএন


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন