দুর্নীতি কোথায় নেই?

Daily Inqilab মুহাম্মদ মনজুর হোসেন খান

১৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২৪ এএম | আপডেট: ১৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২৪ এএম

প্রশাসন থেকে শুরু করে আমাদের দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য সর্বত্রই চলছে দুর্নীতি। দুর্নীতির করাল গ্রাসে সম্ভাবনাময় বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ক্রমশ হয়ে উঠছে অনিশ্চিত ও অনুজ্জ্বল। গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মুখে প্রায়ই দুর্নীতির অভিযোগ ও উদাহরণ শোনা যায়। দুর্নীতির অনেক রিপোর্ট বাংলাদেশের মিডিয়া, সংবাদপত্রে প্রকাশিত হচ্ছে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশে সব সেক্টরে দুর্নীতি চলছে, যা দেশের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করার পাশাাপাশি জাতীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিবন্ধক হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। আমাদের সমাজে দুর্নীতি এতই ব্যাপকতা লাভ করেছে যে, অনিয়মই যেন নিয়ম, দুর্নীতি যেন নীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুর্নীতি যেন অনেকের জীবন প্রণালীর অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

দুর্নীতি একটি ব্যাপক ও জটিল ধারণা। দুর্নীতির গতি-প্রকৃতি বহুমুখী এবং বিচিত্র বলে এর সংজ্ঞা নিরূপণ জটিল কাজ। দুর্নীতি সমাজে প্রচলিত নীতি, আদর্শ ও মূল্যবোধের পরিপন্থি তথা অপরাধমূলক আচরণ। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, সাধারণত ঘুষ, বলপ্রয়োগ বা ভীতি প্রদর্শন, প্রভাব এবং ব্যক্তিবিশেষকে বিশেষ সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে গণপ্রশাসনের ক্ষমতা অপব্যবহারের দ্বারা ব্যক্তিগত সুবিধা নেয়াকে দুর্নীতি বলা হয়। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নীতির ধারণাসূচক অনুযায়ী, দুর্নীতি হচ্ছে, ব্যক্তিগত লাভের জন্য সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার, এতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঘুষ গ্রহণ ও প্রদান, সরকারি ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে মুনাফা লাভ, সরকারি সম্পত্তির আত্মসাৎ ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। এক্ষেত্রে প্রশাসনিক দুর্নীতির সঙ্গে রাজনৈতিক দুর্নীতির কোন পার্থক্য করা হয় না।

বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি আমাদের সমাজে বিদ্যমান। দুর্নীতির প্রধান কয়েকটি ধরন হল: ঘুষ, অবৈধ উপায়ে সুবিধা লাভ, চাঁদাবাজি, সরকারি কোষাগার থেকে চুরি-ডাকাতি, অবৈধ পৃষ্ঠপোষকতা, স্বজনপ্রীতি, অবৈধভাবে চাকরি প্রদান, অর্থ আত্মসাৎ, কাউকে সুবিধা দেয়ার বিনিময়ে অর্থ বা অন্যান্য সুবিধা গ্রহণ, অবৈধভাবে কোন কিছু ভোগ দখল। বর্তমান বাংলাদেশের সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ জীবনযাত্রার প্রায় সবক্ষেত্রে এক মহাবিপর্যয়কর পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটেছে। তবে একদিনে দুর্নীতি এ অবস্থানে আসেনি। ক্রমান্বয়ে এর শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে বিশাল মহীরুহ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে, যার শিকড় বহু গভীরে বিস্তৃত হয়ে দৃঢ়তা লাভ করেছে।

আর্থিক অনটন দুর্নীতির অন্যতম কারণ। দারিদ্র্য কবলিত বাংলাদেশের বিভিন্ন কর্মক্ষেত্র স্বল্প আয়ের কিছু ব্যক্তি আর্থিক অনটনে দুর্নীতির আশ্রয় নেয়। দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত স্বল্প আয়ের যেসব ব্যক্তি অন্য কাউকে কোন কাজে অবৈধভাবে সহায়তা করে বা নীতি ও আইনের পরিপন্থি এমন কাজের বিনিময়ে বকশিশ, চা-পান বা মিষ্টি খাওয়ানোর নামে অর্থ গ্রহণ করে সেটাকে প্রকারন্তরে ঘুষ গ্রহণই বলা চলে। বিষয়টি অন্যভাবেও দেখা যায়। আর্থিক অনটনের শিকার এমন ব্যক্তির হাতে যে ক্ষমতা রয়েছে সেটাকে এক শ্রেণীর মানুষ সহজেই ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে অপব্যবহার করে থাকে।

উচ্চাভিলাষী হওয়া অবশ্য খারাপ কোনো কাজ নয়। তবে, সমাজে এমন লোকের অভাব নেই যারা উচ্চাভিলাষ চরিতার্থ করার মানসে অবৈধ উপায় বা পন্থার আশ্রয় নেয়। এ শ্রেণির মানুষ বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে রাতারাতি সমাজে আর্থ-সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠা পেতে চায়। এরা আর্থিক অনটনের কারণে নয় বরং স্বল্প সময়ের মধ্যে ধনী থেকে আরো ধনী হবার সহজ পন্থা খোঁজে। সেটা বৈধ কি অবৈধ, নীতিসম্মত কি নীতি সম্মত নয় সেটা নিয়ে এরা খুব বেশি চিন্তা-ভাবনা করে না। এই অতিশয় উচ্চাভিলাষ তথা অতিশয় সাধ মেটানোর সাধ নেই অধিকাংশরই। এমন অবস্থায় কিছু লোক নানা ধরনের দুর্নীতির আশ্রয় নেয়। এরা দেশের অর্থ-সম্পদ ও সুযোগ সুবিধা অবৈধভাবে আত্মসাৎ করাসহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ পন্থায় ভাগ্য গড়ার কাজে নিয়োজিত।

দেশে বেকারত্বের হার ক্রমেই আশংকাজনকভাবে বেড়ে চলেছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে গত কয়েকবছর যাবৎ চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগ শোনা যাচ্ছে। যেসব চাকরি পেলে চাকরিজীবী নিজেও ভবিষ্যতে ঘুষ গ্রহণের সুযোগ পাবেন অর্থাৎ যেখানে জনগণের সঙ্গে মোটা অংকের আর্থিক লেনদেনের প্রশ্ন জড়িত, সেসব চাকরির ক্ষেত্রে মোটা অংকের ঘুষ নেয়ার অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। এর অর্থ এই যে, বেকারত্বের সুযোগ নিয়ে কেউবা ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জন করত, আবার কেউবা বেকারত্ব ঘুচাতে বাধ্য হছেন ঘুষ প্রদান করছে। কর্মসংস্থানের অভাব দূর করতে দেশে বিভিন্ন কলকারখানা তৈরি করে বেকারদের কারিগরি শিক্ষা প্রদান করতে হবে।

দুর্নীতির অন্যতম কারণ হল আর্থ-সামাজিক মর্যাদা অর্জনের প্রতিযোগিতা। সীমিত আয়ের চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী বা অন্য কোনো পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের অনেকেই এ ধরনের প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ। খাদ্য গ্রহণ থেকে শুরু করে পোশাক পরিচ্ছদ, বাসা-বাড়ি, ইত্যাদির মান এবং পারিবারিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানাদিতে যেমন, জন্মদিন, খাতনা, বিবাহ ইত্যাদির ক্ষেত্রে কে কতটা ব্যয় করে, কে কীভাবে কতটা আড়ম্বরপূর্ণ ও বিলাস জীবন কাটাতে পারে সমাজে তার সরব ও নীরব প্রতিযোগিতা অহরহই লক্ষ করা যায়। একইভাবে পরিবর্তিত ফ্যাশনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার প্রতিযোগিতাও লক্ষ্য করা যায়। সীমিত ও সৎ আয় দ্বারা এভাবে সামাজিক মর্যাদা আনয়নের প্রতিযোগিতায় নামা প্রায় অসম্ভব। এমতাবস্থায় কখনও সামাজিক চাহিদা মেটাতে কেউ কেউ দুর্নীতির পথে অগ্রসর হয়। একারণেই অনেক সীমিত আয়ের লোকের আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সম্পর্ক দেখা যায় না।

ভেজাল দ্রব্য বর্তমানে বাজারে সয়লাব হয়ে আছে, যা ক্রয় করে ভোক্তারা প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে এবং ভোক্তারা অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বস্তুতঃ এসব কাজে যারা জড়িত তারা আত্মঘাতী প্রয়াসেই লিপ্ত। কেননা, খাদ্যে ভেজালদাতা ঔষধে ভেজাল দাতার কুকীর্তির শিকার হচ্ছে। এভাবে ভেজালদাতারাও পরষ্পরকে ঠকাচ্ছে। সাধারণ মানুষ আজ সামগ্রিকভাবে ভেজালের শিকার। মানুষের মধ্যে মূল্যবোধ জাগ্রত করে ভেজাল দ্রব্য বর্জন করতে প্রকৃত শিক্ষা সাহায্য করে থাকে।

সমাজে দুর্নীতিমূলক কাজের সাথে যারা জড়িত তারা নানাভাবে সংগঠিত। এদের সনাক্ত করা কঠিন এবং এদের বিরুদ্ধে তেমন সুস্পষ্ট অভিযোগও কেউ করে না। জেনে শুনে কেউ সবাই যেন বিষয়টাকে হজম করে চলেছেন। কদাচিৎ কখনও যদি পত্রপত্রিকায় দু’একটি অভিযোগ দেখা যায় তথাপি তার তদন্ত কি হল, বিচারে কি শাস্তি হল সেটা আমরা আর জানতে পাই না, অনেক ক্ষেত্রে এক তদন্ত কমিটি গঠনের কথা জানা গেলেও তার রিপোর্ট প্রকাশিত হতে যেমন বিলম্ব হয়, তেমনি সে রিপোর্টের বিষয় জানা সম্ভব হয় না। বস্তুতঃ দুর্নীতিবাজদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির অভাব হেতু দুর্নীতি আরো সংক্রামক ব্যাধির মত বেড়েই চলেছে।

মূল্যবোধের অবক্ষয় দুর্নীতির অন্যতম কারণ। সামাজিক ন্যায়-নীতি, আদর্শ ও মূল্যবোধ হল সমাজের চালিকা শক্তি। সমাজবদ্ধ মানুষ এসব মূল্যবোধের উপর আস্থাশীল হয়ে পারস্পরিক সর্ম্পকের ভিত্তিতে গড়ে তোলে সমাজ। ব্যক্তি যদি তার সংকীর্ণ স্বার্থ ও লোভ লালসার ঊর্ধ্বে উঠে সামাজিক মূল্যবোধের শিক্ষা গ্রহণ না করে তাহলেই সে দুর্নীতি পরায়ণ হয়ে পড়ে। তাই সবার মধ্যে মূল্যবোধ জাগ্রত করতে হবে।

বাংলাদেশে দুর্নীতি দমন একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এ ধরনের সমস্যা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমাধান করা কঠিন। এদেশে দুর্নীতি দমনের লক্ষে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বহুল আলোচিত ও প্রতিক্ষিত স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু তা কার্যকরভাবে দুর্নীতি দমন করতে পারেনি বা পারছে না। দুর্নীতি দমনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে রাজনৈতিক সদিচ্ছা। দুর্নীতি দমনের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা চাই। এজন্যে কমিশনকে সরকারি নিয়ন্ত্রণমুক্ত করতে হবে।

আমাদের দেশে একশ্রেণির রাজনৈতিক নেতা সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করে। দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতিকরা যেন রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করতে না পারে তা নিশ্চিত করা দরকার। জনস্বার্থেই দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতিবিদদের শাস্তি হওয়া উচিত এবং তাদের রাজনীতি থেকে নির্বাসন দেয়া উচিত। তারা যদি কোনক্রমে আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে ছাড়া পেয়ে যান, তাহলে তারা আবারও জনগণের দুর্ভোগের কারণ হবেন এবং সেটা আরও ভয়ংকর হবে।

দুর্নীতি জাতীয় উন্নয়নের প্রধান অন্তরায়। তাই দুর্নীতি থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা, সর্বত্র সততার আবহ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির পরিবেশ। দুর্নীতি রোধে নাগারিক সমাজ, বিশেষ করে তরুণদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। সমাজ ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সকল অনিয়মের বিরুদ্ধে তরুণরা সবসময় সোচ্চার। দুর্নীতির বিরুদ্ধে তীব্র সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে নিঃস্বার্থ ও দুঃসাহসী তারুণ্যের বলিষ্ঠ ভূমিকার কোন বিকল্প নেই

লেখক: গবেষক, কলামিস্ট


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বাংলাদেশে সহিংসতা প্রসঙ্গে মমতা, ‘আমাকে শেখাবেন না, বরং আপনারা শিখুন’

বাংলাদেশে সহিংসতা প্রসঙ্গে মমতা, ‘আমাকে শেখাবেন না, বরং আপনারা শিখুন’

চোটজর্জর বার্সাকে নিয়ে চিন্তিত ফ্লিক

চোটজর্জর বার্সাকে নিয়ে চিন্তিত ফ্লিক

বছরের প্রথমার্ধে বিদেশি বিনিয়োগে দারুণ প্রবৃদ্ধি চীনে

বছরের প্রথমার্ধে বিদেশি বিনিয়োগে দারুণ প্রবৃদ্ধি চীনে

জাপানে রেকর্ড বৃষ্টিপাত, সরিয়ে নেওয়া হলো হাজারো মানুষকে

জাপানে রেকর্ড বৃষ্টিপাত, সরিয়ে নেওয়া হলো হাজারো মানুষকে

জন্মভূমির বিপক্ষে মুরের ফিফটি, মাডান্ডের অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড

জন্মভূমির বিপক্ষে মুরের ফিফটি, মাডান্ডের অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৮২ রানে থামিয়েও দিনশেষে অস্বস্তিতে ইংল্যান্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৮২ রানে থামিয়েও দিনশেষে অস্বস্তিতে ইংল্যান্ড

পদ্মায় নিখোঁজ নৌপুলিশের সন্ধান মেলেনি ৭ দিনেও

পদ্মায় নিখোঁজ নৌপুলিশের সন্ধান মেলেনি ৭ দিনেও

বেতাগী দরবারে ওরশ আজ

বেতাগী দরবারে ওরশ আজ

সন্ধ্যা হলেই দ্বিগুণ ভাড়া ভোগান্তিতে যাত্রীরা

সন্ধ্যা হলেই দ্বিগুণ ভাড়া ভোগান্তিতে যাত্রীরা

কারফিউ শিথিল করায় টাঙ্গাইলে জনজীবনে কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে

কারফিউ শিথিল করায় টাঙ্গাইলে জনজীবনে কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে

নদী ভাঙনে ৪৫৮ পরিবারের আহাজারি

নদী ভাঙনে ৪৫৮ পরিবারের আহাজারি

বিটিভি ভবনে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে টুকুসহ বিএনপি জামায়াতের ৬ নেতা কারাগারে প্রেরণ

বিটিভি ভবনে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে টুকুসহ বিএনপি জামায়াতের ৬ নেতা কারাগারে প্রেরণ

শনিবার সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী

শনিবার সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী

মেট্রোরেল স্টেশনে হামলার ঘটনায় আসামিদের ৫ দিনের রিমান্ড

মেট্রোরেল স্টেশনে হামলার ঘটনায় আসামিদের ৫ দিনের রিমান্ড

গণবিরোধী কারফিউ দিয়ে মানুষের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দিতে চাইছে : ডা. মনীষা

গণবিরোধী কারফিউ দিয়ে মানুষের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দিতে চাইছে : ডা. মনীষা

নিহত রুদ্রের নামে শাবির প্রধান ফটকের নামকরণ

নিহত রুদ্রের নামে শাবির প্রধান ফটকের নামকরণ

তিনটি গুলি খেয়ে বিনা চিকিৎসায় আমার ছেলেটা মরে গেছে’

তিনটি গুলি খেয়ে বিনা চিকিৎসায় আমার ছেলেটা মরে গেছে’

মালয়েশিয়া ও প্রবাসী আর্ট মেলায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া ও প্রবাসী আর্ট মেলায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকুন- ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর এমপি

সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকুন- ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর এমপি

কুড়িগ্রামে তিন লাশ দাফন, পরিবারের আহাজারি

কুড়িগ্রামে তিন লাশ দাফন, পরিবারের আহাজারি