ইতিকাফঃ তাৎপর্য ও ফজিলত
২৭ মার্চ ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৭ মার্চ ২০২৫, ১২:০২ এএম

মাহে রমজান মুসলিম নর-নারীর জন্য এক বিশেষ নিয়ামত। যার মাধ্যমে বান্দারা পুণ্য লাভের সুযোগ খুঁজে পায় এবং নিজেকে তর পরহেজগার করে তুলে। এমন একটি সুযোগ বা মাধ্যম হ”েছ শেষ দশকে মসজিতে বা নিজ গৃহে ইতিকাফ পালন করা। ইতিকাফ মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের একটি পথ। এতে বান্দার জাগতিক জীবনের সব কিছু ত্যাগ করে নিজেকে এক আল্লাহ পথে বিলিয়ে দেওয়ার সুযোগ তৈরী হয়। সৃষ্টি হয় সৃষ্টিকর্তার সš‘ষ্টির পথে চলার অনুপ্রেরনা, উৎসাহ ও উদ্দীপনা। এ ব্যাপারে বিশ্ব জাহানের নবী ও রাসুল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়ার আগ পর্যন্ত প্রতি রমজানে ইতিকাফ করেছেন এবং তার স্ত্রীগণসহ সাহাবায়ে কেরামের অনেকেই এই সুন্নতের ওপর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমল করেছেন। (হুজাতুল্লাহিল বালিগা ২/৪২)। অপর এক হাদিসে হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, নবী (সা.) প্রতি বছর দশ দিন ইতিকাফ করতেন। কিšু‘ যে বছর তিনি ইন্তেকাল করেন সে বছর তিনি বিশ দিন ইতিকাফ করেন। (সহীহ বুখারী হাদিস নং-২০৪৪) সুতরাং হাদিসের আলোকে বুঝা যায়, ইতিকাফের গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম”
ইতিকাফের অর্থ ও অব¯’ান ঃ ইতিকাফ আরবী শব্দ। এর শাব্দিক অর্থ এক ¯’ানে অব¯’ান করা, ¯ি’র থাকা, আবদ্ধ থাকা। বিশ রমজান সূর্যা¯’ যাওয়ার আগ থেকে শুরু করে ঈদের চাঁদ দেখা পর্যন্ত এক বিশেষ নিয়ত সহ মসজিদে পুরুষ এবং মহিলারা ঘরে অব¯’ান করাকে ইতিকাফ বলে। ইতিকাফের জন্য সর্বোত্তম ¯’ান হলো বাইতুল্লাহ শরীফ, তারপর মসজিদে নববী। তারপর বাইতুল মুকাদ্দাস, তারপর জুম্মার নামাজ আদায় করা হয় এমন মসজিদ। সর্বশেষ এলাকার যে মসজিদে নামাজির সংখ্যা বেশি হয় সে মসজিদে ইতিকাফ করা সওয়াব বেশি।
ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় রমজান মাসের শেষ দশকে জাগতিক কাজ কর্ম ও পরিবার পরিজন ত্যাগ করে ইবাদতের নিয়তে পুরুষেরা মসজিদে এবং মহিলারা ঘরের নির্দিষ্ট কোণে অব¯’ান করা বা ¯ি’র থাকাকে ইতিকাফ বলে। ইতিকাফের উদ্দেশ্য এক আল্লাহর অনুগত্য, সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভের আকাঙ্কা, হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও শ্রেষ্ঠ সওয়াব লাভের রাত লাইলাতুল কদর লাভের আশা ও সওয়াব অর্জনের প্রত্যাশা। ইতিকাফের প্রকারভেদঃ ইতিকাফ তিন প্রকার। (১) ওয়াজিব ইতিকাফ (২) সুন্নতে মুয়াক্কাদা কেফায়া (৩) মুস্তাহাব ইতিকাফ। ওয়াজিবঃ কেউ যদি কোনো ব্যাপারে বা মনবাসনে পূরণে ইতিকাফ করার নিয়ত করে বা মাান্নত করে তাহলে সে মান্নত পূরণ করা ওয়াজিব। এ ধরনের ইতিকাফ কে ওয়াজিব হয়। এ ব্যাপারে আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেন, ‘‘তারা যেন তাদের মানত পূর্ন করে” (সুরা হজ্ব আয়াত-২৯)
সুন্নতে মুয়াক্কাদা কেফায়া ঃ রমজান মাসের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা কেফায়া। যে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় হয় সে মসজিদের বা মহল্লা রয়েছে সেখান থেকে কমপক্ষে এক ব্যক্তি হলেও তা আদায় করতে হয়। তা না হলে পুরো মহল্লাবাসী গুনাহগার হবেন। আর একজন বসলে সবার পক্ষ থেকে তা আদায় হয়ে যাবে। মুস্তাহাবঃ রমজানের শেষ দশ দিন ছাড়া আর যে কোন দিন ইকিকাফ পালন করা মুস্তাহাব।
ইতিকাফ পালন করার শর্তঃ প্রকৃত ইতিকাফ পালনের জন্য নি¤œলিখিত শর্তাবলী অবশ্যই পালন করতে হবে। * নিয়ত করা *মুসলমান হওয়া * সু¯’ জ্ঞান সম্মূর্ন হওয়া * রোজা রাখা মানত বা সুন্নত ইতিকাফ হলে তবে নফল ইবাদত হলে রোজা রাখা আবশ্যক নয়। * নারীদের জন্য হায়েজ-নেফাস/মাসিক থেকে পবিত্র হতে হবে। (ফাতওয়ায়ে শামী ৩/৪৩০)।
ইতিকাফের লক্ষ্যঃ ইতিকাফের মূল কারণ, লক্ষ্য বা উদ্দিশ্যই এক আল্লাহকে রাজি খুশি করা বা তার সান্নিধ্য লাভ করা। (নিজেকে পাক সাফ করা। নিজের পাপের অনুসোচনা করে মাপ চেয়ে পাপমুক্ত জীবন গড়ে তুলা আর বাকী জীবন আল্লাহ ও নবী রাসুলের পথ অনুসরন করে চলা। নিজেকে গুনাহ মুক্ত করার চেষ্টা করা। ইতিকাফ অব¯’ায় মসজিদে বসে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সঠিক ভাবে জামাতের সাথে আদায় করা যায়। তাছাড়া নিজেকে পাশবিক প্রবনতা, অযথা কাজ কর্ম, কথা বার্তা, খারাপ অভ্যাস, লোপ লালসা, খারাপ কামনা বাসনা থেকে নিজেকে দূরে রাখা। ইতিকাফকারী সারাক্ষণ যিকির, তাসবীহ, তাহলীল পাঠ, কোরআন শরীফ পাঠ, দরুদ পাঠ ও নফল নামাজ পড়া ইত্যাদি কাজে মগ্ন থাকে। ফলে তিনি একজন খাঁটি মুমিন হয়ে যান। মসজিদে অব¯’ানের কারণে হৃদয়ে সত্যিকারের প্রশান্তি অর্জন হয়। তাসবীহ-তাহলীল পাঠের ফলে আত্মার উৎকর্ষ সাধিত হয়। এ ব্যাপারে এরশাদ করেন, জেনে রাখ আল্লাহর জিকির দ্বারাই অন্তরগুলো শান্তি পায় । (সুরা রাদ, আয়াত-২১)। ইতিকাফের মূল উদ্দেশ্যই হলো লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করা। এ ব্যাপারে হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ) এরশাদ করেন, তোমরা মাহে রমজানের শেষ দশকে বোজোড় রাতগুলোতে লাইলাতুল কদর খুঁজে বেড়াও(বুখারী শরীফ-২০১৭) আশা করা যায় ইতিকাফ অব¯’ায় আল্লাহর ধ্যানে নিমগ্ন থাকলে ভাগ্যে শবে কদর জোটে যেতে পারে।
গুনাহমুক্ত থাকার উপায়ঃ মসজিদ ইবাদতের জন্য খুবই নিরাপদ ¯’ান। মসজিদের পরিবেশ মানুষকে ইবাদতে মশগোল রাখতে সাহায্য করে। পরিবেশ মানব জীবনে বেশ প্রভাব ফেলে। মসজিদে থাকার কারণে মহান আল্লাহর প্রতি ভীতি অন্তরে তৈরী হয়। ফলে পাপ মূলক কাজ থেকে দূরে থাকতে শেখায়। মিথ্যা কথা, প্রতারনা মন থেকে বাদ দিয়ে সত্যিবাদি হতে শেখায়। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ ঘোষনা করেন, “হে ঈমানদারগণ তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যিবাদিদের সাথে থাকো। (সুরা তাওবা আয়াত-১১৯
সময়ের উপযুক্ত মূল্যঃ মসজিদ আল্লাহর ঘর এবং উত্তম জায়গা। এ ব্যাপারে নবীকরিম (স.) বলেন পৃথিবীর সবচেয়ে মন্দ জায়গা বা ¯’ান বাজার আর সবচেয়ে উত্তম ¯’ান মসজিদ। (মিশকাতুল মাসাবিহ হাদিস নং ৭৪১)। পার্থিব জীবনে চলতে গিয়ে সময়ের উপযুক্ত মূল্য আমরা দেই না। হেলায় হেলায় সময় কাটিয়ে অপচয় করে থাকি। পৃথিবীতে মানুষ যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি অপচয় করে তা হলো সময়। সময় থাকতে সময়ের মর্যাদা দেই না। কিš‘ু ইতিকাফকারী যেহেতু সর্বদাই মসজিদে ইবাদতে মগ্ন থাকেন তাই সময়ের উপযুক্ত মূল্য ইবাদতের মাধ্যমে কাটানো যায়। এ ব্যাপারে নবী করিম (সা.) বলেন, এমন দুইটি নিয়ামত আছে, যে দুইটিতে অনেক মানুষ ক্ষতিগ্র¯’ হয়ে আছে। তা হ”েছ সু¯’তা আর অবসর। (বুখারী শরীফ-৬৪১২)।
মসজিদের সাথে আতœার সর্ম্পক তৈরী হয়ঃ ইতিকাফকারী যখন ১০টি দিন-রাত মসজিদে অব¯’ান করেন তখন মসজিদের সাথে ইতিকাফকারীর একটা গভীর ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়। এ সম্পর্ক বান্দাকে খাঁটি মুমিন বানায় এবং আল্লাহকে পাওয়ার পথ সহজ করে তুলে। পবিত্র কোরআনে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) ও ইসমাঈল (আঃ) এর কথা উল্লেখ করে আল্লাহ ঘোষনা করেন, আমি ইব্রাহিম ও ইসমাঈল কে আদেশ করলাম তোমরা আমার ঘরকে তাওয়াফকারী, ইতিকাফকারী ও রুকু সিজদাহ কারীদের জন্য পবিত্র করো। (সুরা বাকারাহ আয়াত নং ১২৫)। কঠিন হাশরের দিন কিছু বান্দা আল্লাহর মায়া মমতার ছায়া পাবে। এ ব্যাপারে বিশ্ব নবী (সা.) বলেন, আল্লাহ তা’য়ালা হাশরের ময়দানে সাত শ্রেণির মানুষকে আরশের নিচে ছায়া দেবেন। তার মধ্যে অন্যতম হলো যাদের অন্তর মসজিদের সাথে মিলে থাকে বা সর্ম্পক রাখে। (বুখারী শরীফ-৩২১৫)।
তাই এই রাতে বেশি বেশি করে ইবাদত বন্দেগী করা সকল মুসলিম নর-নারী খুবই প্রয়োজন। বিশেষ করে প্রতি ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে পড়ার আপ্রান চেষ্টা প্রয়োজন। বিশেষ করে এশা ও ফজরের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করলে সারা রাতের নামাজের সওয়াব পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি এশা ও ফজরের ফরজ নামাজ জামাতের সাথে পড়–ল সে যেন সারা রাত দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ল। (মুসলিম শরীফ হাদিস নং-৬৫৬)। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি রমজানের শেষ দশক ইতিকাফ করবে তার জন্য হজ্ব ও দুই ওমরার সাওয়াব রয়েছে। (বায়হাকি)
শবে কদরের বিশেষ একটি আমল হাদিসে বর্ননা করা হয়েছে। হযরত আয়শা (রাঃ) বলেন, “আমি নবীজীকে জিজ্ঞাস করলাম হে আল্লাহর রাসুল! যদি আমি শবে পেয়ে যাই তাহলে আমি আল্লাহর নিকট কী দোয়া করব ? রাসূল (সা.) বললেন, এই দোয়া পড়বে- আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্নি। “ বাংলা অর্থ- হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাকারী এবং আপনি ক্ষমা করা পছন্দ করেন। সুতরাং আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন। আসুন আমরা বেশি বেশি আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করি ও ইতিকাফের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের সাধনায় আত্মনিয়োগ করি। আল্লাহ মাহে রমজানের সকল নামাজ, রোজা সকল ইবাদত কবুল করুক। আমিন।
ফজিলতঃ রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। এ মাসের সবচেয়ে ফজিলত পূর্ণ দিন হলো রমজানের শেষ দশ দিন। ইতিকাফের ফজিলত ও বৈশিষ্ট্য অপরিসীম। মদিনায় হিজরতের পর প্রতি বছরই নবিজি ইতিকাফ পালন করেছেন । শত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি ইতিকাফ ছেড়ে দেন নি। এ ব্যাপারে বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্নিত রসুল (সাঃ) প্রতি রমজানে দশদিন ইতিকাফ করতেন, তবে যে বছর তিনি ইন্তেকাল করেন, সে বছর তিনি বিশ দিন ইতিকাফ করেন। (বুখারী হাদিস নং- ১৯০৩)। রমজানের শেষ দশকে যেহেতু শবেকদর তাই এই কদরের ফজিলতের শেষ নেই। কদর এমন এক রাত যে রাতে, আল্লাহ মানব জাতির পথ প্রদর্শক আল কোরআন নাযিল করেছেন। আল্লাহ শবে কদর সর্ম্পকে ঘোষণা করেন, নিশ্চয়ই আমি কোরআন নাযিল করেছি লাইলাতুল কদরে। তুমি কি জান লাইলাতুল কদর কী ? লাইলাতুক কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। (সুরা কদর-আয়াত-১-৩) কদর রাতের ইবাদত খুবই গুরুত্বপুর্ন।এ ব্যাপারে নবী করিম (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় শবে কদরে ইরাদত করবে তার আগের সব গুনাহ সমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। (মুসলিম শরীফ হাদিস নং-৭৬০, বুখারী-২০১৪) (হাদিস শরীফের বর্ণনামতে মহিমান্বিত শবে কদর রাতে যারা ইবাদত থেকে দূরে থাকে আল্লাহকে সিজদা করে, ক্ষমা চায় না তারা আল্লাহর রহমত, বরকত বঞ্চিত হয় তারা সবচেয়ে হতভাগা। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন, তোমরা এমন একটি মাস পেয়েছ যার মধ্যে এমন একটি রাত রয়েছে যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। যে বক্তি এই পুণ্যময় রাতে বঞ্চিত থাকে, সে সকল কলাণ থেকেই বঞ্চিত থাকে। (মিশকাত শরীফ প্রথম খন্ড- পৃষ্টা-১৭৩, ইবনে মাজাহ দ্বিতীয় খন্ড পৃষ্ঠা-১২০)
লেখক: শিক্ষক, কলাম লেখক, ফুলসাইন্দ দ্বি-পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, গোলাপগঞ্জ, সিলেট।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

হবিগঞ্জের বাহুবলে ১২ গ্রামের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

ইসরাইলের কাছে বড় ধরনের অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল

যুক্তরাষ্ট্রের রণতরীতে আবারও হামলা ইয়ামেনের

কাল থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

বরিশালের উজিরপুরে যুবক-যুবতিকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত ২৭০০ ছাড়াল

৩২ শহীদ পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের ঈদ উদযাপন

ঘিবলি ট্রেন্ডে গা ভাসিয়েছেন? দেখুন কোন বিপদ ডেকে এনেছেন আপনি!

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, ৩ লাখ মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা

গাজীপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালকের মৃত্যু

লোহাগড়ায় ১০টি বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

পাকিস্তানকে উড়িয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের

মির্জাপুরে মসজিদের ইমামের রাজকীয় বিদায়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও বিমানবাহী রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, উত্তেজনা বাড়ছে

লোহাগাড়ায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১০

বাংলাদেশ নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের ওই প্রতিবেদনে যা ছিলো

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে মার্কিন প্রস্তাব মানছে না রাশিয়া

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার, দুই অপহরণকারী গ্রেপ্তার

পাক-বাংলা সম্পর্ক এবং রুনা লায়লাকে নিয়ে কি বললেন শাহবাজ শরিফ!

রাজশাহীতে ঈদ জামাতে ভেদাভেদ ভুলে সম্প্রীতির জন্য দোয়া