যুগোপযোগী শিক্ষা ও ইসলাম
০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম
যুগোপযোগী শিক্ষা বলতে কালের বিবর্তনে যুগবাসীর জন্যে যথোপযুক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা। জাগতিক জীবনের মানুষই একমাত্র প্রাণী যার বাকশক্তি রয়েছে। বাকশক্তির অধিকারী মানুষের আকৃতিগত দিক দিয়ে কোন পরিবর্তন নেই। এটা আল্লাহতায়ালার সৃষ্টির নিয়ম। তদ্রূপ এই মানুষের জন্যে সকল কালের সকল যুগের শিক্ষা বিধান সৃষ্টি করে মহান আল্লাহতায়ালা উহা মানব জাতিকে অনুধাবনের নির্দেশ দিয়েছেন, মানুষ নামের শ্রেষ্ঠত্ব রক্ষার্থে। প্রাণীদেহে জৈবিক তাড়না বিদ্যমান। মানুষ ভিন্ন অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে জৈবিক তাড়নার ক্ষেত্রে আল্লাহতায়ালা শালীনতাবোধ জ্ঞান এবং তার জন্যে কোন বিধানও দান করেননি, দান করেছেন শুধু মানুষকে। কেননা মানুষ যেমন মহান আল্লাহর অনুগ্রহের সর্ব দিক থেকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ ও সুন্দর প্রাণী তেমনি তার চরিত্রগত ও স্বভাবগত দিকের শ্রেষ্ঠত্ব থাকাও প্রয়োজন। তাই পশু ও মানুষের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণার্থে মানুষকে আল্লাহপাক দয়া করে শিক্ষা বিষয়ক সিলেবাস প্রদান করেছেন যার নাম আল কোরআন।
সমাজের বিবর্তনে মানুষ যাতে তার মনুষত্ববোধ না হারিয়ে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে বলবৎ থাকতে পারে তার জন্যে যুগে যুগে আল্লাহ প্রদত্ত শিক্ষাগ্রন্থ অর্থাৎ আসমানী কিতাবসমূহ নাযিল করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সর্বশেষ শিক্ষাগ্রন্থ আল-কোরআন সমগ্র মানবজাতির জন্যে অনন্ত শিক্ষা সিলেবাস। সমগ্র মানবজাতির জন্যে একমাত্র সংবিধান। মানুষের সকল বিষয়ের সমাধান এবং সত্য মিথ্যার পরিনাম নির্দেশদানে মানবজাতির পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। মানুষ শ্রেষ্ঠ শুধু তার সুন্দর আকৃতির জন্যে নয়, মনুষত্ববোধের ক্ষেত্রেই মানুষ প্রকৃত শ্রেষ্ঠ। এ মনুষত্ববোধ জ্ঞান অর্জনের শিক্ষাকে বলে নৈতিক শিক্ষা। এই নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ ভালো-মন্দ, পাপ-পূণ্যের পার্থক্য নিরূপণ করতে পারে বিধায় মনুষত্ববান সুখী সমৃদ্ধ জীবন লাভ করে থাকে। বিশ্ববাসীর জন্য আল কোরআনই নৈতিক শিক্ষার একমাত্র গ্রন্থ, সঠিক পথের দিশারী- কোরআন কালজয়ী গ্রন্থ। মানুষের প্রতি দয়াপরবশ হয়ে মানুষেরই ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জীবনের উন্নতি ও সুখের জন্যে মহান রাব্বুল আলামিন এই শিক্ষা বিধান জারী করেছেন এবং সে বিধানকে বুঝবার জন্যে আবার রসূলও পাঠিয়েছেন। প্রেরিত পুরুষের নিষ্কলুষ জীবন ও চরিত্রাদর্শের অনুকরণে বান্দার জন্যে দুনিয়া ও আখেরাতের উন্নতি লাভ করাই খোদায়ি শিক্ষা। বান্দার সুপথ প্রদর্শনের জন্যে যুগে যুগে নবী রাসূলের প্রতি আসমানী কিতাব নাযিল হয়েছে। সূরা হাদীদের ২৫ নং আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন- “লাকাদ আরসালনা রাসূলাকা বিল বাইয়্যিনাতি ওয়া আনজালনা মায়াহুমুল কিতাব ওয়াল মিজানা লিইয়াকমান নাহু বিলকিসতি ওয়া আনজালনাল হাদীদ ফিহি বাছুন শাদীদুও ওয়া মানাফিউ” - নিশ্চয়ই আমি আমার রাসূলদের পাঠিয়েছি প্রমানসহ এবং সঙ্গে দিয়েছি গ্রন্থ ও ন্যায় নীতি, তাতে মানুষের সুবিচার প্রতিষ্ঠা হয়।
হযরত আদম আ. থেকে হযরত মুহাম্মদ সা. পর্যন্ত আল্লাহ তায়ালার প্রেরিত রাসূলদের প্রতি বান্দার জন্যে তার মনোনীত শিক্ষা ও দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে। সে অর্পিত দায়িত্ব পালনে নবী রাসুলগণ মানুষকে আল্লাহ তাআলার মনোনীত ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জীবনের কল্যাণের শিক্ষা দান করেছেন। এমনিভাবে আল্লাহপাক তার বান্দার জন্যে চিরকল্যাণকর শিক্ষা ব্যবস্থা দুনিয়াতে জারী করেছেন এবং শেষ পর্যন্ত তার প্রয়োজনের পূর্ণতা ঘোষণা করে মানুষের জন্যে তা অবধারিতরুপে শেষ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যুগে যুগে আল্লাহ তার বান্দার জন্যে জমিনের বুকে শিক্ষা সম্মেলনের ব্যবস্থাও করেছেন। এমনই এক সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ ইসলামী সম্মেলনে অর্থাৎ আখেরি নবীর বিদায় হজ্জের ভাষণ দানের মুহূর্তে আল্লাহ তার বাণীতে বলেন “আজ পূর্ণতা দিলাম তোর দ্বীনকে” আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ সা. এর বিদায় হজ্জের উপর প্রবর্তিত আল্লাহ তায়ালার বাণী থেকে স্পষ্টভাবে বোঝা যায়, বান্দার জন্যে শিক্ষা বিধান আল কোরআন শেষাবধি নির্ধারন করে দেয়া হয়েছে যা মানবজাতির সর্ববিধ সমস্যার সমাধানমুলক একমাত্র গ্রন্থ।
এ গ্রন্থ পাঠ করে আমরা আমাদের জীবন চলার পথে সমস্ত সমস্যার সমাধান পাই এতে কোন সন্দেহ নেই, কেননা মানুষের জন্যে আর কোন প্রেরিত পুরুষ এবং প্রেরিত গ্রন্থ দুনিয়ার বুকে আসবে না। সুতরাং এই গ্রন্থ পাঠ করেই মানুষ তার জগৎ চলার সন্ধান পাবে। এ সম্পর্কে কালামে পাকের সূরা জাসিয়াহ’র ২০ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন “হাজা বাসাইরু লিন্নাছি ওয়া হুদাও ওয়া রাহমাতুল্লি কাওমিই ইউকিনুন” অর্থাৎ, এ কোরআন সুস্পষ্ট দলিল মানবজাতির জন্যে এবং নিশ্চিত বিশ্বাসীদের জন্যে পথ নির্দেশ ও অনুগ্রহ। এতদ্বসত্বেও বিশ্ববাসী আজ বিবর্তনবাদে প্রগতির ক্রমোন্নতিতে ভ্রান্ত বিশ্বাসী। প্রগতির ক্রমোন্নতি বস্তুনিষ্ঠ ব্যবহারিক দিক দিয়ে কল্যাণকর কিন্তু মানুষের নৈতিক শিক্ষার পরিবর্তন কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। আল কোরআনের নির্দেশিত নৈতিক শিক্ষার কোন পরিবর্তন নেই। মানুষের জন্যে আল্লাহ তায়ালার দেয়া জ্ঞানের উৎকর্ষের বহির্প্রকাশ হচ্ছে বিজ্ঞান আর গতি হচ্ছে তার ফসল। সুতরাং অর্থ দাড়ায় প্রযুক্তি বিজ্ঞান নির্ভর আর বিজ্ঞান জ্ঞান নির্ভর।মানুষের এ জ্ঞান ও ভাষা মহিমাময় আল্লাহর প্রদত্ত। আল্লাহতায়ালা শুধু মানুষকেই তার বিধান বুঝে চলার জন্যে ভাষাজ্ঞান দান করেছেন যা অন্য কোন প্রাণীকে দান করেন নাই। তাই মানুষ তার বুদ্ধির অধিদীপ্তির ফলে জাগতিক জীবনে যা আবিষ্কার করে চলেছে তা মূলত আল্লাহ তায়ালার দেয়া জ্ঞানেরই বহির্প্রকাশ। এই জ্ঞান হতে উদ্ভূত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নামে বর্তমান বিশ্ববাসী যে মতবাদ প্রচার করছে ;তা আদৌ কোন মতবাদ হতে পারে না। মানুষ আত্মগর্বে তাকে স্বতন্ত্র মতবাদে আখ্যায়িত করে প্রকারান্তে খোদাদ্রোহিতার প্রমাণ করেছে। আল্লাহ প্রদত্ত শিক্ষা বিধান দুনিয়াতে প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে আসমানী কিতাবসমূহ বিভিন্ন ভাষায় যুগেযুগে প্রেরিত হয়েছে। কারণ বিভিন্ন ভৌগলিক সীমারেখায় বসবাসরত বিভিন্ন ভাষাভাষি মানুষের মধ্যে তার শিক্ষাবিধান প্রসারিত করা। আবার তাদের মধ্যে হতেই প্রেরিত পুরুষ শিক্ষক হিসেবে প্রেরণ করেছেন। প্রেরিত গ্রন্থ তাওরাত ইবরানি ভাষায় হযরত মুসা আ. এর প্রতি,যবুর কেতাব ইউনানী ভাষায় হযরত দাউদ আ. এর প্রতি, ইঞ্জিল কিতাব সুরিয়ানি ভাষায় হযরত ঈসা আ. এর প্রতি এবং সর্বশেষ গ্রন্থ আল-কোরআন আখেরী নবী হযরত মুহাম্মদ সা. এর প্রতি নাযিল হয়েছে আরবী ভাষায়। সর্বশেষ আসমানি কিতাব আল-কোরআনে তাঁর রাসূল সম্পর্কে আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনের সুরা সোয়াদের ২৯ নং আয়াতে বলেন “কিতাবুন আনজালনাহু ইলাইকা মোবারাতুল লিইয়াদ্দাব্বারু আয়াতিহী ওয়ালিইয়া তাযাক্কারা উমুল আলবাব।” অর্থাৎ আমি এ কল্যাণময় গ্রন্থ তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি যাতে মানুষ এর আয়াত সমূহ অনুধাবন করে এবং জ্ঞানীগণ গ্রহণ করে উপদেশ। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা সূরা ক্বামারের ১৭ নং আয়াতে বলেন “ওয়ালাক্বাদ ইয়াছছারনাল কুরয়ানা লিযযিকরি” অর্থাৎ আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্যে।
নবী কারীম সা. বলেন “আনা বইসতু ইমামুল্লিমান হাদারা” অর্থাৎ আমি শিক্ষক হিসেবে দুনিয়াতে এসেছি। সকলকালের সকল যুগের জাগতিক ও জাগতিক জীবনের শিক্ষার সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী বা শিক্ষক হযরত মুহাম্মদ সা.। তার ওপর প্রবর্তিত কোরআন ও তার মুখ নিশ্চিত বাণী মানব জীবনের সর্বকালের সকল সমস্যার সমাধান বিদ্যমান। অপর এক হাদীসে নবী করীম সা. বলেন “আল্লাহ তা'আলা সেই ব্যক্তিকে চির সবুজ রাখবেন যে আমার নিকট হতে কিছু শুনতে পেল এবং অন্যের নিকট যথাযথভাবে তা পৌঁছে দিল।” এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন “এলেম উঠে যাওয়ার আগে আমার নিকট হতে কিছু শিখে নাও” আজ মানুষ দুর্ভাগ্যবশত বিভ্রান্তমূলক বিভিন্ন মতবাদের মধ্যেই দিশেহারা।
হারাম খাদ্য ভক্ষণের মাধ্যমে বিবেক ক্ষতিগ্রস্ত এমনকি ধ্বংস পর্যন্ত হয়ে যায়। তাই স্বভাবতই ক্ষতিগ্রস্ত বিবেক ও মন মানুষকে সঠিক পথে চালিত করতে ব্যর্থ হয়। এমতবস্থায় সে পঞ্চ ইন্দ্রীয়ের তাড়নায় খারাপের দিকে ধাবিত হয়। এ পথে মানুষ তার চিরশত্রু শয়তানের প্ররোচনায় ইচ্ছামত অভিরুচির পথ আবিষ্কার করে থাকে। এভাবে আজ বিশ্বে সৃষ্টি হয়েছে নানা মতবাদ। এই মতবাদ হতে সৃষ্টি হয়েছে যে সংস্কৃতি যার নাম ফ্রিসেক্স অর্থাৎ অবাধ উলঙ্গ জৌন সমাজ ব্যবস্থা।
আজকের বিশ্বে শালীনতার বড় অভাব। আজ সভ্যতার কোনো সংজ্ঞা নেই। ব্যক্তি মনের অভিরুচিমাফিক বহির্প্রকাশই আজ সভ্যতা রূপে পরিচিত লাভ করেছে। তাই এ পথে ধাবিত বিশ্ব আজ যন্ত্রণাকাতর নাভিশ্বাসের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে, যা তাদের বোধগম্যের বাইরে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা তার কোরআনুল কারীমে বলেছেন “উলাইকা কাল আনয়ামি বালহুম আদাল” অর্থাৎ তারা চতুষ্পদ জন্তুর ন্যায় বরং তার চেয়েও নিকৃষ্ট। একমাত্র নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ মনুষত্ববান সুন্দর স্বভাব অর্জন করতে পারে। ইসলাম মানুষকে এমন নীতিজ্ঞানই শিক্ষা দেয় যা দ্বারা মানুষের ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জীবন সমস্যার নিশ্চিত সমাধান হয়ে থাকে। জীবনের ক্ষতিকর বিষয়ের প্রতি হুশিয়ারী নির্দেশ করে মানুষকে চিরকল্যাণের পথ দেখিয়েছে এবং নিশ্চয়তা প্রদান করেছে ইসলাম। অথচ মানুষ আজ আল্লাহর প্রদত্ত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নির্ধারিত সুখের পথ পরিহার করে নিজেদেরকে মনগড়া পথে চালিত করে মূলত সমস্যা জর্জরিত জীবন চলার পথ বেছে নিয়েছে। অপরদিকে উন্মুক্ত করেছে পরলৌকিক জীবনের অভিশপ্ত পথের দ্বার জাহান্নাম। সুরা বাকারার ১৫১ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন “আমি তোমাদের প্রতি স্বয়ং তোমাদেরই মধ্য হতে একজন রসূল পাঠিয়েছি যে তোমাদেরকে আমার আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করে শোনায়। তোমাদের জীবন পরিশুদ্ধ ও উৎকর্ষ করে তোমাদেরকে কিতাব ও হেকমতের প্রশিক্ষণ দেয় এবং যে সমস্ত বিষয়ে তোমরা অজ্ঞ তা জানিয়ে দেয়।”
বর্তমান বিশ্বে বিজ্ঞান ধর্মী শিক্ষা সিলেবাস মানুষকে নগ্নতার চরম পর্যায়ে উপণীত করেছে। সর্বপ্রকার অশ্লীলতা ও পৈশাচিকতা আজ সভ্যতার নিদর্শন হিসেবে সমাজে মূল্যায়ন হচ্ছে। জাহিলি যুগের সেই নগ্নতা ও নৃশংসতা শতভাগ বৃদ্ধি পেয়ে আজ একদিকে পারমাণবিক বর্বরতা অন্যদিকে যৌন লালশায় মেতে উঠেছে বিশ্ব। যুগ অর্থ সময়ের পরিবর্তনকে বোঝায়। সময় প্রবাহমান। সুতরাং যুগের পরিবর্তন বলতে সময়ের প্রভাব বোঝায়। সময়ের ব্যবধানে পরিবর্তন হয় মানুষের আচরণের। মানুষের চিন্তার ও অভিরুচির পরিবর্তন যুগের উপর বর্তায়। ইসলাম মানুষের চিন্তায়, মনোনশীলতায় ও কাজেকর্মে সবক্ষেত্রেই সর্বকালের জন্যে সীমারেখা করে দিয়ে তা অবধারিত কল্যাণরূপে স্বীকৃতি দিয়েছে। নবী রাসুল ও আউলিয়াগনের জীবনাদর্শ দিয়ে তার জাজল্য প্রমাণও দেখিয়েছেন। আজ প্রগতিবাদে বিশ্বাসী প্রগতি পন্থীরা সমাজকে উপহার দিয়েছে ক. সহজ জীবন উপকরণ। খ. বিত্ত বৈভব বিলাসবহুল জীবন ও পশুসুলভ নগ্নতা। গ. পারমাণবিক কেয়ামত ও ভিত সন্ত্রস্ত সামাজিকতা। আজ ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার বড় দৈন্যদশা। পাশ্চাত্য ও বিজাতীয় অপসংস্কৃতি দেশ ও জাতিকে গ্রাস করে ফেলেছে।
লেখক, শিক্ষাবিদ, গবেষক, ইসলামী চিন্তাবিদ
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু
বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন