মাধ্যাকর্ষণ শক্তি, ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস এবং আধুনিক আলোকবিজ্ঞানের ধারণা দিয়েছিলেন যেই মুসলিম বিজ্ঞানী

Daily Inqilab আকাশ হাসান

০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:২২ এএম | আপডেট: ০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:২২ এএম

হাসান ইবনে আল-হায়সাম এর সম্পূর্ণ নাম আবু আলী হাসান ইবনুল হাসান ইবনুল হায়সাম‎। তাঁর জন্ম ও মৃত্যু সময় সম্পর্কে বেশীকিছু জানা যায় না। তবে যতদূর জানা যায়, তিনি আনুমানিক ৯৬৫ খ্রীস্টাব্দে ইরাকের বসরায় জন্মগ্রহণ করেন। আনুমানিক ১০৪০ খ্রীস্টাব্দে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ছিলেন ইসলামী স্বর্ণযুগের একজন মুসলিম আরব গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং পদার্থবিদ। তাকে "আধুনিক আলোকবিজ্ঞানের জনক" বলা হয়। আলোকবিদ্যার নীতি এবং বিশেষ করে দর্শনানুভূতির ব্যাখ্যায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। তার সর্বাপেক্ষা প্রভাবশালী কাজ হচ্ছে তার কিতাবুল মানাজির ("আলোকবিদ্যার গ্রন্থ"‎‎)। যা ১০১১ থেকে ১০২১ সালের মধ্যে লেখা হয়েছিলো। উক্ত গ্রন্থটি ৭ খন্ডে বিভক্ত। পরবর্তীকালে ১২ শতাব্দীর শেষে অথবা ১৩ শতাব্দীর শুরুতে ল্যাটিন সংস্করণে গ্রন্থটি অনুদিত হয়েছিল বলে জানা যায়। বইটির ল্যাটিন নাম ছিলো "অপটিকা থেজারাসঃ আলহাজেনি অ্যারাবিস লিব্রি সেপ্টাম নানপ্রাইমাম এডিটি; ইউসডেম লাইবার ডি ক্রেপাসকুলিস এ্যাট নুবিয়াম এসকেনশনিবাস"। যার বাংলা অর্থ " গোধুলি এবং মেঘের উচ্চতার বিষয়ে এর রচয়িতার লেখা, আলোকবিদ্যার রত্নভান্ডারঃ আরব আলহাজেন কর্তৃক রচিত সাতটি গ্রন্থ, প্রথম সংস্করণ)"। ফ্রেড্রিখ রিজনার ১৫৭২ সালে এটি মুদ্রণ করেন। ফ্রেড্রিখ রিজনার এ গ্রন্থের মাধ্যমেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তাঁর নামের ল্যাটিনকৃত রূপ আল-হাজেন (Al-hazen)-ও জনপ্রিয় হয়। তার পূর্বে আল- হাসিন (Al-hacen) নামটি অধিক প্রচলিত ছিলো ইউরোপে। তাঁর এ গ্রন্থ মধ্যযুগের ইউরোপে ব্যাপক খ্যাতি লাভ করে। জ্যামিতির উপর তাঁর কিছু কাজ ফ্রান্সের প্যারিসে বিবলিওথেকো ন্যাশনালে ১৮৩৪ সালে আবিষ্কৃত হয়।

ইবনে আল হায়সাম ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। ১০ম শতাব্দীর শেষ দিকে এবং ১১তম শতাব্দী মধ্যভাগ পর্যন্ত তিনি জ্ঞান সাধনায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তিনি একাধারে দর্শন, ধর্মতত্ত্ব ও চিকিৎসাশাস্ত্রের সম্পর্কেও বিশেষ অবদান রেখেছেন।

ইবনে আল-হায়সাম দর্শনানুভূতির ব্যাখ্যার সর্বপ্রথম প্রমাণ দিতে সক্ষম হয়েছিলেন যে 'কোন বস্তু হইতে আলো প্রতিফলিত হয়ে চোখে আসে বলেই সেই বস্তুটি দৃশ্যমান হয়'। এছাড়াও তিনিই প্রথম প্রমাণ করেছিলেন, দর্শনানুভূতির কেন্দ্র চোখে নয় বরং মস্তিষ্কে। তিনি তার এই তত্ত্বের অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন গ্রীক দার্শনিক অ্যারিস্টটলের কাছে। ইবনে আল- হায়সাম আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির একজন প্রাচীনতম প্রবক্তা। যে তত্ত্ব ও অনুমান অবশ্যই পুনরায় পরিচালনাযোগ্য পরীক্ষণের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হয়। এতে তিনি ইউরোপীয় রেনেসাঁর পণ্ডিতগণের পাঁচ শতাব্দী পূর্বেই বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের পরিপূর্ণ ও স্পষ্ট বর্ণনাদাতার মর্যাদা পান। এ কারণেই, তাকে বিশ্বের "প্রথম সত্যিকারের বিজ্ঞানী" হিসাবে বর্ণনা করা হয়।

হায়সাম জন্মগতভাবে ইরাকের বসরা নগরীর অধিবাসী ছিলেন। তখন ছিলো আব্বাসীয় খিলাফতের অধীনস্থ বুইদ শাসনকাল (৯৩৪-১০৬২)। তবে তিনি তার কর্মজীবনের বেশিরভাগ সময় কায়রোর রাজধানী ফাতেমীয়তে কাটিয়েছিলেন। হায়সামকে তার জন্মস্থানের নামানুসারে আল-বসরী বা আল-মিসরী উপনামেও ডাকা হয়ে থাকে। এছাড়াও হায়সামকে ফরাসী ইতিহাসবিদ আবু'ল-হাসান বায়হাকি "দ্বিতীয় টলেমি"এবং জন পেকহ্যামের "দ্য ফিজিসিস্ট" নামে অভিহিত করেন। ইবনে আল-হায়সাম এর অবদান আধুনিক আলোকবিজ্ঞানের পথ প্রশস্ত করার জন্য অনস্বীকার্য। তিনি বিভিন্ন গ্রন্থ রচনা এবং অভিজাত ব্যক্তিবর্গের শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতেন বলে জানা যায়।

ইবনে আল-হায়সাম কায়রোতে যাওয়ার আগে বসরা এবং বাগদাদে বিজ্ঞান অধ্যয়ন করেছিলেন। কায়রোতে তিনি খলিফা আল-হাকিমের সেবায় ৯৯৬ থেকে ১০২১ সাল পর্যন্ত কাজও করেছিলেন। যিনি গ্রন্থাগার দার আল- ইলম প্রতিষ্ঠাতা করেছিলেন। কায়রো তখন একটি নতুন শহর ছিল। যা ৯৬৯ সালে ফাতেমীয়দের (৯০৯–১১৭১) রাজধানী প্রাচীন আল-ফুস্তাতের কাছে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি একটি শিয়া খিলাফত ছিল। যা মিশর এবং উত্তর আফ্রিকায় দুই শতাব্দীরও বেশি স্থায়ী লাভ করেছিল। তখন আরব বিশ্বে তিনটি খিলাফত চলছিল। ফাতেমীয় খিলাফত (৯০৯–১১৭১), আব্বাসীয় খিলাফত (৭৫০–১২৫৮), এবং উমাইয়া খিলাফত (৯২৯–১০৩১)।

ইবনে আল-হায়সাম তার জন্মস্থান বসরায় উজিরের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি গণিতে বিশেষ দক্ষ ছিলেন। তিনি নীলনদের বন্যা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন মনে করে, আল-হাকিমের ৯৯৬ থেকে ১০২১ সালের শাসনকালে ফাতেমীয় খলিফায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। যেন আসওয়ানে একটি পানিসম্পদ প্রকৌশল নির্মাণ করা যায়। পরে ইবনে আল-হায়সাম তার প্রকল্পের অবাস্তবায়ন স্বীকার করতে বাধ্য হন। কায়রোতে ফিরে আসার পর তাকে একটি প্রশাসনিক পদ দেওয়া হয়। খলিফার স্বেচ্ছাচারী মনোভাবের কারণে তিনি এই কাজটিও পূরণ করতে অক্ষম প্রমাণিত হন। ফলে তিনি খলিফা আল-হাকিম দ্বি-আমরুল্লাহ- এর কোপানলে পড়েন। তৎকালীন কায়রো'র খলিফা তার বিভিন্ন স্বেচ্ছাচারী কার্যকলাপের জন্য উন্মাদ খলিফা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। জানা যায়, ১০২১ সালে খলিফার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হায়সাম'কে আত্মগোপনে থাকতে হয়েছিল। খলিফার মৃত্যুর পর তার হৃত সম্পত্তি ফিরিয়ে দেওয়া হয়। তিনি পুনরায় জনসম্মুখে আসতে সক্ষম হন। বলা হয়, তিনি নাকি খলিফার রোষ হতে রক্ষা পেতে এক পর্যায়ে উন্মাদনার ভানও করেছিলেন। এ অন্তরীণ অবস্থায় তিনি তার বিখ্যাত কর্ম, "কিতাব আল মানাজির" (১০১১-১০২১) লেখা সম্পন্ন করেন। তিনি কায়রো'তে জীবনের বাকি অংশ অতিবাহিত করেন। বিখ্যাত আল-আযহার মসজিদ প্রাঙ্গণে তিনি তার গবেষণার কাজ করতেন। মৃত্যু পর্যন্ত তার এ লেখনী ও পান্ডুলিপি কপি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাঁর স্বহস্তে লিখিত অ্যাপোলোনিয়াসের কনিক এর লিপি হাজিয়া সোফিয়াতে সংরক্ষিত আছে।

মধ্যযুগের জীবনীকারকদের মতে ইবনে আল-হায়সাম বিভিন্ন বিষয়ের উপর দুইশতাধিক গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। যার মধ্যে অন্তত ৯৬ টি বৈজ্ঞানিক কর্ম সম্পর্কে জানা গেছে। তার বেশিরভাগ কাজ হারিয়ে গেছে কালের গর্ভে। তবে ৫০ টির মতো গ্রন্থের সন্ধান পাওয়া গেছে। যার অধিকাংশ গনিতের উপর রচিত। ২৩ টি জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর রচিত। ১৪ টি আলোকবিজ্ঞানের উপর রচিত। তাঁর সম্মানার্থে চাঁদের ইমপ্যাক্ট ক্রেটার আল-হাজেন এর নামকরণ করা হয়েছে। গ্রহাণু ৫৯২৩৯ আলহাজেন এর নামও তাঁর নামেই। তাঁর অবদান স্মরণার্থে আগা খান বিশ্ববিদ্যালয় (পাকিস্তান) তাদের অপথালমালোজির প্রধান আসনের নামকরণ করেছে । ১৯৮২ থেকে ১০ ইরাকি দশ দিনার নোট এবং ২০০৩ সাল হতে ইরাকি ১০,০০০ দিনারের নোটে তাঁর ছবি প্রিন্ট করা হয়েছে।

ইবনে আল-হায়সামের সার্বিক গুরুত্বের পর্যালোচনা করে ব্রিটিশ বিজ্ঞান-ইতিহাসবিদ এইচ.জে.জে উইন্টার বলেছেন- "আর্কিমিডিসের মৃত্যুর পর ইবনে আল- হায়সাম পর্যন্ত কোনো প্রকৃত মহান পদার্থবিজ্ঞানীর আবির্ভাব ঘটেনি। যদি আমরা আমাদের লক্ষ্য দেই শুধুমাত্র পদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাসের প্রতি। গ্রীক স্বর্ণযুগ হতে ইসলামী পাণ্ডিত্যের জন্ম এর মধ্যকালে ১২০০ বছরের দীর্ঘসময় লেগেছে। প্রাচীনত্বের সবচেয়ে মহান বিজ্ঞানীদের পরীক্ষণ প্রবণতার স্পিরিট বসরা'র এই আরব বিজ্ঞানীর মাঝে আবার তার জীবন ফিরে পেয়েছে।

কিতাব আল-মানাজির- এর পাশাপাশি তিনি আলো সম্পর্কে আরো কিছু গবেষণাপত্র লিখেছেন। তার মধ্যে আছে "রিসালা ফি'ল দাও" ( আলোর উপর নিবন্ধ)। এখানে তিনি ঔজ্জ্বল্য, রংধনু, গ্রহণ, গোধুলি, জ্যোৎস্না ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি বস্তুর গতি নিয়েও আলোচনা করেছেন। রিসালা ফিল মাকান- এ। 'প্রকৃতি শূণ্যতা ঘৃণা করে'। এরিস্টটল (খ্রীষ্টপূর্ব ৩৮৪- ৩২২) এর এই মতবাদের সাথে ইবনে আল-হায়সাম ভিন্নমত পোষণ করেছিলেন। তিনি স্থানের সুনির্দিষ্ট জ্যামিতিক বর্ণনা দেবার চেষ্টাও করেছিলেন।

ইবনে আল-হায়সাম-ই প্রথম মাধ্যাকর্ষন শক্তি সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন। তিনি জ্যোতির্বিদ্যার সারনির্যাস গ্রন্থে মহাকাশবিজ্ঞানের আলোচনা করেছেন। তাঁর মতে ক্লডিয়াস টলেমি'র (খ্রীষ্টপূর্ব ১৮০-১০০) মডেল অবশ্যই ভৌত উপায়ে আলোচনা করতে হবে। কোনো বিমূর্ত অনুকল্প হিসেবে নয়—অন্য ভাষায় আরো অনেক মডেল তৈরি করা সম্ভব হতে পারে, যা পর্যবেক্ষণের সাথে ভালো মিলে। ইবনে আল-হায়সাম মহাকাশের বস্তুসমূহের গতিবিধিকে ভৌত নিয়ম দ্বারা ব্যাখ্যা করতে সংকল্পবদ্ধ ছিলেন। এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এটার অর্থ মহাকাশীয় বস্তু সমূহও একই ভৌত নিয়মের অধীন। এই নিয়মে এদের আলোচনা সম্ভব।

তিনি চাঁদ সম্বন্ধে লিখেছেন মাক্বালা ফি দাও আল-ক্বমার (চাঁদের আলো সম্পর্কে)।

ইবন আল-হাইসাম তাঁর আল-শুকুক আ'লা বাতলামিউস (টলেমি সম্পর্কে সন্দেহ) তে টলেমির আল-মাজেস্ট -এ প্রস্তাবিত সৌরজগত এবং আলোকবিজ্ঞান সংক্রান্ত বিভিন্ন মতের সমালোচনা করেন। এতে বিদ্যমান বিভিন্ন স্ববিরোধী বক্তব্য সমূহের বিশেষত জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত মতবাদসমূহের- প্রতি নির্দেশ করেন। টলেমির আল- মাজেস্ট এ গ্রহসমূহের গতি-প্রকৃতির গাণিতিক প্রকাশ নিয়ে আলোচনা করেন এবং সমাধান তুলে ধরেন। টলেমি নিজেও স্বীকার করেছিলেন যে, তাঁর গ্রহের গতি সংক্রান্ত গাণিতিক তত্ত্ব সমূহ সর্বদা একে অপরের সাথে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে ব্যর্থ। তবে তিনি এটাও বলেন যে, এটা বিশেষ তেমন কোনো ত্রুটি নয়। তবে ইবনে আল-হায়সাম এ মডেলগুলোর অন্তর্নিহিত বিরোধগুলোর প্রতি কট্টর সমালোচনা করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, টলেমির মডেলে কাল্পনিক বিন্দু— বিশেষত ইকুয়ান্ট , উৎকেন্দ্রিক —এবং কাল্পনিক রেখা ও বৃত্তাকার পথের ব্যবহারকে ভ্রান্ত বলে উল্লেখ করেছেন এবং ত্রুটিগুলোর সমালোচনা করেছেন।

তিনিই প্রথম ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাসের ধারণা দিয়েছিলেন। মাক্বালা ফিল তাহলিল ওয়া তারক্বিব (বিশ্লেষণ এবং সংশ্লেষণ এর উপর) এ, তিনিই সম্ভবত এই বিষয়টি সর্বপ্রথম উল্লেখ করেন যে, প্রত্যেক জোড় পারফেক্ট সংখ্যা ২ক-১ যেখানে (২ক-১) একটি মৌলিক সংখ্যা। এধরণের (২ক-১) আকৃতির মৌলিক সংখ্যাকে বলে মার্জেন প্রাইম। যদিও তিনি এ বিষয়টি প্রমাণ করতে পারেননি। আঠারো শতকে তা সুইস গণিতবিদ লেওনার্ড অয়লার (১৭০৭-১৭৮৩) দ্বারা প্রমাণিত হয়।

বৃটিশ পদার্থবিজ্ঞানী জিম আল-খালিলি "আর্কিমিডিস" (খ্রীষ্টপূর্ব ২৮৭-২১২) এবং "আইজাক নিউটন"(১৬৪৩-১৭২৭) এর মধ্যকার দুই সহস্রাব্দের মধ্যে তাঁকে সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ২০১৫ সালে জাতিসংঘ তাঁর শ্রেষ্ঠ কর্ম কিতাব আল- মানাজির-এর হাজার বছর পূর্তি উপলক্ষে আন্তর্জাতিক আলোকবর্ষ উদযাপন করেছে।


বিভাগ : শান্তি ও সমৃদ্ধির পথ ইসলাম


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সহজ জয়ে লা লিগায় রানার্সআপ  বার্সা

সহজ জয়ে লা লিগায় রানার্সআপ  বার্সা

ক্লপকে অশ্রুসিক্ত বিদায় লিভারপুলের

ক্লপকে অশ্রুসিক্ত বিদায় লিভারপুলের

সিটির অমরত্বের রাত...

সিটির অমরত্বের রাত...

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

ফতুল্লায় হত্যা মামলার আসামি কেরানিগঞ্জে গ্রেপ্তার

ফতুল্লায় হত্যা মামলার আসামি কেরানিগঞ্জে গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবানে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবানে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

রাজশাহীতে মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশকে মারপিট, যুবক আটক

রাজশাহীতে মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশকে মারপিট, যুবক আটক

স্বাচিপ রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি ডা. জাহিদ, সম্পাদক ডা. অর্ণা জামান

স্বাচিপ রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি ডা. জাহিদ, সম্পাদক ডা. অর্ণা জামান

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রগঠনের দাবিতে সারাদেশে জেলা ও মহানগরীতে ইসলামী

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রগঠনের দাবিতে সারাদেশে জেলা ও মহানগরীতে ইসলামী

খালেকুজ্জামানের বাড়ী সরকারিভাবে পুননির্মাণের দাবি - ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

খালেকুজ্জামানের বাড়ী সরকারিভাবে পুননির্মাণের দাবি - ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত সাবেক বিজেপি নেতা

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত সাবেক বিজেপি নেতা

সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতকরণে বিএসটিআই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতকরণে বিএসটিআই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সরকার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে: প্রেসিডেন্ট

মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সরকার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে: প্রেসিডেন্ট

বিক্ষোভ, গাড়ি ভাঙচুর, অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া

বিক্ষোভ, গাড়ি ভাঙচুর, অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া

কিরগিজস্তানে আহত বাংলাদেশি ছাত্রদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনুন

কিরগিজস্তানে আহত বাংলাদেশি ছাত্রদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনুন

শিরোপার রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা : শেষ ম্যাচে মাঠে নামছে সিটি-আর্সেনাল

শিরোপার রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা : শেষ ম্যাচে মাঠে নামছে সিটি-আর্সেনাল

কোরবানির গোস্ত দিয়ে কোন অনুষ্ঠান করে টেবিল বসিয়ে টাকা বা উপহার নেওয়া প্রসঙ্গে।

কোরবানির গোস্ত দিয়ে কোন অনুষ্ঠান করে টেবিল বসিয়ে টাকা বা উপহার নেওয়া প্রসঙ্গে।

মানিকগঞ্জ-ঢাকা রেললাইন প্রসঙ্গে

মানিকগঞ্জ-ঢাকা রেললাইন প্রসঙ্গে

কমিউনিটি ক্লিনিক দাঁড়িয়ে আছে দোরগোড়ায়

কমিউনিটি ক্লিনিক দাঁড়িয়ে আছে দোরগোড়ায়

ব্যাংক ও আর্থিক খাতে বেপরোয়া লুটপাট

ব্যাংক ও আর্থিক খাতে বেপরোয়া লুটপাট