ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

ফিলিস্তিনে ইসরাইলের পোড়ামাটি নীতি যুদ্ধের নামে গণহত্যা

Daily Inqilab মুহাম্মদ শাহ আলম

০১ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০১ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

গাজায় প্রতিদিনই বাড়ছে লাশের স্তুপ। দীর্ঘ হচ্ছে আহতদের তালিকা। ইসরাইলের নৃশংস হামলায় কে কখন কোথায় বোমা হামলায় মারা যাবেন, কেউ জানেন না। এত লাশ একসাথে পাওয়া যায় যে, কেউ মারা গেলে, ক্ষতবিক্ষত সেই লাশ কার, তা শনাক্ত করা অসম্ভব হয়ে যায়। তাই ফিলিস্তিনি শিশুরা নিজেদের হাতে, পায়ে আরবিতে নাম লিখে রাখছে, যাতে মারা গেলে প্রিয়জনরা অন্তত লাশটি চিনতে পারে। এতে সহজেই অনুমেয় ফিলিস্তিনি অধিবাসীগণ প্রতিটা মূহুর্ত বেঁচে আছে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে, অসহ্য মানষিক যন্ত্রণা ও ভয়ভীতি নিয়ে।
গত ৭ অক্টোবর হামাস অনেকটা অতর্কিতভাবে কয়েক হাজার রকেট নিক্ষেপ করে ইসরাইলে। এর প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে বিরামহীনভাবে স্থল, পানিপথ ও বিমানপথে হামলা শুরু করেছে। শত শত বোমা ফলে মসজিদ,স্কুল, শরনার্থী শিবির, হাসপাতাল, আবাসিক ভবন ধ্বংস করে দিচ্ছে। ইসরাইল সরকার ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে সর্বত্র নির্বিচারে হত্যযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। হামাসকে ধ্বংসের নামে গাজার নিরীহ অধিবাসীদের হত্যা করেছে। সেখানে খাদ্য, পানি, ওষুধ, বিদ্যুৎসহ সব রকম মৌলিক চাহিদা সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে গাজার সাধারণ মানুষ বর্ণনাতীত দুর্ভোগে নিপতিত হয়ছে। যদিও সম্প্রতি রাফাহ ক্রসিং দিয়ে সীমিত আকারে ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করতে দেয়া হয়েছে, যা চাহিদার তুলনায় নিতান্তই নগণ্য। ইসরাইলের অবরোধে, ফিলিস্তিনিদের সাথে সংশ্লিষ্ট দেশের সীমান্ত বন্ধ রয়েছে। ফলে অবরুদ্ধ গাজা পৃথিবীর একমাত্র উন্মুক্ত কারাগার পরিণত হয়েছে। দখলদার ইসরাইল তার নির্মমতার মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের নিজস্ব ভূমি, আবাসস্থল থেকে উচ্ছেদ করে নিজদের বসতি স্থাপনের মাধ্যমে এমনভাবে অবরোধ করে রেখেছে যে, গাজা একটা কারাগারে পরিণত হয়েছে। আজ থেকে ৭৫ বছর আগে এই কারাগারের নির্মাণ কাজ শুরু করে পরাশক্তি যুক্তরাজ্যের নেতৃত্বে বিশ্ব মোড়লরা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষদিকে ব্রিটিশরা অটোমান সাম্রাজ্যের কাছ থেকে ফিলিস্তিন ভূখণ্ড করায়ত্ত করে নেয় এবং ১৯২০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটিশরাজ ম্যানডেটরি প্যালেস্টাইনের শাসনভার গ্রহণ করে, যা চলে ১৯৪৮ সালের মে মাস পর্যন্ত। এটি ছিল জর্ডান নদীর পশ্চিম দিকের ভূখণ্ডে, যেখানে আজকের ইসরাইল অবস্থিত। ব্রিটিশরা ফিলিস্তিনের শাসনভার গ্রহণ করার পর থেকেই ফিলিস্তিন অধিবাসীর সঙ্গে বিদ্বেষমূলক আচরণ ও দমননীতি শুরু করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৭ সালে ২৯ নভেম্বর সদ্য গঠিত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনী ভূখণ্ডকে দ্বিখণ্ডিত করে ইহুদি ও আরবদের জন্যে দুই ভাগে ভাগ করে ১৮১ নম্বর প্রস্তাব পাশ করে। এর মধ্য দিয়ে জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে দ্বিখণ্ডিত করে ফিলিস্তিনের মূল ভূখণ্ডের মাত্র ৪৫ শতাংশ ফিলিস্তিনীদের এবং বাকি ৫৫ শতাংশ ভূমি ইহুদিবাদীদের হাতে ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ওই প্রস্তাবে ফিলিস্তিনকে দ্বিখণ্ডি করে এর এক অংশে একটি স্বাধীন ইহুদি রাষ্ট্র, অন্য অংশে একটি আরব রাষ্ট্র এবং পবিত্র নগরী জেরুজালেমকে একটি আন্তর্জাতিক অঞ্চল গঠনের কথা বলা হয়। কিন্তু ইসরাইল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় জোরপূর্বক ফিলিস্তিনের ভূমি দখল অব্যাহত রাখলেও স্বাধীন ফিলিস্তিন এখনো গঠিত হয়নি। একতরফাভাবে ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইসরাইলের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন দাভিদ বেন গুরিয়ন। সেই থেকে ইসরাইলের দখলদারিত্ব শুরু। ১৯৬৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ও পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থনে বৈশ্বিক ন্যায়নীতি উপেক্ষা করে ইসরাইলি দখলদারি আরও পাকাপোক্ত করতে গোলান উপত্যকা, পূর্ব জেরুজালেম ও পশ্চিম তীরে কর্তৃত্ব স্থাপন করে। এ সময় লাখ লাখ ফিলিস্তিনিকে উদ্বাস্তু বানিয়ে এবং নিজ ভূমিতে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখে। ইসরাইল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার পর থেকে দফায় দফায় ফিলিস্তিন ও আরবদেশ সাথে যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে। ১৯৬৭ সালে তৃতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধে গাজা দখল করে ইসরাইল। এই যুদ্ধের ২০ বছর পর ১৯৮৭ সালে ফিলিস্তিনিরা ইন্তিফাদা বা গণজাগরণ শুরু হয় এরং হামাস প্রতিষ্ঠিত হয়। বস্তুত ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্মলগ্ন থেকেই জাতিগত নিধন, গণহারে হত্যা, অবিচার, দমনপীড়ন, উপনিবেশ স্থাপন, দখলদারি এবং জাতিবিদ্বেষের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের উৎখাত, বিতাড়ন, নিপীড়ন, নি®েপষণ, অপমান অব্যাহত রেখেছে। ফলে ফিলিস্তিনের অধিবাসীদের ইসরাইলের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের সৃষ্টি হয়ে প্রজন্মের পর প্রজন্মে চলে আসছে। অবরুদ্ধ ফিলিম্দিনিদের দুরবস্থা উপলব্ধি করতে পেরে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তেনিও গুতেরেস গত ২৪ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে বলেছেন, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ৭ অক্টোবর ইসরাইলে যে হামলা চালিয়েছিল, তা শূন্য থেকে হয়নি। ফিলিস্তিনের মানুষ ৫৬ বছর ধরে শ্বাসরুদ্ধকর দখলদারিত্বের শিকার হয়েছে। তারা তাদের ভূখণ্ড বস্তিতে পরিণত হতে এবং সহিংসতায় জর্জরিত হতে দেখেছে। তাঁদের অর্থনীতি থমকে গেছে। এই মানুষগুলো বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং তাদের ঘরবাড়ি ধ্বংস করা হয়েছে। তাদের দুর্দশায় রাজনৈতিক সমাধানের আশা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। জাতিসংঘের মহাসচিবের এই বাস্তবসম্মত সময়োপযোগী বক্তব্যের পর ইসরাইল তার পদত্যাগ দাবি করেছে। ইসরাইল বিভিন্ন অজুহাতে ফিলিস্তিনিদের উপর বারবার আক্রমণ করলেও এই প্রথম হামাস ইসরাইল নিয়ন্ত্রিত ভূখণ্ডে আক্রমণ করেছ। হামাস ইসরাইলের সামরিক শক্তি এবং নিজেদের শক্তি স¤পর্কে সম্যক অবগত।

ইসরায়েলের রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে শক্তিশালী সামরিক বাহিনী, সমরাস্ত্রের বিশাল মজুত, অত্যাধুনিক নজরদারি সরঞ্জাম ও অস্ত্রশস্ত্র। তার সামরিক বাহিনীতে রয়েছে ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫০০ নিয়মিত সেনা। রিজার্ভ বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ৪ লাখ ৬৫ হাজার। সেনাবাহিনীর হাতে রয়েছে ২ হাজার ২০০টির বেশি ট্যাংক। ৫৩০টির মতো বিভিন্ন প্রযুক্তির কামান। বিমানবাহিনীতে আছে ৩৩৯টি যুদ্ধবিমান। এসব যুদ্ধবিমানের ৩০৯টি স্থল হামলায় ব্যবহার করা যায়। যুদ্ধবিমানগুলোর মধ্যে রয়েছে ১৯৬টি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান, ৮৩টি এফ-১৫ যুদ্ধবিমান, ৩০টি সর্বাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান। এ ছাড়া ১৪২টি হেলিকপ্টারের মধ্যে রয়েছে ৪৩টি অ্যাপাচি হেলিকপ্টার। নৌবাহিনীর রয়েছে পাঁচটি সাবমেরিন। এ ছাড়া আরও ৪৯টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা। হামাসের হামলার পরপরই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভূমধ্যসাগরে ইসরাইল উপকূলের কাছাকাছি একটি যুদ্ধবিমানবাহী রণতরি পাঠায়। আরও একটি বিমানবাহী রণতরি পাঠাচ্ছে। শিঘ্রই সেটি ওই অঞ্চলে পৌঁছাবে। প্রতিটি রণতরটিতে ৭০টির বেশি করে যুদ্ধবিমান রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ সমরাস্ত্র ও গোলাবারুদ। এছাড়া, যদি প্রয়োজন পড়ে, এই বিবেচনায় অঞ্চলটিতে পাঠানোর জন্য কয়েক হাজার মার্কিন সেনা প্রস্তুত রাখতে নির্দেশও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা সহযোগী। প্রতিবছর অস্ত্র ও গোলাবারুদ মিলিয়ে ইসরায়েলকে ৩৮০ কোটি মার্কিন ডলারের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা দিয়ে আসছে ওয়াশিংটন। পৃথিবীর অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত এই শক্তিশালী বাহিনীর বিরুদ্ধে হামাস কেন যুদ্ধে জড়িয়েছে এর উত্তর জাতিসংঘের মহাসচিবের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠেছে।

গত ২৭ অক্টোবর দৈনিক ইনকিলাব প্রকাশিত খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, গাজা এবং পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরাইলের ধ্বংসাত্মক আগ্রাসনে গাজা ও পশ্চিম তীরে কমপক্ষে ৬,৯৫৫ নিহিত হয়েছে, আহত হয়েছে ১৯ হাজার জনেরও বেশি। হতাহতদের মধ্যে ১৪৯টি ফিলিস্তিনি পরিবার দশ বা তার বেশি সদস্যকে হারিয়েছে, আর ১২৩টি পরিবার ৬ থেকে ৯ সদস্যকে হারিয়েছে এবং ৪১৬টি পরিবার ২ থেকে ৫ সদস্যকে হারিয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের ওপর ২৬০টিরও বেশি আক্রমণ নথিভুক্ত করা হয়েছে, যার ফলে ৭৩ জন স্বাস্থ্যসেবা কর্মী তাদের জীবন হারিয়েছে, ১০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে এবং ৫০টি অ্যাম্বুলেন্স স¤পূর্ণরূপে পরিষেবার বাইরে রেন্ডার করা হয়েছে। ধ্বংস করা হয়েছে অসংখ্য স্থাপনা। এই হামলায় গাজায় বাস্তুচ্যুত হয়েছে প্রায় ১৪ লাখ মানুষ। বিপরীতে হামাসের হামলায় এ পর্যন্ত এক হাজার ৪০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে, হামাসের হাতে আটক হয়েছে ২২২ জন ইসরায়েলি।

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের হামলা প্রসঙ্গে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান বলেছেন গাজায় হামলা গণহত্যার শামিল। তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতাকে মানবতার জন্য লজ্জাজনক বলে উল্লেখ করে বলেছেন, ফিলিস্তিন-ইসরাইল ইস্যুতে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই এই সংঘাতের স্থায়ী সমাধান সম্ভব। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে লড়াই করে আসা গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীনগোষ্ঠী হামাসকে পশ্চিমারা সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করার তীব্র সমালোচনা করে রজব তাইয়েব এরদোগান বলেন, হামাস সন্ত্রাসী সংগঠন নয়, বরং তারা স্বাধীনতাকামী যোদ্ধা; যারা নিজেদের ভূমি রক্ষার জন্য লড়াই করছেন। অনুরূপ বক্তব্য প্রদান করে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভা বলেছেন, গাজায় যা ঘটছে তা যুদ্ধ নয়, বরং গণহত্যা, যা হাজার হাজার শিশুর প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। অবিলম্বে এই সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, এই যুদ্ধ ইতোমধ্যেই প্রায় আড়াই হাজার শিশুকে হত্যা করা হয়েছে; যাদের এই যুদ্ধের সঙ্গে কোনও স¤পর্ক নেই, তারা এই যুদ্ধের শিকার হয়েছে। যুদ্ধের ফলে নি®পাপ শিশুরা মারা যাবে, এটা জানার পরও একজন মানুষ কীভাবে যুদ্ধ করতে পারেন, তা আমি সত্যিই জানি না। আমরাও মনে করি, একটি অঞ্চলকে অবরুদ্ধ রেখে যুদ্ধের নামে নিরপরাধ নিরীহ মানুষকে হত্যা কাম্য হতে পারে না। কাজেই, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই যুদ্ধ বন্ধ করতে এবং গাজাবাসীর ন্যায়সংগত অধিকার আদায়ে তাদের হারানো ভূখণ্ড পুনরুদ্ধারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসতে হবে। অন্যথায়, এভাবে অমানবিক যুদ্ধ চলতে থাকলে, একসময় তা গোটা মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

লেখক : আইনজীবী।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

পিসিবির অভিনব উদ্যোগ- ‘কানেকশন ক্যাম্প’

পিসিবির অভিনব উদ্যোগ- ‘কানেকশন ক্যাম্প’

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ