ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৫ পৌষ ১৪৩১

মহান বিজয়,আল্লাহর রহমত

Daily Inqilab আসাদুজ্জামান আসাদ

০৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৩ এএম

হযরত রাসুল (দ) বিনা যুদ্ধে রক্তপাত ছাড়াই মক্কা বিজয় লাভ করেন। মক্কা বিজয়ের পর নয়জন সন্ত্রাসীর মৃত্যু দন্ড ঘোষনা করেন।তারপর,পাচজনকে সাধারন ক্ষমা করে দেন। মহান আল্লাহ ঘোষনা করেন,‘আর এদের পুথিবীতে প্রতিষ্ঠা দান করলে এরা সালাত প্রতিষ্টা করবে,যাকাত আদায় করবে,সৎ কাজের আদেশ করবে এবং অসৎ থেকে নিষেধ করবে,আর কর্মের পরিনাম আল্লাহর ইচ্ছাধীন’।(সুরা হজ¦-২০)।বিজয়ের সমার্থক শব্দ জয়,মুক্তি,সাফল্য লাভ করা।জয় শব্দের আরবী প্রতি শব্দ হলো ফাতহুন,নাসরুন।বিজয়ের বিপরিত শব্দ হলো পরাজয়,পরাধীনতা,অধীনতা।ইসলামী দৃষ্টি কোন থেকে পবিত্র আল কোরআনে বিজয় সর্ম্পকে সুস্পষ্ট বর্ননা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আল কোরআনে দুটি ধারা রয়েছে।যথাঃ সা¤্রাজ্যবাদী বিজয়,অপরটি হলো আর্দশবাদী বিজয়।সা¤্রাজ্যবাদী বিজয়ের ব্যাপারে মহান আল্লাহ ঘোষনা করেন,‘রাজা –বাদশা যখন কোন জনপদে প্রবেশ করে তখন তা বিপর্যস্ত করে এবং সেখানকার মর্যাদাবান লোকদেও অপদস্থ করে’।(নমল-৩৪)। পৃথিবী জুড়ে সা¤্রাজ্যবাদী যুদ্ধে দেশ ও জনপদে হাজার হাজার মানুষ রক্তপাত,নারীর সম্ব্রম ভুলুষ্টিত,সম্পদ নষ্টসহ নানা রকম ক্ষয়-ক্ষতি হয়ে থাকে।যুদ্ধে ক্ষয়-ক্ষতির কোন সীমা রেখা থাকে না।সাম্রাাজ্যবাদী বিজয়ের মাধ্যমে শাসক বদল,শাসনের নামে শোষন,জুলুম নির্যাতন ছাড়া আর কিছুই বাকী থাকে না। এ প্রকার বিজয় কোন দেশ,বংশ ও গোত্রের কাছে কাম্য নয় বরং নিদিষ্ট দেশ,গোষ্টি ও সম্প্রদায় বিজয় লাভ করে।অপর দিকে আর্দশবাদ বিজয় সর্ম্পকে মহান আল্লাহ বলেন‘তিনি সেই সত্তা,যিনি স্বীয় রাসুলকে হেদায়াত ও সত্যদ্বীনসহ প্রেরণ করেছেন,যেন তাকে সকল দ্বীনের উপর বিজয়ী করে দেন।যদিও মুশরিকরা তা অপছন্দ করে’।(তওবা-৯)। হযরত রাসুল (দ) বলেন,‘ভুপৃষ্টে এমন কোন মাটির ঘর বা ঝুপড়ি ঘর থাকবে না,যেখানে আল্লাহ ইসলামের কালেমা প্রবেশ করাবেন না।সম্মানীর ঘরে সম্মানে সাথে এবং অসম্মানের ঘরের অসম্মানের সাথে।যাদেরকে আল্লাহ সম্মানিত করবেন,তাদেরকে তিনি মুসলিম হওয়ার তাওফিক দিবেন।আর যাদেরকে তিনি অসম্মানিত করবেন,তারা ইসলামের প্রতি বশ্যতা স্বীকার করবে না। রাবী বলেন,তাহলে তো দ্বীন পুর্ণরুপে আল্লাহর জন্য হয়ে যাবে’।(আহমদ)। হযরত রাসুল (দ) এরশাদ করেন,‘আল্লাহ তাআলা আমার জন্য পৃথিবীতে সংকুচিত করবেন।তখন আমি তার পুর্ব ও পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত দেখলাম।অদুর ভবিষ্যতে আমার উম্মতের রাজত্ব সেই পর্যন্ত পৌছে যাবে,যে পর্যন্ত জমিন আমার জন্য সংকুচিত করা হয়েছিল’।(মুসলিম)।

হযরত রাসুল (দ) ও সাহাবীদের মাঝে বিজয় উদযাপনে আতœ প্রচার,বিজয় গৌরব ও অহংকারের চিহৃ ছিল না।ছিল ভদ্রতা,ন¤্রতা এবং মহান আল্লাহর প্রতি চরম কৃতঞ্জতা। ইমাম ইবনেুল কাইয়ুম(রহ) মক্কা বিজয় সর্ম্পকে লিখেন,‘এ ছিল সে মহা বিজয়,যার মাধ্যমে আল্লাহ তার দ্বীন,তার রাসুল (দ) কে সৈন্য সম্পদকে এবং তার আমানত রক্ষাকারী দলকে ইজ্জত দান করেছেন এবং স্বীয় ঘরকে বিশ^বাসীর জন্য হিদায়াতের কেন্দ্রের মর্যাদায় ভুষিত করেছেন। কাফির ও মুশরিকদের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করেছেন।এ বিজয়ে আসমান বাসীদের অন্তরে খুশির ঢল নেমেছিল এবং তাদের মান ইজ্জতের রশ্নি গুলো আকাশের চুড়ায় কাধেঁর উপর বিস্তুতি লাভ করেছিল।যার ফলে মানুষ দলে দলে দ্বীনে প্রবেশ করতে লাগল এবং পৃথিবীর মুখমন্ডল আলোর ঝলকে উজ্জলতর হয়ে উঠল’।ইসলাম ধর্ম,শান্তির ধর্ম।এ ধর্মে মানুষকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে।প্রত্যেক মানুষ স্বাধীন ভাবে চলা ফিরা করবে।ইসলামী দৃষ্টি কোন থেকে বুঝা যায় বিজয়ের সুনিদিষ্ট বিধি-বিধান ও নীতি মালা রয়েছে।যা সমাজ জীবনে বাস্তব সম্মত ও কল্যাণ কর।পৃথিবীর ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে,সব শ্রেষ্ঠ গৌরবজ্জল বিজয় হলো মক্কা বিজয়। এ বিজয়ে মানব জাতির জন্য সর্ব শ্রেষ্ঠ পাথেয় ও উত্তম নিদর্শন রয়েছে।বিজয়ের মহান দিনে হযরত রাসুল (দ) কোন প্রকার রক্ত পাত ও প্রতিশোধ গ্রহন করেন নি।শত্রুদেরকে হাতের কাছে পেয়ে সাধারন ক্ষমাহ ঘোষনা করেন। সবার প্রতি রহমতের বাহু সম্প্রসারন করেন। মর্হুতের মধ্যে ভ্রাতৃপুর্ণ একটি পরিবেশ গড়ে তুলেন।সাথে সাথে হযরত রাসুল (দ) মহান রবের দরবারে মাথা নত করেন॥ মহা আল্লাহর দরবারে শুকুরিয়া হিসাবে আট রাকাত শোকরানার নামাজ আদায় করেন।ঘোষনা করলেন,‘শাশ^ত বিজয়বাণী আজ তোমাদের প্রতি কোন প্রতিশোধ নেই। যাও তোমরা সবাই মুক্ত’।ইসলামের চির শত্রুরা বিশ^ নবীর মহান আর্দশ পুর্ণ ব্যবহারে মুগ্ধ হলেন।সাথে সাথে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন।অপর দিকে মহান আল্লাহ আল কোরআনে সুস্পষ্ট ভাবে ঘোষনা করেন,‘যখন আল্লাহর সাহার্য্য ও বিজয আসবে এবং দলে দলে মানুষকে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন,তখন আপনি আপনার প্রতি পালকের প্রশংসাসহ তার পবিত্রতা ঘোষনা করবেন এবং তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। নিশ্চয়ই তিনি তওবা কবুল কারী’।(সুরা নসর)।এটা তো আল্লাহর পক্ষ থেকে এক মহা পুরুস্কার।বিশ^ নবী (দ) ছিলেন রহমতের নবী। মানবতার নবী।মক্কাা কাফেররা সুদীর্ঘ তের বছর ধরে নবী (দ) এর উপর যে চরম নির্যাতন,অত্যাচার করেছেন।তাদের জুলুম অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে আল্লাহ নির্দেশ ক্্রমে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন।মক্কা ছিল বিশ^ নবী (দ) জন্ম স্থান।তিনি মদিনার যাবার পথে বারবার পিছনের দিকে ফিরে তাকাছিলেন।তিনি বলেছিলেন,‘আল্লাহর কসম,আমি তোমার এখান থেকে বিদায় নিচ্ছি। আমি খুব ভালো করেই জানি,তুমি আল্লাহ তাআলা নিকট সবচেযে প্রিয় ও সম্মানিত। তোমার লোকেরা আমাকে যদি তোমার থেকে বের করে না দিতো,তাহলে আমি কখনোই তোমার থেকে বিদায় নিতাম না’।(মুসনাদে আবু ইয়ালা)। বিশ^ নবী (দ) বলেন,এই ওহুদ পাহাড় আমাদের ভালোবাসে.আমরাও ওহুদ পাহাড়কে ভালোবাসি।’(বুখারী)।স্বদেশ প্রেম হচ্ছে-স্বাধীনতা,সার্বভৌমত্ব ও দেশের নিরাপত্তা রক্ষা করা।হযরত রাসুল (দ) বলেন,আল্লাহর পথে একদিন ও এক রাত সীমান্ত পাহারা দেওয়া এক মাস পর্যন্ত সিয়াম পালন ও এক মাস ধরে রাতে সালাত আদায়ের চেয়ে বেশী কল্যাণকর,যদি এ অবস্থায় সে মৃত্যু বরন করে,তাহলে যে কাজ সে করে যাচ্ছিল,মৃত্যুর পরও তা তার জন্য অব্যাহত থাকবে। তার রিজিক অব্যাহত থাকবে। কবর হাশরের ফিতনা থেকে সে নিরাপদ থাকবে’।(মুসলিম)।মোমিন বান্দা সর্বদা আল্লাহর প্রতি অটুট থাকে।ধৈর্য্যরে সাথে নিরন্তন চেষ্টা চালায়। হযরত নুহ (আ) সাড়ে নয়শ বছর ধরে দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন। চরম নির্যাতন সহ্য করেছেন। পরিশেষে আল্লাহ তার শত্রুতের নিশ্চিত করে তাকে বিজয় দান করেন। নমরুদ ইব্রাহীম (আ) কে আগুন নিক্ষেপ করে।অবশেষে আল্লাহর রহমতে ইব্রাহীম (আ) বিজয লাভ করেন। ফেরাউন নিরীহ ইমানদারদের প্রতি জুলুম নিয়াতন করেন।কিন্তু ফেরাউন নিশ্চিহৃ হয়েছে।বিশ^ মানবতার শেষ নবী হযরত রাসুল (দ) স্বগোত্রীয় শত্রুদের নির্যাতন অত্যাচারে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন।অবশেসে তিনি আট বছর পর বিজয়ী বেশে মক্কায় ফিরে আসেন। এভাবে ইসলামী আন্দোলনের বিরোধিতা যারাই করেছে তারা অবশেষে পরাজিত হয়ে আস্তা কুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।

আলোচনার শেষে বলতে চাই,বিজয় হলো দেশ প্রেম,স্বদেশ প্রেম।দেশের স্বাধীনতা,সার্বভোৗমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষায় আপ্রাণ চেষ্টা করা। হযরত রাসুল (দ) বলেন,‘আল্লাহর পথে এক রাত ও এক দিন সীমান্ত পাহারা দেয়া এক মাস পর্যন্ত সিয়াম পালন ও এক মাস ধরে রাতে সালাত আদায়ের চেয়ে কল্যাণকর। যদি এ অবস্থায় সে মৃত্যু করে,তাহলে যে কাজ করে যাচ্ছিল মৃত্যুর পরও তা তার জন্য অবাহৃত থাকবে আর রিজিক অবাহৃত থাকবে। কবরে- হাশরের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।(মুসলিম)।বাস্তব জীবনে প্রত্যক্ষ করলে দেখা যায়,প্রত্যেক জাতির কাছে স্বাধীনতা ও বিজয় দিবস রয়েছে।তবে মুসলমানদের স্বাধীনতা ও বিজয় নানা দিক থেকে ভিন্ন ও স্বতন্ত্র। চিন্তা-ভাবনা,আর্দশ, মুল্যায়ন ও লক্ষ্য উদ্দেশ্য কর্মপন্থা সব দিক থেকেই ভিন্ন ও স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের অধিকারী। পৃথিবীতে যে সব দেশ স্বাধীন হয়েছে, সে সব দেশে জনবল,শক্তি ও কৌশল দিয়ে বিজয় অর্জিত হয় নি। বিজয় অর্জিত হয়েছে মহান আল্লাহর খাস রহমত ও বরকত দিয়ে।এ জন্য স্বাধীনতা অর্জনের জন্য শক্তির পাশা পাশি মহান আল্লাহর রহমত ও বরকতের প্রয়োজন রয়েছে।আমাদের দেশে ১৯৭১ ইং সালের ২৫ শে মার্চ পাক হানাদার বাহিনী হঠাৎ করে বাঙ্গালীর উপর আক্রমন করে।গভীর রাতে হাজার হাজার বুদ্ধিজীবি,অধ্যাপক,সাংবাদিক,তরুন,যুবক,কিশোর-কিশোরী,ছাত্র/ছাত্রীকে শহীদ করেন।সেই মুহুতে বাঙ্গালী জাতি পাক হানাদার বাহিনীর উপর ঝাপিয়ে পরে।তাড়া তাড়ি মুক্তি বাহিনীকে নয়টি সেকটরে গঠন করা হয়।সুদীঘ নয়মাস যুদ্ধ চলে।মহান স্বাধীনতার যুদ্ধে,বুকের তাজা রক্ত ঢেলে ত্রিশ লক্ষ মুক্তি বাহিনী শাহাদত বরন করেন।অবশেষে ১৯৭১ ইং সালের ১৬ ডিসেম্বর হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে আমরা বিজয় লাভ করি।শহীদের রক্তে তৈরী হয় লাল সবুজ পতাকা। এ মহান বিজয়,আল্লাহ রহমতে সম্ভব হয়েছে।১৬ ডিসেম্বর বিজয় লাভের পর আমাদের দেশ পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে।এ দেশের অধিবাসি শতকরা নব্বই ভাগ মুসলিম।দেশের মানচিত্র থেকে শিক্ষা,সংস্কৃতি,অথনীতি ও রাজনীতিকে মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে।আমরা নামে মুসলিম। কিন্তু কাজ কম, চিন্তা চেতনায় ইসলামের বড় শত্রু।আল কোরআন ও হাদীসের আলোকে এ কথা সুস্পষ্ট ভাবে প্রতীয়মান হয় যে বিজয় লাভে জনবল,শক্তি ও কৌশল থাকার দরকার।কিন্তু মহান আল্লাহর রহমত ও বরকত ছাড়া বিজয় অর্জন করা সম্ভব না।এ হোক আজকের প্রত্যাশা।

লেখক: গ্রন্থকার,সহকারী অধ্যাপক আরবী


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

নোয়াখালীতে বাসচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু,আহত ২

নোয়াখালীতে বাসচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু,আহত ২

মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে নওগাঁ

মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে নওগাঁ

নির্বাচনের রোড ম্যাপ দেন অতিসত্বর : আবুল কালাম আজাদ

নির্বাচনের রোড ম্যাপ দেন অতিসত্বর : আবুল কালাম আজাদ

উত্তর কোরিয়ায় নিষিদ্ধ করা হল ‘হট ডগ’

উত্তর কোরিয়ায় নিষিদ্ধ করা হল ‘হট ডগ’

সিংগাইরে ১ সপ্তাহে আত্মহত্যা-৬

সিংগাইরে ১ সপ্তাহে আত্মহত্যা-৬

মির্জাপুরের অবৈধ সেই ৭ ইটভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে

মির্জাপুরের অবৈধ সেই ৭ ইটভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে

সীমান্তে সাহসী বাংলাদেশিরা, অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে পুরো দেশকে

সীমান্তে সাহসী বাংলাদেশিরা, অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে পুরো দেশকে

দাবানলে পুড়ছে প্যারিস হিলটন, অ্যান্টনি হপকিন্সের কোটি টাকার বাড়ি

দাবানলে পুড়ছে প্যারিস হিলটন, অ্যান্টনি হপকিন্সের কোটি টাকার বাড়ি

‘অতিথি দেবতার মতো’, এই নীতিতে হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ালো ভারত

‘অতিথি দেবতার মতো’, এই নীতিতে হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ালো ভারত

ভূরুঙ্গামারী মহিলা কলেজের গভর্ণিং বডির সদস্য নির্বাচনে মনোনয়ন পত্রের মূল্য ১০ হাজার টাকা

ভূরুঙ্গামারী মহিলা কলেজের গভর্ণিং বডির সদস্য নির্বাচনে মনোনয়ন পত্রের মূল্য ১০ হাজার টাকা

গোয়ালন্দে পাখিদের নিরাপদ আবাসনে গাছে গাছে মাটির হাঁড়ি বসাচ্ছেন একদল যুবক

গোয়ালন্দে পাখিদের নিরাপদ আবাসনে গাছে গাছে মাটির হাঁড়ি বসাচ্ছেন একদল যুবক

নভোএয়ার এর ১২ বছরের সাফল্য উদযাপন

নভোএয়ার এর ১২ বছরের সাফল্য উদযাপন

ফরিদপুরে বিল্ডিংয়ের দরজার পাশে পড়েছিল কেয়ারটেকারের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

ফরিদপুরে বিল্ডিংয়ের দরজার পাশে পড়েছিল কেয়ারটেকারের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি

ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি

আবারও অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে স্মিথ

আবারও অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে স্মিথ

‘৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবে’

‘৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবে’

বিএনপির ২২৭৬ নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যার অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে

বিএনপির ২২৭৬ নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যার অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে

ভোটার এবার আগের মত ভোট হবে না-মৌলভীবাজারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ. এম. এম. নাসির উদ্দিন

ভোটার এবার আগের মত ভোট হবে না-মৌলভীবাজারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ. এম. এম. নাসির উদ্দিন

ইহুদি খ্রিস্টানদের স্বর্গরাজ্য পুড়ে ছাই হচ্ছে!

ইহুদি খ্রিস্টানদের স্বর্গরাজ্য পুড়ে ছাই হচ্ছে!

জালিয়াতির প্রশ্ন তুলে শিরোপা হারালেন মিস ইউনিভার্স

জালিয়াতির প্রশ্ন তুলে শিরোপা হারালেন মিস ইউনিভার্স