ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৯ আশ্বিন ১৪৩১

৩৮ পেরিয়ে ৩৯ বছরে

Daily Inqilab স্টালিন সরকার

০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৬ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৬ এএম

আজ পূর্ব দিগন্তে সূর্য ওঠার মাধ্যমে ৩৮ বছর পেরিয়ে ৩৯ বছরে পা দিয়েছে দৈনিক ইনকিলাব। ‘ইনকিলাব’ আইকনিক নাম। বাংলাদেশ তো বটেই তাবৎ দুনিয়ার অবহেলিত, নির্যাতিত মানুষের জীবনে ‘ইনকিলাব’ নামটি প্রাসঙ্গিক। উপনিবেশিক শাসনামলে ব্রিটিশ খেদাও আন্দোলনে ১৯২১ সালে ভারতের উত্তর প্রদেশে জন্ম নেয়া মৌলানা হাসরাত মোহানি (কবি ফজলুল হাসান) ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ (বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক) সেøাগান দিয়েছিলেন। ইনকিলাব সেøাগান ইংরেজদের সামাজিক নিপীড়ন ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত উপমহাদেশের মানুষের মধ্যে মুক্তির সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করেছিল। বাংলাদেশে যখন বিজাতীয় সংস্কৃতির উলঙ্গ নৃত্য, অপসংস্কৃতি আর হিন্দুত্ববাদের আগ্রাসনে ওলামা-মাশায়েখ ও মুসলমান সমাজ কোণঠাসা এবং ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে মাদরাসা শিক্ষা চরমভাবে অবহেলিত; তখন উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম, দেশের আলেমকুল শিরোমনি আলহাজ মাওলানা এম এ মান্নান (রহ:) ১৯৮৬ সালে ‘শুধু দেশ ও জনগণের পক্ষে’ সেøাগানে দৈনিক ইনকিলাব প্রতিষ্ঠা করেন। আজ থেকে ৩৮ বছর আগে দেশের সংবাদপত্র জগতের স্রোতের বিপরীতে বৈরী আবহাওয়ায় জন্ম নেয়া ইনকিলাবের চলা পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। চলার পথে হোঁচট খেয়েছে, কয়েকবার ক্ষমতাসীনদের রক্তচক্ষুর মুখে পড়েছে, অফিসে তালা ঝুলেছে; কিন্তু নীতির প্রশ্নে কখনো আপোষ করেনি; অন্যায়ের কাছে মাথানত করে লক্ষ্যচ্যুত হয়নি। বৈরী আবহাওয়ায় দীর্ঘ এ চলার পথে পাঠকের কাছে প্রমাণিত হয়েছে ইনকিলাব সব সময় থেকেছে ‘শুধু দেশ ও জনগণের পক্ষে’। তাইতো দেশের শত শত পত্রিকার ভিড়ে ‘ইনকিলাব’ এখনো পাঠকদের কাছে স্বাতন্ত্র্য।
৩৮ বছর আগের কথা। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে ক্ষমতাচ্যুত করে ক্ষমতায় এসেছেন এরশাদ। জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী দল বিএনপি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ায় সাংগঠনিকভাবে ছিন্নভিন্ন। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। সিপিবিসহ বাম ধারার দলগুলোর রমরমা অবস্থা। সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে প্রতিমাসে জাহাজ ভর্তি কমিউনিস্ট ধ্যানধারণার বই পত্র-পত্রিকা আসছে দেশে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও মেধাবী শিক্ষিত তরুণরা সেদিকে ঝুঁকছেন। শিল্প সংস্কৃতিতে ভারতীয় অপসংস্কৃতির রমরমা আধিপত্য। তখন দেশে এতো সংবাদপত্র ছিল না। ছিল না তথ্য প্রযুক্তির এতো অবাধপ্রবাহ। কার্যত দেশ সংবাদপত্র শিল্প সঙ্কটময় সময় অতিক্রম করছিল। যেগুলো প্রিন্ট মিডিয়া ছিল তার বেশির ভাগই হিন্দুত্ববাদীতার অপসংস্কৃতিতে গা ভাসিয়েছে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা বধৌত নদীমাতৃক দেশের হাজার বছরের দেশজ সংস্কৃতির ভাণ্ডার তুলে ধরার বদলে বিজাতীয় সংস্কৃতি চর্চার ঊর্বর ভূমিতে পরিণত হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয়া স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। সংস্কৃতি চর্চার নামে অশালীন উলঙ্গ নৃত্য ও রুশ-ভারতের ইন্ধনে প্রগতিশীলতার ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন করে ফেলা হয়েছিল দেশের সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল। অপসংস্কৃতির সেই নোংরা স্রোতধারা রাজধানী ঢাকা থেকে ছড়িয়ে পড়েছিল টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়ার গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে। মাদরাসা শিক্ষা কোণঠাসা, দেশের আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখকে উপেক্ষা এবং দাড়ি-টুপিকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করাই ছিল যেন কিছু প্রগতিশীল সংস্কৃতিমনা তথাকথিত শিক্ষিত ব্যক্তির নিত্যচর্চা। সাংস্কৃতির পরিমণ্ডলে আলেম সমাজকে উপহাস করতেই রচিত হতো নাটক-সিনেমা, গান-বাজনা, কথিকা। এমনকি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বিটিভি ও রেডিওতে একই ধারা ছিল প্রবাহিত। বিজাতীয় সংস্কৃতির এ নৃত্যের উন্মাদনার মধ্যেই স্রোতের বিপরীতমুখী অবস্থান নিয়ে পথচলা শুরু করে দৈনিক ইনকিলাব। ওই সময় দেশের প্রভাবশালী সিনিয়র সাংবাদিক এমনকি আলেমদের মধ্যে অনেকেই স্রোতের বিপরীতে গিয়ে ইনকিলাবের টিকে থাকা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। তারা ইনকিলাবের পথচলাকে ‘পানিতে বাস করে কুমিরের সঙ্গে যুদ্ধের নামান্তর’ বলে মন্তব্য করেন। কিন্তু ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ মাওলানা এম এ মান্নানের (রহ:) দৃঢ়তা এবং সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীনের দেশপ্রেম, প্রচণ্ড সাহস, ইচ্ছাশক্তি ইনকিলাবকে এগিয়ে নিয়েছে।
অস্বীকার করার উপায় নেই ডিজিটালাইজেশনের যুগে প্রিন্ট মিডিয়া চাপের মুখে পড়েছে। দেশে তথ্য ও যোগাযোগ মাধ্যমে বিপ্লব ঘটেছে। প্রিন্ট মিডিয়ার পাশাপাশি দেশে প্রায় অর্ধ-শতাধিক টেলিভিশন মিডিয়া প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশ-বিদেশে গড়ে উঠেছে প্রায় ১০ হাজার অনলাইন মিডিয়া। প্রিন্ট মিডিয়া ২৪ ঘণ্টায় একবার ছাপা হলেও টিভি ও অনলাইন মিডিয়ায় ঘণ্টায় ঘণ্টায় তরতাজা খবর প্রচার হচ্ছে। এছাড়াও ‘আনকাট’ তথ্য আদান প্রদানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্লগ, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসআপ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মানুষ একে অন্যের সঙ্গে অসম্পাদিত তথ্য আদান প্রদান করছে। এর মধ্যে আবার বহুমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীদের কর্পোরেট হাউজগুলো গণমাধ্যমে বিনিয়োগ করছে। আবার জনগণের ভোটের অধিকার সংকুচিত হওয়ায় ক্ষমতাসীনরা নানাভাবে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। ফলে কর্পোরেট হাউজগুলো নিজেদের অপকর্ম আড়াল করতে নিজেদের গণমাধ্যমকে খেয়ালখুশি মতো ব্যবহারের কৌশল নিয়েছে। এতে করে কর্পোরেট হাউজগুলো একদিকে গণমাধ্যমকে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে এবং বৈধ-অবৈধপথে উপার্জিত অর্থ রক্ষায় ব্যবহার করছে; অন্যদিকে ক্ষমতাসীনদের খুশি করে চাটুকারিতা, তোষামোদী সাংবাদিকতার অভিনব ধারা সৃষ্টি করেছে। যারা সৎ সাংবাদিকতা করতে চায় তারাও টিকে থাকতে সেল্ফ সেন্সর করে নিভু নিভু করে টিকে রয়েছে। ফলে ‘কোদালকে কোদাল’ বলে সাংবাদিকতা করা কার্যত চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এসব ঝুঁকি মাথায় নিয়ে ইনকিলাব নিরপেক্ষভাবে সমাজে সত্য ও ন্যয়ের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে, অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করছে। খবরের পেছনের খবর প্রচারে স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য রক্ষা করে প্রকাশনা অব্যাহত রেখেছে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ইনকিলাব এখন অনলাইন ভার্সনেও প্রকাশ হচ্ছে।
ইনকিলাব কার্যত একটি মিশন এবং ভিশন। সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে নিরন্তর এগিয়ে চলতে দীর্ঘ এ পথে বাঁকে বাঁকে নানা বাধা-বিপত্তিতে পড়েছে ইনকিলাব। পত্রিকা অফিসে তালা ঝুলেছে, সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা, হয়রানি করা হয়েছে, সংবাদিকরা জুলুম নির্যাতনের মুখোমুখি হয়েছেন এবং রাজনৈতিক পালাবদলে কখনো ইনকিলাবের কণ্ঠ চেপে ধরার চেষ্টা হয়েছে; কিন্তু ইনকিলাব থেমে থাকেনি।
অপ্রিয় হলেও সত্য যে, দেশের গণমাধ্যমগুলো এখন ব্যবসায়ীক লাভালাভের ওপর নির্ভর করে চলছে। গণমাধ্যমকে আর দশটা ব্যবসার মতোই ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ ৩৮ বছরে দৈনিক ইনকিলাব কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠার চেষ্টা করেনি। আর্থিক লাভালাভের প্রত্যাশায় ক্ষমতাসীনদের তোষণ করেনি। এমনকি দৈনিক ইনকিলাব প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ মাওলানা এম এ মান্নান (রহ:) যখন মন্ত্রিসভার প্রভাবশালী সদস্য তখনো ইনকিলাব খবর প্রকাশে আপোষ করেনি। এ জন্য হোচট খেতেও হয়েছে।
ইনকিলাবের আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিজ্ঞাপন ও পাঠকের ওপর নির্ভরশীল। বিজ্ঞাপন সঙ্কটের কারণে আর্থিক টানাপোড়েনে রয়েছে। তারপরও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার দোলাচল এবং বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যেও নির্ভুল তথ্যনির্ভর খবর প্রকাশে অবিচল রয়েছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দৈনিক ইনকিলাব তরুণ সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীনের নেতৃত্বে যে অঙ্গীকার নিয়ে পথচলা শুরু করে; সংবাদ প্রচার ও গণমানুষের অধিকার আদায়ের ক্ষেত্রে সে অঙ্গীকার আজো অটুট রেখেছে। একদিকে দেশজ সংস্কৃতি ফেরি করছে; অন্যদিকে বিজাতীয় সংস্কৃতির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়িয়ে ইসলামী আকিদার সমাজ বিনির্মাণের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। শুধু তাই নয়, দেশের পরিবর্তনশীল রাজনীতির বাঁকে বাঁকে ইনকিলাব ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। খবর প্রচারে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে প্রাধান্য দিয়েছে; সমাজ, ধর্ম-বর্ণ-ভাষা-নৃতাত্ত্বিক-রাজনৈতিক-দেশজ সংস্কৃতিক পরিচিতি, গণতন্ত্র, মানবিকতাকে গুরুত্ব দিয়েছে। জনগণের ভোটের অধিকারের প্রতি সম্মান জানিয়েই সরকারের ধারাবাহিক উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরা, সরকারের ভাল কাজে উৎসাহিত করা, খারাপ কাজে নিরুৎসাহিত করা এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স নীতি’ গ্রহণ করে নিরন্তরভাবে খবর প্রচার করছে। সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীনের নেতৃত্বে ইনকিলাবের এই চলার পথে অবদান রাখছেন ইনকিলাব পত্রিকার রিপোর্টিং বিভাগ ও বার্তা বিভাগের সাংবাদিক, সম্পাদকীয় বিভাগের সাংবাদিক, সারাদেশের বিভাগীয় ব্যুরো, আঞ্চলিক অফিস, জেলা, উপজেলা পর্যায়ের সংবাদকর্মীরা। এছাড়াও প্রশাসনে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিজ্ঞাপন, সার্কুলেশন, মেশিনম্যান এমনকি পিয়ন-দারোয়ানদের শ্রম-মেধা রয়েছে ইনকিলাবের নিরন্তর এগিয়ে যাওয়ার পেছনে।
ইনকিলাবের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ঐতিহাসিক শুভক্ষণে ইনকিলাবের দেশ-বিদেশের সকল পাঠক, লেখক, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভানুধ্যায়ী, সাংবাদিক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফুরন্ত শুভেচ্ছা।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

যশোর-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদারসহ ৩ জনের দুর্নীতির অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত দুদকের

যশোর-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদারসহ ৩ জনের দুর্নীতির অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত দুদকের

ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বাজার তদারকি অভিযান

ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বাজার তদারকি অভিযান

অধিবেশনে যোগ দেয়ায় ড. ইউনূসকে জাতিসঙ্ঘের শুভেচ্ছা

অধিবেশনে যোগ দেয়ায় ড. ইউনূসকে জাতিসঙ্ঘের শুভেচ্ছা

বিএসএফ জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি

বিএসএফ জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি

আশুলিয়ায় আজও বন্ধ ৫৫ কারখানা

আশুলিয়ায় আজও বন্ধ ৫৫ কারখানা

লুটপাট-দুর্নীতিই নওফেলের ‘নীতি’ : বিশ্ববিদ্যালয় দখল, নিয়োগ বাণিজ্যে সম্পদ বেড়ে দশগুণ

লুটপাট-দুর্নীতিই নওফেলের ‘নীতি’ : বিশ্ববিদ্যালয় দখল, নিয়োগ বাণিজ্যে সম্পদ বেড়ে দশগুণ

টাকা না ছাপিয়ে, ডলার বিক্রি না করে আর্থিক খাত ঠিক করা হচ্ছে -গোলটেবিল বৈঠকে গভর্নর

টাকা না ছাপিয়ে, ডলার বিক্রি না করে আর্থিক খাত ঠিক করা হচ্ছে -গোলটেবিল বৈঠকে গভর্নর

অন্তর্বর্তী সরকারকে কোন মতেই ব্যার্থ হতে দেয়া যাবেনা - কক্সবাজার সালাহউদ্দিন আহমদ

অন্তর্বর্তী সরকারকে কোন মতেই ব্যার্থ হতে দেয়া যাবেনা - কক্সবাজার সালাহউদ্দিন আহমদ

চাঁবিপ্রবি’র জন্য দীপু মনি গংদের দখলকৃত শত শত একর কৃষিজমি-বসতবাড়ি এখন পতিত ভূমি

চাঁবিপ্রবি’র জন্য দীপু মনি গংদের দখলকৃত শত শত একর কৃষিজমি-বসতবাড়ি এখন পতিত ভূমি

অর্থপাচার নিয়ে আইএমএফ এর সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ

অর্থপাচার নিয়ে আইএমএফ এর সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ

আন্দোলনে আহতদের দেখতে ঢামেকে চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল

আন্দোলনে আহতদের দেখতে ঢামেকে চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল

নিউইয়র্কে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাথে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

নিউইয়র্কে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাথে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

পটুয়াখালীর বাউফলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কিশোরীকে শালীনতা হানির অপচেষ্টার ঘটনায় দুই মাদক ব্যবসায়ীকে দেশীয় অস্ত্র ও গাঁজা সহ গ্রেফতার

পটুয়াখালীর বাউফলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কিশোরীকে শালীনতা হানির অপচেষ্টার ঘটনায় দুই মাদক ব্যবসায়ীকে দেশীয় অস্ত্র ও গাঁজা সহ গ্রেফতার

মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা কি বন্ধ করা উচিত?

মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা কি বন্ধ করা উচিত?

সাবেক এমপি ফজলে করিম দুই দিনের রিমান্ডে

সাবেক এমপি ফজলে করিম দুই দিনের রিমান্ডে

যশোরের সাবেক পুলিশের কর্মকর্তা টিএসআই রফিকুলের সম্পদের পাহাড়!

যশোরের সাবেক পুলিশের কর্মকর্তা টিএসআই রফিকুলের সম্পদের পাহাড়!

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান-আনিসুল-শাহজাহান-সাদেক

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান-আনিসুল-শাহজাহান-সাদেক

কার্যকর হলো বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া

কার্যকর হলো বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া

আবারও রিমান্ডে সাবেক আইজিপি মামুন

আবারও রিমান্ডে সাবেক আইজিপি মামুন

লেবাননে স্মরণকালের হামলার পর জনগণকে ভিডিও বার্তা নেতানিয়াহুর

লেবাননে স্মরণকালের হামলার পর জনগণকে ভিডিও বার্তা নেতানিয়াহুর