আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
১২ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১২ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম
(পূর্বে প্রকাশের পর)
‘সহরবাসের ইতিকথা’র (১৯৪৬) দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশকালে মানিক লেখকের কথা নামক ভূমিকায় কয়েকটি চরিত্র সংশোধনের কথা জানান। তাঁর বিবেচেনায় সংশোধিত চরিত্রগুলির যথাযথ বিকাশ প্রথম সংস্করণে ছিল না। লেখকের কথায় মানিক বলেন : কয়েক বছর আগে, একটি দৈনিক পত্রিকায় শারদীয়া সংখ্যায় এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। কিছু অসম্পূর্ণতা ছিল, ঘষামাজা করার প্রয়োজনও ছিল। পুস্তকাকারে প্রকাশিত হবার সময় ঘটনাচক্রে ওসব কিছুই করা হয় নি। সংশোধন করা উচিৎ ছিল এরকম খুঁত ও অসম্পূর্ণতা থাকা সত্ত্বেও পাঠক-পাঠিকারা বইটিকে যে সমাদর করেছেন এজন্য তাঁদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।’
উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র মনোমোহন গ্রামীণ উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। তাকে কেন্দ্র করেই এ উপন্যাসের কাহিনি বিস্তৃত। শহরে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা মারা যাওয়ায় মায়ের অনিচ্ছা সত্ত্বেও মনোমোহন স্ত্রী লাবণ্য, মা ও ভাই নগেনকে নিয়ে সপরিবারে কলকাতা শহরে একটি বিলাসবহুল বাসায় জীবনযাপন শুরু করে। তাদের সঙ্গে আসে গ্রামের পালিত কর্মকার শ্রীহরি ও ব্রাহ্মণ পরজীবী পীতাম্বর।
শহরবাসের অভিজ্ঞতা মোহনের জীবনে আশাপ্রদ ও সুখকর হয়ে ওঠে নি। ‘যেমন ভাবিয়াছিল, শহরের জীবনটা সেরকম হয় নাই। তার ঈর্ষাতুর কামনাকে সার্থক করিয়া শহরের বিশেষ সম্প্রদায়টির মানুষগুলি তাকে নিজেদের একজন বলিয়া গ্রহণ করিয়াছে, কিন্তু সেরকম মজা লাগে কই? ব্যাপক সামাজিক জীবনকে আয়ত্ত করিয়া সজাগ সক্রিয় জীবনযাপনে বৈচিত্র্য ও উত্তেজনা কোথায়? তা ছাড়া শুধু বন্ধু পাওয়ার হিসাবটাই সে ধরিয়াছিল, শত্রু তার জুটিল কোথা হইতে, তুচ্ছ কারণে আর সম্পূর্ণ অকারণে তার উপর যাদের বিরাগ জন্মিয়াছে?’ তার এই লব্ধ অভিজ্ঞতাই সহরবাসের ইতিকথা উপন্যাসের মূলকথা।
সহরবাসের ইতিকথা নামকরণের মধ্যেই সম্ভবত একটি অন্তঃগূঢ় রহস্য দেদীপ্যমান। বস্তুত, ব্রিটিশ পুঁজিবাদের প্রভাবে যে শহরের গোড়াপত্তন সাধিত হয়েছিল সে শহর বাস্তবিক অর্থে জনবান্ধব শহর ছিল না। পুঁজিবাদের অসম বিকাশে শহর জীবনে বহুমুখী অন্যায় ও অসামাজিক কাজে উদ্ভব আজন্মকালের। আর এ পরিস্থিতি মানিকের দৃষ্টিকে এড়াতে পারেনি। এজন্য শহর ভালো না গ্রাম ভাল Ñ এমন নীতিশিক্ষামূলক বর্ণনা এ উপন্যাসে প্রাধান্য না পেলেও সহজেই লক্ষ্য করা যায় যে, ইতোমধ্যেই গ্রামীণ অর্থনৈতিক কাঠামোর পিতৃতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বেশ টান ধরেছে।
লেখক এ উপন্যাসে শ্রমিকদের সামষ্টিক জীবন চেতনাকে গুরুত্ব দিয়ে শ্রমিকদের অধিকার আদায় ও কষ্ট লাঘবের সংগ্রামের সাথী হয়েছে। আর মানিকের ভাবনার মধ্যে জনগণের মুক্তির আকাঙ্খা যেমন ফুটে উঠেছে; তেমনি শহরবাসের ক্ষেত্রে কর্মমুখর বাস্তবতার নিরিখটিই সমাজ-অর্থনীতি ও ব্যক্তি মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে ভাষারূপ পেয়েছে।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘খুনি’ (১৯৪৩-৪৫) একক উপন্যাস হিসেবে ২০১৩ সালে প্রকাশ করে কলকাতার দীপ প্রকাশন। ‘ইতোপূর্বে বাংলা ১৩৫০ সালে সুনীলকুমার ধর সম্পাদিত মাসিক পত্রিকা নতুন জীবন-এ বারো কিস্তিতে উপন্যাসটি ছাপা হয়। কিন্তু পরবর্তি কয়েক দশক উপন্যাসটি নানা কারণে আর গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় নি।’
আকৃতিতে ছোট হলেও খুনি উপন্যাসটি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস। তাঁর উপন্যাস প্রকাশের ধারাবাহিকতার দিকে দৃষ্টি দিলে দেখা যায় (পত্রিকায় উপন্যাসের ধারাবাহিক প্রকাশ : পৌষ ১৩৫০ থেকে বৈশাখ ১৩৫২) উপন্যাসটি এমন একটি সময়ে রচিত যখন মানিক ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য পদ লাভ করেন নি বরং বিভিন্ন প্রগতিশীল গণসংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থেকে বৃহত্তর সমাজ-জীবনের নানা টানাপোড়েন সম্পর্কে সম্যক অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ হচ্ছেন। এই গুরুত্বপূর্ণ কালসন্ধিক্ষণে তাঁর এ উপন্যাস প্রকাশ নানা কারণেই গুরুত্ব বহন করে।
মানিক যে একজন সমাজসচেতন শিল্পি তা এ উপন্যাসের কাহিনিতে স্পষ্ট। ধনীক শ্রেণির প্রতিনিধি ধনদাসদের ধনতান্ত্রিক মনোভাবের কারণে মুকুন্দদের সুখের নীড় ভাঙে, নির্যাতিত হয় আজন্মকাল। এর পিছনে কাজ করে অর্থনৈতিক শক্তি। সৃষ্টি হয় ব্যক্তিমনের দ্বন্দ্ব, অসুস্থতা ও নানাবিধ টানাপোড়েন। মুকুন্দের এ আত্মসচেতনতা ও মনঃসমীক্ষণের মধ্যে মানিকের চেতনাপ্রবাহরীতির দ্যোতনা সুস্পষ্ট। নিজের আত্মদ্বন্দ্ব মুকুন্দকে মনোবিকারগ্রস্ত করে তোলে। আর তার এ মনোবিকার সমাজের সৃষ্টি। শোষিত ও শোষিতের মনস্তাত্ত্বি¡ক বৈষম্যের শিকার।
খুনি উপন্যাসটি মানিকের এক যুগসন্ধিকালের রচনা। উপন্যাসের ধনদাস চরিত্র অঙ্কনের মধ্যদিয়ে তিনি সমাজের বিত্তবান শোষকশ্রেণির ছায়াচিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। একজন শোষক কিভাবে সমাজের নি¤œ-নি¤œমধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষকে নিষ্পেষণ করে তার বাস্তব আলেখ্য খুনি উপন্যাস।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘আদায়ের ইতিহাসে’ (১৯৪৭) রাজনীতি পরোক্ষভাবে থাকলেও তা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ও ইঙ্গিতবাহী নয়। তবে, জাতীয় স্বাধীনতা অর্জনের ইঙ্গিত উপন্যাসের গভীরে কাজ করেছে। ‘আদায়ের ইতিহাস উপন্যাসের নামকরণের মধ্যে দ্ব্যর্থবোধকতার একটি ব্যঞ্জনা আছে। উপন্যাসের শেষে যুবক ত্রিষ্টুপ কুন্তলার কাছ থেকে আদায় করেছে তার সঙ্গে বিয়ের প্রতিশ্রুতি। বিনিময়ে কুন্তলা আদায় করেছে ত্রিষ্টুপের কাছ থেকে তার মনোভঙ্গি পরিবর্তনের অঙ্গীকার।’ তাই উপন্যাসটি রাজনৈতিক বিবেচনায় নয়, সমাজের দর্পণ হিসেবেই মূল্যায়নের দাবি রাখে।
এ উপন্যাসে জীবন সম্পর্কে মানিকের দূরদৃষ্টি ও উপলব্ধি অসাধারণ। তিনি এ উপন্যাসে অবহেলিত, নির্যাতিত মানুষের প্রতি মর্যাদা ও শ্রদ্ধাবোধ দেখিয়েছেন। মনীষ এই জীবনবোধের ধারক এবং সে তার দুই বোন রমলা ও কুন্তলার মধ্যে এই জীবনাদর্শ ফুটিয়ে তুলেছেন। কুন্তলাকে বিয়ে করার আগ্রহ প্রকাশের মধ্য দিয়ে ত্রিষ্টুপ এই জীবনাদর্শের পরিচয় লাভ করেছে। ফলশ্রুতিতে সে তার সঙ্গে একাত্ম হতে পেরেছে।
আদায়ের ইতিহাস উপন্যাসে নি¤œমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের জীবনচিত্র অঙ্কিত হলেও খেটে খাওয়া মানুষের কার্যকলাপেই জীবনের অর্থ পাবার সংকেত রয়েছে। সীমিত অর্থ দিয়ে সুষ্ঠ জীবন যাপনের ইঙ্গিত কাহিনির বিষয়বস্তু হিসেবে পরিষ্ফুটিত হয়েছে। এ উপন্যাসে চলমান আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতিতে যুবসমাজের মানসিকতার সুস্থ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়র চিহ্ন একটি নির্ভেজাল রাজনৈতিক উপন্যাস। মার্কসবাদী রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ার পর মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনবোধে ব্যাপক পরিবর্তন সংঘটিত হয়। তাঁর কর্মের পরিধি আরও বিস্তৃত হয়। নিজেকে অভিজ্ঞতালোক সমৃদ্ধ করবার জন্যে চল্লিশের দশকের সেই মধ্যকালে মানিক পড়তেন বিজ্ঞানের বই, নিয়মিত উপস্থিত থাকতেন প্রগতি সংঘের বৈঠকে, কৃষক আন্দোলনের খবর রাখতেন নিয়মিত, নির্জনতা-প্রিয় মানুষটি বিভিন্ন পেশার মানুষের সঙ্গে অতি অনায়াসে মিশতে পারতেন। ছাত্রদের মিছিলে ঢুকে পড়তেন যখন-তখন, পার্টির নির্দেশে সাংস্কৃতিক ফ্রন্টের কর্মীরূপে অনলস পরিশ্রম করেন, ১৯৪৬-এর কুখ্যাত দাঙ্গায় শান্তি প্রচারের জন্য উপদ্রুত অঞ্চলে ঘুরে ফেরেন (শুনতে হয় বিদ্রƒপ Ñ শ্যালা কমিউনিস্ট, “মুসলমানদের দালাল”), নৌবিদ্রোহের রসিদ আলী দিবসের বা ২৯শে জুলাইয়ের উত্তেজনাময় দিনগুলিতে তাঁকে কখনও দেখা যায় মজদুরদের মিছিলে, কখনও ছাত্রদের সঙ্গে বসে থাকেন রাস্তায়। শিল্পী এভাবেই রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক আন্দোলনের মধ্য থেকে সংগ্রহ করেন লেখনী-রসদ। সমকালীন বাংলার সেই সংঘাতময় পরিস্থিতির অসামান্য শিল্পস্মারক ‘চিহ্ন’ (১৯৪৭) উপন্যাস।
‘চিহ্ন’ উপন্যাসের বিষয় গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকের রাজনৈতিক বাস্তবতা। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির পর সমগ্র ভারতবর্ষে ইংরেজ-শাসনের বিরুদ্ধে শুরু হয় তুমুল বিক্ষোভ। এ বছরের নভেম্বর মাসে আজাদ হিন্দ ফৌজের তিন সেনাসদস্যের দ-ের প্রতিবাদে দেশজুড়ে শুরু হয় তীব্র আন্দোলন । ‘১৯৪৫ সালের ২১-২৩ নভেম্বরে আজাদ হিন্দ ফৌজ দিবস উপলক্ষে কলকাতার ধর্মতলা মোড়ে সংঘটিত সাধারণ ছাত্র-জনতার আন্দোলন, অবস্থান, পুলিশের লাঠিচার্জ, গুলি, মৃত্যু প্রভৃতি সত্যঘটনা ‘চিহ্নে’র পটভূমি। অবশ্য ১৯৪৬ সালের ১১-১৬ ফেব্রুয়ারি আজাদ হিন্দ ফৌজ সদস্য রসিদ আলির দ-াজ্ঞা বাতিল ও মুক্তির দাবিতে সংঘটিত জনবিদ্রোহও এই উপন্যাসের ঘটনাবিন্যাসে ব্যবহার করেছেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।’
কলকাতার ওয়েলিংটন স্কোয়ারের পাশর্^বর্তী ধর্মতলার মোড় চিহ্ন উপন্যাসের পটভূমি। মাত্র দুদিনের সময়-পরিসরকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে এর ঘটনাংশ। ধর্মতলার মোড়ে ছাত্রদের অবস্থান ধর্মঘট, দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ, পুলিশের লাঠিচার্জ, অশ^ারোহী পুলিশ কর্তৃক সাধারণ জনতার ওপর নির্বিচার হামলা, গুলি, বহু মানুষের হতাহতের ঘটনা, এবং পরিশেষে সংঘশক্তির বিজয় প্রভৃতি ঘটনার চিত্রাঙ্কনে উপন্যাসটি সমৃদ্ধ। ‘মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় অবস্থানটিকে কেন্দ্র করে সমাজেরই একটি মিনিয়েচার নির্মাণ করেন Ñ প্রায় সব শ্রেণী ও স্তরই উপন্যাসটির কাঠামোয় অঙ্গীভূত হয়। আধুনিক বাংলাদেশ তথা ভারতবর্ষের শ্রেণীগত শোষণ, অত্যাচার, কালোবাজারী কুৎসিত ব্যবসা যেমন আসে, তেমনি আসে মানুষের লড়াই, আত্মমর্যাদার জন্য সংগ্রাম।
‘ চিহ্ন উপন্যাসে আদ্যন্ত সমগ্র কোনো প্লট নেই। কোনো একটি কাহিনিকে কেন্দ্র করে এটি গড়ে ওঠেনি। এখানে রক্তমাংসময় কোনো নায়ক চরিত্রও নেই। এখানে আছে অজস্র ধারা, অজস্র চরিত্র। প্রত্যেকটি ধারা এসে পরিশেষে মিশে গেছে ধর্মতলার মোড়ে; বিপুল জনতার অপ্রতিরোধ্য অবস্থানে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফল্য এইখানে যে, প্রতিটি ঘটনা ও চরিত্র ভিন্নতর বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন হলেও পরিশেষে তারা একটি একক ও নির্দিষ্ট ঐক্যে একীভূত হয়েছে এবং লেখকের জীবনাদর্শের অভিমুখী হয়েছে। ‘স্বভাবে বিভিন্ন হলেও প্রত্যেকটি চরিত্র মহৎ মানবিক প্রতিরোধ ও সংগ্রামে আশ্চর্যভাবে ঐক্যবদ্ধ। চরিত্রগুলোর কেউ শিক্ষার্থী, কেউ শ্রমিক, কেউ নারী, কেউ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত কিংবা অযুক্ত, কেউ হিন্দু, কেউ মুসলিম; এককথায় সকল স্তরের মানুষ। চরিত্র যে স্তরেরই হোক, অজানা এক আকর্ষণে সবাই ঐক্যবদ্ধ; যারা যুক্ত হতে চায়নি তারাও ঐক্যবদ্ধ।’ চিহ্ন উপন্যাসটি তাই হয়ে উঠেছে সংঘশক্তির চিহ্ন, রাজনৈতিক ঐক্যবদ্ধতার চিহ্ন, সর্বস্তরের মানুষের জাগরণের চিহ্ন, এবং মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক অভীপ্সার চিহ্ন। (চলবে)
বিভাগ : সাহিত্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
দোয়ারাবাজারে স্ত্রীর যৌতুক মামলায় যুবক গ্রেপ্তার
সচিবালয়ে আগুন পরিকল্পিত: প্রকৌশলী ইকরামুল খান
সেন্ট মার্টিন থেকে ফেরার পথে আটকা পড়েছেন ৭১ পর্যটক
জকিগঞ্জে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় এক যুবকের মৃত্যু
বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের চামড়া শিল্পের অগ্রগতির লক্ষে ইসিফোরজে’র প্রি-ওয়ার্কশপ
উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি গঠন, ৩ কর্মদিবসে প্রাথমিক প্রতিবেদন
ব্রাহ্মণপাড়ায় ছুরিকাঘাতে এক যুবককে হত্যা
কালীগঞ্জে পুকুর থেকে ২ শিশুর লাশ উদ্ধার
নিবন্ধন চূড়ান্ত: হজযাত্রী ৮৩ হাজার ২৪২ জন
হল্যান্ডের পেনাল্টি মিস,বিবর্ণ সিটি ফের হারাল পয়েন্ট
শরীফ থেকে শরীফার গল্প বাতিল করতে হবে: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
বিসিএ নির্বাচন সম্পন্ন: মিজান সভাপতি, মতিন সম্পাদক
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৫৩
বিএনপি মুক্ত সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী: শাহজাহান চৌধুরী
সচিবালয়ে আগুন: গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ব্যর্থতাকে দায়ী করলো এবি পার্টি
পরকীয়া প্রেমের ঘটনায় গৌরনদীতে উপ-সহকারী ২ কৃষি কর্মকর্তা এলাকাবাসীর হাতে আটক
‘প্রতিবন্ধীদের সংগঠন ও সম্পদ দখল করে পতিত সরকারের শিল্পমন্ত্রীর কন্যা’
আশিয়ান সিটির স্টলে বুকিং দিলেই মিলছে ল্যাপটপ
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি পরিকল্পিত নাশকতা: ইসলামী আইনজীবী পরিষদ
গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়