জুমাবারের গুরুত্ব ও ফজিলত
২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম
জুমাবার মুসলিম জাতির অন্যতম পবিত্র দিন। জুমাবারের গুরুত্ব সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা সূরা আল জুমআ-৯ নং আয়াতে ইরশাদ করেন, ‘‘হে মুমিনগণ, জুমার দিনে যখন নামাজের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহ্ স্বরণের পানে তারা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা বুঝ।’’ এছাড়া হাদিস শরীফে জুমাবারের গুরুত্ব ও মহত্ত্বের অনেক বর্ণনা রয়েছে । নি¤েœ জুমাবারের গুরুত্ব, ফজিলত ও মহত্ত্ব সম্পর্কে কিছু সংখ্যক হাদিস উল্লেখ করা হলো। শুক্রবার দিনের গুরুত্ব -হাদিস : হযরত আবু হুরাইরা (রা) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, অন্যান্য নবীগণের উম্মতদের আল্লাহর কিতাব আমাদের পূর্বে দেয়া হয়েছিল-ইহুদীগণকে তাওরাত, নাছারাগণকে ইঞ্জিল,(অর্থাৎ, জগতে তাদের আবির্ভাব আমাদের পূর্বে দেয়া হয়েছিল।) আমরা দুনিয়াতে তাদের পর আবির্ভূত হয়েছি কিন্তু কিয়ামতের দিন আমরা সর্বাগ্রে থাকিব। আমাদের আর একটি ফজিলত এই যে, আল্লাহ্ তা’য়ালা পূর্বের উম্মতগণকে প্রতিসপ্তাহের একটি দিন বিশেষরূপে ইবাদতের জন্য নির্ধারিত করে নেয়ার আদেশ করেছিলেন এবং আল্লাহর কাছে জুমার দিনটিই ঐ দিন রূপে পছন্দনীয় ছিল। কিন্তু পূর্ববর্তী উম্মত ইহুদীগণ এর পরের দিন অর্থাৎ শনিবার এবং নাছারাগণ তার পরের দিন রোববারকে বেছে নেয়। আল্লাহ তা’আলা আমাদের প্রতি মেহেরবান হয়ে স্বীয় পছন্দনীয় ঐ জুমার দিনটিকে আমাদের জন্য মনোনীত করে দিয়েছেন। (বুখারী) হাদিস : হযরত আনাস (রা) বলেন : যখন রজব মাস আসতো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন : আল্লাহ আপনি আমাদের জন্য রজব ও শা’বান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদের রমজান পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখুন। তিনি আরও বলতেন : জুমার রাত একটি উজ্জল রাত এবং জুমার দিন একটি উজ্জল দিন। (মেশকাত) হাদিস: হযরত আওস ইবনে আওস (রা) থেকে বর্ণিত : রাসূলুল্লাহ্ (সা) ইরশাদ করেছেন: তোমাদের দিনসমূহের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হল জুমার দিন। এদিনে আদম (আ)-কে সৃষ্টি করা হয় এবং এ দিনেই তাঁর ইন্তেকাল হয়। এ দিনে শিঙ্গায় ফুৎকার দেয়া হবে এবং কিয়ামত সংঘটিত হবে। সুতরাং এ দিনে তোমরা আমার প্রতি অধিক দরূদ পাঠ করবে। কেননা, তোমাদের দরূদ আমাদের কাছে পেশ করা হয়। বর্ণনাকারী বলেন : তখন লোকেরা জিজ্ঞেস করে, ইয়া রাসূলুল্লাহ্ (সা) আমাদের দরূদ আপনার কাছে কেমন করে পেশ করা হবে, যখন আপনার দেহ মুবারক মাটির সাথে মিশে যাবে? জবাবে রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেন : আল্লাহ্ তা’য়ালা নবীগণের দেহকে মাটির জন্য হারাম করে দিয়েছেন। (আবু দাউদ, নাসায়ী, ইবনে মাজা, মুসনাদে আহমদ, হাকিম)হাদিস : হযরত জাবের (রা) হতে বর্ণিত আছে : রাসূলুল্লাহ্ সাল্লল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখে তার ওপর জুমার দিনে জুমার নামাজ ফরজ। রোগী, মুসাফির, স্ত্রীলোক, বালক, উম্মাদ এবং ক্রীতদাস ব্যতীত। যে ব্যক্তি খেলাধূলা ও ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে জুমার নামাজ হতে বিমুখ থাকবে আল্লাহ্তা’আলা তাঁর দিক হতে বিমুখ থাকবেন। আল্লাহ হলেন অমুখাপেক্ষী ও প্রশংসিত। (দারাকুতনি) হাদিস : হযরত আবুল জাদ্ আদ-দামিরী (রা) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন: যে ব্যক্তি বিনা কারণে অলসতা হেতু তিনটি জুমার নামাজ পরিত্যাগ করে আল্লাহ্ তার অন্তরের উপর মোহর মেরে দেন। যাতে কোনো মঙ্গল তাতে প্রবেশ করতে না পারে, ফলে তার কল্যাণ ও বরকত প্রবেশের দ্বার বন্ধ হয়ে যায়। (আবু দাউদ) শুক্রবার দিনে করণীয় -হাদিস : হযরত আওস ইবনে আওস (রা) থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: যে ব্যক্তি জুমার দিনে সকাল সকাল গোসল করলো এবং গোসল করালো, তারপর ইমামের কাছে গিয়ে বসে চুপ করে মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শুনলো তার প্রত্যেক কদমের বিনিময়ে রয়েছে এক বছরের সিয়াম ও কিয়ামের সালাতের সওয়াব। ইমাম ওয়াকী বলেছেন : নিজে গোসল করলো ও স্ত্রীকে গোসল করালো। আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক বলেছেন : নিজে গোসল করলো এবং কাউকে করালো । (তিরমিযী) হাদিস : সালমান ফারসী (রা) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন : যে ব্যক্তি জুমার দিনে গোসল করবে, সাধ্যানুযায়ী পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা হাসিল করবে এবং তেল ব্যবহার করবে অথবা নিজ ঘরে যদি সুগন্ধির ব্যবস্থা থাকে তবে উহা ব্যবহার করবে, তারপর মসজিদে উপস্থিত হয়ে যেখানে স্থান পায় সেখানেই বসে পড়বে, কাকেও কষ্ট দিয়ে মধ্যস্থলে বসবে না, তারপর যথাসাধ্য নামাজ পড়বে, ইমামের খুৎবা দানকালে চুপ কের থাকেব। ঐ ব্যক্তির এক সপ্তাহের গোনাহ মাফ হয়ে যাবে। (বুখারী) হাদিস : হযরত সামুরা ইবনে জুনদুব (রা) থেকে বর্ণিত, নবী কারীম (সা) ইরশাদ করেন: তোমরা জুমার নামাজে হাজির হও এবং ইমামের কাছে দাঁড়াও। কেননা, যে ব্যক্তি জুমার নামাজে সকলের পেছনে উপস্থিত হবে, পরিণামে সে জান্নাতে প্রবেশ করার ব্যাপারেও সকলের পেছনে পড়ে থাকবে। অথচ সে নিশ্চয়ই এর উপযুক্ত। (মুসনাদে আহমদ) হাদিস : হযরত সামুরা বিন জুনদুব (রা) বলেন : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন (প্রথম হতেই) খুৎবায় উপস্থিত হবে এবং ইমামের কাছে বসবে। কেননা, মানুষ বরাবর (উত্তম কাজ হতে) পেছন সারিতে থাকে ফলে জান্নাত দানেও তাকে পেছনে করা হয় যদিও সে জান্নাতে যাবে। (আবু দাউদ) হাদিস : হযরত ইয়াজীদ ইবনে আবু মরিয়াম (রা) থেকে বর্ণত তিনি বলেন : আমি পায়ে হেঁটে জুমায় যাচ্ছিলাম। তখন ইবনে রিফাআ (রা)-এর সাথে আমার সাক্ষাৎ হলো । তিনি আমাকে বললেন-সুসংবাদ গ্রহণ কর। তোমার এই পদক্ষেপ আল্লাহর রাস্তায় বলে গণ্য। আমি আবু আব্বাস (রা) বলতে শুনেছি যে, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন : আল্লাহর পথে যার দু’পা ধুলায় ধুসরিত হবে সে জাহান্নামের জন্য হারাম হয়ে যাবে। (তাজবিদুস সিহাহ্) হাদিস : হযরত আনাস (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেছেন। তোমরা জুমু’আর দিন ও জুমু’আর রাতে আমার প্রতি অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠ করবে। যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরূদ পাঠ করে, আল্লাহ এর বিনিময়ে তাকে দশটি রহমত দান করেন। (বায়হাকী) হাদিস: হযরত আবু মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেছেন। তোমরা জুমু’আর দিন আমার প্রতি অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠ করবে। কেননা, যে ব্যক্তি জুমু’আর দিন আমার প্রতি দরূদ পাঠ করে, তার দরূদ আমার নিকট পেশ করা হয়। (হাকীম, বায়হাকী, শো’আবুল ঈমান) হাদিস : হযরত আবু হুরাইরা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন জুমার দিন খোতবাদানকালীন তুমি যদি কাউকে পাও যে, (মুখে শব্দ করে) তাহলে বল, ‘চুপ কর’ তবে তুমিও নিয়ম লঙ্ঘনকারী সাব্যস্ত হবে। (এবং এই কারণে তোমারও জুম’আর সওয়াব কম হয়ে যাবে)। (বুখারী)। হাদিস : মু:আজ বিন আনাস জুহানী তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন : তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন: জুমার দিনে যে ব্যক্তি লোকের ঘাড়ে লাফিয়ে সম্মুখে যাবার চেষ্টা করে (কিয়ামতের দিন তাকে জাহান্নামে পুলস্বরূপ করা হবে। হাদিস টি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন এটি গরীব। ব্যাখ্যা : এতে বুঝা গেল যে আগে বসার জন্য সকাল সকাল মসজিদে যাওয়া উচিত। কিন্তু একশ্রেণীর লোক দেখা যায়-পরে গিয়ে মানুষ ঠেলে আগে বসার জন্য চেষ্টা করে। এতে সওয়াবের সদলে শুনাহ করে। তবে যদি সম্মুখে খালি জায়গা থাকে তবে যেতে পারে। এর জন্য যারা সম্মুখে খালি রেখে পিছনে বসেছে তারা দায়ী। মেশকাত) হাদিস : হযরত ইবনে ওমর (রা) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন-কেউ যেন মুসলমান ভাইকে তার স্থান হতে উঠিয়ে দিলে নিজে ওই স্থান না বসে, তা জুম’আর দিন হোক বা অন্য কোনো দিন এবং মসজিদে হোক বা অন্য কোনো ক্ষেত্রে। (বুখারী) দু’আ কবুলের মুহূর্ত-হাদিস : হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা) থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: জুমু’আর যে মুহুর্তটিতে দু’আ কবুলের আশা করা যায়, তোমরা সে মুহুর্তটি বাদ আসর থেকে সুর্যাস্ত পর্যন্ত সময়টিতে তালাশ করো। (তিরমিযী) হাদিস : হযরত আমর ইবন আওফ মুযালী (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: জুমু’আর দিনে এমন একটি মুহুর্ত আছে কোনো বান্দা যদি সে মুহূর্তে আল্লাহর কাছে কিছু দু’আ করে তবে অবশ্যই তিনি তার দু’আ বাস্তবায়িত করেন।সাহাবীগণ আরজ করলেন: হে আল্লাহর রাসূল! কোনটি সেই মুহূর্ত? হুজুর (সা) বললেন : জুমু’আর ইকামতে সালাত থেকে নিয়ে তা শেস হওয়া পর্যন্ত । (তিরমিযী) হাদিস : হযরত হুরাইরা (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: সূর্য উদিত হয় এমন সবদিনের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন হল ইয়াওমুল জুমু’আ। এই দিনেই আদম (আ)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে।এই দিনেই তাঁকে জান্নাতে দাখিল করা হয়। এই দিনেই তাকে পৃথিবীতে নামিয়ে দেয়া হয়। এই দিনের মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত বিদ্যমান কোনো বান্দা যদি সালাত রত অবস্থায় এই মুহূর্তটি পায়-আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে তখন অবশ্যই আল্লাহ তার প্রার্থনা পূরণ করেন। আবু হুরায়রা (রা) বলেন, আব্দুল্লাহ্ ইবনে সালাম (রা)-এর সাথে আমার সাক্ষাত হলে তাকে আমি এই হাদিসটি বর্ণনা করি। তখন তিনি বললেন, আমি এই মুহূর্তটি সম্পর্কে সমধিক অবগত। আমি বললাম আমাকে এ সম্পর্কে অবহিত করুন। এ বিষয়ে আমার সাথে কার্পণ্য করবেন না। তিনি বললেন, এটা হল বাদ আসার থেকে সূর্যাস্ত সময়। আমি বললাম বাদ আসর কেমন করে হবে? রাসূল (সা) তো বলেছেন, সালাত রত অবস্থায় যদি কোনো মুসলমান বান্দা এই মুহূর্তটি পায়..। অথচ বাদ আসর তো (নফল) সালাত হয় না। আবদুল্লাহ্ ইবনে সালাম (রা) বললেন, রাসূল (সা) কি একথা বলেননি যে, সালাতের অপেক্ষায় যে ব্যক্তি থাকবে তাকে সালাত রত বলে গণ্য করা হবে? আমি বললাম হ্যাঁ। তিনি বললেন এটা তো তাই। (তিরমিযী) হাদিস : হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি (সা) বলেন-জুমু’আর দিনে ১২ ঘন্টার মধ্যে একটি বিশেষ মুহূর্ত আছে, তখন কোনো মুসলমান আল্লাহর নিকট যা-ই দু’আ করে আল্লাহ তা কবুল করেন। তোমরা এই মুহূর্তটিকে আসরের শেষে অনুসন্ধান কর। (আবু দাউদ) অন্যান্য ও ফজীলত- হাসিদ : হযরত আবু হুরাইরা (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন : জুমার দিন একদল ফিরিশতা মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে ধারাবাহিকরূপে আগস্তুক মুসল্লীগণের নাম লিখতে থাকেন। যে ব্যক্তি প্রথম ওয়াক্তে আসল সে যেন একটি উট সদকা করল। তারপরের আগন্তুক যেন একটি গরু, তারপর যেন একটি দুম্বা, তারপর যেন একটি মোরগ, তারপর যেন একটি ডিম সদকা করল। তারপর যখন ইমাম খোতবার জন্য অগ্রসর হন, তখন ফেরেশতাগণ সব কিছু গুছিয়ে খোতবার মধ্যে আল্লাহর যিকির শোনবার জন্য চলে যায়। (বুখারী) হাসিদ : হযরত হুরায়রা হতে বর্ণিত , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জুম’আর দিনে যে ব্যক্তি গোসল করে, অতপর জুম’আর জন্য যায় এবং এবং সামর্থ্য অনুযায়ী সালাত আদায় করে, এরপর ইমাম খুৎবা সমাপ্ত করা পর্যন্ত নীরবে থাকে, এরপর ইমামের সঙ্গে সালাত আদায় করে। তবে তার এ জুম’আর হতে পরবর্তী জুম’আ পর্যন্ত এবং আরো তিন দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। (মুসলিম)। আল্লাহ্ যেন জুমাবারের গুরুত্ব ও ফজিলত সবাইকে দান করেন আমলের মাধ্যমে আমীন।
লেখক: চিকিৎসক-কলামিস্ট।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ভারতকে ছেড়ে কেন চীনের ঘনিষ্ঠ হচ্ছে শ্রীলঙ্কা?
রাজনৈতিক উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করবে জাপান
প্রবাসী উপদেষ্টার আশ্বাসে মালয়েশিয়া গমনেচ্ছুদের আন্দোলন স্থগিত
মহার্ঘভাতার সঙ্গে ভ্যাট বাড়ানোর কোনো সম্পর্ক নেই: অর্থ উপদেষ্টা
পুরো বইমেলা মনিটরিং হবে ড্রোনে-ডিএমপি কমিশনার
যানবাহন চালক-পথচারীদের জন্য ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
মাস্ক বা অন্য কেউ টিকটক কিনলে বিনিয়োগ করবে প্রিন্স তালালের কোম্পানি
মৃত বাবার রেখে যাওয়া ঋণ পাওনাদার নিতে না চাওয়া প্রসঙ্গে?
খেলাধুলার মাধ্যমে তরুণদের শারীরিক ও মানসিক বিকশিত হয় -ডিসি তৌফিকুর রহমান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিজিবি বিএসএফ বৈঠক
জিয়াউল হক মাইজভা-ারী ট্রাস্টের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে সিলেটজুড়ে স্বস্তি
৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি আবু রেজা নদভী
মাদারীপুরে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবপাচারের আন্তঃসম্পর্কবিষয়ক কর্মশালা
রাজশাহীতে ছাত্রাবাসে ঢুকে সমন্বয়ককে মারধর
মাদারীপুরে হত্যার দায়ে ৫ জনের যাবজ্জীবন
এক বছরে উখিয়া-টেকনাফে ১৯২ জন অপহরণ
‘সমন্বয়ক মরার জন্য প্রস্তুত হ’ দেয়ালে লিখে হত্যার হুমকি
বিমানের এই কর্মকা- সহ্য করার মতো নয় -সিলেট সুধীজন
বাণিজ্যমেলায় শেষ মুহূর্তে নিত্যপণ্য কেনাকাটার ধুম