ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১

আন্দোলন ও নির্বাচন উভয়ের ভবিষ্যত অনিশ্চিত সকলেই ইলেভেনথ আওয়ারের প্রতীক্ষায়

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে যে ভয়াবহ সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তার চূড়ান্ত পরিণতি কী, সেটি আমরা জানি না। আমরা জানি না যে, সরকারের পতন এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চলমান আন্দোলন চূড়ান্ত পর্বে সফল হবে কিনা। আমরা এটাও জানি না যে, একেবারে শেষ মুহূর্তে অদৃশ্য কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কিনা। আমরা এটাও জানি না, শেষ মুহূর্তে নির্বাচন বানচাল হবে কিনা। এ সম্পর্কে অভিজ্ঞ এবং প্রবীণ রাজনৈতিক সমীক্ষকগণ দুই ধরনের ভার্সন দিচ্ছেন। এক ধরনের ভার্সন হলো এই যে, বিরোধী দলের চলমান আন্দোলনের প্রতি ৯০ শতাংশেরও বেশি জনগণের সমর্থন রয়েছে। সেটি বিগত প্রায় এক মাস ধরে চলমান হরতাল এবং অবরোধের কর্মসূচির মাধ্যমে স্পষ্ট প্রতিভাত হয়েছে। একই মহল সাথে সাথে একথাও বলছেন যে, জনসমর্থন থাকলেও এ ধরনের আন্দোলন তো দিনের পর দিন বা মাসের পর মাস চলতে পারে না। কিছুদিন চলার পর একটা সময় এই ধরনের লাগাতার আন্দোলন অনেকটা শিথিল হয়ে যায়। শেষ পরিণতিতে সেই আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যায়। ২০১৪ সালের আন্দোলনের ব্যর্থতা এর জ¦লন্ত নজির।

অবশ্য অনেকে বলেন যে, এটি ২০২৩ সাল, ২০১৪ সাল নয়। মাঝখানে অনেক বছর গড়িয়ে গেছে। ২০১৪ সালে এই ধরনের কঠোর গণআন্দোলনে বিএনপির কোনো অভিজ্ঞতাও ছিল না এবং তারা এ ধরনের কঠোর আন্দোলনে অভ্যস্তও ছিল না। এছাড়া তখন ঢাকার বাইরে প্রায় সবগুলো জেলাতে আন্দোলন সফল হয়েছিল। কিন্তু ঢাকাতে তাদের সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে হোক বা অন্য কোনো কারণে হোক, আন্দোলন জমে উঠতে পারেনি।

ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া, ভারত মহাসাগর, ইন্দো-প্যাসিফিক বিশেষ করে বঙ্গপোসাগর নিয়ে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। অতীতের দলিলপত্র ঘাঁটলে দেখা যায় যে, ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে আমেরিকা এবং ভারতের যৌথ সমর্থনে এবং তদানিন্তন বাংলাদেশের সেনা প্রধান জেনারেল মঈন ইউ আহমেদের সমর্থন সূচক ইশারা দেওয়ার (Approving nod) ফলে আওয়ামী লীগ সহজেই নির্বাচনে জিতে আসে। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচন চরম বিতর্কিত হলেও এবং আমেরিকার আগের মতো সমর্থন না থাকলেও ভারতের পূর্ণ ও সক্রিয় সমর্থনে ঐ নির্বাচন টিকে যায় এবং আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় রয়ে যায়।

এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। এবার আওয়ামী লীগের পায়ের তলা থেকে জনসমর্থন সূচক মাটি সম্পূর্ণ সরে গেছে। দ্বিতীয়ত, বিশে^র একমাত্র পরাশক্তি আমেরিকা গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং সুশাসনকে তাদের বৈশি^ক রাজনীতির প্রধান স্তম্ভ হিসেবে গ্রহণ করায় আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আমেরিকার অতীতের সমর্থন আর নাই। আগেই বলেছি, সরকারের ওপর থেকে ৯০ শতাংশেরও বেশি জনগণ তাদের সমর্থন প্রত্যাহার করেছে। দেশের অভ্যন্তরে অন্তত তিনটি রাজনৈতিক শক্তি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে হলেও সরকার পতন এবং নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিকে সমর্থন করে যাচ্ছে। এই তিনটি শক্তি হলো জামায়াতে ইসলামী, মওলানা মামুনুল হক পন্থী খেলাফত মজলিশ এবং সিপিবি বা বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বাধীন বাম দলীয় জোট।

অন্যদিকে সরকারের পেছনেও রয়েছে কয়েকটি সলিড শক্তি। পুলিশ, বিজিবি এবং র‌্যাব। ২০১৪ সালের তুলনায় এখন এসব বাহিনীর সদস্য সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়েছে। এই তিনটি বাহিনী অন্ধভাবে সরকারের আদেশ তামিল করছে। সাম্প্রতিককালের আন্দোলনে এটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, সরকারের সমর্থন ও শক্তির উৎস জনগণ নয়। সরকারের সমর্থন ও শক্তি হলো আলোচ্য তিনটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। প্রায় দুই বছর আগে র‌্যাবের ওপর মার্কিন স্যাংশন আসার পর র‌্যাব প্রায় বছর দেড়েক নীরব ছিল। কিন্তু ২৮ অক্টোবরের পর থেকে দেখা যাচ্ছে যে, এলিট ফোর্স র‌্যাব পূর্ণ শক্তিতে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন দমন করতে নেমে পড়েছে। অবশ্য সরকার হুকুম দিলে তাদের করার কিই বা আছে।

॥দুই॥
পুলিশ, র‌্যাব এবং বিজিবির পূর্ণ আনুগত্য থাকায় ২৮ অক্টোবরের ১০ লক্ষ লোকের সুবিশাল জনসভাকেও পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক ভন্ডুল করে দিতে সরকার সক্ষম হয়েছে। ১০ লক্ষ লোকের সমাবেশ পন্ড করায় আওয়ামী ক্যাডার বা মাস্তান বাহিনী কোনো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেনি। যা করবার সেটা করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরদিন থেকে অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর থেকে সরকারের ভয়াল কর্তৃত্ববাদী রূপ সম্পূর্ণভাবে উন্মোচিত হয়েছে। নির্বিচারে এবং বেপরোয়াভাবে প্রথমে বিএনপির কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তার কিছুদিন পর জামায়াতের কর্মীদের ওপরও ক্র্যাকডাউন করা হয়েছে। বিএনপির সর্বশেষ তথ্য মোতাবেক ২৮ অক্টোবরের পর থেকে ২৮ নভেম্বর- এই এক মাসে বিরোধী দলসমূহের অন্তত ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই এক মাসে অন্তত ১২ জন নেতাকর্মী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে। সবশেষে দেখা গিয়েছে একটি নতুন ভয়াল শক্তি। সেটি হলো, মুখোশ বাহিনী।

এ পর্যন্ত বাংলাদেশের অন্তত ৯টি জেলায় মুখোশ বাহিনী হামলা চালিয়েছে। তাদের হামলায় এ পর্যন্ত ৪ জন নিহত হয়েছে এবং ১৫ থেকে ২০ জন আহত হয়েছে। পত্র পত্রিকার রিপোর্ট থেকে দেখা যাচ্ছে যে, বিএনপি বা জামায়াত কর্মীকে গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হওয়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং আওয়ামী হেলমেট বাহিনী যৌথভাবে বিএনপি বা জামায়াত নেতাকর্মীর বাড়িতে গিয়েছে এবং বাসা বাড়িতে হামলা করে বমাল লুটপাট করেছে। অনেক ক্ষেত্রে টার্গেটকে না পেয়ে তার পিতা বা ভাইকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। এসবই পত্রপত্রিকার রিপোর্টে এসেছে।

এ ধরনের অসংখ্য রিপোর্ট আছে। আমরা আজ শুধুমাত্র একটি রিপোর্ট উল্লেখ করবো। ২৬ নভেম্বর রবিবার ডেইলি স্টারের রিপোর্টে প্রকাশ, ফেনীর দাগনভূঁইয়া উপজেলার সভাপতি আকবর হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, আকবর হোসেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এবং ধনাঢ্য ব্যক্তি আব্দুল আউয়াল মিন্টুর আপন ভাই। গত ২৫ নভেম্বর শনিবার অবরোধের সমর্থনে একটি মিছিল করে আকবর হোসেন বাড়ি ফিরছিলেন। তখন পুলিশকে সাথে নিয়ে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কতিপয় সন্ত্রাসী আকবর হোসেনকে দেখিয়ে দেয়। তাদের কথা মতো তাকে গ্রেফতার করা হয়।

॥তিন॥
বিগত ২৮ দিনে এটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, বিএনপি, জামায়াত এবং অন্যান্য বিরোধী দল যে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে সেই আন্দোলনকে নিষ্ঠুরভাবে দমন করার জন্য সমগ্র রাষ্ট্র শক্তিকে ব্যবহার করা হচ্ছে। বিরোধী দলমূহের যতই জনসমর্থন থাকুক না কেন, নিরস্ত্র জনগণ একটি আধুনিক রাষ্ট্র শক্তির বিরুদ্ধে কতক্ষণ টিকতে পারে? তারপরেও সেই জনগণ তো আর রাষ্ট্র শক্তির বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াই করছে না। তারা খালি হাতে আন্দোলন করছে। সেখানে সমগ্র রাষ্ট্রশক্তি তাদের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে। ফলে এই ২০ হাজার নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়েছে এবং হাজার হাজার নেতাকর্মী পালিয়ে গেছে, অর্থাৎ আত্মগোপনে গেছে। এই অবস্থায় অবরোধ এবং হরতালের মতো কঠোর কর্মসূচি কতদূর চালিয়ে নেওয়া সম্ভব সেই বিষয়ে আন্দোলকারীদের দ্বিতীয় চিন্তা করতে হবে।

আমরা আগেই বলেছি যে, এই আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতি কী, সেটি যেমন আমরা জানি না, তেমনি সিভিল সোসাইটিরও সিংহভাগ সদস্য জানেন না। সিভিল সোসাইটি এবং কিছু বিদেশি শক্তি এখনও সংলাপের কথা বলে যাচ্ছেন। কিন্তু সংলাপের সময় কি আর আছে? গত ২৬ নভেম্বর রবিবার আওয়ামী লীগের ২৯৮ জনের নমিনেশন চূড়ান্ত হয়েছে। ৩০ নভেম্বর নমিনেশন পেপার সাবমিট করার শেষ দিন। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, আওয়ামী লীগ সংলাপের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দিয়েছে। তাহলে আর কবে সংলাপ হবে?

একজন নির্বাচন কমিশনার বলেছেন যে, বিএনপি যদি এখনো নির্বাচনে আসতে চায় তাহলে তফসিল পরিবর্তন করা হবে। এই ইসি সদস্য সম্পর্কে আর কি বলবো? গত দুই বছর ধরে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য বিএনপি আন্দোলন করে যাচ্ছে। এই দুই বছরে কত কষ্ট, কত অত্যাচার ও নিপীড়ন তারা সহ্য করেছে। অতীতের কথা বাদই দিলাম। গত ২৯ জুলাই থেকে রুহুল কবির রিজভীর তথ্য মতে ২০ হাজার বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ৪৮ লক্ষ বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা চলছে। কয়েক লক্ষ বিএনপি নেতাকর্মী নিজের ঘরে থাকতে পারছেন না। তারা ক্ষেত খামার এবং জঙ্গলে রাত কাটাচ্ছে। একটি বিভৎস পরিবেশে তারা মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। এদেরকে মানবেতর জীবনে রেখে, কারার অন্ধ প্রকোষ্ঠে রেখে বিএনপি কীভাবে নির্বাচনে যাবে? যেখানে নির্বাচন কমিশন সরকারের এমন প্রকাশ্য দালালি করে সেখানে সুষ্ঠু নির্বাচন একটি দিবা স্বপ্ন।

এই মুহূর্তে আর কী বলব? ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াতের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে আমিও বলছি যে, হয়তো শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়ে যাবে। কারণ, আওয়ামী লীগের বড় বড় দুয়েক জন নেতা বলছেন যে যদি গার্মেন্টের ওপরেও স্যাংশন আসে তাহলেও নির্বাচন হবেই। অবশ্য Eleventh hour বলে একটি কথা আছে। যাই হোক, যাদের কাছে মানুষের চেয়ে নেতা বড়, এমনকি দেশের চেয়েও নেতা বড়, যাদের কাছে ক্ষমতাই সব চাওয়া পাওয়ার শেষ, তাদের কাছ থেকে আর কী প্রত্যাশা করা যেতে পারে? এই তো বছরখানেক আগেও যেখানে এক ডলারের মূল্য ছিল ৮৫ টাকা, আজ সেটি ১৩০ টাকা। অর্থাৎ ৪৫ টাকা বেশি। এই তো সেদিনও যেখানে আলুর দাম ছিল ২০ টাকা কেজি, আজ সেটি ৭০ থেকে ৭৫ টাকার মধ্যে। তারপরেও সরকারের বিকার নেই।

পবিত্র ইসলামে রয়েছে, আল্লাহতায়ালা সেই জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেরা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করে। এত কিছুর মধ্যেও একটি ইতিবাচক আভাস পাওয়া যাচ্ছে। যে বিএনপি গত ৭/৮ বছর ধরে ভারত সম্পর্কে একটি কথাও বলেনি সেই বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহকারী মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী গত ২৫ নভেম্বর বলেছেন যে, ভারত বাংলাদেশের জনগণের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।

ভারত সম্পর্কে বিএনপির এই অবস্থান যদি অব্যাহত থাকে তাহলে আজ হোক, কাল হোক, তাদের তথা গণতন্ত্রের বিজয় সুনিশ্চিত, ইনশাআল্লাহ।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী