রইল বাকি এক
১০ মার্চ ২০২৩, ১০:৫৮ পিএম | আপডেট: ০১ মে ২০২৩, ১২:১৫ এএম
ওয়ানডেতে প্রথম জয় পেতে ২৩ ম্যাচ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। টেস্টে অপেক্ষাটা ছিল ৩৫ ম্যাচ পর্যন্ত। তবে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে কোনো অপেক্ষাই করতে হয়নি বাংলাদেশ দলকে। ২০০৬ সালে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমেই জিম্বাবুয়েকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ১৭ বছরের টি-টোয়েন্টি পথচলায় গতপরশু নিজেদের ১৪৫তম ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ দল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটিতে একটি মাইলফলকও স্পর্শ করেছে বাংলাদেশ দল, নিজেদের ইতিহাসে টি-টোয়েন্টিতে এসেছে ৫০তম জয়। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ৬ উইকেটের জয়টি আবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম, যেটা এসেছে দলটির বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচেই।
জস বাটলারের দলকে হারিয়ে জয়ের চক্র পূরণের দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের জেতা দশম টি-টোয়েন্টি প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। আগেই ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তানসহ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের পরাশক্তিদের হারানোর স্বাদ নিয়েছে বাংলাদেশ। তবে একটি দল এখনো বাকি আছে- দক্ষিণ আফ্রিকা।
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে এখন পর্যন্ত আটটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে বাংলাদেশ। জয় নেই একটিতেও। প্রতিপক্ষ বিবেচনায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেই বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সফলতা সর্বনিম্ন। একটিও জয় নেই হংকং আর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষেও। তবে দেশ দুটি আইসিসির পূর্ণ সদস্য নয়। নানা কারণে আইসিসির সহযোগী সদস্যদেশগুলোর বিপক্ষে খেলার সুযোগও মেলে কমই। এখন পর্যন্ত হংকংয়ের বিপক্ষে ১টি এবং স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ২টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ।
জয় নেই বলে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষ অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকা নয়, অন্তত হেরে যাওয়া ম্যাচের সংখ্যার দিক থেকে। সবচেয়ে বেশি ১৬টি হার পাকিস্তানের বিপক্ষে, যাদের বিপক্ষে জয় মাত্র ২টি। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ম্যাচের প্রতিপক্ষ হিসেবে পাকিস্তান আছে দুইয়ে। সর্বোচ্চ ২০টি ম্যাচ বাংলাদেশ খেলেছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে, বেশি জয়ের প্রতিপক্ষও আফ্রিকান দেশটিই। এখন পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি জিতেছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ১৬টি মুখোমুখি লড়াইয়ে হার ৯টি।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের পরশুরর ম্যাচটি ছিল দুই দলের দ্বিতীয় দেখা। এদিক থেকে বর্তমান টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে প্রথম জয়টি এসেছে দ্রুতই। প্রথম জয়ের জন্য বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি অপেক্ষা করতে হয়েছিল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ২০২১ সালে মিরপুরে কিউইদের হারানোর আগে তাদের কাছে টানা ১০ ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে অপেক্ষাটা ছিল ৯ ম্যাচের। ২০১৯ সালে দিল্লিতে রোহিত শর্মাদের হারানোর আগে বাংলাদেশ আট ম্যাচ ছিল জয়হীন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয়হীন ম্যাচের সংখ্যা এখন ৮। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে অপেক্ষা শুধু প্রথম জয়েরই নয়, জয়ের চক্র পূরণেরও।
বিভাগ : খেলাধুলা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
৯ গোলের উৎসবে লিভারপুলের বড় জয়
বড়দিনের ছুটির আগে রিয়ালের বড় জয়
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক