যা শয়তানকে হতাশ করে

Daily Inqilab আবদুল কাইয়ুম শেখ

৩০ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৫২ পিএম | আপডেট: ৩১ আগস্ট ২০২৩, ১২:০২ এএম

শত্রুর কাজ হলো প্রতিপক্ষকে ঘৃণা করা ও তার ক্ষতি সাধন করা। যে ব্যক্তি নিজের শত্রুকে যত বেশি হতাশ, নিরাশ, পরাস্ত ও পর্যুদস্ত করতে পারে সে তত বেশি আপন ক্ষতি রোধ করতে পারে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি নিজের শত্রুকে পরাজিত, বিপর্যস্ত ও ঘায়েল করতে পারে না সে অধিক পরিমাণে অকল্যাণ, ক্ষতি ও বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। তাই বুদ্ধিমান লোকেরা নিজ নিজ শত্রুকে চিহ্নিত করে তাকে পরাস্ত করায় প্রাণপণ চেষ্টা চালায়। আর এ বিষয়টি আমাদের জানা আছে যে, মানবজাতির জন্য শয়তানের চেয়ে বড় শত্রু আর কেউ নেই। মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের ভাষ্য অনুযায়ী শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু। মানুষকে পথভ্রষ্ট, বিভ্রান্ত ও সত্যচ্যুত করার জন্য শয়তান সব সময় তৎপর রয়েছে। প্রতিটি মানুষকে জাহান্নামে নেওয়ার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়েই পৃথিবীর বুকে তার যাত্রা শুরু হয়েছে। তাই মানবজাতির প্রতিটি সদস্যের জন্য অপরিহার্য হলো, শয়তানের সব চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ও পরিকল্পনা নস্যাৎ করে তাকে হতাশ, নিরাশ ও ব্যর্থ করা। কতিপয় কর্ম এমন রয়েছে যেগুলো সম্পাদন করলে শয়তান হতাশ, নিরাশ ও ব্যর্থ হয়।

বিসমিল্লাহ বলা : হাদিস শরিফের ভাষ্য অনুযায়ী প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ যা বিসমিল্লাহ না বলে শুরু করা হয় তা বরকত শূন্য হয়। তাই কোন ব্যক্তি যদি গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজ বিসমিল্লাহ না বলে শুরু করে, তাহলে শয়তান খুশি হয়। এমন কাজে সে অবাধে হস্তক্ষেপ করতে পারে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ক্ষতি সাধন করতে পারে। কিন্তু ব্যক্তি যদি কোন কাজ শুরু করার পূর্বে বিসমিল্লাহ বলে, তাহলে শয়তান মনমরা হয়ে যায়। সে উল্লিখিত ব্যক্তির ক্ষতি করতে পারবে না বলে হতোদ্যম হয়। হজরত আবুল মালিহ রহ. জনৈক সাহাবি সূত্রে বলেন, আমি জন্তুযানে নবি সাল্লাল্লাহি আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিছনে বসা ছিলাম। হঠাৎ তার বাহন হোঁচট খেলে আমি বললাম, শয়তান ধ্বংস হয়েছে। তিনি বললেন, এ কথা বলো না যে, শয়তান ধ্বংস হয়েছে। কেননা তুমি এ কথা বললে সে অহংকারে ঘরের মতো বড় আকৃতির হয়ে যাবে ও বলবে, আমার ক্ষমতা হয়েছে। অতএব, বলো, বিসমিল্লাহ। যখন তুমি বিসমিল্লাহ বলবে তখন শয়তান হ্রাসপ্রাপ্ত হয়ে মাছির মত হয়ে যাবে।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৮২)

আল্লাহকে স্মরণ করা : যে ঘরে আল্লাহর নাম স্মরণ করা হয় সেই ঘরে শয়তান বসবাস করতে পারে না। অনুরূপভাবে যে খাওয়ার পূর্বে আল্লাহর নাম নেওয়া হয় সেই খাওয়ায় শয়তান অংশ নিতে পারে না। তাই শয়তান মানুষকে সব সময় আল্লাহ ভুলা করে রাখতে চায়। সে মানব শ্রেণীকে আল্লাহ থেকে উদাসীনরূপে দেখতে চায়। এই চিরশত্রু শয়তান যেন মানুষের ঘরে বসবাস করতে না পারে এবং মানবজাতির সঙ্গে খাওয়া দাওয়ায় অংশ নিতে না পারে তাই মানব শ্রেণীর জন্য করণীয় হলো, তাদের হৃদয়ে সব সময় আল্লাহর স্মরণ জাগ্রত রাখা। ঘরে প্রবেশের পূর্বে ও খাওয়ার সূচনায় আল্লাহর নাম নিলে বঞ্চনার দরুন শয়তান হতাশ হয়। হজরত জাবির ইবনু আবদুল্লাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন, যখন কোন ব্যক্তি তার ঘরে প্রবেশের এবং খাবার গ্রহণের সময় আল্লাহর নাম স্মরণ করে, তখন শয়তান হতাশ হয়ে তার সঙ্গীদের বলে, এখানে তোমাদের রাত্রি যাপনও নেই, খাওয়াও নেই। আর যখন সে প্রবেশ করে এবং প্রবেশকালে আল্লাহর নাম স্মরণ না করে, তখন শয়তান বলে, তোমরা থাকার স্থান পেয়ে গেলে। আর যখন সে খাবারের সময় আল্লাহর নাম স্মরণ না করে, তখন শয়তান বলে, তোমাদের নিশি যাপন ও রাতের খাওয়ার ব্যবস্থা হলো।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫১৫৭)

আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
শয়তান মানুষকে জাহান্নাম পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে পাপ কাজ করায়। কিন্তু মানুষ যখন পাপ কাজ করার পর মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় তখন আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষমা করে দেন। এতে শয়তানের উদ্দেশ্য প- হয়ে যায়। তার কষ্ট বেকার হয়ে পড়ে। তাই পাপ কাজ করার পর যখন মানুষ আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় এবং আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষমা করে দেন তখন শয়তান আপন পরিকল্পনা ভেস্তে যেতে দেখে অত্যন্ত হতাশ হয়। হজরত আবু সাঈদ খুদরি রা. বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, ইবলিস তার রবকে বলেছে, আপনার ইজ্জত ও বড়ত্বের কসম, আমি বনি আদমকে ভ্রষ্ট করতেই থাকব যতক্ষণ তাদের মধ্যে রূহ থাকে। আল্লাহ বলেন, আমার ইজ্জত ও বড়ত্বের কসম, আমি তাদের ক্ষমা করতে থাকব যতক্ষণ তারা আমার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করে।’ (মুসনাদে আহমদ)

আরাফার ময়দানে অবস্থান করা : জিলহজ মাসের ৯ তারিখকে আরাফার দিন বলা হয়। এই দিনে হজযাত্রীরা মিনা থেকে আরাফার ময়দানে উপস্থিত হন। আরাফার ময়দানে অবস্থান করা হজের অন্যতম ফরজ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আরাফার দিন এই ময়দানে খুতবা পড়া হয় এবং জুহর ও আসরের নামাজ একত্রে আদায় করা হয়। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে এই দিনে প্রচুর পরিমাণে রহমত বর্ষিত হয় ও বহু গুনাহগার বান্দাকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়। এ বিষয়টি প্রত্যক্ষ করে শয়তান অত্যন্ত ক্রোধান্বিত, লাঞ্ছিত ও আশাহত হয়। হজরত তালহা ইবনু উবায়দুল্লাহ ইবনু কারিজ রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আরাফার দিন হতে বেশি আর কোনদিন শয়তানকে লাঞ্ছিত, অপমানিত এবং রাগান্বিত হতে দেখা যায়নি। কারণ এই দিন সে আল্লাহ তাআলার অপার রহমত নাজিল হতে এবং বড় বড় গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যেতে দেখতে পায়।’ (মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস : ৯৪০)

পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া : খাওয়ার সময় সেই খাবারের কিছু অংশ পড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। তবে খাবারের যে অংশ পড়ে যায় তা তুলে খাওয়ার জন্য হাদিস শরিফে উৎসাহিত করা হয়েছে। কেননা আহার করার সময় যখন খাবারের কিছু অংশ পড়ে যায় তখন শয়তান আনন্দিত হয়। সে এই খাবার তুলে নিয়ে খাওয়ার প্রতীক্ষায় থাকে। কিন্তু পতিত অংশটুকু তুলে আহারকারী যদি ধুয়ে খেয়ে নেয়, তাহলে শয়তান বঞ্চিত ও আশাহত হয়। হজরত আনাস রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোন খাদ্য খেতেন তখন তার আঙ্গুল তিনটি চেটে খেতেন। নবি করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কারো লোকমা যদি মাটিতে পড়ে যায়, তাহলে সে যেন তা হতে ময়লা দূর করে খাবারটুকু খেয়ে ফেলে, তা যেন শয়তানের জন্য রেখে না দেয়। আর তিনি আমাদের বাসন মুছে খেতে নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, কারণ তোমরা জান না, তোমাদের খাবারের কোন অংশে বরকত রয়েছে!’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫২০১)

তিলাওয়াতের সেজদা করা : সমগ্র কুরআন শরিফে এমন কিছু আয়াত রয়েছে যেগুলোর কোন একটি পাঠ করলে কিংবা কাউকে পাঠ করতে শুনলে পাঠক কিংবা শ্রবণকারীর উপর দুটি সেজদা ওয়াজিব হয়। এসব আয়াতকে ‹সেজদার আয়াত› বলা হয়। কুরআনের পাঠকগণ এসব আয়াত পাঠ করার পর দুটি সেজদা করে থাকেন। এই সেজদাকে ‹তেলাওয়াতের সেজদা› বলা হয়। সেজদার আয়াত তেলাওয়াত করার পর যখন কোনো পাঠক দুটি সেজদা করে তখন শয়তান নিরাশ হয়। সে নিতান্ত হতাশ হয়ে বলতে থাকে, আদম সন্তানকে সেজদা করার নির্দেশ দেওয়ায় সে সেজদা করেছে; ফলে তার জন্য চির সুখের জান্নাত ওয়াজিব হয়ে গিয়েছে। পক্ষান্তরে আমাকে সেজদা করার আদেশ দেওয়ার পর সেজদা না করে আল্লাহর অবাধ্যতা করায় আমার জন্য চিরকালের জাহান্নাম অবধারিত হয়েছে। হজরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মানুষ যখন সেজদার আয়াত তেলাওয়াত করে সেজদায় যায়, তখন শয়তান কাঁদতে কাঁদতে দূরে সরে পড়ে ও বলতে থাকে হায়! হায়রে, আমার দুর্ভাগ্য! বনি আদম সেজদার জন্য আদিষ্ট হলো। তারপর সে সেজদা করলো। এর বিনিময়ে তার জন্য জান্নাত অবধারিত হলো। আর আমাকে সেজদার জন্য আদেশ করা হলো, কিন্তু আমি তা অস্বীকার করলাম, ফলে আমার জন্য জাহান্নাম নির্ধারিত হলো।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৪৬)

সাহু সেজদা করা : নামাজের মধ্যে বেশ কিছু ওয়াজিব রয়েছে। সেগুলো আদায় না করলে নামাজ শুদ্ধ হয় না। তবে নামাজ পড়ার সময় যদি ভুলক্রমে এক বা একাধিক ওয়াজিব কারো ছুটে যায় আর সেই ব্যক্তি মুক্তাদি না হয়, তাহলে তাকে সাহু সেজদা করতে হয়। ভুলক্রমে ওয়াজিব ছুটে যাওয়ার দরুন যদি সাহু সেজদা করা হয়, তাহলে নামাজ শুদ্ধ হয়ে যায়। অন্যথায় পুনরায় নামাজ আদায় করা আবশ্যক হয়। কোন নামাজি যদি তার নামাজে ভুলক্রমে এক বা একাধিক ওয়াজিব ছেড়ে দেয়, তাহলে শয়তান এই ভেবে খুশি হয় যে, তার নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে। কিন্তু পরক্ষণেই যদি ভুলের প্রতিকার হিসাবে লোকটি দুটি সাহু সেজদা দিয়ে দেয়, তাহলে শয়তান হতাশ হয়। তার কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায়। হজরত আবু সাঈদ খুদরি রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তিন রাকাত আদায় করা হলো না চার রাকাত আদায় করা হলো– নামাজের মধ্যে তোমাদের কারো এরূপ সন্দেহ হলে সে যে কয় রাকাত আদায় করেছে বলে নিশ্চিত হবে সে কয় রাকাতকে ভিত্তি ধরে অবশিষ্ট করণীয় করবে। এরপর সালাম ফিরানোর পূর্বে দুটি সেজদা করবে। সে যদি পাঁচ রাকাত আদায় করে থাকে, তাহলে এ দুই সেজদা দ্বারা তার নামাজের জোড়া পূর্ণ হয়ে যাবে। আর যদি তার নামাজ চার রাকাত হয়ে থাকে, তাহলে সেজদা দুটি শয়তানের মুখে মাটি নিক্ষেপের শামিল হবে।› (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৫৯)

লেখক : শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইসলামবাগ, চকবাজার, ঢাকা-১২১১


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বড়দিনের ধর্মীয় ইতিহাস ও তাৎপর্য
ইসলামি অর্থনীতির স্বরূপইসলামি অর্থনীতির স্বরূপ
হাজারো পীর-আউলিয়ার শিরোভূষণ সৈয়দ সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ঘুষ : দেয়া-নেয়া দুটিই অপরাধ
আরও

আরও পড়ুন

আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু

আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু

বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন

বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের

ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা

চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন