ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১

আন্দোলন স্তিমিত হয়নি : এ মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে সারাদেশে উত্তাল জনজোয়ার সৃষ্টি হতে পারে

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

এই লেখাটি শুরু করেছি ২ ডিসেম্বর। লেখাটি প্রকাশিত হবে মঙ্গলবার ৫ ডিসেম্বর। গত রবিবার এবং সোমবার বিএনপি এবং অন্যান্য বিরোধী দল ঘোষিত অবরোধ পালিত হয়েছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, যতই দিন যাচ্ছে ততই অবরোধ এবং হরতাল শিথিল হচ্ছে। ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সাধারণত বিরোধী দলসমূহের প্রতি দুর্বল বলে পাবলিক পার্সেপশন রয়েছে। আরো পাবলিক পার্সেপশন রয়েছে যে, নিউ এজ আওয়ামী লীগের অপশাসন ও ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরোধী। আরো ধারণা রয়েছে যে, এই ইংরেজি পত্রিকাটি বাংলাদেশের ওপর ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরোধী। এহেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সমর্থক একটি ইংরেজি দৈনিকে গত ১ ডিসেম্বর দ্বিতীয় প্রধান সংবাদের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, Hartal call largely ignored. অর্থাৎ হরতালের ডাক তেমন সাড়া জাগাতে পারেনি। কেন এমন হলো? এক মাস আগেও রাস্তায় কোনো রকম পিকেটিং বা অন্যবিধ তৎপরতা ছাড়াও হরতাল এবং অবরোধ শতকরা ১০০ ভাগ সফল হয়েছে। আর সেটি প্রমাণ করে যে, জনগণ বিএনপিসহ বিরোধী দলসমূহের আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন জানাচ্ছে। কিন্তু সেই স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থনপুষ্ট হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচিও ধীরে ধীরে শিথিল হচ্ছে। ২০১৫ সালেও অনেকটা এমনই ঘটেছিল।

জনগণের পূর্ণ সমর্থন থাকলেও লাগাতার হরতাল বা অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি অনির্দিষ্টকালের জন্য চলতে পারে না। কারণ, বাংলাদেশ আয়তনে ক্ষুদ্র। শিক্ষা-দীক্ষা, ব্যবসা-বাাণিজ্য, চিকিৎসা ইত্যাদি সবই রাজধানী ঢাকা কেন্দ্রিক। জনগণকে এসব কাজে ঢাকা আসতে হয়। আবার ঢাকার অনেক মানুষকে বিভিন্ন কাজে ঢাকার বাইরে যেতে হয়। এই ধরনের দৈনন্দিন কাজ দুই-চার দিন বা বড়জোর এক সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখা যায়। কিন্তু তার বেশি হলেই জনগণ প্রথমে অস্বস্তিতে ভোগে এবং তারপর অস্থির হয়ে ওঠে। আওয়ামী লীগ বিরোধী চলমান আন্দোলন আজ এই পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। জনগণ হয়তো আরো ধৈর্য ধরতো এবং আরো কষ্ট সহ্য করতো যদি তারা সামনে সফলতার আলোর-ইশারা পেতো।
কিন্তু এই সরকার যা করছে, যে অশ্রুতপূর্ব দমন-পীড়ন চালাচ্ছে, মাত্র ৩৬ দিনে ২২ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে, তারপরও গণঅভ্যুত্থান হয়নি। এভাবে চলতে থাকলে আন্দোলন মুখ থুবড়ে পড়বে। কিন্তু তাই বলে ঠিক এই মুহূর্তে একথাও বলা যাচ্ছে না যে, চলমান আন্দোলন ব্যর্থ হবে। অন্তত শতভাগ দৃঢ়তার সাথে সেকথা বলা যায় না। কারণ, শেষ মুহূর্তে কখন কোথায় কী ঘটবে, সেটা কেউ জানে না। বলা হয়, ঘন অরণ্যে আগুনের ছোট্ট একটি ফুলকি দাবানল সৃষ্টি করতে পারে। নির্বাচনের এখনও ৩২ দিন বাকি আছে। এই ৩২ দিনে কী ঘটবে বা ঘটতে পারে সেটি আজ এই মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা যাবে না। এসব কথা বলছি ২০০৭ সালের কয়েকটি ঘটনাকে স্মরণ করে।
বাংলাদেশের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি। এর আগে প্রধান বিচারপতি কে এম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মেনে না নেওয়া, ভোটার তালিকা সংশোধন ইত্যাদি ইস্যুতে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ সারাদেশে দুর্বার গণআন্দোলন সৃষ্টি করেছিল। এগুলো অনেক লম্বা কাহিনী। তাই সেগুলোর বিস্তারিত বর্ণনায় যাচ্ছি না। সংক্ষেপে এটুকু না বললেই নয় যে, অনেক দেন দরবারের পর ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান চারটি রাজনৈতিক দল একমত হয়। এই চারটি রাজনৈতিক দল হলো বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জামায়াতে ইসলামী এবং জাতীয় পার্টি।

এই ঐক্যমতের পর বিএনপি ইলেকশন ক্যাম্পেইনে নেমে পড়ে। আওয়ামী লীগও ৩০০টি আসনেই মনোনয়ন জমা দেয়। কিন্তু তার আগে ২০০৬ সালের ২৬ অক্টোবর থেকে আওয়ামী লীগ প্রচন্ড সহিংসতা সৃষ্টি করে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ক্যাডারদের লগি-বৈঠার তাণ্ডবে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটের জনসভায় প্রকাশ্য দিবালোকে ৭ জন কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় এবং লাশের ওপর কয়েকজন দলীয় ক্যাডার নৃত্য করে। তখন থেকেই দুইটি দেশের রাষ্ট্রদূত এবং জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি শাটল কর্কের মতো বড় দুই দলের কাছে ছোটাছুটি করেন। দুই জন রাষ্ট্রদূত হলেন আমেরিকার প্যাট্রিশিয়া বিউটেনিস এবং ব্রিটেনের আনোয়ার চৌধুরী। আর জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি হলেন রেনাটা লক ডেসালিয়ান। এরা শুধু দুই বড় দলের সাথেই দেন দরবার করেননি, ক্যান্টনমেন্টেও দৌড়া দৌড়ি করেন। তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল মঈন ইউ আহমেদ এবং সাভারের নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি লে. জে. মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর অফিসেও তারা দেন দরবার করেন। আগেই বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনেই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিল।

॥দুই॥
২০০৭ সালের ৩ জানুয়ারি একটি বিরাট ঘটনা ঘটে, যেটি সকলকে আলোড়িত করে। প্রবীণ এবং অভিজ্ঞ মহল মনে করেন যে, একটি বড় ধরনের অশুভ কিছু ঘটতে চলেছে। আওয়ামী লীগের হাই কমান্ডের নির্দেশ অনুযায়ী ৩ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের ৩০০ জন প্রার্থীই একযোগে নমিনেশন পেপার উইথড্র করেন। গণতন্ত্র ও নির্বাচনের ইতিহাসে এটি ছিল বিনা মেঘে বজ্রপাতের শামিল। তারপরেও বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণা চলছিল। নমিনেশন প্রত্যাহার করার সাথে সাথেই আওয়ামী লীগ ঢাকাসহ সারাদেশে যে আন্দোলন সৃষ্টি করে, তা একদিকে যেমন ছিল প্রবল, অন্যদিকে ছিল প্রচন্ড সহিংস। তখন একদিকে রাজপথে চলছিল প্রচন্ড সহিংস আন্দোলন, অন্যদিকে বিদেশিদের দৃশ্যমান অস্বাভাবিক তৎপরতা। ১১ জানুয়ারি তৎকালীন কানাডীয় রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে সকাল ও দুপুরের মধ্যে অন্তত ১৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত পালা করে প্রথমে আওয়ামী লীগ এবং পরে বিএনপির সাথে মিটিং করে। ঐদিন অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি রাত ১টা পর্যন্ত বেগম জিয়া কুমিল্লায় নির্বাচনী তৎপরতা চালান।

আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির সাথে বৈঠকের পর বিদেশিরা সেনাপ্রধান এবং লে. জে. মাসুদ উদ্দিনের সাথেও বৈঠক করেন। সন্ধ্যার কিছু আগে তারা বঙ্গভবনে আসেন। তদের অনুগমন করেন সেনাপ্রধান এবং তার দুই-তিন জন কমান্ডার। তখন প্রফেসর ড. ইয়াজ উদ্দিন একই সাথে প্রেসিডেন্ট এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন। বিদেশিরা প্রেসিডেন্ট ইয়াজ উদ্দিনের সাথে বৈঠকের পর প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক করেন সেনাবাহিনীর শীর্ষ অফিসারবৃন্দ। ১১ জানুয়ারি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিদেশি এবং আর্মির তৎপরতা সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যায়। এখানে স্থান সংকুলান না হওয়ায় সংক্ষেপে এটুকু বলছি যে, জেনরেল মঈন এবং লে. জে. মাসুদ উদ্দিন তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রেসিডেন্টকে বাধ্য করেন। জরুরি অবস্থা জারি হয় ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি। ঐ তারিখের সাথে মিল রেখে ঐ দিনটি কুখ্যাত এক এগারো বলে ইতিহাসে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এরপর জরুরি অবস্থা জারির পর ইয়াজ উদ্দিনকে প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় এবং তার স্থলে প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করেন বিশ^ ব্যাংকের সাবেক অফিসার ড. ফখরুদ্দিন আহমেদ। গঠিত হয় নতুন উপদেষ্টা পরিষদ। মঈন উদ্দিন-ফখরুদ্দিনের এই সরকার ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল বিজয় পায়। তারপর থেকে ২০২৩ সালের এই ডিসেম্বর পর্যন্ত শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৫ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রয়েছে।

॥তিন॥
ফিরে আসছি ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তারিখ ধার্য হয়েছে। এবার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৩৬টি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে এবং বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে গত ২৯ অক্টোবর থেকে লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ২৮ অক্টোবরের পর থেকেই মহাসচিব মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ বিএনপির শীর্ষ নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূল নেতা পর্যন্ত প্রায় সবাই গ্রেফতার হয়েছেন। গ্রেফতার অভিযান এখনো চলছে। ইতোমধ্যে ২২ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জানিয়েছেন। ধরপাকড় ছাড়াও ২০১৩/১৪ এবং ২০১৮/২০ এর পুরাতন মামলা পুনরুজ্জীবিত করে এ পর্যন্ত বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দসহ ৩ শতাধিক নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আরো ৩০০/৪০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা চলছে এবং নির্বাচনের আগে সেগুলোর রায় বের হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

॥চার॥
এবারের আন্দোলনে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হলো এই যে, বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ইতিহাসে এই সরকার বিএনপিসহ বিরোধী দলসমূহের ওপর জুলুমের যে নজিরবিহীন স্টিম রোলার চালিয়েছে, তার পরেও অন্যান্য দল তো পরের কথা, বিএনপির লাখ লাখ নেতাকর্মীর মনোবল একটুও ভাঙ্গতে পারেনি। এবারে যেটি হচ্ছে, সেটি একটি বিরাট তামাশার নির্বাচন। বিএনপি ভাঙ্গার জন্য সরকারি প্রচন্ড চাপ প্রয়োগ করা ছাড়াও অনেক লোভ-লালসা দেখানো হয়েছে। তারপরেও দুই একটি চুনোপুঁটি ছাড়া কেউই সেই লোভ-লালসার শিকার হয়নি। লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর মধ্যে দুই এক ব্যক্তি ছিটকে পড়লে তাতে দলের ওপর কোনো প্রভাব পড়ে না।

এই ভাষ্য লেখার শেষ প্রান্তে অর্থাৎ রবিবার সকালের দিকে এক শ্রেণির পত্রপত্রিকা পড়ে জানা গেল যে, আন্দোলন মোটেই স্তিমিত হয়নি। বরং এই আন্দোলনে প্রচন্ড গতিবেগ সৃষ্টি করার জন্য নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে। প্রথমটি হলো, জামায়াতে ইসলামী এবং চরমোনাইয়ের পীরের ইসলামী আন্দোলনকে যুগপৎভাবে হোক, বা এক মঞ্চে হোক, চলমান আন্দোলনে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত করার জন্য বিএনপি চেষ্টা চালাচ্ছে। যতদূর জানা গেছে, সেই প্রচেষ্টা ফলবতী হওয়ার পথে। ঐদিকে সিপিবি বা বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি এবং বাসদসহ বাম দলীয় ঐক্যজোটকেও আন্দোলনে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা চলছে। তারা যদি এক মঞ্চে নাও আসে, তাহলে একই দিন একই কর্মসূচি পালনের চেষ্টা চলছে।
বিএনপি তার বর্তমান ৩৬ দলীয় জোটের সাথে এই মর্মে একমত হয়েছে যে, অবরোধ ও হরতালের ফাঁকে ফাঁকে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশের কর্মসূচি দেওয়া হবে। ১৭ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পরদিন অর্থাৎ ১৮ ডিসেম্বর থেকে ঘেরাও, অবস্থান প্রভৃতি কর্মসূচি পালন করা হবে। এই পর্যায়ে আওয়ামী হেলমেট বাহিনী এবং পুলিশ বাহিনী বাধা দিলে তাদেরকেও শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবেলা করার কৌশল চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।

সর্বশেষ অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৭ জানুয়ারি সারাদেশে প্রবল এবং উত্তাল আন্দোলন সৃষ্টি করা হবে। বিএনপি এবং অন্য সকলের লক্ষ্য, সারাদেশে এমন অবস্থা তৈরি করা, যাতে নির্বাচন বাতিল করতে সরকার বাধ্য হয়।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী