ঢাকা   বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলনে বিশেষজ্ঞদের অভিমত

কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির তাগিদ

Daily Inqilab অর্থনৈতিক রিপোর্টার

১২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

বাংলাদেশ গত ১৫ বছর একটি অধ্যায়ের মধ্য দিয়ে গেছে। এ সময়ে বহুমাত্রিক বৈষম্য তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পর্যায়েও প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারিয়ে গেছে। একই সঙ্গে দেশে বৈষম্যের ক্ষেত্রে দুটি দিক রয়েছে। যার একটি চোখে দেখা যায় না এবং আরেকটি দেখা যাচ্ছে। আবার আমরা দেখতে পাচ্ছি, আয় ও সম্পদের বৈষম্যও রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে আবার আয়ের চেয়ে সম্পদের বৈষম্য বেশি প্রকট। এ অবস্থায় বেকারদের জন্য কর্মসংস্থান ও দেশি-বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির তাগিদ দেন বক্তারা।
আলোচনায় অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ছাত্র-জনতা আমাদের কিছু দায়িত্ব দিয়েছে। সেটুকু আমরা যথাসম্ভব পালন করার চেষ্টা করছি। আমাদের কারও কোনো ব্যক্তিগত এজেন্ডা নেই। এজেন্ডা হচ্ছে দেশের স্বার্থ। যা কিছু করা হচ্ছে তা দেশের স্বার্থেই করা হচ্ছে। আর আমরা যা করছি সেটি ভবিষ্যতে যেকোনো সরকার এলেও তারা চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।
গতকাল রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে বণিক বার্তা আয়োজিত তৃতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এই আয়োজনের বিষয় ছিল ‘বৈষম্য, আর্থিক অপরাধ ও বাংলাদেশের অর্থনীতির নিরাময়’। উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা কাজগুলোকে ৩টি ধাপে ভাগ করেছি। স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি কাজ। আমরা হয়ত মধ্যমেয়াদি কাজ শুরু করতে পারব। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি কাজগুলো পরবর্তী রাজনৈতিক সরকার যারা আসবেন তারা করবেন। তবে আমরা কিছু কিছু দীর্ঘমেয়াদি কাজও করার চেষ্টা করব। দেশের অর্থনীতির ভালোর জন্য যে গবেষণাগুলো হয়েছে সেগুলো যেন আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রয়োগ করতে পারি সে চেষ্টা করা হচ্ছে। ব্যাংকিং, রেভিনিউসহ বিভিন্ন রেগুলেটরি ফ্রেম ওয়ার্কের কথা বলা হচ্ছে। সেজন্য আমাদের সিদ্ধান্তগুলো খুব দ্রুত নেওয়া হচ্ছে। এর মানে আবার এমন নয় যে, টেকসই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। আমরা যা করছি, সেগুলো জনগণকে কনভিন্স করেই করা হচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বৈষম্যের ক্ষেত্রে দুটি দিক রয়েছে। যার একটি চোখে দেখা যায় না এবং আরেকটি দেখা যাচ্ছে। আবার আমরা দেখতে পাচ্ছি, আয় ও সম্পদের বৈষম্যও রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে আবার আয়ের চেয়ে সম্পদের বৈষম্য বেশি প্রকট।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন সারা দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য সুস্থ ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ব্যাংকিং খাতে স্থিতিশীলতা নিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নেতৃত্বে যে লিভারগুলো ব্যবহার করা হয়েছে চাহিদা ও জোগানের মাঝে তা প্রশংসার যোগ্য। আমার ধারণা মূল্যস্ফীতির ব্যাপারটাতেও আমাদের একই ধরনের লিভার ব্যবহার করতে হবে। এ লিভারগুলো চিহ্নিত করতে হবে। ড. হোসেন জিল্লুর রহমান যেভাবে দেশজুড়ে ঘুরে ঘুরে মানুষের সঙ্গে সংযোগ রাখতে বললেন, সেভাবে মানুষের সঙ্গে মিশে লিভারগুলোকে চিহ্নিত করে সক্রিয় করতে হবে যেন বাজারে জোগান সংক্রান্ত যে মূল্যস্ফীতি রয়েছে তা মোকাবেলা করা সম্ভব হয়। তিনি বলেন, আমদানি দিয়ে হোক বা স্থানীয় উৎপাদন বা বাজারের সময়কাল ইত্যাদি আরো যা যা নিয়ামক আছে এ নিয়ামকগুলোকে যদি আমরা সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারি ইনশাআল্লাহ আমরা একটি পরিবর্তন দেখতে পাব।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বাংলাদেশে কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না। আমরা শ্রীলঙ্কা হয়ে যাইনি। আমাদের গ্রোথ (অগ্রগতি) কমেনি। যেকোনো পলিসি ইমপ্লিমেন্ট (প্রয়োগ) করলেও মূল্যস্ফীতি এক বছরের আগে কোনো দেশেই কমে না। মাত্র ৪ মাস সময় পার করছি। আমাকে আরো ৮ মাস সময় দিতে হবে। আমরা শুধু মুদ্রানীতির উপর নির্ভর করছি না। সব প্রয়োজনীয় পণ্যের এলসি খোলা রয়েছে। প্রয়োজন অনুসারে, শুল্ক শিথিল করা হয়েছে।
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, আমরা শ্রীলঙ্কা হয়ে যাইনি। আমাদের গ্রোথ নেগেটিভ হয়নি। বিনিয়োগ হার ও পরিবেশ ঠিক করছি। আমরা আশাবাদী, সামনে বিনিয়োগ আসবে। তিনি বলেন, বেক্সিমকো কয়েকমাস ধরে তাদের শ্রমিকদের মজুরি দিতে পারছিল না। সরকার অর্থ দিয়ে তাদের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করছে। এখন গ্রুপটিতে রিসিভার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে যাতে গ্রুপটি (বেক্সিমকো) সচল করা যায়। কোনো বিজনেস (আর্থিক) প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়নি। বেক্সিমকো রিসিভার দেওয়া মানে কোম্পানি বন্ধ নয় বরং এটা সচল করা হচ্ছে।
অর্থপাচার নিয়ে ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, দুর্বৃত্তায়নের মাধ্যমে দেশ থেকে কয়েক লাখ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে। এটা ফিরে পাওয়া কঠিন। তবে আমাদের জাল ফেলা হয়েছে। এখন গোটানো বাকি। এরইমধ্যে আমরা দেশ ও দেশের বাইরেও যোগাযোগ করেছি। আমাদের সহযোগিতার জন্য চলতি সপ্তাহে আমেরিকার প্রতিনিধি আসছে, যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধি আসবে, বিশ্ব ব্যাংক আসবে এবং সিঙ্গাপুরের সঙ্গেও কথা হবে। আমরা চাই না কোনো ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বা শিল্প বন্ধ হয়ে যাক। কারণ, সেখানে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। আবার কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের হিসাবও জব্দ করা হয়নি, হবেও না। ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। ঢাকায় টোটাল ব্যাংকিংয়ের ৫৯ শতাংশ, চট্টগ্রামে ১৭ শতাংশ বাকিটা অন্য জায়গা। আমরা এটাকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে চাই। আমাদের এজেন্ট ব্যাংক বড় কাজ করছে। তাদের মাধ্যমে এমএফএস সেবা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান ও আইআরডি সচিব মো. আবদুর রহমান খান বলেছেন, দেশে আমদানির তথ্যে স্বর্ণের পরিমাণ কম। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, খুব সামান্য পরিমাণ স্বর্ণ আমদানি হচ্ছে অথচ জুয়েলারিতে স্বর্ণে ভরপুর। সেখানে টন টন স্বর্ণ রয়েছে। এবিষয়ে জাতি যদি আমাদের প্রশ্ন করে তাহলে উত্তর দিতে পারবো না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন । তিনি বলেন, এ দুই খাতে যে বিনিয়োগ হওয়া উচিত, তা না হওয়ায় বর্তমানে বাংলাদেশের আউট অফ পকেট এক্সপেন্ডিচার আফগানিস্তানের চেয়েও বেশি। এই বিপুল পরিমাণ টাকা মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ হচ্ছে, যা দেশের জন্য ক্ষতিকর।
আমির খসরু বলেন, অর্থনীতি ডেমোক্রেটাইজেশন করতে হবে। না হলে সাধারণ মানুষকে মূল্যস্ফীতির কারণে ক্রয়ক্ষমতার ঘাটতির মধ্যে পড়তে হবে। এ সময় রাজনৈতিক জবাবদিহিতার অভাবও তুলে ধরে তিনি বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা থাকতে হবে। বিদেশী বিনিয়োগকারীরা নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে চান। কারণ তারা দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য এক ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ আশা করেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেছেন, আমরা অতীতে দেখেছি, আমাদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা দুষ্কৃতিকারীদেরকে শাস্তি না দিয়ে অনেক ক্ষেত্রে তাদের সহযোগী হয়েছেন। আবার অনেকক্ষেত্রে তারাও দুষ্কৃতিকারী হয়েছেন। যার ফলে এ বাজার (শেয়ারবাজার) থেকে যারা পুঁজি সংগ্রহ করবেন বা পুঁজি জোগান দেবেন তারা আশা হারিয়েছেন। একইসঙ্গে আমাদের পুঁজিবাজার অর্থনীতিতে যে কার্যকর ভূমিকা রাখার কথা ছিল তা রাখতে পারেনি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে এলডিসি’র বৈঠকে যা বললেন ড. ইউনূস
ভূমি মন্ত্রণালয়ের চলমান শতভাগ অনলাইনে এলডি ট্যাক্স পরিশোধ কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করতে ভূমি মালিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকার ওপর তাগিদ ভূমি উপদেষ্টা
পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়কে জুলাই বিপ্লবে আহতদের অবরোধ
বন্য হাতির সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
"মধুর বিরম্বনায় পড়লেন হিরো আলম,হরহামেশাই পাচ্ছেন উপদেষ্টা হওয়ার ফোনকল"
আরও

আরও পড়ুন

ভাঙ্গায় এমপি নিক্সন চৌধুরী সহযোগীর মামলায় নিক্সন চৌধুরী সহ ৫৮ জনের নামে মামলা

ভাঙ্গায় এমপি নিক্সন চৌধুরী সহযোগীর মামলায় নিক্সন চৌধুরী সহ ৫৮ জনের নামে মামলা

বিষপানে মাও দুই শিশুর মৃত্যু....

বিষপানে মাও দুই শিশুর মৃত্যু....

আখাউড়ায় দুই ইউপিতে প্যানেল চেয়ারম্যান একটিতে প্রশাসক নিয়োগ

আখাউড়ায় দুই ইউপিতে প্যানেল চেয়ারম্যান একটিতে প্রশাসক নিয়োগ

যৌন হয়রানির অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেলেন রাবি অধ্যাপক ড. এনামুল হক

যৌন হয়রানির অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেলেন রাবি অধ্যাপক ড. এনামুল হক

যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ২০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা

যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ২০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা

বেনাপোলে পুলিশ অভিযানে ৪ জন আটক

বেনাপোলে পুলিশ অভিযানে ৪ জন আটক

ভারতের পতিতালয়ে স্ত্রীকে বিক্রি, ফিরিয়ে আনলো যশোরের পিবিআই

ভারতের পতিতালয়ে স্ত্রীকে বিক্রি, ফিরিয়ে আনলো যশোরের পিবিআই

রাত ১০টার মধ্যে ৪ উপদেষ্টাকে পঙ্গু হাসপাতালের সামনে থাকার আল্টিমেটাম

রাত ১০টার মধ্যে ৪ উপদেষ্টাকে পঙ্গু হাসপাতালের সামনে থাকার আল্টিমেটাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

বিবাহ বার্ষিকীতে শুভেচ্ছায় ভাসছেন সাংবাদিক বাদল আহাম্মদ খান

বিবাহ বার্ষিকীতে শুভেচ্ছায় ভাসছেন সাংবাদিক বাদল আহাম্মদ খান

অবৈধ পথে ভারতে যাওয়ার সময় বেনাপোল সীমান্তে নারী-পুরুষ-শিশুসহ ৬ জনকে আটক করেছে বিজিবি

অবৈধ পথে ভারতে যাওয়ার সময় বেনাপোল সীমান্তে নারী-পুরুষ-শিশুসহ ৬ জনকে আটক করেছে বিজিবি

তেল আবিবে ইসরায়েলের সেনা সদরদপ্তরে ড্রোন হামলা

তেল আবিবে ইসরায়েলের সেনা সদরদপ্তরে ড্রোন হামলা

আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতার ব্যানারে আওয়ামী লীগ পন্থীদের ওয়াজ মাহফিল এর আয়োজন

আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতার ব্যানারে আওয়ামী লীগ পন্থীদের ওয়াজ মাহফিল এর আয়োজন

করাচি থেকে সরাসরি চট্টগ্রামে এলো পণ্যবাহী জাহাজ

করাচি থেকে সরাসরি চট্টগ্রামে এলো পণ্যবাহী জাহাজ

মাহফুজের সাহসী উচ্চারণ: নেটিজেনদের দৃষ্টিভঙ্গের প্রতিফলন

মাহফুজের সাহসী উচ্চারণ: নেটিজেনদের দৃষ্টিভঙ্গের প্রতিফলন

জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে এলডিসি’র বৈঠকে যা বললেন ড. ইউনূস

জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে এলডিসি’র বৈঠকে যা বললেন ড. ইউনূস

ভূমি মন্ত্রণালয়ের চলমান শতভাগ অনলাইনে এলডি ট্যাক্স পরিশোধ কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করতে ভূমি মালিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকার ওপর তাগিদ ভূমি উপদেষ্টা

ভূমি মন্ত্রণালয়ের চলমান শতভাগ অনলাইনে এলডি ট্যাক্স পরিশোধ কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করতে ভূমি মালিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকার ওপর তাগিদ ভূমি উপদেষ্টা

পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়কে জুলাই বিপ্লবে আহতদের অবরোধ

পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়কে জুলাই বিপ্লবে আহতদের অবরোধ

নোয়াখালীতে বিএনপির তিন নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

নোয়াখালীতে বিএনপির তিন নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে আবারও সিন্ডিকেটের আশঙ্কা রামরুর আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে আবারও সিন্ডিকেটের আশঙ্কা রামরুর আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ