দু’আ আল্লাহর সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি

Daily Inqilab ইনকিলাব

০৫ জুলাই ২০২৩, ০৮:০২ পিএম | আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৩, ১২:০১ এএম

দু’আ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত। আল্লাহ তা’আলা বলেন,“ তোমাদের রব বলেন, আমাকে ডাকো। আমি তোমাদের দু’আ কবুল করবো। যে সব মানুষ গর্বেও কারণে আমার দাসত্ব থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তারা অচিরেই লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।”(সুরা মু’মিন: ৬০) আয়াতটিতে দু’আ ও ইবাদাত শব্দ দু’টিকে সমার্থক শব্দ হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। কেননা, প্রথম বাক্যাংশে যে জিনিসকে দু’আ শব্দ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে দ্বিতীয় বাক্যাংশে সে জিনিসকেই ইবাদাত শব্দ দ্বারা প্রকাশ হয়েছে। এর দ্বারা এ কথা পরিস্কার হয়ে গেলো যে, দু’আও ঠিক ইবাদাত তথা ইবাদাতের প্রাণ। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয় যে, আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে না এমন লোকদের জন্য “অহংকার ও গর্বভরে আমার ইবাদাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়” কথাটি প্রয়োগ করা হয়েছে। এ থেকে জানা যায় যে আল্লাহর কাছে দু’আ করা বন্দেগী বা দাসত্বের দাবী। দু’আ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার অর্থ হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি গর্ব ও অহংকারে ডুবে আছে। এ কারণে নিজের ¯্রষ্টা ও মনিবের কাছে দাসত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ দু’হাত তুলে দু’আ করে না। নবী সা: তাঁর বাণীতে আয়াতের এ দু’টি বিষয় পরিস্কার বর্ণনা করেছেন। হযরত নুমান ইবনে বাশীর রা: বর্ণনা করেছেন যে, নবী সা: বলেছেন,“দুআই ইবাদাত। তারপর তিনি এই আয়াত পাঠ করলেন।(তোমরা আমাকে ডাকো আমি সাড়া দেবো)(আহমাদ, তিরমিযি, আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাযাহ)

দু’আ দ্বারা আল্লাহর সার্বভৌমত্ব ও বড়ত্বের প্রকাশ ঘটে। সুরা আল ফাতিহার দু’আর কৌশল বর্ণিত হয়েছে। সেখানে আপনি লক্ষ করুন, প্রথম তিনটি আয়াতে আল্লাহর সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি দিচ্ছি, বলছি ‘সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যিনি নিখিল জাহানের রব। যিনি পরম দয়ালু ও দয়াবান, তিনি বিচার দিবসের মালিক।”(আয়াত:১-৩) এরপরের এক আয়াতে নিজের দাসত্ব, দীনতা ও মুখাপেক্ষীতা প্রকাশ পূর্ব্বক বলছি “আমরা কেবলমাত্র তোমারই গোলামী করি এবং কেবলমাত্র তোমারই কাছে সাহায্য চাই।” (আয়াত:৪) তার পরের তিন আয়াতে নিজের ইস্পিত চাহিদার কথা বলছি,“তুমি আমাদের সোজা পথ দেখাও, তাদের পথ যাদের তুমি অনুগ্রহ করেছো, যাদের ওপর গযব পড়েনি এবং পথভ্রষ্ট হয়নি।”(আয়াত:৫-৭)

উল্লেখিত আয়াতে যে কথাটি বলা হয়েছে তা হলো, দু’আ কবুল হোক বা না হোক সর্বাবস্থায় তার একটি ছোট বা বড় ফায়দা থাকে কোন অবস্থাই তা ফায়েদাহীন নয়। সে ফায়েদা হলো, বান্দা তার প্রভুর সামনে নিজের অভাব ও প্রয়োজন পেশ এবং দু’আ করে তাঁর প্রভুত্ব ও শ্রেষ্টত্ব মেনে নেয় এবং নিজের দাসত্ব ও অক্ষমতা স্বীকার করে। নিজের দাসত্বের এ স্বীকৃতিই যথাস্থানে একটি ইবাদাত তথা ইবাদাতের প্রাণসত্তা। বান্দা যে উদ্দেশ্যে দু’আ করলো সেই বিশেষ জিনিসটি তাকে দেয়া হোক বা না হোক কোন অবস্থাই সে তার এ দু’আর প্রতিদান থেকে বঞ্চিত হবে না। হযরত আবু হোরায়রা রা: থেকে বর্ণিত। নবী সা: বলেছেন, “আল্লাহর কাছে দু’আর চাইতে অধিক সম্মানার্হ জিনিস আর কিছুই নেই।” হযরত ইবনে মাসউদ রা: থেকে বর্ণিত। নবী সা: বলেছেন,“যে ্িপদ আপতিত হয়েছে তার ব্যাপারেও দু’আ উপকারী। অতএব, হে আল্লাহর বান্দারা, তোমাদের দু’আ করা কর্তব্য।”(তিরমিযি, মুসনাদে আহমাদ) “তোমাদের প্রত্যেকের উচিত তার রবের কাছে নিজের প্রয়োজন প্রার্থনা করা। এমনকি জুতার ফিতা ছিঁড়ে গেলে তাও আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবে।” অর্থাৎ মানুষ যে ব্যাপারগুরো নিজের ইখতিয়ারভুক্ত বলে মনে করে যেসব ব্যবস্থা গ্রহণের আগে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করবে। কারণ, কোন ব্যাপারে আমাদের তদবীরই আল্লাহর তাওফীক ও সাহায্য ছাড়া সাফল্য লাভ করতে পারে না। চেষ্টা তদবীর শুরু করার আগে দু’আ করার অর্থ হচ্ছে, বান্দা সর্বাবস্থায় তার নিজের অক্ষমতা ও আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করছে।

দু’আর ক্ষেত্রে একটি সমস্যা যা অনেক মানুষের মনে দ্বিধা-দ্বন্ধ সৃষ্টি করতে থাকে। দু’আ করার ক্ষেত্রে মানুষের চিন্তা হলো, তাকদীরের ভাল মন্দ যখন আল্লাহর ইখতিয়ারে তখন তিনি তাঁর জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ভিত্তিতে যে ফায়সালা করেছেন সেটাই অনিবার্যরূপে ঘটবে। সুতরাং আমার দু’আর সমস্ত গুরুত্ব মুছে ফেলে। এ ভ্রান্ত ধারণার মধ্যে পড়ে থেকে যদি মানুষ দু;আ করেও সে দু’আর প্রাণ থাকে না। কুরআন মাজীদের এ আয়াতটি এ ভ্রান্ত ধারণা দূর করে। প্রথমত: আল্লাহ দ্ব্যর্থহীনভাবে বলেছেন,“আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের দু’আ কবুল করবো।” এ থেকে জানা যায়, তাকদীর এমন কোন জিনিস নয় যা আমাদের মতো (নাউযুবিল্লাহ) আল্লাহকে নির্ধারিত সীমার মধ্যে বেঁধে ফেলে এবং তাকদীরের বাধ্যবাধকতায় দু’আ কবুল করার ক্ষমতা ও ইখতিয়ার হারিয়ে ফেলে। তিনি সকল সীমা, বাধ্যবধকতা ও সীমা-পরিসীমার উর্ধ্বে অবস্থান করেন, তিনি প্রত্যেকটি জিনিসের ওপর শক্তিশালী। সুবহানা’আল্লাহু তিনি সকল প্রকার দূর্বলতা থেকে মহাপবিত্র। নি:সন্দেহে বান্দা আল্লাহর সিদ্ধান্তসমূহ এড়ানো বা পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে না। কিন্তু কোন বান্দার দু’আ ও আবেদন নিবেদন শুনে আল্লাহ নিজে তাঁর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন।

আমরা নবী সা: এর হাদীস থেকে এ বিষয়টির ব্যাখ্যা পেয়ে যাই। হযরত সালমান ফারসী থেকে বর্ণিত নবী সা: বলেছেন,“দু’আ ছাড়া আর কোন কিছুই তাকদীরকে পরিবর্তন করতে পারে না।” অর্থাৎ কোন কিছুর মধ্যেই আল্লাহর ফায়সালা পরিবর্তনের ক্ষমতা নেই। কিন্তু আল্লাহ নিজে তাঁর ফায়সালা পরিবর্তন করতে পারেন। আর এটা হয় কেবল তখনি যখন বান্দা তার কাছে দু’আ করে। হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ বলেন, নবী সা: বলেছেন, “বান্দা যখনই আল্লাহর কাছে দু’আ করে আল্লাহ তখন তার প্রার্থিত জিনিস তাকে দান করেন কিংবা তার ওপরে সে পর্যায়ের বিপদ আসা বন্ধ করে দেন- যদি সে গোনাহর কাজে বা আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার দু’আ না করে।” আবু সাঈদ কুদরী রা: কর্তৃক রাসুলুল্লাহ সা: থেকে বর্ণিত আরেকটি হাদীসে অনুরূপ বিষয় বর্ণিত হয়েছে। উক্ত হাদীসে নবী সা: বলেছেন,“একজন মুসলমান যখনই কোন দু’আ করে তা যদি কোন গোনাহ বা আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার দু’আ না হয় তাহলে আল্লাহ তা’আলা তা তিনটি অবস্থায় যে কোন এক অবস্থায় কবুল করে থাকেন। হয় তার দু’আ এ দুনিয়াতেই কবুল করা হয়, নয়তো আখেরাতে প্রতিদান দেয়ার জন্য সংরক্ষিত রাখা হয় অথবা তার ওপরে ঐ পর্যায়ের বিপদ আসা বন্ধ করা হয়।” হযরত আবু হোরায়রা রা: বর্ণনা করেন, নবী সা: বলেছেন, “তোমাদের কোন ব্যক্তি দু’আ করলে সে যেন এভাবে না বলে, হে আল্লাহ! তুমি চাইলে আমাকে মাফ করে দাও, তুমি চাইলে আমার প্রতি রহম করো এবং তুমি চাইলে আমাকে রিযিক দাও। বরং তাকে নির্দিষ্ট করে দৃঢ়তার সাথে বলতে হবে “হে আল্লাহ! আমার অমুক প্রয়োজন পূরণ করো।” হযরত আবু হোরায়রা রা: থেকেই আরেকটি হাদীস বর্ণিত হয়েছে। হাদীসটির ভাষা হচ্ছে নবী সা: বলেছেন, “আল্লাহ দু’আ কবুল করবেন এবং দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে দু’আ করো।” আরেকটি হাদীন আবু হোরায়রা রা: থেকে বর্ণিত। নবী সা: বলেছেন যে, “যদি গোনাহ বা আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার দু’আ না হয় এবং তাড়াহুড়া না করা হয় তাহলে বান্দার দু’আ কবুল করা হয়।” জিজ্ঞেস করা হলো: আমি অনেক দু’আ করেছি। কিন্তু দেখছি আমার কোন দু’আই কবুল হচ্ছে না। এভাবে সে অবসন্ন গ্রস্ত হয়ে পড়ে এবং দু’আ করা ছেড়ে দেয়।”

মানুষ দু’আ করে কেবল সে সত্তার কাছে যাকে সে সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা এবং অতি প্রাকৃতিক ক্ষমতার অধিকারী মনে করে। মূলত: মানুষের অনুভূতি তাকে দু’আ করতে উদ্বুদ্ধ করে। বস্তুজগতের প্রাকৃতিক উপায় উপকরণ যখন তার কোন কষ্ট নিবারণ কিংবা কোন প্রয়োজন পূরণ করার জন্য যতেষ্ট নয় বা যতেষ্ট বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না তখন কোন অতি প্রাকৃতিক ক্ষমতার অধিকারী সত্তার ধর্ণা দেয়া অপরিহার্য। তখনই মানুষ দু’আ করে এবং না দেখেই সে সত্তাকে ডাকে; প্রতি মুহুর্তে, প্রতিটি জায়গায় এবং সর্বাবস্থায় ডাকে। একাকী নির্জনে ডাকে, উচ্চস্বরে শুধু নয়, চুপে চুপেও ডাকে এবং মনে মনেও তাঁর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করে। একটি বিশ্বাসের ভিত্তিতেই তা হয়। বিশ্বাসটি হচ্ছে, সেই সত্তা তাকে সর্বত্র সর্বাবস্থায় দেখছেন, তার কথা তিনি শুনছেন। তিনি অসীম ক্ষমতার অধিকারী, তাঁর কাছে চাইলে, তিনি দেন। বিপর্যস্ত ভাগ্যকে তিনি গড়ে দিতে পারেন। আল্লাহ তা’আলাই হলো সেই প্রকৃত সত্তা। যে ব্যক্তি আল্লাহকে ছাড়া অন্য কোন সত্তাকে ডাকে সে প্রকৃতই নিরেট নির্ভেজাল এবং স্পষ্ট শিরকে লিপ্ত হয়। যেসব গুণাবলী কেবল আল্লাহর জন্যই নির্দিষ্ট তা সেসব সত্তার মধ্যেও আছে বলে সে বিশ্বাস করে।

সুতরাং দু’আর দ্বারা আল্লাহর অসীম ক্ষমতার স্বীকৃতি প্রদান করা হয়, দু’আর মাধ্যমে আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ঘোষণা দেয়া হয়। তিনিই একমাত্র দাতা, তিনি দিতে পারেন, যা পৃথিবীর অন্য কেহ দিতে পারে না। আল্লাহ সর্বশক্তিমান, প্রত্যেক জিনিসের উপর তিনি ক্ষমতাধর। আল্লাহ তা’আলা বলেন,“আল্লাহ যে রহমতের দরজা মানুষের জন্য খুলে দেন তা রুদ্ধ করার কেউ নেই এবং যা তিনি রুদ্ধ করে দেন তা আল্লাহর পরে আর কেউ খোলার নেই। তিনি পরাক্রমশালী ও জ্ঞানী।”(সুরা ফাতির:২) মুশরিকরা মনে করে আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কেউ রিযিকদাতা, কেউ সন্তানদাতা এবং কেউ রোগ নিরাময়কারী, তাদের এ ভুল ধারণা দূর করা এ আয়াতের উদ্দেশ্য। সবার উপর প্রাধান্য বিস্তারকারী ও পুর্ণ সার্বভৌম কর্তৃত্বের অধিকারী আল্লাহ তা’আলা। সুতরাং তাঁর কাছেই চাইতে হবে।

লেখক: গবেষক, ইসলামী চিন্তাবিদ।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আল্লাহ ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নাই
মাইজভা-ার শরিফ : ঐশ প্রেক্ষিত
খাঁটি তাওবার শর্তাবলী
ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের সংস্কারে নামাজ ও রোজা রমজানের ভূমিকা
ইসলামের দৃষ্টিতে রোজার উপকারিতা
আরও
X

আরও পড়ুন

মেহেরপুরে যৌথ অভিযানে হেরোইন ও নগদ ৫ লাখ ৬২ হাজার টাকাসহ আটক ৪

মেহেরপুরে যৌথ অভিযানে হেরোইন ও নগদ ৫ লাখ ৬২ হাজার টাকাসহ আটক ৪

মেক্সিকোতে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে বন্দুক হামলায় নিহত ৯

মেক্সিকোতে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে বন্দুক হামলায় নিহত ৯

নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব ছাড়লেন স্টেড

নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব ছাড়লেন স্টেড

৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা পেছানোর দাবি অযৌক্তিক: পিএসসি চেয়ারম্যান

৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা পেছানোর দাবি অযৌক্তিক: পিএসসি চেয়ারম্যান

আমাদের মুল বিষয় বাণিজ্য ঘাটতি কমানো: ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ নিয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা

আমাদের মুল বিষয় বাণিজ্য ঘাটতি কমানো: ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ নিয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা

ভাইরাল ভিডিওতে চিতা পরিবারকে পানি খাওয়ানোর দৃশ্য, তদন্তে কুনো কর্তৃপক্ষ

ভাইরাল ভিডিওতে চিতা পরিবারকে পানি খাওয়ানোর দৃশ্য, তদন্তে কুনো কর্তৃপক্ষ

ফুলপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় প্রতিরোধে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা, ৪ মামলা

ফুলপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় প্রতিরোধে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা, ৪ মামলা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের বৈঠক

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের বৈঠক

কুয়াকাটায় খাল পরিষ্কার পরিছন্নতা কর্মসূচি উদ্বোধন

কুয়াকাটায় খাল পরিষ্কার পরিছন্নতা কর্মসূচি উদ্বোধন

ড. ইউনূস নির্মোহভাবে কাজ করছেন, একের পর এক ম্যাজিক দেখাচ্ছেন : মান্না

ড. ইউনূস নির্মোহভাবে কাজ করছেন, একের পর এক ম্যাজিক দেখাচ্ছেন : মান্না

মহেশপুর দুই কৃষকের ড্রাগন ও পেয়ারা বাগান কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

মহেশপুর দুই কৃষকের ড্রাগন ও পেয়ারা বাগান কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনী চেকপোস্টে ২৬৩ যানবাহন তল্লাশি, ১৮ চালকের জরিমানা

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনী চেকপোস্টে ২৬৩ যানবাহন তল্লাশি, ১৮ চালকের জরিমানা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব ও গণহত্যার প্রতিবাদে মোংলায় ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ইসরাইলের দখলদারিত্ব ও গণহত্যার প্রতিবাদে মোংলায় ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মাগুরায় মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রসূতির জীবন বাঁচাতে সেনা সদস্যের রক্তদান ও আজান

মাগুরায় মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রসূতির জীবন বাঁচাতে সেনা সদস্যের রক্তদান ও আজান

ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস এসোসিয়েশন

ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস এসোসিয়েশন

এসএসসি পরীক্ষা : কর্মকর্তাদের জন্য মাউশির কড়া নির্দেশনা

এসএসসি পরীক্ষা : কর্মকর্তাদের জন্য মাউশির কড়া নির্দেশনা

ঝিনাইদহ ফিলিস্তিনে গণহত্যা: ইসরাইলি পণ্য বয়কটের ডাক ছাত্রদলের

ঝিনাইদহ ফিলিস্তিনে গণহত্যা: ইসরাইলি পণ্য বয়কটের ডাক ছাত্রদলের

চীনা পণ্যে আরো ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

চীনা পণ্যে আরো ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

গাজায় হামলার প্রতিবাদ মুখে কালো কাপড় বেঁধে জাবি ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি

গাজায় হামলার প্রতিবাদ মুখে কালো কাপড় বেঁধে জাবি ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি

খাল ও নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

খাল ও নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন