নিয়তের ওপর কর্মের প্রতিদান
১৪ জুন ২০২৩, ০৮:১৭ পিএম | আপডেট: ১৫ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
পার্থিব জীবনে আমরা বিভিন্ন জনের সঙ্গে চলাফেরা ও উঠাবসা করে থাকি। এই চলাফেরায় ও উঠাবসায় যদি আমরা এমন কোন ব্যক্তি পাই যিনি আমাদের সঙ্গে আন্তরিকতাপূর্ণ ব্যবহার করেন, তাহলে আমরা তার আচরণে মুগ্ধ হই। তাকে ভালোবাসি ও তার সঙ্গে হৃদ্যতার সম্পর্ক গড়ে তুলি। ঠিক তেমনিভাবে কোন বান্দা যখন আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার জন্য ইখলাসের সঙ্গে কোন আমল করে তখন আল্লাহ তাআলাও মুগ্ধ হন। মহান আল্লাহ এই ব্যক্তিকে ভালোবাসেন ও তার আমল গ্রহণ করে নেন। পক্ষান্তরে যদি কোন ব্যক্তি লোক দেখানোর জন্য কিংবা পার্থিব স্বার্থ অর্জন করার নিমিত্তে আমল করে, তাহলে সেই আমল আল্লাহ তাআলার দরবারে গৃহীত হয় না! বান্দা যত আমল করে সকল আমলের প্রতিদান নিয়তের উপর নির্ভরশীল। বান্দার আমল নির্ভেজাল ভাবে আল্লাহর জন্য হলে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে সওয়াব পাওয়া যাবে। অন্যথায় আমলের সওয়াব ও প্রতিদান হতে বঞ্চিত হতে হবে। হজরত উমর ইবনুল খাত্তাব রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রত্যেক আমলের প্রতিদান নিয়তের উপর নির্ভরশীল এবং কোন ব্যক্তি কেবল তাই লাভ করবে যা সে নিয়ত করে। যার হিজরত আল্লাহ ও তার রাসুলের উদ্দেশ্যে, তার হিজরত আল্লাহ ও রাসুলের উদ্দেশ্যে হিজরত বলে গণ্য হবে। আর যার হিজরত পার্থিব কোন মহিলাকে বিবাহের উদ্দেশ্যে হবে তার হিজরত সে উদ্দেশ্যের হিজরত বলেই গণ্য হবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৮২১)
একনিষ্ঠভাবে ইবাদতের নির্দেশ
বান্দা হিসাবে আল্লাহ তাআলা আমাদের উপর বিভিন্ন বিধি-নিষেধ আরোপ করেছেন। বহু ইবাদত আমাদের ওপর বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ যেসব ইবাদত আমাদের উপর অবধারিত করে দিয়েছেন সেগুলো একনিষ্ঠভাবে আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার জন্য আদায় করতে হবে। ফরজ বা নফল ইবাদত আদায় করার ক্ষেত্রে কোন ধরনের লৌকিকতা অবলম্বন করা যাবে না। রকমারি ইবাদত, নামাজ কায়েম ও জাকাত প্রদান করার মতো ইবাদতগুলো নিষ্পন্ন করতে হবে কেবল আল্লাহ তাআলাকে রাজি খুশি করার জন্য। মহাগ্রন্থ আল কুরআনে আল্লাহ তাআলা কেবল তারই সন্তুষ্টি অর্জন করার নিমিত্তে ইবাদত করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘তাদেরকে এছাড়া কোন নির্দেশ করা হয়নি যে, তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, নামাজ কায়েম করবে এবং জাকাত প্রদান করবে। এটাই সঠিক ধর্ম। (সুরা বায়্যিনাহ, আয়াত : ৫)
অন্তরের প্রতি আল্লাহর দৃষ্টিদান
বান্দা হিসাবে আমরা আল্লাহ তাআলার মুখাপেক্ষী। আল্লাহ তাআলা কোন বান্দার মুখাপেক্ষী নন। সমগ্র পৃথিবীর প্রতিটি ব্যক্তিও যদি আল্লাহ তাআলার ইবাদত বন্দেগিতে লেগে যায়, তাহলে আল্লাহ তাআলার কোন লাভ হবে না। অনুরূপভাবে পৃথিবীর প্রতিটি ব্যক্তি যদি আল্লাহ তাআলার নাফরমানি করতে শুরু করে, তাহলেও আল্লাহ তাআলার কোন ক্ষতি হবে না। আল্লাহ তাআলা কেবল মানুষের অন্তরের অবস্থা দেখেন যে, ইবাদত বন্দেগি করার মাধ্যমে কে আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করতে চায়। মহান আল্লাহ কুরবানির বিধান সম্পর্কে আলোকপাত করতে গিয়ে মানুষের অন্তরের অবস্থা প্রত্যক্ষ করেন মর্মে ইরশাদ করেছেন, ‘এগুলোর গোশত ও রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, কিন্তু পৌঁছে তার কাছে তোমাদের মনের তাকওয়া। (সুরা হজ, আয়াত : ৩৭) মানুষের মধ্যে কে সুন্দর ও কে অসুন্দর এবং কার ধন সম্পদ বেশি এবং কার ধন সম্পদ কম সেদিকে মহান আল্লাহ লক্ষ্য করেন না, বরং তিনি লক্ষ্য করেন মানুষের অন্তরের দিকে। হজরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের বাহ্যিক চাল-চলন ও বিত্ত-বৈভবের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না; বরং তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তোমাদের অন্তর ও আমলের প্রতি। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৬৪৩৭)
প্রতিদান পাবে একনিষ্ঠ যোদ্ধা
যদি কখনো মুসলমান ও কাফেরদের মধ্যে ধর্মযুদ্ধ সংঘটিত হয়, তাহলে মুসলমানদের জন্য সমীচীন হলো কেবল আল্লাহ তাআলার দ্বীনকে সমুন্নত করার জন্য জিহাদ, সংগ্রাম ও লড়াই করা। যদি কোন মুসলমান সৈনিক গনিমত লাভ করার জন্য কিংবা প্রসিদ্ধি অর্জন করার নিমিত্তে অথবা বীরত্ব দেখানোর জন্য জিহাদে অংশগ্রহণ করে, তাহলে আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সে কোন প্রতিদান পাবে না। হজরত আবু মুসা রা. বলেন, এক ব্যক্তি মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে বলল, এক ব্যক্তি গনিমতের জন্য, এক ব্যক্তি প্রসিদ্ধ হওয়ার জন্য এবং এক ব্যক্তি বীরত্ব দেখানোর জন্য জিহাদে শরিক হলো। তাদের মধ্যে কে আল্লাহর পথে জিহাদ করল? তিনি বললেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কালিমা বুলন্দ থাকার উদ্দেশ্যে যুদ্ধ করল, সে-ই আল্লাহর পথে জিহাদ করল।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৮১০) যদি কোন ব্যক্তি জিহাদ করার সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধলব্ধ সম্পদ গনিমতও অর্জন করতে চায়, তাহলে তাকে কোন নেকি দেওয়া হবে না মর্মে হজরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসুল! এক ব্যক্তি আল্লাহর পথে জিহাদের ইচ্ছা করেছে এবং সে এর দ্বারা পার্থিব সম্পদও অর্জন করতে চায়, (এ ব্যক্তির কি হবে?)। মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সে কোন নেক পাবে না। লোকেরা এতে অবাক হলো। তারা ঐ ব্যক্তিকে বললো, তুমি পুনরায় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করে দেখো। মনে হয় তুমি তাকে বুঝিয়ে বলতে পার নি। সে বললো, হে আল্লাহর রাসুল! আল্লাহর পথে জিহাদের ইচ্ছা করেছে এবং সে এর দ্বারা পার্থিব সম্পদও অর্জন করতে চায়। তিনি বললেন, সে কোন নেকি পাবে না। লোকেরা বললো, তুমি বিষয়টি আবারো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করো। লোকটি তৃতীয়বার তাকে জিজ্ঞেস করলো। তিনি বললেন, সে কোন নেকি পাবে না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ২৫১৬)
হত্যার চেষ্টাকারী জাহান্নামি
কোন মুসলমানের জন্য সমীচীন নয় অপর কোন মুসলমানকে হত্যা করা। যদি কোন মুসলমান অপর কোন মুসলমানকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করে, তাহলে সে চিরকাল জাহান্নামে থাকবে মর্মে পবিত্র কুরআন শরিফে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছেন, তাকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তার জন্যে ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন। কোন মুসলমান অপর কোন মুসলমানকে হত্যা করলে হত্যাকারী ব্যক্তি জাহান্নামে যাওয়ার বিষয়টি যুক্তিসম্মত। কিন্তু একটি হাদিসে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি নিহত হয়েছে সেই ব্যক্তিও জাহান্নামে যাবে। জনৈক ব্যক্তি মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করলো, নিহত ব্যক্তি জাহান্নামে যাবে কেন? নবি করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উত্তরে বললেন, কারণ সে তার প্রাণ সংহারকারীকে হত্যা করার নিয়ত করেছিল। হজরত আবু বাকরা রা. সূত্রে মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, যখন দুই মুসলমান তলোয়ার নিয়ে মুখোমুখী হয় এবং তাদের প্রত্যেকেই অন্যকে হত্যা করার ইচ্ছা করে, তারা উভয়ে জাহান্নামে যাবে। কেউ বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! হত্যাকারী তো যাবে, কিন্তু নিহত ব্যক্তি কেন যাবে? তিনি বললেন, সেও তার সাথীকে হত্যা করার জন্য লালায়িত ছিল। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৪১২০)
লোক দেখানোর পরিণাম
আল্লাহ তাআলা আমাদের উপর যত আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন সেগুলোকে সম্পাদন করতে হবে কেবল মহান আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য। মানুষকে দেখানোর জন্য কোন আমল করা যাবে না। যদি কোন ব্যক্তি আল্লাহর পথে শাহাদত বরণ করে, তাহলে তাকে শাহাদত বরণ করতে হবে কেবল আল্লাহর কালিমাকে বুলন্দ করার জন্য। পার্থিব কোন উদ্দেশ্য তাতে থাকতে পারবে না। অনুরূপভাবে যদি কোন ব্যক্তি ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করে, তাহলে সেই জ্ঞানকে বিলিয়ে দিতে হবে কেবল আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার নিমিত্তে। সুনাম সুখ্যাতি অর্জন করা কিংবা লোকদের সঙ্গে গর্ব করার জন্য ইলম অর্জন করা যাবে না। সঙ্গে সঙ্গে কোন ব্যক্তি যদি সম্পদশালী হয় এবং ধর্মীয় বিভিন্ন খাতে দান করে, তাহলে তাকে এই দান করতে হবে মহান আল্লাহকে রাজি করার জন্য। লোকে আমাকে ‹দানবীর› বলুক এই কামনায় দান করা যাবে না। যদি এসব আমল নিরেট আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার জন্য সম্পাদন করা না হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি জাহান্নামের ইন্ধন হবে। এমন ব্যক্তিকে উপুড় করে হেঁচড়িয়ে জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করা হবে। হজরত সুলাইমান ইবনু ইয়াসার রহ. বলেন, একদা লোকজন হজরত আবু হুরায়রা রা.-এর নিকট থেকে বিদায় নিচ্ছিল, তখন সিরিয়াবাসী নাতিল রহ. বললেন, হে শায়খ! আপনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট থেকে শুনেছেন এমন একখানা হাদিস আমাদের শুনান। তিনি বললেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যার বিচার হবে সে হচ্ছে এমন একজন যে শহিদ হয়েছিল। তাকে উপস্থিত করা হবে এবং আল্লাহ তার নেয়ামতরাশির কথা তাকে বলবেন এবং সে তার সবটাই চিনতে পারবে এবং যথারীতি তার স্বীকারোক্তিও করবে। তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, এর বিনিময়ে কী আমল করেছিলে? সে বলবে, আমি তোমারই পথে যুদ্ধ করে শেষ পর্যন্ত শহিদ হয়েছি। তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি বরং এ জন্যেই যুদ্ধ করেছিলে যাতে লোকে তোমাকে বলে, তুমি বীর। তা বলা হয়েছে। এরপর নির্দেশ দেয়া হবে। সে মতে তাকে উপুড় করে হেঁচড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে! তারপর এমন এক ব্যক্তির বিচার হবে যে জ্ঞান অর্জন ও বিতরণ করেছে এবং কুরআন মাজিদ অধ্যয়ন করেছে। তখন তাকে হাজির করা হবে। আল্লাহ তাআলা তার প্রদত্ত নেয়ামতের কথা তাকে বলবেন এবং সে তা চিনতে পারবে এবং যথারীতি তার স্বীকারোক্তিও করবে। তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, এত বড় নেয়ামত পেয়ে বিনিময়ে তুমি কী করলে? জবাবে সে বলবে, আমি জ্ঞান অর্জন করেছি এবং তা শিক্ষা দিয়েছি এবং তোমারই সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কুরআন অধ্যয়ন করেছি। জবাবে আল্লাহ বলবেন, তুমি মিথ্যা বলেছো। তুমি এজন্য জ্ঞান অর্জন করেছিলে যাতে লোকে তোমাকে জ্ঞানী বলে। কুরআন তিলাওয়াত করেছিলে এ জন্যে যাতে লোকে বলে, তুমি একজন কারি। তা বলা হয়েছে। তারপর নির্দেশ দেওয়া হবে। সে মতে তাকেও উপুড় করে হেঁচড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। তারপর এমন এক ব্যক্তির বিচার হবে যাকে আল্লাহ তাআলা সচ্ছলতা এবং সর্ববিধ বিত্ত-বৈভব দান করেছিলেন। তাকে উপস্থিত করা হবে এবং প্রদত্ত নেয়ামতসমূহের কথা আল্লাহ তাআলা তাকে বলবেন। সে তা চিনতে পারবে এবং স্বীকারোক্তিও করবে। তখন আল্লাহ বলবেন, এসব নেয়ামতের বিনিময়ে তুমি কী আমল করেছো? জবাবে সে বলবে, সম্পদ ব্যয়ের এমন কোন খাত নেই যাতে সম্পদ ব্যয় করা তুমি পছন্দ কর, আমি সে খাতে তোমার সন্তুষ্টির জন্যে ব্যয় করেছি। তখন মহান আল্লাহ বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছো। তুমি বরং এ জন্যে দান করেছিলে যাতে লোকে তোমাকে দানবীর বলে অভিহিত করে। তা বলা হয়েছে। তারপর নির্দেশ দেয়া হবে। সে মতে তাকেও উপুড় করে হেঁচড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৮১৭)
লেখক : শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইসলামবাগ, চকবাজার, ঢাকা-১২১১
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মাগুরার শালিখায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু
বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন