আত্মার ১৫টি গুণ
২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ এএম
তাকওয়া : আল্লাহর ভয়ে নিজেকে যাবতীয় মন্দ কাজ থেকে বাঁচিয়ে রাখার নামই তাকওয়া। কাঁটাবনের সরুপথ যতটা সতর্কতার সঙ্গে পার হতে হয়, দুনিয়ার পাপ-পঙ্কিলতার পথও ততটা সাবধানতার সঙ্গে লঙ্গিতে হয়Ñ এটাই তাকওয়ার প্রকৃতরূপ।
দুনিয়ায় যত অপরাধ সংঘটিত হয় এর সবই হয় তাকওয়ার অভাবে। এ গুণের কারণে মোমিনের ইমানে তারতম্য হয়। মর্যাদায় একজন অপরজনকে ছাড়িয়ে যায়। আল্লাহর কাছে কারো দাম বেড়ে যায় কারো দাম কমে যায়। এ গুণের অভাবে মানুষ মনুষ্যত্ব হারায়। সৃষ্টির সেরা থেকে সৃষ্টির অধমে পরিণত হয়। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘হে জ্ঞানীরা তোমরা আল্লাহকে ভয় করো যাতে সফল হতে পারো!’ (সুরা মায়েদা : ১০০)
তাওয়াক্কুল : জীবনের সব কাজকামে নিজের সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা করার পর, ফলাফলের জন্য আল্লাহর ওপর নির্ভর করাকেই তাওয়াক্কুল বলে। শুধু হাত গুটিয়ে বসে থাকার নাম তায়াক্কুল নয়। যেকোনো উপায় অবশ্যই অবলম্বনপূর্বক আল্লাহর ওপর ভরসা করা। মোমিনের জীবনে অতি প্রয়োজনীয় গুণ এটি। সুন্দর, সুখময় ও নিশ্চিন্ত জীবনের জন্য এটিই উত্তমপন্থা। এর দ্বারা বান্দার অসহায়ত্ব ও রবের শ্রেষ্ঠত্ব ফুটে ওঠে। তাঁর ওপর আস্থাবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর ওপরই তাওয়াক্কুল করো, যদি তোমরা মোমিন হও।’ (সুরা মায়েদা : ২৩)
তাওয়াক্কুলের উপকারিতার মধ্যে প্রধানতম হলোÑ আল্লাহ স্বয়ং বান্দার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তার সব কিছুর জন্য তিনিই যথেষ্ট হয়ে যান। আমরা সবসময় নিজের দায়িত্ব অন্যের কাঁধে দিত পারলে স্বস্তি পাই। আনন্দ অনুভব করি। বিশেষ করে অভিজ্ঞ, জ্ঞানী ও বড় কোনো ব্যক্তি যদি আমাদের কাজের দায়িত্ব নেন তখন অনেক বেশি নির্ভার থাকি। সেক্ষেত্রে আল্লাহ নিজে যদি বান্দার দায়িত্ব নেন তাহলে কতটা নির্ভার থাকা যায়! দুঃখ-কষ্ট থাকবে? সুখের অভাব হবে? রিজিকের অভাব হবে? হবে না। তিনি বান্দার যখন যা লাগে সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করে দেবেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট (দায়িত্বভার গ্রহণকারী হিসাবে)।’ (সুরা তালাক : ৩) হজরত উমর রা. বলেন, রাসুল সা. বলেছেন, ‘তোমরা যদি বাস্তবেই আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল হতে, তাহলে পাখিদের যেভাবে রিজিক দেওয়া হয় সেভাবে তোমাদেরও রিজিক দেওয়া হতো। এরা সকালবেলা খালি পেটে বের হয় এবং সন্ধ্যাবেলায় ভরা পেটে ফিরে আসে।’ (জামে তিরমিজি : ২৩৪৪)
শোকর : জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কতÑকী খেয়েছেন, কতÑকী পান করেছেন, হিসেব আছে ? গায়ে আলোবাতাস কতটুকু লাগিয়েছেনÑ বলতে পারবেন? আল্লাহর কতÑকী নেয়ামত ভোগ করেছেনÑ ইয়ত্তা আছে? অবশ্যই নেই। কোনো নেয়ামতের পরিমাণই বলতে পারবেন না। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আল্লহর নেয়ামত গুনতে চাও তাহলে তা গুনে শেষ করতে পারবে না।’ (সুর ইবরাহিম : ৩৪)
যা-ই হোক। নেয়ামত গুনতে হবে না। গণনার জন্য আল্লাহ নির্দেশও করেননি। কারণ তিনি তো এসেবের মূল্য চান না। তিনি শুধু চান বান্দার স্বীকৃতি। নেয়ামত ভোগের পর বান্দার উচ্ছ্বাসভর্তি প্রশংসা। বান্দা খাবে, পান করবে, প্রশান্তি নেবে আর বলে ওঠবেÑ ‘আলহামদুলিল্লাহ’। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গযোগে লিপ্ত হবে তাঁর ইবাদতে। ব্যস এটুকুই! তা করতে পারলে তিনি খুশি হয়ে বান্দার নেয়ামত বাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি শোকর আদায় করো তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের (নেয়ামত) আরও বাড়িয়ে দেব, আর যদি তোমরা কুফরি করো তাহলে (জেনে রেখো) আমার আজাব অবশ্যই কঠিন!’ (সুরা ইবরাহিম : ৭)
সততা-সত্যবাদিতা : সততা একটি মহৎ গুণ। এর দ্বারা চরিত্রমাহাত্ম্য সুন্দর হয়। কথা, কাজ ও নিয়তে একজন মানুষ সৎ হলে তাকে বলে সত্যবাদী। নবীদের পর মানুষের মধ্যে সর্বাপেক্ষা সত্যবাদী ছিলেন হজরত আবু বকর সিদ্দিক রা.। এরপর অন্যান্য সাহাবায়ে কেরাম। সত্যবাদীদের মর্যাদা আল্লাহর কাছে অনেক বেশি। কোরআনের ধারাবর্ণনা অনুযায়ী নবীদের পরেই সত্যাবাদীদের স্থান। এই জন্যই হজরত আবু বকর সিদ্দিক রা.-এর মাকাম নবীদের পরে সব মানুষের উপরে। তাই আল্লাহতায়ালা মোমিনদের সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকার তাকিদ করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মোমিনরা! আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।’ (সুরা তাওবা : ১১৯) হাদিস এসেছে, নবী করিম সা. বলেছেন, ‘সততা পুণ্যের পথ দেখায়, আর পুণ্য জান্নাতের পথ দেখায়। যে ব্যক্তি সদা সত্য কথা বলে এবং সত্য বলতে চেষ্টা করে, আল্লাহর দরবারে তাকে সত্যবাদী বলে লেখা হয়।’ (সহিহ বোখারি : ৬০৯৪)
অঙ্গীকার রক্ষা : মানুষকে কথা দিয়ে কথা রক্ষা করাÑ একেই বলে অঙ্গীকার রক্ষা। এটিও ব্যক্তির সুন্দর চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। ওয়াদা খেলাফকারী মানুষের কথার ওজন থাকে না। মানুষ তার কথার প্রতি আশ^স্ত হতে পারে না। তাই এ গুণটিও মোমিনের অর্জন করা প্রয়োজন। ইরশাদ হয়েছে, ‘কাউকে ওয়াদা দিয়ে থাকলে তা রক্ষা করবে, অবশ্যই কেয়ামতের মাঠে ওয়াদার বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হবে।’ (সুরা বনি ইসরাইল : ৩৪) হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি ওয়াদার খেলাফ করে তার মধ্যে দ্বীনদারি নেই।’ (মুসনাদে আহমদ : ১২৩৮৩)
আমানত রক্ষা : কারো কোনো সম্পদ নিজের কাছে গচ্ছিত রাখলে তা যথাসময়ে পাওনাদারের কাছে ফেরত দেওয়ার নামই আমনত রক্ষা। সব মানুষের বিদ্ধাবুদ্ধি বা সংরক্ষণব্যবস্থা সমান হয় না। পরিবেশ-পরিস্থিতির কারণে অনেকে বাধ্য হয়ে আরেকজনের কাছে মালামাল সংরক্ষণ করে। সুতরাং মালিক আমানতের দ্রব্য ফেরত চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাকে দিয়ে দেওয়া। ইসলামপূর্বে আরবে কোনো ব্যাংকের ব্যবস্থা ছিল না। সে ক্ষেত্রে আমাদের নবী ছিলেন আমানতদার ব্যাংকের ভূমিকায়। মানুষ তাঁর কাছে নিজেদের ধনসম্পদ জমা রাখত। তিনিও তা সঠিকভাবে তাদের কাছে ফেরত দিতেন। এমনকি হিজরতের বিটদসংকুল রাতেও তিনি তাঁর আমানতের কথা ভুলেননি। হজরত আলী রা.-এর কাছে আমানতের মাল রেখে পাওনাদারদের কাছে বুঝিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়ে রাতের অন্ধকারে বিদায় নেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে আমানতের (মাল) তার মালিকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।’ (সুরা নিসা : ৫৪) অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘(মোমিনদের মধ্যে তারাই সফল) যারা তাদের কাছে গচ্ছিত আমানত এবং নিজেদের ওয়াদার হেফাজত করে।’ (সুরা মোমিনুন : ৮) হাদিসে এসেছে, ‘যার আমানতদারি নেই, তার ইমানও নেই।’ (মুসনাদে আহমাদ : ১২৩৮৩)
ইনসাফ প্রতিষ্ঠা : ইনসাফ বা ন্যায়নিষ্ঠাও আত্মার একটি মহৎ গুণ। মানুষের মধ্যে সমতাবিধান প্রতিষ্ঠার জন্য এ গুণটি প্রয়োগ করতে হয়। কারো প্রতি বিশেষ কোনো কারণে দুর্বল না হয়ে, স্বজনপ্রীতির ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করতে পারলেই ইনসাফপ্রতিষ্ঠা সম্ভব। নিজের অধীনস্থদের মধ্যে কোনো জিনিস বন্টন, বিতরণ কিংবা কোনো দায়দায়িত্ব ভাগের ক্ষেত্রে এ বিষয়টির প্রতি খুবই গুরুত্ব দেওয়া দরকার। বিচারকার্যে তো এর প্রতি আরও লক্ষ্য রাখা দরকার। কারণ ইনসাফ রক্ষা করতে না পারলেই জালেমের লিস্টে নাম ওঠে যাবে। স্মরণ রাখতে হবে, ‘একজন ন্যায়পরায়ণ বিচারক হাশরের মাঠে আল্লাহর আরশের নিচে স্থান পাবেন।’ (মুসনাদে আহমদ : ২৪৩৭৯)
আমাদের নবী সা. ছোট থেকেই সে গুণের অধিকারী ছিলেন। হজরত হালিমা সাদিয়া রা.-এর দুধ যখন পান করতেন তখন একটি স্তন পান করে অপরটি দুধভাই আবদুল্লাহর জন্য রেখে দিতেন। মাঠে-ময়দানে যখন কোনো কাজে যেতেন তখনও সাহাবিদের সঙ্গে সমভাগে ভাগ করে কাজ করতেন। খন্দকের যুদ্ধ তার জ¦লন্ত প্রমাণ। দশজন স্ত্রী থাকার পরও সবার মধ্যে সবকিছুতে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ইন্তেকালের সময় তাঁর প্রতি কোনো স্ত্রীর কোনো অভিযোগ ছিল না।
দয়ামায়া : এগুণটিও আমাদের মাঝে থাকা দরকার। দয়ালু মানুষকে সবাই ভালোবাসে। আল্লাহও ভালোবাসেন। দয়া আল্লাহর একটি গুণ। তাঁর অফুরন্ত দয়ায় আমরা বেঁচে আছি। দুনিয়ায় দয়া প্রকাশে তিনি বাধ্য-অবাধ্য সবার প্রতি সমান। হাদিস এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কারো প্রতি দয়া করে না তার প্রতিও দয়া করা হয় না।’ (সহিহ বোখারি : ৫৯৯৭)
আরেক হাদিসে এসেছে, ‘দয়াশীলদের প্রতি রাহমান দয়া করেন। সুতরাং তোমরা জমিনের বাসিন্দাদের প্রতি দয়া করো, আসমানওয়ালাও তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।’ (জামে তিরমিজি : ১৯২৪)
এই দয়া শুধু মানুষের প্রতি নয়; সকল প্রাণির প্রতিই দেখাতে হবে। ‘পিপাসাকাতর কুকুরকে পানি পান করিয়ে আল্লাহর ক্ষমা পেয়ে পাপীর জান্নাতে যাওয়ার ঘটনা হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।’ (সহিহ বোখারি : ২৪৬৬)
কোমলতা : কোমলতা বা ন¤্রতাও আত্মার একটি ভালো গুণ। এ গুণের মাধ্যমে, কোনো ব্যক্তি থেকে মানুষ যেমন উপকার লাভ করে তেমন ব্যক্তি নিজেও লাভবান হয়। হাদিসে এসেছে, ‘আল্লাহতায়ালা নিজেই কোমলতার অধিকারী, বান্দাদের থেকেও তিনি কোমল আচরণ পছন্দ করেন। আর কোমলময় কাজে যে পরিমাণ বরকত দান করেন, কঠোরতাপূর্ণ কাজে সে পরিমাণ দান করেন না।’ (সহিহ মুসলিম : ২৫৯৩) আরেক হাদিসে এসেছে, ‘মানুষের কাছে সুহৃদ, সহজ-সরল ও ন¤্রভদ্র বলে পরিচিত ব্যক্তির ওপর জাহান্নামের আগুন হারাম করা হয়েছে।’ (মুসনাদে আহমদ : ৩৯৩৮)
বদান্যতা : বদান্যতা মানে দান-খয়রাত। আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে ও আর্তমানবতার সেবায় নিজের উপার্জিত সম্পদ থেকে ব্যয় করা ও ব্যয় করার মতো মানসিকতা থাকা। এর দ্বারা ব্যক্তি যেমন আখেরাতে পুরস্কার পাবে, তেমন দুনিয়াতেও তার সুনাম-সুখ্যাতি বাড়বে। তদুপরি মানুষের দুঃখকষ্ট লাঘব হয়ে একটি ভারসাম্যপূর্ণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু থাকবে। তবে দান অবশ্যই রিয়ামুক্ত হতে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা আল্লাহর ক্ষমা ও ওই জান্নাতের দিকে দ্রুত চলো যার প্রশস্ততা আসমান জমিনের বরাবর। আর তা মোত্তাকিদের জন্যই বানানো হয়েছে। (প্রকৃত মোত্তাকি তারা) যারা সচ্ছল বা অসচ্ছল উভয় অবস্থায় নিজেদের সম্পদ খরচ করে।’ (সুরা আল ইমরান : ১৩৩-১৩৪) হাদিসে এসেছ, ‘প্রতিদিন দুজন ফেরেশতা জমিনে অবতীর্ণ হন। তাদের একজন বলতে থাকেন, ‘হে আল্লাহ যিনি অন্যকে দান করেন আপনিও তাকে দান করুন। আর যে কৃপণতা করে আপনি তাকে দান করা থেকে বিরত থাকুন!’ (সহিহ বোখারি : ১৪৪২) (চলবে)
লেখক: কবি ও কলামিস্ট।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রী
ফ্যাসিস্ট সরকারের ৮ বছরের নিষেধাজ্ঞার পর অবশেষে মঞ্চে আসছে থিয়েট্রিক্যাল বাহাস ও কন্ঠনালীতে সূর্য
মিলেছে ‘হারিছ চৌধুরী’র ডিএনএ, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফনের নির্দেশ
নাম পরিবর্তনের দাবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের
গলায় ফাঁস দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
আইএসের নৃশংসতার বিচারে জাতিসংঘ ব্যর্থ : নাদিয়া মুরাদ
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে হেফাজতের মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে হাঙ্গার প্রজেক্টের গণতন্ত্র অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
এবার ভারতের মালদহে বাংলাদেশিদের জন্য হোটেল ভাড়া বন্ধ ঘোষণা
কিশোরগঞ্জের হাওর-অর্থনীতি বেগবান করতে চলছে কয়েকশ কোটি টাকার প্রকল্প
প্লাস্টিক ব্যবহার রোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: অতিরিক্ত সচিব ফাহমিদা খানম
দেশের ৬৯ কারাগারের ১৯টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৭০ জঙ্গিসহ ৭০০ বন্দি এখনো পলাতক
পায়রার রাজস্ব আয় বাড়বে তিনগুণ, দেশের অর্থনীতিতে রাখবে বড় ভূমিকা
মমতা ব্যানার্জির মনে গভীর কট্টরপন্থি হিন্দুত্ববাদ : রিজভী
কঠিন সময় পার করছে বাংলাদেশ : প্রধান উপদেষ্টা
কুড়িগ্রামে সাবেক এমপি পুত্র সবুজ গ্রেফতার
ভারতে ৫.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
অমৃতসরে স্বর্ণ মন্দিরে পাঞ্জাবের সাবেক উপমুখ্যমন্ত্রী সুখবীর সিং বাদালের ওপর গুলিবর্ষণ
খুলনায় সন্ত্রাসী হামলায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু
বাড়তি মেদ কমাতে ‘খাওয়া কমানো’ কতটা কার্যকর