কিশোর গ্যাং : অভিশপ্ত কালচার

Daily Inqilab ॥ মুহাম্মদ মনজুর হোসেন খান ॥

১৫ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৫ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম

শৈশব ও বাল্য পেরিয়ে সংক্ষিপ্ত বয়ঃসন্ধির মধ্য দিয়ে যৌবনের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানোর যে দ্রুত, বাড়ন্ত ও পরিবর্তনশীল সময় তাকে কৈশোর বলা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডঐঙ) এবং জাতিসংঘ শিশু তহবিল (টঘওঈঊঋ)- এর মতে, ১০ বছর ও ১৯ বছর বয়সের মাঝামাঝি সময়টাকে কৈশোর বলে। সে মতে কিশোর-কিশোরী হলো ১০ বছর ও ১৯ বছর বয়সের মাঝামাঝি বয়সী ছেলে-মেয়ে। আর গ্যাং অর্থ দল। নির্দিষ্ট কিছু লোকের একটা দলকে গ্যাং বলে। গ্যাং শব্দটি সাধারণত অপরাধ বা নেতিবাচক কাজে জড়িত কোনো দল বা গ্রুপ বুঝাতে ব্যবহৃত হয়। অপরাধের সাথে জড়িত কিশোরদের প্রত্যেকটি দলকে কিশোর গ্যাং বলে।

কৈশোর মানব জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়। এসময়েই রচিত হয় জীবনের ভিত্তি। কিন্তু কিশোররা যখন বিপথগামী হয়ে অপরাধে লিপ্ত হয়, তখন সেই অমিত সম্ভাবনাময় কিশোরটিই পরিণত হয় দেশ ও জাতির মহা আপদে। বর্তমানে কিশোর গ্যাং একটি ভয়ানক সামাজিক ব্যাধি ও মহা বিষফোড়ার নাম। প্রথম দিকে কিশোর গ্যাং কালচার রাজধানী ও বড় বড় বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু বর্তমানে সারা দেশে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কিশোর গ্যাংয়ের বিস্তার। শহর, নগর ও গ্রাম সর্বত্রই সমান তালে গ্যাং কালচারের আধিপত্য। প্রতিটি জনপদেই তারা সাধারণ মানুষের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর লেখাপড়া না জানা ভবঘুরে কিশোর থেকে শুরু করে অভিজাত ঘরের কিশোররাও জড়িয়ে পড়ছে এ অভিশপ্ত কালচারে। বিশেষ করে রাজধানীর বড় শহরগুলোর অলিগলিতে কিশোর গ্যাং এখন মূর্তিমান আতঙ্ক। প্রতিদিনই তারা কোনো না কোনো অপরাধের কারণে পত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে। কিশোর গ্যাং কালচার শুরুতে আড্ডা কিংবা ইভটিজিংয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও তা এখন ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদকব্যবসা, ভাঙচুর, দখলদারিত্ব, আধিপত্য বিস্তার এমনকি খুনখারাবি পর্যন্ত গড়িয়েছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ কেউই নিরাপদ নয় তাদের কাছে। মোটকথা, কিশোর গ্যাংয়ের কর্মকা-ে জনজীবন রীতিমতো অতিষ্ঠ, শঙ্কিত ও আতঙ্কিত। কিশোর গ্যাং নামে মানুষ শকুনদের দৌরাত্ম্যের বিরুদ্ধে এখনই কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলা প্রয়োজন। অন্যথা এ অপরিণামদর্শী গ্যাং সদস্যরাই বাংলাদেশের অস্তিত্বের মূলে আঘাত হানতে পারে।

কিশোর গ্যাং একদিনে কিংবা একক কোনো কারণে সৃষ্টি হয়নি। এর পেছনে আছে সুদীর্ঘ ইতিহাস ও বহুমুখী কারণ। সুশীল সমাজ, সমাজবিজ্ঞানী, অপরাধ বিশ্লেষক, আইন বিশেষজ্ঞ, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও সচেতন নাগরিক সমাজ কিশোর গ্যাংয়ের উৎপত্তি ও কারণ সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত প্রদান করেছেন। যেমন

মানব সমাজে বয়সের ভিত্তিতে কেউ ছোট কেউ বড়। এই বড় ও ছোটদের সম্পর্কের ভিত্তি হলো পারস্পরিক সম্মান-শ্রদ্ধা, স্নেহ-ভালোবাসা ও কল্যাণকামিতা। এ ভিত্তির উপরই দাঁড়িয়ে আছে মানব সমাজ ও সভ্যতা। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, অধুনা আমাদের সমাজে ‘বড়ভাই’ ও ‘ছোটভাই’ কালচার গড়ে উঠেছে। এ কালচারের ভিত্তি হলো অন্যায় আশ্রয়-প্রশ্রয় ও অবৈধ স্বার্থসিদ্ধি যা কিশোর গ্যাংয়ের অন্যতম কারণ।

আদর্শিক ভিত্তি ছাড়া নিছক পার্থিব স্বার্থের উপর কোনো সম্পর্ক টেকসই হয় না। স্বার্থে সামান্য আঘাত আসলেই কিংবা সামান্য মনোমালিন্য হলেই কথিত বড়ভাই ও ছোটভাইয়ের সম্পর্কে ফাটল ধরে। শুরু হয় ছোট-বড় তথা সিনিয়র-জুনিয়রের দ্বন্দ্ব। এ দ্বন্দ্বই পরিণামে আরেকটি কিশোর গ্যাংয়ের জন্ম দেয়।

ছোটরা অনুকরণ প্রিয়। তারা বড়দের থেকে শেখে। আমাদের সমাজে বড়রা গ্যাং কালচারের সাথে জড়িত। নামে-বেনামে তাদের অনেক গ্যাং আছে। বড়দের এসব গ্যাং কালচার দ্বারা তাদের ছোট অর্থাৎ কিশোররা প্রভাবিত হয়। এক পর্যায়ে তারাও গ্যাং কালচারে জড়িয়ে পড়ে। কিশোর গ্যাংয়ের পেছনে আসল গডফাদার হিসেবে রয়েছে এই ‘বুড়ো গ্যাং’। এরা নিজেরা কিশোর না হলেও কিশোরদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার কথা বলে নানা অপকর্ম করায়। মূলত তাদের কারণে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলতে পারে না। আইনি বা অন্য কোনো ঝক্কি-ঝামেলা থেকে গ্যাং সদস্যদের রক্ষা করেন। রাজনৈতিক দলের মিটিং-মিছিলে লোক জোগান দেওয়াসহ এলাকায় দলীয় আধিপত্য বিস্তারে ‘কিশোর গ্যাং’-কে ব্যবহার করে এই ‘বুড়ো গ্যাং’। ‘বড়ভাই’ হিসেবে পরিচিত এসব ‘বুড়ো গ্যাং‘-এর দৌরাত্ম্য বন্ধ না হলে কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্যও বন্ধ হবে না। এসব বুড়ো গ্যাংয়ের মধ্যে ঢাকার সোহেল রানা গ্যাং বহুবার পত্রিকার শিরোনাম হয়েছে! সামাজিক অসঙ্গতি মানুষের মনে ক্ষোভ ও দ্রোহ তৈরি করে। বর্তমান সমাজব্যবস্থায় সমাজিক অসঙ্গতি ক্রমে বেড়েই চলেছে। এর অনিবার্য ফল হিসেবে জন্ম নিচ্ছে কিশোর গ্যাং। প্রত্যেক সমাজের মানুষ তাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক আচরণ দ্বারা প্রভাবিত। আমরা ধীরে ধীরে নিজস্ব সংস্কৃতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। শুধু তাই নয়, ভিনদেশি সংস্কৃতি আমদানি করতে নিজেরা রীতিমতো প্রতিযোগিতা করছি। ফলে শিশু-কিশোররাও ভিনদেশিদের সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের শিকার হচ্ছে। এক পর্যায়ে ভিনদেশি সংস্কৃতি ইচ্ছামতো তাদের আয়ত্তে চলে যাওয়ায় তাদের আচরণেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

হিরোইজম বা বীরত্ব প্রদর্শন কিশোরদের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। তারা স্বাধীনভাবে বলতে চায়, স্বাধীনভাবে চলতে চায়, ভিন্ন কিছু করে দেখাতে চায়, নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ করতে চায়। এটা দোষের কিছু নয়। কিন্তু এ চাওয়াটাই যখন বাস্তবতা বর্জিত এবং শুধু আবেগ নির্ভর হয়ে পড়ে, তখন তা উচ্ছৃঙ্খলা ও বিশৃঙ্খলায় রূপ নেয়। আবেগতাড়িত ও উচ্ছৃঙ্খল হিরোইজমই কিশোর গ্যাংয়ের অন্যতম কারণ।

দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রচলিত নাটক-সিনেমায় দায়বদ্ধতার জায়গাটি খুবই সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে। সেখানে স্থান পেয়েছে অবাধ্যতা, অশ্লীলতা, অস্ত্রবাজি, ছিনতাই, অপহরণ, ইভটিজিং, শঠতা, প্রতারণা, মাদকতা, নারীর বস্ত্রহরণ, খুনখারাবি এবং যৌনসুড়সুড়ি নির্ভর রগরগে দৃশ্য। এগুলো দর্শকদের অপরাধপ্রবণতাই বৃদ্ধি করছে। তারা নায়ক-নায়িকাদের অনুকরণে হিরো সাজার জন্য অপরাধ সংঘটনের প্রেরণা পাচ্ছে। সুতরাং প্রচলিত নাটক-সিনেমাও কিশোর গ্যাং তৈরির জন্য দায়ী।

সামাজিকীকরণ মানুষের জীবনব্যাপী একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যক্তি সমাজ জীবনের কাঙ্ক্ষিত আচরণ উপযোগী হয়ে গড়ে উঠে। শিশু একটি পরিবারে তথা সমাজে যেভাবে সামাজিক হয়ে ওঠে তাকে সামাজিকীকরণ বলা হয়। সামাজিকীকরণের প্রথম ও প্রধান বাহন পরিবার। এছাড়া স্থানীয় সমাজ, স্থানীয় সমাজের বিভিন্ন উপাদান, সমবয়সী সঙ্গী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সঠিক ও সুষ্ঠু সামাজিকীকরণের অভাবে কিশোররা অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠছে এবং কিশোর গ্যাং অপ্রতিরোধ্য গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্যারেন্টিং অর্থ সন্তান প্রতিপালন। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে সন্তান জন্মের পর থেকে তার অগ্রগতির প্রতি সজাগ থাকা হয় এবং মানসিক, শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক ইত্যাদি দিক দিয়ে তাকে সহযোগিতা করা হয়। এককথায়, সন্তান প্রতিপালনে পিতা-মাতার দায়িত্ব কর্তব্যই প্যারেন্টিং। প্যারেন্টিং একটি ‘গোল্ডেন জব’, মহান ব্রত। এতে আছে প্রস্তুতি, পরিকল্পনা, লক্ষ্য নির্ধারণ, প্রতিপালন, প্রশিক্ষণ ও প্রতিফলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমাদের দেশের অধিকাংশ পিতা-মাতা প্যারেন্টিং সম্পর্কে অজ্ঞ। তারা প্যারেন্টিং বলতে সন্তান জন্মদান ও সনাতনী পদ্ধতিতে তাদের বেড়ে উঠাকে বুঝে থাকেন। সন্তান কোথায় যাচ্ছে? কী করছে? কার সাথে মিশছে? এব্যাপারে অধিকাংশ পিতা-মাতা খোঁজই নেন না। এ প্যারেন্টিং ব্যর্থতা কিশোর গ্যাংয়ের অন্যতম কারণ।

যে কোনো অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট বলে অভিজ্ঞরা মনে করেন। তারা যদি যথাযথভাবে আইন প্রয়োগ করেন, তাহলে কিশোর গ্যাং তো দূরের কথা, ভয়ংকর যে কোনো অপরাধ নির্মূল করাও সময়ের ব্যাপার মাত্র। অথচ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিশোর অপরাধ দমনে পুলিশের উদ্যোগ প্রশ্নবিদ্ধ। অনেক ক্ষেত্রে শুধু তালিকা করেই দায় সারছে পুলিশ। পুলিশের কর্তা ব্যক্তিরা সরাসরি না হলেও পরোক্ষভাবে বলছেন, তালিকা থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। রাজনৈতিক কারণেও অনেক এলাকায় কিশোর অপরাধীদের তৎপরতা নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে বেগ পেতে হয়। অনেক সময় পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গেলেই আসছে রাজনৈতিক নেতা তথা বড় ভাইদের থেকে অদৃশ্য বাধা। সীমাবদ্ধতার পাশাপাশি দলীয় লেজুড়বৃত্তির অভিযোগ আছে তাদের বিরুদ্ধে। ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠা ও পরিচালিত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের সমীহ করে চলেন অনেক পুলিশ কর্মকর্তা। অনেক ক্ষেত্রে বখাটে কিশোর গ্যাং সদস্যদের নির্দেশ মতো নিরীহ ও নিরপরাধ কিশোরকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করার অভিযোগও ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। তাছাড়া, পুলিশের সোর্স হিসেবে যাদের ব্যবহার করে তারাও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অপরাধীদের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করে যা অপরাধ দমনের ক্ষেত্রে বড় অন্তরায়। (চলবে)

লেখক-গবেষক, কলামিস্ট, পাঠান পাড়া, (খান বাড়ী) কদমতলী, সদর, সিলেট-৩১১১।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আল্লাহ ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নাই
মাইজভা-ার শরিফ : ঐশ প্রেক্ষিত
খাঁটি তাওবার শর্তাবলী
ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের সংস্কারে নামাজ ও রোজা রমজানের ভূমিকা
ইসলামের দৃষ্টিতে রোজার উপকারিতা
আরও
X

আরও পড়ুন

ফরিদপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ৫ আহত ৩৫

ফরিদপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ৫ আহত ৩৫

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ৯ মাসে ৩০ হাজারের বেশি অভিবাসী যুক্তরাজ্যে

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ৯ মাসে ৩০ হাজারের বেশি অভিবাসী যুক্তরাজ্যে

শেষ পর্যন্ত লড়াই চালানোর ঘোষণা: ট্রাম্পের হুমকির জবাব দিলো চীন

শেষ পর্যন্ত লড়াই চালানোর ঘোষণা: ট্রাম্পের হুমকির জবাব দিলো চীন

কারিনা সুবিধার মেয়ে নয়,যা করবে, ভেবেচিন্তে কোরো

কারিনা সুবিধার মেয়ে নয়,যা করবে, ভেবেচিন্তে কোরো

দাউদকান্দিতে শিক্ষার মানউন্নয়ন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

দাউদকান্দিতে শিক্ষার মানউন্নয়ন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

দাউদকান্দিতে মাছ ধরা নিয়ে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ -৩

দাউদকান্দিতে মাছ ধরা নিয়ে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ -৩

সার্বজনীন স্বাস্থ্য-কল্যাণে বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান: অধ্যাপক সায়েদুর রহমান

সার্বজনীন স্বাস্থ্য-কল্যাণে বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান: অধ্যাপক সায়েদুর রহমান

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে দৌলতখানে ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিল

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে দৌলতখানে ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিল

ব্যাংকিং সেবার আধুনিকায়নে বাংলাদেশ ও দ. কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানের চুক্তি

ব্যাংকিং সেবার আধুনিকায়নে বাংলাদেশ ও দ. কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানের চুক্তি

কঙ্গোর উত্তেজনার মধ্যে রুয়ান্ডায় গণহত্যার ৩১তম বার্ষিকী পালিত

কঙ্গোর উত্তেজনার মধ্যে রুয়ান্ডায় গণহত্যার ৩১তম বার্ষিকী পালিত

কিশোরগঞ্জে ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

কিশোরগঞ্জে ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

আড়াইহাজারে সুইডিশ কোম্পানির কারখানা স্থাপনে সমঝোতা সই

আড়াইহাজারে সুইডিশ কোম্পানির কারখানা স্থাপনে সমঝোতা সই

ফেসবুকে লুট করা জুতা বিক্রির পোস্ট, সিলেটে আটক ১৪

ফেসবুকে লুট করা জুতা বিক্রির পোস্ট, সিলেটে আটক ১৪

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিনিয়োগকারীরা

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিনিয়োগকারীরা

সারাদেশে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯

সারাদেশে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪৯

প্রবাসীদের ভোটের সুযোগ খুব সহজ নয় : সিইসি

প্রবাসীদের ভোটের সুযোগ খুব সহজ নয় : সিইসি

তেল আবিব-লোহিত সাগরে মার্কিন নৌবহরে হামলার দাবি হুথিদের

তেল আবিব-লোহিত সাগরে মার্কিন নৌবহরে হামলার দাবি হুথিদের

বিচ্ছেদকে প্রাঙ্ক বলে ঢাকার চেষ্টা,প্রাক্তনের সম্মান রক্ষার্থে অভিনেতার মিথ্যার আশ্রয়

বিচ্ছেদকে প্রাঙ্ক বলে ঢাকার চেষ্টা,প্রাক্তনের সম্মান রক্ষার্থে অভিনেতার মিথ্যার আশ্রয়

গাজাবাসীকে অন্য দেশে পাঠাতে ট্রাম্প-নেতানিয়াহু বৈঠক

গাজাবাসীকে অন্য দেশে পাঠাতে ট্রাম্প-নেতানিয়াহু বৈঠক

আপাতত স্বাধীনতা কনসার্ট হচ্ছে না

আপাতত স্বাধীনতা কনসার্ট হচ্ছে না