রমজানের রহমত-মাগফিরাত-নাজাতের বানে ভেসে যাক পাপ

Daily Inqilab ॥ মুহাম্মদ মনজুর হোসেন খান ॥

১০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম

রমজানের শিক্ষা : কুরআন নাজিলের মাস রমজান। সকল আসমানী কিতাব নাজিলের মাস এই রমজান। মহাগ্রন্থ আল কুরআনুল কারীমে সূরা বাকারার ১৮৫ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘রমজান মাস! যাতে কুরআন নাজিল করা হয়েছে।’

এই রমজান মাসে সওম বা রোজা পালন আল্লাহ ফরজ করেছেন এবং এর উদ্দেশ্যেও ব্যক্ত করেছেন কুরআন মাজীদে সূরা বাকারার ১৮৩ নাম্বার আয়াতে বলেছেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমাদেরে প্রতি রোজা ফরজ করা হয়েছে; যেরূপ ফরজ করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতদের উপর, যাতে করে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো। বোঝা গেল রমজান মাস হলো তাকওয়া অর্জন করা বা তাকওয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণের মাস। মুমিন জীবনে তাকওয়ার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাকওয়া মানে খোদাভীরুতা বা পরহেজগারী; মুত্তাকী অর্থ সাবধানী বা সতর্ক ব্যক্তি।

আমরা সূরা ফাতিহায় আল্লাহ তাআলার শেখানো মতে প্রার্থনা করলাম (ইহদিনাছ ছিরাতুল মুসতাকীম) ‘আমাদের হিদায়াত দান করুন।’ এর জবাবে আল্লাহ রব্বুল আলামীন কুরআনের শুরুতেই সূরা বাকারার দ্বিতীয় আয়াতে বললেন, (হুদাল লিল মুত্তাকীন) ‘এটি মুত্তাকী (তাকওয়াবান) দের জন্য হিদায়াত।’ এতে প্রতীয়মান হয় যে, কুরআন থেকে হিদায়াত পাবেন কেবলমাত্র মুত্তাকী বা পরহিজগার ব্যক্তিগণ। যেহেতু তাকওয়া বা খোদাভীতি মুমিন জীবনের এক অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য’ তাই এ গুণ অর্জনের জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদের রমজান মাসে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন।

হাদীস শরীফে আছে, রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : সে ব্যক্তি প্রকৃত মুমিন নয় যে পেটর্পূণ আহার করে আর তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে। রমজান মাসে রোজা পালনের মাধ্যমে আমরা অভুক্ত মানুষের ক্ষুধার জ্বালা কিছুটা হলেও বুঝতে পারি। এ জন্য নবী করীম মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, রমজান হলো সহমর্মিতার মাস; এ মাসে ধনীরা গরীবের দুঃখ বুঝতে পারে।

অন্য হাদীসে এসেছে, এমন কিছু রোজাদার আছে যাদের রোজায় তাদের ক্ষুৎপিপাসা ব্যতীত কিছুই অর্জন হয় না। কারণ তারা রোজা রেখে গুনাহ বর্জন করতে পারেনি; সুতরাং একজন প্রকৃত রোজাদার ব্যক্তি কোনো প্রকার অন্যায় আচরণ ও পাপকাজ করতে পারেন না। এই হলো রোজার মূল শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ। যেমন: রোজা রাখা অবস্থায় দিনের বেলায় একজন রোজাদারের সামনে যত মহামূল্যবান খাদ্যদ্রব্য বা অতিসুস্বাদু খাবার সামগ্রী থাকুক না কেনো (যা তার জন্য রোজা ছাড়া হালাল) তিনি তা আহার করবেন না; যদিও এ খাবারের সুযোগ তার জীবনে দ্বিতীয়বার কখনো আর নাও আসতে পারে। এখান থেকে শিক্ষণীয় হলো, জীবনের সর্বক্ষেত্রে হারাম উপার্জন পরিত্যাগ করা, হারাম খাদ্য ভক্ষণ বর্জন করা; যদিও তার সুযোগ থাকে। রমজানে রোজা অবস্থায় পিপাসায় কাতর অবস্থায় বরফ শীতল ঠা-া সুপেয় পানীয় হাতের কাছে পেলেও এবং তা একান্ত নির্জনে বা অতি গোপনে হলেও আমরা তা পান করি না। এখান থেকে শিক্ষা হলো, জীবনের সকল ক্ষেত্রে সকল অন্যায় অপরাধ ও পাপাচার থেকে বিরত থাকবো, তা যতো গোপনই হোক না কেনো।

রমজান মাসে আমরা যথাসম্ভব বেশি বেশি নেক আমল করার চেষ্টা করি; রমজানের বাইরেও আমরা অনুরূপ নেক আমল করতে থাকবো। রমজান মাসে আমরা সাহরীর সুবাদে তাহাজ্জুদ নামাজ অতি সহজে আদায় করতে পারি; রমজানের পরেও এর ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখবো। রমজান মাসে আমরা যাকাত ফিতরা, ফিদইয়া প্রদান করি ও দান খয়রাত অধিকহারে করে থাকি; রমজানের পরেও আমাদের দানের হাত যেনো সম্প্রসারিত রাখি। পবিত্র রমজানে আমরা বাক সংযম, রুচিবোধ ও শালীনতার পরিচয় দেই; রমজানের পরেও যেনো আমরা এসকল ভদ্রোচিত আচরণ অনুশীলন করি এবং সুন্দর ও উত্তম গুণাবলি দ্বারা নিজেকে সুশোভিত রাখি।

রমজানের প্রথম দশক- রহমতের ১০ দিন করণীয় : রহমতের দশকে আপনি সর্বোচ্চ রহমত প্রদর্শন করুন। হাদীস শরীফে এসেছে, প্রিয়নবী মহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন : রমজান মাসের প্রথম দশক হলো রহমত; তার দ্বিতীয় দশক হলো মাগফেরাত; এর শেষ দশক হলো নাজাত।

সাধারণভাবে বলা হয়ে থাকে প্রথম দশদিন আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের প্রতি রহমত বা দয়া বন্টন ও বিতরণ করতে থাকবেন। দ্বিতীয় দশ দিন আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের ক্ষমা করতে থাকবেন। শেষ দশ দিন আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের জাহান্নাম থেকে নাজাত বা মুক্তি দিতে থাকবনে।

প্রশ্ন হলো : আল্লাহ যদি রহমত বা করুণা করতে চান, তাতো এক মূহুর্তেই করতে পারেন, তা যত সংখ্যক মানুষের জন্যই হোক না কেনো এবং যে পরিমাণেই হোক না কেনো; এতে দশ দিন সময় কেনো লাগবে ? আল্লাহ যদি ক্ষমা করতে চান, তাতো এক মূহুর্তেই করতে পারেন, তা যত সংখ্যক মানুষের জন্যই হোক না কেনো এবং যে পরিমাণেই হোক না কেনো; এতে দশ দিন সময় কেনো লাগবে?

আসলে রমজান হলো প্রশিক্ষণের মাস। আল্লাহ চান বান্দা তার গুণাবলী অর্জন করে সে গুণে গুণান্বিত হোক। হাদীস শরীফে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : তোমরা আল্লাহর গুণে গুণান্বিত হও। আল্লাহর রঙ বা গুণ কি? তা হলো আল্লাহ তাআলার ৯৯টি গুণবাচক নাম। এ প্রসঙ্গে হাদীস শরীফে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন : নিশ্চয় আল্লাহ তাআলার নিরানব্বইটি নাম রয়েছে, যারা এগুলো আত্মস্থ করবে; তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। (মুসলিম শরীফ ও তিরমিযী শরীফ)। মহান আল্লাহর নামাবলী আত্মস্থ করার বা ধারণ করার ও গ্রহণ করার অর্থ হলো সেগেুলোর ভাব ও গুণ অর্জন করে তার প্রতিফলন ঘটানো তথা সেসব গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য নিজের কাজে কর্মে, আচার আচরণে প্রকাশ করা অর্থাৎ নিজেকে সেসকল গুণের আধারে পরিণত করা বা সেসব গুণের অধিকারী হিসেবে গড়ে তোলা।

রমজান মাসের প্রথম দশক যেহেতু রহমতের বা দয়ার, সুতরাং এই ১০ দিন আমাদের করণীয় হবে আল্লাহপাকের দয়া মায়া সংক্রান্ত নামসমূহের জ্ঞান হৃদয়ঙ্গম করে এর ভাব ও প্রভাব এবং বৈশিষ্ট্য অর্জন ও অধিকার করে নিজের মধ্যে আত্মস্থ করার চেষ্টা করা এবং আজীবন তার ধারক–বাহক হয়ে তা দান করা বা বিতরণ করা তথা আল্লাহর গুণাবলী নিজের মাধ্যমে তার সৃষ্টির কাছে পৌঁছে দেওয়া।

আল্লাহ তাআলার দয়া করুণা ও রহমত সুলভ নামগুলো হলো : আর রহমানু (অসীম দয়ালু), আর রহীমু (পরম করুণাময়), আল ওয়াদূদু (প্রেমময়), আর রঊফু (স্নেহশীল), আল আযীযু (মমতাময়), আল কারীমু (অনুগ্রহকারী), আস সালামু (শান্তিদাতা), আল মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), আল মুহাইমিনু (রক্ষাকর্তা), আল বাসিতু (করুণা বিস্তারকারী), আল মুইযযু (সম্মানদাতা), আল লাতীফু (করুণাকারী), আল মুজীব (প্রার্থনা কবুলকারী), আর রজ্জাকু (রিজকিদানকারী), আল ওয়াসিউ (দয়া প্রসারকারী), আল ওয়ালিয়্যু (পরম বন্ধু), আন নাফিউ (কল্যাণকারী), আল হাদিউ (পথের দিশারী), আন নাসীরু (সাহায্যকারী), আল হান্নানু (করুণাশীল), আল মান্নানু (দয়াদ্র) ইত্যাদি। অতএব রমজানের প্রথম দশকে তথা রহমতের ১০ দিনে আমাদের করণীয় হবে উক্ত গুণাবলী অর্জন করা এবং আচরণে ও ব্যবহারে এর সর্বোচ্চ প্রকাশ ঘটানো। হাদীস শরীফে আছে, রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : তুমি জগদ্বাসীর প্রতি দয়া করো, তবে আল্লাহ তাআলা তোমার প্রতি দয়া করবেন। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ ও তিরমিযী শরীফ)।

আপনি দয়া বা রহমত লাভ করেছেন বা দয়ার অধিকারী হয়েছেন তা বুঝা যাবে আপনার আচরণে যদি সদা সর্বদা দয়া, মায়া, করুণা ও স্নেহ মমতা প্রকাশ পায়; নয়তো নয়।

রমজানের দ্বিতীয় দশক- মাগফেরাতের ১০ দিন করণীয় : মাগফেরাতের দশকে আপনি সবোর্চ্চ ক্ষমা প্রদর্শন করুন। রমজান মাসের মধ্য দশক যেহেতু মাগফেরাত বা ক্ষমার, সুতরাং এই ১০ দিন আমাদের করণীয় হবে আল্লাহপাকের ক্ষমা সংক্রান্ত নামসমূহের জ্ঞান হৃদয়ঙ্গম করে এর ভাব ও বৈশিষ্ট্য অজর্ন ও অধিকার করে নিজের মধ্যে আত্মস্থ করার চেষ্টা করা এবং আজীবন তার ধারক–বাহক হয়ে তা দান করা বা বিতরণ করা তথা আল্লাহর গুণাবলী নিজের মাধ্যমে তার সৃষ্টির কুলের কাছে পৌঁছে দেওয়া।

আল্লাহ তাআলার ক্ষমা সুলভ নামগুলো হলো : আল গাফিরু (ক্ষমাশীল), আল গফূরু (ক্ষমাময়), আল গফফারু (সর্বাধিক ক্ষমাকারী), আল আফুউ (মার্জনাকারী), আল খফিদু (বিনয় পছন্দকারী), আশ শাকূরু (কৃতজ্ঞ/ কর্মের মূল্যায়রকারী/ প্রতিফল প্রদানকারী), আল বাররু (সদাচারী), আল হালীমু (সহিষ্ণু), আস সবূরু (ধৈর্য্যশীল), আত তাউওয়াবু (তওবা কবুলকারী) ইত্যাদি। হাদীস শরীফে আছে, রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : অপরাধ স্বীকারকারী নিরপরাধ ব্যক্তির মতো। (বুখারী শরীফ, মুসলমি শরীফ ও তিরমিযী)। মহানবী হযরত মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন : সকল মানুষ ভুলকারী; আর ভুলকারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো যারা তওবাকারী। (বাইহাকী শরীফ)। অন্য হাদীসে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন : তুমি ক্ষমা করো; তোমাকেও ক্ষমা করা হবে। (তিরমিযী শরীফ)।

আপনি ক্ষমা লাভ করেছেন বা ক্ষমার অধিকারী হয়েছেন তা বোঝা যাবে আপনার আচরণে যদি ক্ষমা প্রকাশতি হয়; নয়তো নয়।

রমজানের তৃতীয় দশক- নাজাতের ১০ দিন করণীয় : নাজাত বা মুক্তির দশকে আপনি দুনিয়ার সকল কিছুর আকর্ষণ থেকে সম্পূর্ণ মোহ মুক্ত হয়ে যান। রমজান মাসের শেষে দশক যেহেতু নাজাত বা মুক্তির, সুতরাং এই ১০ দিন আমাদের করণীয় হবে দুনিয়ার সকল কিছুর আর্কষণ ও মোহ থেকে মুক্ত হয়ে প্রভু প্রেমে বিভোর হওয়া। বিশেষত সকল প্রকার অন্যায় অপরাধ, পাপ ও গুনাহ যা জান্নামে যাওয়ার কারণ হয়; যথা : গাড়ী, বাড়ী, নারী এবং সম্পদ, সন্তান, সম্মান। এগুলোর মোহ মায়া থেকে আপন মন ও মানসকে সম্পূর্ণ মুক্ত করা এবং সেসবের আকর্ষণ থেকে পরিপূর্ণরূপে মোহ মুক্ত থাকা।

সর্বোপরি আল্লাহপাকের স্বয়ম্ভুতা, স্বনির্ভরতা, মুক্ততা ও নিরপেক্ষতা সংক্রান্ত নামসমূহের জ্ঞান হৃদয়ঙ্গম করে এর প্রভাব লাভ করে ও বৈশিষ্ট্য অর্জন ও অধিকার করে নিজের মধ্যে আত্মস্থ করার চেষ্টা করা এবং আজীবন তার ধারক–বাহক হয়ে তা দান করা বা বিতরণ করা তথা আল্লাহর গুণাবলী নিজের মাধ্যমে তার সৃষ্টিরাজির কাছে পৌঁছে দেওয়া। আল্লাহ তাআলার স্বনির্ভরতা ও মুক্ততা সুলভ নামগুলো হলো : আল আহাদু (একক), আল ওয়াহিদু (এক), আস সমাদু (স্বনির্ভর/ অমুখাপেক্ষী), আল আদলু (ন্যয়ানুগ), আল হাক্কু (সত্য), আল কাবিউ (সুদৃঢ়), আল মাতীনু (শক্তিমান), আল কদিরু (ক্ষমতাবান), আন নূরু (জ্যোতির অধকিারী/ আলোক দানকারী), আর রশীদু (দিব্যজ্ঞানী), আল জামীলু (সুন্দর), আল বাররু (সৎকর্মশীল), আল মুহসিনু (সুকর্তা) ইত্যাদি।

হাদীস শরীফে আছে, রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : দুনিয়ার আকর্ষণ সকল পাপের মূল। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ ও তিরমিযী শরীফ)। আপনি নাজাত বা মুক্তি লাভ করেছেন বা মুক্তির অধিকারী হয়েছেন তা বুঝা যাবে আপনার কর্মে ও আচরণে যদি মোহমুক্তভাব প্রকাশিত হয়; নয়তো নয়।

মহান প্রভুর দরবারে কায়মনোবাক্যে এই প্রার্থনা, তিনি যেনো আমাদের সকলকে রমজান থেকে শিক্ষা লাভ করে; রমহত, মাগফিরাত ও নাজাতের অধিকারী করেন। আমীন!

লেখক : লেখক-গবেষক ও কলামিস্ট, পাঠানপাড়া (খানবাড়ি) কদমতলী, সদর-সিলেট।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেপথ্যকথা
আল্লামা কাযী মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম হাশেমী (রহ.)-এর জীবন ও কর্ম
দানে বাড়ে ধন
রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর আখলাক
বর্তমানে কত টাকা হলে যাকাত দিতে হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

সিলেটের শ্রেষ্ঠ অফিসার মনোনীত হলেন বিশ্বনাথ থানার ওসি এনামুল হক চৌধুরী

সিলেটের শ্রেষ্ঠ অফিসার মনোনীত হলেন বিশ্বনাথ থানার ওসি এনামুল হক চৌধুরী

প্রবাসীর জায়গা জোরপূর্বক দখলের অভিযোগ শিক্ষকের বিরুদ্ধে

প্রবাসীর জায়গা জোরপূর্বক দখলের অভিযোগ শিক্ষকের বিরুদ্ধে

আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বারে র‌্যাবের অভিযান

আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বারে র‌্যাবের অভিযান

ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মধ্যস্থতা করবেন ট্রাম্প? যা জানালেন মার্কিন প্রতিনিধি

ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মধ্যস্থতা করবেন ট্রাম্প? যা জানালেন মার্কিন প্রতিনিধি

জম্মু ও কাশ্মীর ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হলেন ড.তারিকুল ইসলাম চৌধুরী

জম্মু ও কাশ্মীর ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হলেন ড.তারিকুল ইসলাম চৌধুরী

সৈয়দপুরে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

সৈয়দপুরে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

সাভারে নারী সংস্কার কমিশন বিলুপ্তির দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

সাভারে নারী সংস্কার কমিশন বিলুপ্তির দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

গাবতলি টার্মিনালে আন্তজেলা বাস প্রবেশের জন্য আলাদা রোড নির্মাণ করা হবে : ডিএনসিসি প্রশাসক

গাবতলি টার্মিনালে আন্তজেলা বাস প্রবেশের জন্য আলাদা রোড নির্মাণ করা হবে : ডিএনসিসি প্রশাসক

এটিজেএফবির ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান’: মুখরিত হাতিরঝিল

এটিজেএফবির ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান’: মুখরিত হাতিরঝিল

বিচারপতি খায়রুল হকের বিচার চাইলেন রিজভী

বিচারপতি খায়রুল হকের বিচার চাইলেন রিজভী

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে আ. লীগের লোকজনের পুর্ণবাসন হচ্ছে: ড. আসাদুজ্জামান রিপন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে আ. লীগের লোকজনের পুর্ণবাসন হচ্ছে: ড. আসাদুজ্জামান রিপন

পরমাণু যুদ্ধের রূপ নিতে পারে ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষ, দাবি মার্কিন গোয়েন্দাদের

পরমাণু যুদ্ধের রূপ নিতে পারে ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষ, দাবি মার্কিন গোয়েন্দাদের

মোরেলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে সংবাদ প্রকাশে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, ৪ সাংবাদিককে লিগ্যাল নোটিশ

মোরেলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে সংবাদ প্রকাশে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, ৪ সাংবাদিককে লিগ্যাল নোটিশ

ভারতীয় সেনার ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানিরা

ভারতীয় সেনার ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানিরা

আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বারে র‌্যাবের অভিযান

আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বারে র‌্যাবের অভিযান

প্রাইম এশিয়ার ছাত্র হত্যা, প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে

প্রাইম এশিয়ার ছাত্র হত্যা, প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে

হাকিমপুরে ডাকাতির প্রস্তুতি কালে পুলিশের হাতে ৭ জন গ্রেফতার

হাকিমপুরে ডাকাতির প্রস্তুতি কালে পুলিশের হাতে ৭ জন গ্রেফতার

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে দৃষ্টি শক্তি হারানো ফেনীর সাকিবের পাশে তারেক রহমান

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে দৃষ্টি শক্তি হারানো ফেনীর সাকিবের পাশে তারেক রহমান

ফের আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানালেন সারজিস আলম

ফের আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানালেন সারজিস আলম

শহীদ স্বজনদের বুকফাটা কান্নায় স্তব্ধ শাহবাগের গোটা পরিবেশ

শহীদ স্বজনদের বুকফাটা কান্নায় স্তব্ধ শাহবাগের গোটা পরিবেশ