ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১
পরীক্ষামূলক চাষে সফল কৃষক আসলাম

রাণীনগরে প্রথম উচ্চ ফলনশীল ডাব বেগুন আবাদ

Daily Inqilab এমদাদুল হক সুমন, নওগাঁ থেকে

০৬ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৫১ পিএম | আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৩, ০১:৪১ এএম

নওগাঁর রাণীনগরে পরীক্ষামূলকভাবে ডাব বেগুন চাষ করে সফল হয়েছেন কৃষক আসলাম প্রামাণিক। প্রথমবার এই জাতের বেগুন চাষে ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় ভাগ্য ফিরেছে চাষী আসলামের। চলতি মৌসুমে বেগুন চাষ থেকে প্রায় ২ লাখ টাকা লাভের আশা করছেন তিনি। পরীক্ষামূলক চাষে ফলাফল খুব ভালো হওয়ায় আগামীতে বেগুনের এই জাত উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের কৃষকদের মাঝে সরবরাহ করা হবে বলে জানায় উপজেলা কৃষি বিভাগ।

এই বেগুনের আকার অনেকটা ডাবের মতো হওয়ায় প্রতিনিয়তই আসলামের ডাব বেগুনের ক্ষেত দেখতে অনেকেই ভিড় করছে। দেশীয় উচ্চ ফলনশীল জাতের এই বেগুন দেখতে ডাবের মতো হওয়াই এই জাতের নাম দেয়া হয়েছে ডাব বেগুন। যশোর এলাকার কৃষকের কাছ থেকে এই জাতের বীজ সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানান কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহীদুল ইসলাম। বেগুন চাষে সকল কৃষকদেরকে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা, এবারই প্রথম উপজেলায় এই জাতের বেগুন চাষ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বিনামূল্যে বেগুনের এই নতুন জাত কৃষকদের মাঝে সরবরাহ করে উৎসাহী কৃষকদের মাধ্যমে উপজেলার ১৫ বিঘা জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে এই জাতের ডাব বেগুন চাষ করা হয়েছে। প্রথম চাষেই বেগুনের বাম্পার ফলন হয়েছে। বেগুনের খেতে এখন গাছে গাছে ঝুলছে বড় বড় জাতের ডাব বেগুন। এ জাতের বেগুন গাছে পোকা-মাকড় বা রোগবালাই কম হয়। একটি বেগুন গাছ একটানা ৪মাস ফল দেয়। ফলের রং লালছে বেগুনি। খুবই নরম। একেকটি বেগুনের ওজন হয় প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম।

উপজেলার পশ্চিম বালুভরা গ্রামে বেগুন চাষী আসলামের খেতে গিয়ে দেখা যায়, এক থেকে দেড় ফুট লম্বা গাছে বেগুন ঝুলে আছে। গাছের বেগুন ডাব আকৃতির এবং ফলন ভাল হয়েছে। কৃষকরা খুশি মনে মাঠ থেকে বেগুন তুলছেন। অনেকটা রাসায়নিক সার ছাড়াই বেগুন চাষ করা হয়েছে। প্রয়োজনে শুধু জৈব সার ও জৈব বালাইনাশক দেয়া হয়েছে।

কৃষক আসলাম প্রামাণিক জানান, উপজেলা কৃষি অফিসের সার্বিক সহযোগিতায় এবারই প্রথম সোয়া ২ বিঘা জমিতে এই নতুন জাতের ডাব বেগুন চাষ করেছেন। যেখানে অন্যজাতের বেগুন চাষ করলে কীটনাশক ও সার দিতে হিমশিম খেতে হয় অথচ এই ডাব বেগুনের গাছে তেমন একটা কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়নি। যার কারণে খরচ অনেক কম হয়েছে। কিন্তু ফলনও হয়েছে যা আশা করা হয়েছিলো তার চেয়ে অনেক বেশি। এছাড়া ফলন ও দাম ভালো পাওয়াই তিনি অনেক খুশি। পুরো জমিতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ৫৫ হাজার টাকা। আর খরচ বাদ দিয়ে তার লাভ হবে প্রায় ২ লাখ টাকা। তার মাঠের ফলন দেখে উচ্ছ¡সিত হয়ে একই গ্রামের অন্য কৃষকরাও অনেক খুশি। উপজেলার অন্যান্য এলাকা থেকে তার যাব বেগুনের ফসল দেখতে অনেকেই ভিড় করছেন। আগামী বছর তারাও এই জাতের বেগুন চাষ করবে বলে আশা প্রকাশ করছেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহিদুল ইসলাম বলেন, এই বেগুনের এই জাত হাইব্রিড নয়। দেশীয় উচ্চফলনশীল ও উচ্চ মূল্যের হওয়াই ভালো বাজার মূল্যে পেয়ে অধিক লাভবান হয়েছে কৃষকরা। যেহেতু এই জাতের বেগুন চাষ করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন তাই আগামীতে উপজেলার অন্য উৎসাহি কৃষকদের মঝে আমরা এই জাত ছড়িয়ে দিতে চাই। এতে করে পুরাতন ধারার বেগুন চাষ থেকে কৃষকরা বেরিয়ে এসে এমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল জাতের ফসল চাষে লাভবান হতে পারেন সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক একই জমিতে একই ফসলের অধিক ফলন পাওয়ার জাতের ফসল চাষে সব সময় কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে আসছি।

তিনি আরো বলেন, আমি অনেক খোঁজ করে যশোর এলাকার কৃষকদের কাছ থেকে এই ডাব বেগুনের বীজ সংগ্রহ করে আনি। এরপর কিছু আধুনিক কৃষকদের মাধ্যমে পরীক্ষামূলক ভাবে চাষে যে অভাবনীয় ভালো ফলাফল পেয়েছি আমি আশাবাদি আগামীতে এই উপজেলাায় ডাব বেগুনের চাষে নীরব বিপ্লব ঘটবে এবং কৃষকরাও এই জাতের বেগুন চাষে অনেক লাভবান হবেন।

প্রতারক মুজিবুরের রহস্যজনক জিডি নিয়ে নানা প্রশ্ন
হাসান-উজ-জামান
কখনো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব, কখনো রাজউকের অথরাইজড অফিসার, আবার কখনো জাতীয় গৃহায়ন অধিদফতরের তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী পরিচয়ে প্রতারণায় অভিযুক্ত সেই মুজিবুর রহমানের সম্প্রতি দায়ের করা একটি জিডি নিয়ে নতুন করে ধূ¤্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। তিনি গত ১৬ ফেব্রæয়ারি অনলাইনে রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন (নং-১১৪৫)। জিডির সূত্র মতে, অভিযোগকারী মুজিবুরের বর্তমান আবাসস্থল ধানমন্ডি ১১ নম্বর সড়কের ৭৭ নম্বর কনকর্ড নুসরাত অ্যাপার্টমেন্টের দ্বিতীয় তলার ২-এ নম্বর ফ্ল্যাটে। তিনি যার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন তার বাসাও একই ভবনের ভিন্ন ফ্ল্যাটে। শাহবাগ থানা এলাকার বাসিন্দা কিংবা ওই থানার মধ্যে পড়ে এমন কোনো ঘটনার উল্লেখ না থাকলেও ওই থানায় জিডি গ্রহণের বিষয়টি সন্দেহ সৃষ্টি করেছে সংশ্লিষ্টদের মধ্যেও।

শাহবাগ থানায় রহস্যজনক ওই জিডির তদন্ত কর্মকর্তা একই থানার এসআই মো: তমেজ উদ্দিন। তিনি ইনকিলাবকে বলেন, এ ধরনের জিডি তদন্ত তো পরের কথা তিনি কিছুই জানেন না। এ প্রতিবেদকের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। পরে তিনি খোঁজখবর নিয়ে জানান, জিডিটির কপি ভুলবশত এসআই রাজু মুন্সীর কাছে রয়েছে। কিছু দিন আগে রাজু মুন্সী নিউমার্কেট থানায় বদলি হয়ে গেছেন। এদিকে এসআই রাজু মুন্সী জানিয়েছেন, একজনের তদন্তাধীন নথি তার কাছে থাকার কথা নয়। একদিন পরই এসআই তমেজ বলেন, জিডিটি অনলাইনে শো করেছে। রহস্যজনক কারণে এ থানায় কেন জিডি করা হলো এ ব্যাপারে বাদীকে জিজ্ঞাবাদের জন্য আদালতের অনুমতি চাইব।

জিডি গ্রহণের ঘটনার দিন ও সময় শাহবাগ থানার ডিউটি অফিসার ছিলেন এসআই শিল্পী আক্তার। বর্তমানে তিনি ডেমরা থানায় কর্মরত। বিতর্কিত এ জিডিটি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে শিল্পী আক্তার ইনকিলাবকে বলেন, প্রথমত কথা হলো, এই জিডিটা টোটালি জিডির মধ্যে পড়ে না। টাকা পয়সা দিয়ে জিডি হয় না। দ্বিতীয় পয়েন্ট হলো জিডির লোকেশন আমাদের এরিয়ার মধ্যে কাভার করে না। ‘ডিউটি অফিসার আমার, সিগনেচার আমার কিন্তু এই জিডিটা আমার নলেজে নেই’। নিজের স্বাক্ষরে জিডি গ্রহণ প্রসঙ্গে শিল্পী আক্তার বলেন, কেউ যখন অনলাইনে একটি জিডির আবেদন করেন তখন একটি ট্র্যাকিং নম্বর আসে। ওই দিন ডিউটি অফিসার হিসেবে যেহেতু আমি ছিলাম কম্পিউটারে আমার আইডি লগ ইন করা ছিল। এখন অন্য কেউ জিডি একসেপ্ট করলে আমার স্বাক্ষরই অটো চলে আসবে। সত্যি কথা এই জিডি সম্পর্কে আমি কিছু জানি না।

নিজের থানা বাদ দিয়ে অন্য থানায় অভিযোগ দায়ের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জিডির অভিযোগকারী মুজিবুর রহমান বলেন, নিয়ম অনুযায়ী ধানমন্ডি থানায় আমার জিডি করার কথা। কিন্তু ধানমন্ডি থানায় গিয়েছিলাম, জিডি নেয়নি। ওই থানা কথা শুনছে না।
এদিকে এ ব্যাপারে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর মোহাম্মদ ইনকিলাবকে বলেন, ডিউটি অফিসার নতুন ছিলেন তা-ই হয়তো এমনটা হয়েছে। যেহেতু এটা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে আমরা এ জিডির ওপর কোনো কার্যক্রম করব না। প্রয়োজনে আদালতের নির্দেশ নিয়ে বাদীকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই জিডির বাদী মুজিবুর রহমান এর আগে ধানমন্ডির একই ভবনের বাসিন্দা ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছিলেন। স্বাক্ষর জাল করে স্ট্যাম্প বানানো, আবার সেই চুক্তিনামা স্ট্যাম্প হারিয়ে যাওয়ার জিডি করে ওই সময় ধানমন্ডি থানায় মামলাটি করেন মজিবুর রহমান। ওই মামলাটি তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পিবিআইয়ের তদন্তে সেই মামলাটি মিথ্যা ও দুরভিসন্ধিমূলক উল্লেখ করে আদালতে উল্টো বাদীর বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করা হয়েছে। মামলায় ঘটনার উল্লেখিত সময়ের ১০ দিন আগে জিডি এবং ২ দিন আগে মামলা তার প্রতারণার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মুজিবুর রহমান একজন বহুল বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি ছিলেন মূলত খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কেডিএ) চেইনম্যান। অপকর্মের কারণে তিনি চাকরিচ্যুত হন। অথচ তিনি কখনো উপসচিব, কখনো অথরাইজড অফিসার, আবার কখনো জাতীয় গৃহায়ন অধিদফতরের তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে মিথ্যা পরিচয়ে প্রতারণার মাধ্যমে সহজ সরল মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল পরিমাণ টাকা। সর্বশেষ তিনি শাহবাগ থানায় মিথ্যা জিডি করে ব্যাংক, আদালতসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে অবৈধ সুবিধাসহ প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে উক্ত জিডিটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন।

তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনসহ বিভিন্ন সংস্থায় অভিযোগ থাকলেও পুলিশ রহস্যজনক কারণে তাকে গ্রেফতার করছে না। অভিযোগ রয়েছে, কতিপয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাসহ প্রশাসনের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তারা মুজিবুরের শেল্টারদাতা। যে কারণে তার প্রতারণাগুলো প্রকাশ পেলেও নিজেকে নিরাপদ রাখতে পেরেছেন ভিন্ন ধরনের অপকৌশলের মাধ্যমে।

ফতুল্লায় সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে ১২ মামলার আসামি খুন
নারায়ণগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় সন্ত্রাসীদের এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাতে আফজাল (৪২) নামে এক ব্যক্তি খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় ফতুল্লার দেওভোগ হাসেমবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আফজাল ফতুল্লার পশ্চিম দেওভোগ বাংলা বাজার এলাকার প্রধান বাড়ির এবাদুল হকের ছেলে। পুলিশ জানায়, নিহত আফজালের বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় ১২টিরও বেশি মামলা রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ১০টার দিকে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী রাজু প্রধান, রাসেল, রাশেদসহ ১০-১৫ জন সন্ত্রাসী আফজালকে রাস্তা থেকে হাসেমবাগ এলাকায় ধরে নিয়ে যায়। সেখানে আফজালকে তারা এলোপাথাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে আফজালের স্বজনরা খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ রিজাউল হক জানান, আফজাল বেশ কয়েকদিন পূর্বে বাঁশমুলি এলাকার আরেক সন্ত্রাসী রাসেলের ভাই রাশেদকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। জানতে পারলাম সে নাকি সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে এসে তার গ্রæপের লোকজন নিয়ে আফজালকে হত্যার পরিকল্পনা করে এলোপাথাড়ি কুপিয়েছে।
তিনি আরো জানান, সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। নিহত আফজালের বিরুদ্ধে থানায় ১২টির মতো মামলা রয়েছে। তাকে যারা হত্যা করেছে তাদের বিরুদ্ধেও একাধিক মামলা রয়েছে।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার