ঢাবিতে ছাত্রলীগের অধীনে পরাধীনতার ৬ বছর- মাদ্রাসা শিক্ষার্থী মাহমুদ

Daily Inqilab বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার

২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০২ পিএম | আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০২ পিএম

 

রাজধানীর তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা থেকে ইন্টারমিডিয়েট (আলিম) পাশ করে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ বিভাগ (মানবিক) আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন মাহমুদুল হাসান। বর্তমানে মাদ্রাসা পড়ুয়া এই শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির এটর্নি হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো জীবনের ৬ বছরের পরাধীনতার গল্প লিখেন মাহমুদ। যেখানে তিনি তুলে ধরেন ছাত্রলীগের হাতে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবিরের সদস্যদের উপর নির্মম নির্যাতনের নানা চিত্র ও মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সংকুচিত জীবনের বেদনাদায়ক গল্প।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুকে দেয়া ওই পোস্টে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের লৌহমোর্ষক নানা ঘটনা তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের এই শিক্ষার্থী মাহমুদ। শুরুতেই বলেন, "আমি মাদ্রাসায় পড়ে পরিচয় গোপন করেছি, বলে যান আমি অপরাধী।"

পরিচয় গোপন করার ব্যাখ্যায় তিনি লিখেন, "আমি গরিব পরিবারের সন্তান, এবং আমার কাছে হলে থাকার কোনো বিকল্প ছিল না। ২০১০ সালে হলে আসার আগে আমি অনেক গল্প শুনেছিলাম মাদ্রাসার ছাত্রদের আর শিবিরের উপর নির্যাতনের, কাউকে দ্বিতীয় তলা থেকে ফেলে দেয়া হয়েছে, প্লাস দিয়ে কারো আংগুলের নখ তুলে নেয়া হয়েছে ইত্যাদি। যেদিন প্রথমে হলে আসি, মুহসিন হলে, আমার এসএম হলে থাকা এক মাদ্রাসার বন্ধুকে ফোন দিলাম। ও বললো যেন কোনোভাবে মাদ্রাসায় পড়েছি এটা না বলি। মাদ্রাসার ছেলেরা সন্দেহের তালিকায় সবার আগে থাকে। ওকে বললাম, আমার খোঁজ না পাওয়া গেলে যেন মুহসিন হলে খোঁজ নেয়।"

মুহসীন হলে উঠার পর ছাত্রলীগের সাথে পরিচয় ও রোমাঞ্চকর সব ঘটনা বর্ণনা করে মাহমুদ লিখেন, "হলে আসার পর, মোবারক নামের দ্বিতীয় বর্ষের একজন আমাকে কামারুজ্জামান নামে একজন নেতার কাছে নিয়ে গেল। তাকে দেখে মনে হলো আমার ছোট কাকার বয়সী, ৩৫-এর কাছাকাছি হবে। সময়টা হয়তো ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি টুকুকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যেদিন মারা হয়েছিল, তার আগের বা পরের সময়ের ঘটনা। নেতা কামারুজ্জামান তখন তার গল্প বলছিল—সে কীভাবে শিবিরকে মারধর করেছে সেসব ফিরিস্তি। তার অনেক লম্বা ইতিহাস। সে তার হাত দিয়ে পিস্তলের অঙ্গভঙ্গি করে দেখাচ্ছিল। আমার সাথে ছিল আমার আইন বিভাগের আরেক বন্ধু। আমার বন্ধু আগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বছর ছিল, কিন্তু এটা আমাদের জন্য প্রথম। ভেতরে ভেতরে ভয়ে জমে গিয়েছিলাম। সে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, আমি কোথায় পড়াশোনা করেছি। আমি বললাম, "গ্রামের কলেজে।" সেদিন থেকেই আমার পরিচয় হয়ে গেল "গ্রামের কলেজ।" এই ভাই আমার কোনো সিভি নেয়নি বা ফর্ম পূরণ করতে হয়নি, আমাকে আদৌ জিজ্ঞেসও করেনি আমি কি ছাত্রলীগ করতে চাই কিনা। আমি ছাত্রলীগ হয়ে গেলাম। বলে রাখা ভালো, যদি মেধার ভিত্তিতে সিট দেয়া হতো, সবার আগে যারা পেত, আমি তাদের একজন হতাম। এই সিট আমার অধিকার ছিল, কারো দয়া নয়।"

বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে গণরুম নামক বস্তিতে মানবেতর জীবনযাপনের বর্ণনা দিয়ে মাহমুদ লিখেন, " গণরুমে ৪১ জন থাকি। তিনটা খাট। খাটে ময়মনসিংহ আর ওইদিকের কয়েকজন ঘুমাতো, কারণ তখন হলে তাদের দাপট ছিল। যাদের নিচে জায়গা হতো না তারা ঘুমাতো ছাদে, কেউ রিডিং রুমে। ছারপোকা, মশা, গাদাগাদি—বহু রাত ঘুমাইনি। শুরু হয়ে গেল রুম পাওয়ার প্রতিযোগিতা। নিয়মিত গেস্টরুম করা, মিছিলে যাওয়া, বড় ভাইদের শোডাউনে যাওয়া। ক্লাসে যাওয়ার পথে পথ আটকে প্রোগ্রামে নিয়ে যাওয়া। একদিন ডাক আসলো মোতালেব প্লাজায়—কোনো এক দোকানদার এক বড় ভাইকে কিছু বলেছে, তাকে শাস্তি দিতে হবে, যেতে হলো। মাঝে মাঝে পাঠানো হতো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, বহিরাগত ছেলে-মেয়ে যারা একসাথে বসে থাকে, তাদের মারার জন্য। সেটা ছিল মূলত মারার প্রশিক্ষণ। মাঝে মাঝে নন-পলিটিক্যাল বড় ভাইদের ধমক দেয়ার কাজ পড়ত যেন তারা হল ছেড়ে দেয় তাড়াতাড়ি। এই চক্রে সবচেয়ে ভালো করতো নিচের সারির সাবজেক্টগুলোর ছাত্ররা। তারাই সবখানে নেতৃত্ব দিত। তারাই ক্রমে আমাদের ওপর খবরদারি শুরু করে।"

ছাত্রলীগের অস্ত্রবাজি নিয়ে তিনি লিখেন, "২০১০ সালের অক্টোবর মাস। আমাদের তখন মেরামত করা হচ্ছে এমন একটা রুমে শিফট করা হয়। তাজা সিমেন্টের গন্ধ। রাত তিনটা-সাড়ে তিনটা হবে। একজন রুমের দরজা ঠেলে আমাদের ডেকে তোলে। তার সাথে যেতে বলে। আমাদের দ্বিতল থেকে তৃতীয় তলায় নিয়ে গেল। সেটা ছিল সেক্রেটারি গ্রুপের ব্লক। সে আমাদের একেকজনের হাতে এক একটা অস্ত্র ধরিয়ে দেয়। আমার হাতে পড়লো চাপাতি। ওই কয়েক সেকেন্ড ছিল জীবনে প্রথমবার এবং শেষবারের মতো অতবড় একটা দা হাতে নেওয়া। যখন কিছুটা বুঝতে পারলাম এখানে কিছু একটা হবে, কিছুর একটার প্রস্তুতি চলছে, আমরা তিন রুমমেট দৌড় দিলাম। সিঁড়ি বেয়ে নামতে নামতে এক দৌড়ে হলের বাইরে। সেখানে আগে থেকেই কয়েকজন ছিল। একজন বলছিল "মহিউদ্দিনরে কে বলছে আমারে পোস্ট দিতে?" আমার ওই দুই রুমমেট এখনো আমার ফ্রেন্ডলিস্টে আছে। বুদ্ধি করে যদি দৌড় না দিতাম, কারো চাপাতি আমাকে যখম করতো, অথবা আমার চাপাতি কাউকে। আমরা বাইরে বের হয়ে আসার কয়েক মিনিটের মধ্যে শুরু হলো ধুম ধাম, পটাশ, ও মাগো ও বাবাগো। বাইরে আস্তে আস্তে ভিড় বাড়তে থাকে। পরের দিনের খবর—"মুহসিন হলে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মারামারি, আহত.... "।"

ঘটনার ধারাবাহিকতায় মাহমুদ লিখেন, "এরপর কয়দিন থমথমে অবস্থা। কারো চেহারার দিকে তাকাতেই ভয় পাই। আমাদের ইয়ার-এ রহমত উল্লাহ নামে একটা ছেলে ছিল। গ্রাম থেকে আসা সহজ-সরল। যতবার হলে মারামারি হয়েছে, ততবারই মার খেয়েছে।"

পরের বছর ২০১১ সালের ঘটনা বর্ণনা করে তিনি লিখেন, "হলে ৩৮ জন শিবিরের তালিকার হদিস পাওয়া গেল। শিবিরের সভাপতিকে চারতলা থেকে ফেলে দেয়া হয়। বেঁচে সে পালিয়ে গেছে, এতটুকুই জানি। সেক্রেটারি আমার ডিপার্টমেন্টের এক ব্যাচ সিনিয়র। হল ডাইনিংয়ের সামনে আমার সামনেই তাকে রড দিয়ে যেভাবে পেটালো, কোনো কুকুর-বিড়ালকেও কেউ একটু মায়া করে। এটা লিখতে গিয়ে আমার চোখ ভিজে যাচ্ছে। তালিকায় আমার নাম নেই, কিংবা থাকার কথাও না। আমি যথারীতি হলে আছি। তার তিন-চার দিন পর হলে সামনে নাস্তা করছি। এমন সময় আমার এক বন্ধু আমাকে দেখে বলে, "কিরে তুই এখনো হলে? তোকে বের করে দেয়নি?" সে জানতো আমি মাদ্রাসায় পড়েছি, কারণ ওর বাড়ি আমার রামগঞ্জ উপজেলায়। আমি বললাম, "এই কী বলিস এসব, মজা করিস কেন?" পাশে বসা দুই ছাত্রলীগ নেতা, যারা আগের বছর ছাত্রদল নেতা টুকুকে মারার নেতৃত্ব দিয়েছে। আমি লক্ষ্য করলাম তারা কানাঘুষা করছে। তাদের একজন আমাকে চেনা মুখে চিনতো, কারণ আমার আরেক বন্ধুর রুমমেট। সে হয়তো বললো, "আমি চিনি, চাপ নিস না, নিরীহ পোলা। তালিকায় নাম নাই।" আমি মনে মনে দোয়া পড়তে পড়তে হাঁটতে হাঁটতে হলের মাঠের দিকে চলে এলাম। এই অংশটা লিখলাম এটা বোঝানোর জন্য যে মাদ্রাসায় পড়েছি এটা জানানোটা কেমন বিপদ ডেকে আনতো।"
মাহমুদ লিখেন," পরের বছর আরো ৪০-৪২ জন যারা বেশির ভাগ ছিলো দ্বিতীয় বর্ষের এদের শিবিরে তালিকা করে এদের পিটিয়ে বের করে দেয়া হয়। সেখানেও আমার নাম ছিলনা বা কোনো ভাবে আসারো কথা না।" কেউ দাড়ি-টুপি রাখলে তার প্রতি ছাত্রলীগের নেতিবাচক মনোভাব নিয়ে লিখেন, আমাদের ফাইনান্সে পড়া এক ব্যাচমেট তাবলীগ করতো। দাড়ি-টুপি রাখা শুরু করেছে। প্রতি গেস্টরুমেই প্রশ্ন হতো, "এই, তুই শিবির করিস?" সে কাঁদো কাঁদো হয়ে বলতো, "না ভাই।" কয়েকদিন পর সে দাড়ি-টুপি ছেড়ে আবার থ্রি কোয়ার্টার গেঞ্জি ধরেছে।

ছাত্রলীগের ইমেজ পুনরুদ্ধারের জন্য ভালো ভালো বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থীদের ধরে নিয়ে কমিটির পেছনের দিকের পদগুলোতে পদায়ন করতো বলে মাহমুদ উল্লেখ করেন। তিনি লিখেন, "আমার আইন বিভাগের আরেক বন্ধু, যার রেজাল্ট খুব ভালো, মাদ্রাসায় পড়েছে। আমাদের সময়ের সেরাদের একজন। ওর বড় ভাই হলে থাকতো, সেই সুবাদে সে বড় ভাইয়ের সিটে উঠেছে, রাজনীতি করতে হয়নি। ছাত্রজীবনের শেষের দিকে এসে দেখা গেলো ছাত্রলীগের নাম খুব খারাপ হচ্ছে। একদিন হলে ফিরে দেখি হলের নোটিস বোর্ডে ছাত্রলীগের বর্ধিত কমিটিতে মোটামুটি ১৫০ থেকে ২০০ জনের নাম। জীবনে রাজনীতি না করা আমার ভালো রেজাল্ট করা বন্ধুর নাম তালিকায় দেখে আমরা অবাক। তার রুমে গিয়ে বললাম, "মিষ্টি খাওয়া" সে বললো, "এটা আমার নাম না, আমার নামে আরেকজন জুনিয়রের নাম।" যার রেফারেন্স দিলো, সে দাড়ি-টুপি পরা হুজুর। দুইজনের কাউকেই ছাত্রলীগে মানায় না। কিন্তু এই দুইজনের একজনের নামতো নিশ্চিত করে ছিল সেই ১৫০-২০০ জনের তালিকায়। আমি আজও জানি না নিশ্চিত করে কে ছিল সেটা। তবে সেদিন হয়েছে, ছাত্রলীগের কালো নাম চকচকে করতে মেধাবী আর ভালো ইমেজের ছেলেদের নাম গুরুত্বহীন এই পোস্টগুলোতে দেয়া হতো।"

মাহমুদ লিখেন, সময়ের চক্রে আমার অনেক বন্ধুর নামই বিভিন্ন বিভাগের কমিটিতে দেখা যেতে শুরু করলো। আইন বিভাগের শোভন, রাব্বানী, জয়, সঞ্জিত, সবশেষে সাদ্দাম—এদের এলিট সাবজেক্ট থেকে তুলে আনা হয়েছিল ছাত্রলীগের কালি মোছার জন্য এবং আইওয়াশের কাজে।

মাহমুদ লিখেন, " এই ছিল আমার গল্প। আমার গণরুমের ৪১ জনের অনেকেই আছে আমার ফ্রেন্ডলিস্টে, আমার অন্যান্য বন্ধুরাও আছে। সবাইকে সাক্ষী রেখে আমি এই গল্প পেশ করলাম। এখন আপনি যদি বলেন আমি পরিচয় গোপন করে ছাত্রলীগে ঢুকেছি, আমি আপনার গলা চেপে ধরবো। আমি নিজ শিক্ষা বোর্ডের শিক্ষা বৃত্তি নিয়ে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম দিক থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হয়েছি, হাতে চাপাতি ধরার জন্য নয়। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয় বছর শিবির ট্যাগ খাওয়ার ট্রমা নিয়ে বেঁচেছি। তখন আপনি কোথায় ছিলেন?"

তিনি লিখেন, আপনি শিবিরকে গালি দেন, হাজারটা—আমার কিছু যায় আসে না। কিন্তু যদি বলেন আমি পরিচয় গোপন করেছিলাম, আপনার জানার কথা ছিল কেনো করতে হয়েছে সেদিন? যদি না জানেন, তবে আজকেও আপনার কথা বলার কোনো অধিকার নেই।

নিজের মাদ্রাসা শিক্ষার্থী পরিচয় নিয়ে গর্ববোধ করে মাহমুদ লিখেন, " পরিশেষে বলি, আমি তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসায় পড়েছি, আমি গর্বিত। আমি বুক ফুলিয়ে পরিচয় দেই। এ প্রতিষ্ঠান আমাকে যে শিক্ষা দিয়েছে, তার আলোয় আমি পৃথিবীর অনেক বিখ্যাত প্রাঙ্গনে পা রেখেছি। আলহামদুলিল্লাহ। শুধু মাঝখানে এই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ এবং আপনার মতো ফ্যাসিবাদ যারা আমাকে ছাত্রলীগ বানিয়েছে, তারা চাপিয়ে দিয়েছে এতসব যন্ত্রণা এবং অসহায়ত্ব।"


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কর্ণফুলীতে বন্যহাতির আক্রমণে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে স্কুল ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে সংঘর্ষে ছাত্রদল নেতা নিহত
ঝিনাইদহে জমে উঠেছে ঈদের বাজার ক্রেতাদের ঝোঁক দেশি পোশাকে
সুশীল বিপ্লবীরা আ.লীগের পুনর্বাসন করতে চায় : রাশেদ খান
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ হিজবুত তাহরীরের ৭ সদস্য রিমান্ডে
আরও
X

আরও পড়ুন

চ্যাম্পিয়ন বিকেএসপি

চ্যাম্পিয়ন বিকেএসপি

‘বিদেশি’ আনছে ভারতও!

‘বিদেশি’ আনছে ভারতও!

কর্ণফুলীতে বন্যহাতির আক্রমণে শিশুর মৃত্যু

কর্ণফুলীতে বন্যহাতির আক্রমণে শিশুর মৃত্যু

কিশোরগঞ্জে স্কুল ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে সংঘর্ষে ছাত্রদল নেতা নিহত

কিশোরগঞ্জে স্কুল ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে সংঘর্ষে ছাত্রদল নেতা নিহত

ঝিনাইদহে জমে উঠেছে ঈদের বাজার ক্রেতাদের ঝোঁক দেশি পোশাকে

ঝিনাইদহে জমে উঠেছে ঈদের বাজার ক্রেতাদের ঝোঁক দেশি পোশাকে

সুশীল বিপ্লবীরা আ.লীগের পুনর্বাসন করতে চায় : রাশেদ খান

সুশীল বিপ্লবীরা আ.লীগের পুনর্বাসন করতে চায় : রাশেদ খান

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ হিজবুত তাহরীরের ৭ সদস্য রিমান্ডে

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ হিজবুত তাহরীরের ৭ সদস্য রিমান্ডে

সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ৯০% ভোট পেয়ে বিএনপি জয়লাভ করবে : কায়কোবাদ

সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ৯০% ভোট পেয়ে বিএনপি জয়লাভ করবে : কায়কোবাদ

আপন চাচাতো ভাইয়ের বিরুদ্ধে ৪ বছরের বোনকে ধর্ষণের অভিযোগ

আপন চাচাতো ভাইয়ের বিরুদ্ধে ৪ বছরের বোনকে ধর্ষণের অভিযোগ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে : মাহমুদুর রহমান মান্না

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে : মাহমুদুর রহমান মান্না

টিভিতে দেখুন

টিভিতে দেখুন

অমর একুশে হল ছাত্রদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

অমর একুশে হল ছাত্রদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিশ্বকাপে এক পা আর্জেন্টিনার

বিশ্বকাপে এক পা আর্জেন্টিনার

মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়ায় হাফেজ ছেলের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নামাজরত অবস্থায় বাবা নিহত

মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়ায় হাফেজ ছেলের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নামাজরত অবস্থায় বাবা নিহত

‘‘রাম্বল ইন দ্য জাঙ্গল’ কিংবদন্তি জর্জ ফোরম্যান আর নেই

‘‘রাম্বল ইন দ্য জাঙ্গল’ কিংবদন্তি জর্জ ফোরম্যান আর নেই

বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে : নাসিরউদ্দীন পাটোয়ারী

বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে : নাসিরউদ্দীন পাটোয়ারী

৬ এপ্রিল ক্যাম্পে ফিরছেন সাবিনারা

৬ এপ্রিল ক্যাম্পে ফিরছেন সাবিনারা

আর্জেন্টিনা ম্যাচে ‘বেকার’ আলিসনও

আর্জেন্টিনা ম্যাচে ‘বেকার’ আলিসনও

ইউট্যাবের ইফতার মাহফিলে খালেদা জিয়ার সুস্থতার কামনা

ইউট্যাবের ইফতার মাহফিলে খালেদা জিয়ার সুস্থতার কামনা

কুস্তির কমিটি নিয়ে ক্ষোভ অব্যহত

কুস্তির কমিটি নিয়ে ক্ষোভ অব্যহত