টাইগারপাস-সিআরবিমুখী আইকনিক সড়কের শতবর্ষী ৪৪ গাছ ও পাহাড় কেটে এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্প নামাতে চায় সিডিএ : নাগরিক সমাজের প্রতিরোধ আন্দোলনের ঘোষণা

আইকনিক সড়ক ধ্বংসের আয়োজন

Daily Inqilab রফিকুল ইসলাম সেলিম

০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ এএম

চট্টগ্রামের আইকনিক এবং দেশের একমাত্র দুতলা সড়কের শতবর্ষী বৃক্ষসহ পাহাড় নিধন করার প্রস্তুতি শুরু করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-সিডিএ। নগরীর টাইগারপাস থেকে সিআরবিমুখী সড়কের অর্ধশতাধিক গাছ সেই সাথে পাহাড় কেটে লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্প নামাতেই এই ধ্বংসের আয়োজন চলছে। অনুমতি পাওয়ার আগেই ৪৪টি গাছ কাটার জন্য চিহ্নিত করে ফেলা হয়েছে।
চট্টগ্রামের ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রকৃতি বিনাশী এই কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে নাগরিক সমাজ। তারা বলছেন, পাহাড় আর শতবর্ষী বৃক্ষ ধ্বংস করা হলে ওই দুতলা সড়কটি তার সৌন্দর্য হারাবে। গাছ কাটার ফলে পাহাড়টি ধসে যাবে। বিনষ্ট হবে প্রকৃতি ও পরিবেশ। তারা চট্টগ্রামের সৌন্দর্য ধ্বংসের এ আয়োজনের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ আন্দোলনেরও ঘোষণা দেন। গতকাল সোমবার সিআরবি এলাকায় মানববন্ধন থেকে এমন ঘোষণা দেয়া হয়। পরিবেশবাদী ও নাগরিক অধিকার কর্মীরা সিডিএ এর এই উদ্যোগকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলছেন। র‌্যাম্পটি নির্মাণের জন্য বিকল্প খুঁজে বের করার তাগিদ দিচ্ছেন তারা।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে অনেক আগে। প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে চার হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। গত বছরের নভেম্বরে এটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এখনও এটি যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুুক্ত করে দেওয়া হয়নি। এখন চলছে র‌্যাম্প বা উঠানামার পথ নির্মাণ কাজ। সময়মত কাজ শেষ করতে না পারায় প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তবে ওই সময়ের মধ্যেও পুরো কাজ শেষ হবে না।
বন্দর নগরীর আইকনিক সড়ক হিসেবে পরিচিত টাইগারপাস থেকে সিআরবিমুখী পাহাড়ি রাস্তাটির মাঝের ঢালে এলিভিটেড এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্প নির্মাণ করার প্রস্ততি নিয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা সিডিএ। সেজন্য জমি ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে রেলওয়ের কাছে এবং পাহাড়ের ঢালে থাকা ৪৪টি গাছ কাটতে বন বিভাগের কাছে আবেদনও করা হয়েছে। ওই আবেদন অনুমোদন পেলে সেখানে তিন ডজনের বেশি শতবর্ষী গাছ কাটা পড়বে। সড়কটি হারাবে নান্দনিকতা।
এক্সপ্রেসওয়ের ১৪টি র‌্যাম্পের মধ্যে একটি জিইসি মোড়ে, দুটি টাইগারপাসে, চারটি আগ্রাবাদে, একটি ফকিরহাটে, দুটি নিমতলায়, দুটি সিইপিজেডে এবং দুটি কর্ণফুলী ইপিজেডে নির্মাণ করা হবে। টাইগারপাস মোড়ে দুটি র‌্যাম্পের মধ্যে একটি হবে সিআরবি হয়ে নিউ মার্কেটমুখী সড়কে। অন্যটি আমবাগানমুখী সড়কে।
দেওয়ানহাট ওভারব্রিজের শেষপ্রান্ত সংলগ্ন অংশ থেকে টাইগারপাস মোড় ঘুরে সড়কের মাঝ বরাবর গিয়ে পলোগ্রাউন্ড বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের অংশ পর্যন্ত হয়ে যাবে প্রস্তাবিত র‌্যাম্পটি। এটি নির্মাণে ১৪ শতক জমি ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে গত ২৫ মার্চ রেলওয়ের কাছে চিঠি দিয়েছেন সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস। তিনি বলেন, এপ্রিলের মাঝামাঝি আমরা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে চাই। এজন্য ছয়টি র‌্যাম্পের কাজ আমরা একসাথে শুরু করেছি। যেটির কাজ যখন শেষ হবে, সেটি চালু হবে। টাইগারপাসে দুটি র‌্যাম্প হবে। নিউ মার্কেট থেকে টাইগারপাসমুখী র‌্যাম্পটি ধরে গাড়ি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে উঠবে। এতে করে নিউ মার্কেট এলাকা থেকে যেসব গাড়ি এলিভিটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে চায় তাদের জন্য সহজ হবে। আর বিপরীতে আমবাগানমুখী র‌্যাম্পটি ধরে যানবাহান এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নামবে।
সিডিএ এর প্রধান প্রকৌশলী বলেন, উন্নয়ন কাজ করতে গেলে কিছু গাছ হয়ত কাটা পড়ে। কিন্তু বিপরীতে আমরা অনেক বেশি সংখ্যায় গাছ রোপণও করি। যেমন আউটার রিং রোডে ২০ হাজার গাছ কাটা পড়েছে। লাগানো হচ্ছে ৫ লাখ গাছ। এই প্রকল্পেও আমরা অনেক গাছ রোপণ করব।
টাইগারপাস থেকে সড়কটি সিআরবি পাহাড়ের পাশ দিয়ে চলে গেছে পলোগ্রাউন্ড ও বিআরটিসি মোড় হয়ে নিউ মার্কেটের দিকে। এই সড়কের টাইগারপাস থেকে পলোগ্রাউন্ড পর্যন্ত অংশে সড়কটি পাহাড়ের ঢালে উপরে ও নিচে। এই সড়কের উপরের সিআরবি সংলগ্ন অংশটিতে গাড়ি চলে নিউ মার্কেটমুখী। আর নিচের রেলওয়ে কলোনি সংলগ্ন অংশটিতে গাড়ি চলে টাইগার পাসমুখী হয়ে। দুই সড়কের মাঝে পাহাড়ের ঢালে আছে শ’খানেক বিভিন্ন আকারের গাছ।
সিআরবির উচুঁ পাহাড়ের পাদদেশে দুতলা এই সড়কটি শতবর্ষী গাছের ছায়াযুক্ত হওয়ায় সড়কটি পার হওয়ার সময় অন্যরকম এক অনুভূতি হয়। চট্টগ্রাম যে সবুজ বৃক্ষরাজি আর পাহাড়ের শহর এই সড়কে আসলেই তা মনে হয়। ব্রিটিশ আমলে নির্মিত দৃষ্টিনন্দন এই সড়কটি একটি পর্যটন স্পট হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। চট্টগ্রামে যারা বেড়াতে আসেন তারা একবারের জন্য হলেও এই সড়ক ঘুরে যান। নামকরা অনেক সিনেমার স্যুটিং হয়েছে এখানে। এসব বৃক্ষ কেটে ফেলা হলে সেই দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য আর থাকবে না। হারিয়ে যাবে শত বছরের অনেক স্মৃতি।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা সুজন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, সিডিএ আমাদের কাছে জমি ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছে। এ সংক্রান্ত পূর্ব রেলের ডিআরএম এর নেতৃত্বে আমাদের সাত সদস্যের একটি বিভাগীয় কমিটি আছে। নিয়ম অনুসারে, শুরুতে বিভাগীয় কমিটি জমিটি পরিদর্শন করবে। সেখানে কি পরিমাণ জমি আছে, কত গাছ আছে, গাছ কাটা হবে কিনা- সব বিষয় যাচাই করে বিভাগীয় কমিটি প্রতিবেদন দেবে। এরপর এখানকার প্রক্রিয়া শেষে অনুমোদনের জন্য সদর দপ্তরে যাবে। গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হবে কিনা এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা সরকারি অগ্রাধিকার প্রকল্প। বিভাগীয় কমিটির প্রতিবেদনের পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে।
এদিকে জমি ব্যবহারে রেলের অনুমতি এখনো না মিললেও বন বিভাগের কাছে গাছ কাটার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছে সিডিএ। পাশাপাশি কোন গাছগুলো কাটা হবে তা ‘মার্কিং’ করার কাজও শেষ হয়েছে। নাগরিক সমাজের নেতারা বলছেন, নান্দনিক একটি সড়ক, র‌্যাম্প নির্মাণের জন্য সিডিএকে অবশ্যই বিকল্প ভাবতে হবে। র‌্যাম্পটি পলোগ্রাউন্ড সংলগ্ন যে অংশ থেকে শুরু হবে তার পাশেই চট্টগ্রামের ফুসফুস খ্যাত সিআরবির পাহাড়। ২০২১ সালের জুলাই মাসে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সিআরবিতে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার জন্য জমি বুঝিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলে শুরু হয় আন্দোলন ও প্রতিবাদ।
যা পরে নজিরবিহীন এক সামাজিক আন্দোলনে রূপ নেয়। সেই আন্দোলন হয় নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রামের উদ্যোগে। টানা ১৫ মাস ধরে সেই আন্দোলন চলার পর সিআরবিতে হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত বাতিলের ঘোষণা আসে। নাগরিক সমাজ চট্টগ্রামের নেতারা বলছেন, প্রাকৃৃতিক সৌন্দর্য ধংসের কোনো অপচেষ্টা এই শহরের মানুষ মেনে নেবে না। প্রয়োজনে সব শ্রেণিপেশার মানুষকে নিয়ে আন্দোলন শুরু হবে।
পরিবেশবাদী সংগঠন পিপল’স ভয়েসের সভাপতি শরীফ চৌহান বলেন, কোনো প্রকল্প গ্রহণের সময় শহরের প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েই তা করতে হয়। এটা সারা পৃথিবীতে অনুশীলন করা হয়। সিডিএ এর কর্তাব্যক্তিরা সকলেই চট্টগ্রামের মানুষ। তারা তো না জানার কথা নয় এই শহরে কোথায় কী আছে। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়। পাহাড়ি ঢালের উপরে ও নিচে এরকম আইকনিক সড়ক চট্টগ্রাম এই একটিই আছে। সড়কের মাঝের অংশের গাছ কেটে র‌্যাম্প নামালে রাস্তাটির সৌন্দর্য আর থাকবে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নগর পরিকল্পনাবিদ বলেন, টাইগারপাসের যে অংশে এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্প নামাতে চায় সিডিএ তার কিছু দূরে একই সড়কে রয়েছে কদমতলী ফ্লাইওভার। পুরাতন স্টেশন এলাকা থেকে শুরু হয়ে ফ্লাইওভারটি কদমতলী মোড় হয়ে দেওয়ানহাটের কাছাকাছি গিয়ে শেষ হয়েছে। বিকল্প হিসেবে ওই ফ্লাইওভারটির সাথে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সংযোগ সৃষ্টি হলে টাইগারপাস এলাকায় র‌্যাম্পের কোন প্রয়োজনই পড়ে না। এ বিকল্প থাকার পরও কেন চট্টগ্রাম নগরীর দৃষ্টিনন্দন একটি সড়ক ধ্বংস করা হচ্ছে তা বোধগম্য নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গাছ কাটার আগে আমাকে কাটো : এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্প নির্মাণের জন্য গাছকাটার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মাঠে বিক্ষুব্ধ নাগরিকেরা। গতকাল গাছ কাটার উদ্যোগের প্রতিবাদে ‘শতবর্ষী গাছ রক্ষায় সুরক্ষা বৃত্ত’- এ সেøাগান নিয়ে সেখানে মানববন্ধন করেছে চট্টগ্রামের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশ নিয়ে কাজ করা কয়েকটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। টাইগারপাস এলাকায় সেই গাছের ছায়ায় দাঁড়ানো মানুষগুলোর হাতে থাকে পোস্টারে লেখা ছিল ‘গাছ কাটার আগে আমাকে কাটো, এসব মহীরুহ আমাদের প্রাণ, বেঁচে থাকা গাছ আপনার কি ক্ষতি করে?’ মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন- মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান, অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. সিকান্দার খান, গণসংহতি আন্দোলনের চট্টগ্রামের সমন্বয়ক হাসান মারুফ রুমি, ন্যাপের সাংগঠনিক সম্পাদক মিটুল দাশগুপ্ত, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক স ম বখতেয়ার, গ্রিন ফিঙ্গারের আবু সুফিয়ান, কবি ফারহানা আনন্দময়ী, অগ্নিবীণা পাঠাগারের সৌরভ চৌধুরী এবং ক্ষুদিরাম পাঠাগারের রীপা মজুমদার। বক্তারা বলেন, চট্টগ্রামের পরিচয় এই টাইগার পাসের আইকনিক রাস্তা। এই রাস্তায় দু’পাশ ধরে দাঁড়িয়ে থাকা শতবর্ষী গাছগুলো আমাদের ছায়া দিয়ে আসছে। চট্টগ্রামের ফুসফুস বলা হয় এই সিআরবিকে। আর উন্নয়নের নামে বারবার ধ্বংসের চক্রান্ত করা হচ্ছে সিআরবিকেই। আমরা শতবর্ষী গাছগুলো রক্ষায় সর্ব্বোচ আন্দোলন গড়ে তুলতে চাই। বিকেলে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার নাগরিকদের উদ্যোগে একই স্থানে ‘সম্মিলিত নাগরিক সমাজ’র ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

নয়ারের বিরল ভুল,হোসেলুর শেষের ম্যাজিক,রুদ্ধশ্বাস জয়ে ফাইনালে রিয়াল

নয়ারের বিরল ভুল,হোসেলুর শেষের ম্যাজিক,রুদ্ধশ্বাস জয়ে ফাইনালে রিয়াল

টার্গেট ১৬৫,'খুনে' হায়দরাবাদ জিতল দশ ওভার আর দশ উইকেট হাতে রেখেই !

টার্গেট ১৬৫,'খুনে' হায়দরাবাদ জিতল দশ ওভার আর দশ উইকেট হাতে রেখেই !

ডোনাল্ড লু’র সফরে রোহিঙ্গা সংকটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ডোনাল্ড লু’র সফরে রোহিঙ্গা সংকটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ বছর অপেক্ষা করতে হবে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের

২ বছর অপেক্ষা করতে হবে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের

ভারতের রক্তাক্ত নির্মমতায় নিশ্চুপ প্রধানমন্ত্রী: রিজভী

ভারতের রক্তাক্ত নির্মমতায় নিশ্চুপ প্রধানমন্ত্রী: রিজভী

ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন মির্জা ফখরুল

ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন মির্জা ফখরুল

আল্লাহ ‘রব্বুল আলামীন’-২

আল্লাহ ‘রব্বুল আলামীন’-২

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক

বিএসইসিতে নতুন তিন কমিশনার নিয়োগ

বিএসইসিতে নতুন তিন কমিশনার নিয়োগ

গোমর ফাঁসে কামড়াকামড়ি

গোমর ফাঁসে কামড়াকামড়ি

সরকারের চলতি মেয়াদে ৬০ লাখ কর্মী পাঠানোর টার্গেট : প্রতিমন্ত্রী

সরকারের চলতি মেয়াদে ৬০ লাখ কর্মী পাঠানোর টার্গেট : প্রতিমন্ত্রী

সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী

সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট সাংবাদিকদের

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট সাংবাদিকদের

ফুলপুর উপজেলায আ'লীগ নেতা হাবিবুর চেয়ারম্যান নির্বাচিত, ভাইস চেয়ারম্যন সবুজ ও পান্না

ফুলপুর উপজেলায আ'লীগ নেতা হাবিবুর চেয়ারম্যান নির্বাচিত, ভাইস চেয়ারম্যন সবুজ ও পান্না

নির্বাচনী ব্যবস্থা ধ্বংসপ্রাপ্ত বলেই কেন্দ্রে ভোটারের আকাল : মেজর হাফিজ

নির্বাচনী ব্যবস্থা ধ্বংসপ্রাপ্ত বলেই কেন্দ্রে ভোটারের আকাল : মেজর হাফিজ

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা আজ

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা আজ

৪৮ বছরে বিদেশ গেছে এক কোটি ৬৩ লাখ ১২ হাজার কর্মী

৪৮ বছরে বিদেশ গেছে এক কোটি ৬৩ লাখ ১২ হাজার কর্মী

ঢাবি প্রফেসর বাহাউদ্দীনের চৌর্যবৃত্তি তদন্তে কমিটি গঠন

ঢাবি প্রফেসর বাহাউদ্দীনের চৌর্যবৃত্তি তদন্তে কমিটি গঠন

আটোয়ারীতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড.আনিছুর রহমান

আটোয়ারীতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড.আনিছুর রহমান

মাধ্যমিকের অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন জুলাইয়ে

মাধ্যমিকের অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন জুলাইয়ে