ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১

ডামি প্রার্থী নির্বাচন কোন পথে

Daily Inqilab মুহাম্মদ শাহ আলম

০৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্ষণে ক্ষণে রং বদলাচ্ছে। আজ যে খবর প্রকাশিত হচ্ছে পরের দিন আরেক খবর দেখা যায়। ধারাবাহিকতা খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। ফলে দেশবাসীর আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পরিণত হয়েছে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম এবং নির্বাচনী অংশগ্রহণকারী দলগুলো চালচলনের দিকে। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮ আসনে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে। এ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝেও এক ধরনের অস্থিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যদিও আওয়ামী লীগের সাধারণ স¤পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে শরিকদের সাথে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি সমন্বয় করা হবে।

সরকার পতনের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও জনগণের দৃষ্টি রয়েছে। কোন রাজনৈতিক দলের কোন ডিগবাজ নেতা গণতন্ত্র ও জনস্বার্থের দোহাই দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে, তা পর্যবেক্ষণ করছে। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের নির্বাচনী পরিস্থিতি নিয়ে একধরনের বাগযুদ্ধ চলছে। পরাশক্তিদের বাগযুদ্ধের গন্তব্য কোথায়, তা নিয়েও সাধারণ মানুষের মধ্যে আলোচনা চলছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের বিগত দুটি জাতীয় নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে এমনিতেই জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এক ধরনের অস্বস্তি রয়েছে। ফলে আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য আন্তর্জাতিক মহলের চাপ রয়েছে। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহ বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে যাচ্ছে। পরিস্থিতি এখন এমন দাঁড়িয়েছে, বাংলাদেশের নির্বাচন ইস্যুতে রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করে বিবৃতি দিচ্ছে। বাংলাদেশ বিষয়ে তাদের অবস্থান কোন জায়গায়, তা বুঝা যায় সম্প্রতি রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা মস্কোতে এক ব্রিফিংয়ের মধ্য দিয়ে। ব্রিফিংয়ে তিনি অভিযোগ করেন আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র চরম হস্তক্ষেপ করছে। স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বলা হলেও আড়ালে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের এই চেষ্টা বারবার প্রকাশ্যে তুলে ধরছে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই বলে আসছে, বাংলাদেশের জনগণ যা চায়, আমরাও তা চাই এবং সেটি হচ্ছে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন যা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্য দিয়ে দুই পরাশক্তির মুখোমুখি অবস্থান ¯পষ্ট হয়েছে, যা আমাদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। অপরদিকে, প্রতিবেশী ভারত এবং চীনের মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে তাদের বিরোধ থাকলেও বাংলাদেশ ইস্যুতে তাদের অবস্থান অনেকটা এক ও অভিন্ন, যা মিয়ানমারের মতো। উভয় দেশই মিয়ানমারের সামরিকজান্তা সরকারকে সমর্থন করছে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরনার্থী ইস্যুতেও চীন- ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি অনেকটা মিল রয়েছে। তাছাড়া ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে আকারে ইঙ্গিতে বোঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে, বর্তমান সরকার যেভাবে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ব্যবস্থা করছে, এতে চীন, রাশিয়া বিশেষ করে ভারতের সমর্থন রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ভারত এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা চায়, আমরাও সেটা চাই। তারা চায়, বাংলাদেশের যে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি, প্রক্রিয়া আছে, সেটা সমুন্নত থাকুক। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যাতে কোনো রকমের ভাটা না পড়ে। এদিকে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন দিল্লিতে বিদেশি কূটনীতিকদের ২৮ অক্টোবরের পর থেকে দেশের পরিস্থিতি এবং চলমান নির্বাচন বিষয়ে অবহিত করে বলেন, বাংলাদেশ সরকার নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ করতে বদ্ধপরিকর। একইসঙ্গে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানান।

আন্তর্জাতিক সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গত ২৬ নভেম্বরের তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। রিপোর্টে সংগঠনটি অবিলম্বে রাজনৈতিক এবং বেআইনি গ্রেপ্তার বন্ধ করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধীদলীয় নেতা ও সমর্থকদের টার্গেট করছে কর্তৃপক্ষ। বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের দিয়ে জেলখানা ভরে ফেলছে কর্তৃপক্ষ। এই রিপোর্টে সব সহিংস ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। এরই মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের এক বক্তব্যে দেশে তোলপাড় চলছে। তিনি বলেছেন, আমাদের নির্বাচনে কিন্তু বাহির থেকেও থাবা, হাত এসে পড়েছে। তারা থাবা বিস্তার করে রেখেছে। দেশের অর্থনীতি, ভবিষ্যৎসহ অনেক কিছু রক্ষা করতে হলে আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, আমাকে বাঁচাতে হলে, আমার জনগণকে বাঁচাতে হলে, আমার গার্মেন্টসকে বাঁচাতে হলে, আমার সাধারণ জনগণকে বাঁচাতে হলে, যে দাবিটা আমাদের জনগণের এবং পাশাপাশি বাহিরের। ওরা খুব বেশি দাবি করেনি, ওদের একটাই দাবি যে, বাংলাদেশের আসন্ন সাধারণ নির্বাচন ফ্রি ফেয়ার হতে হবে। কোনো রকম কারচুপির আশ্রয় নেয়া যাবে না। তিনি বলেন, আমাকে ইউনাইটেড স্ট্যাটস যেভাবে কমান্ড করতে পারে, আমি সেভাবে ইউনাইটেড স্টেটসে গিয়ে হুমকি-ধামকি দিতে পারছি না, পারবো না। এটা আরেকটা বাস্তবতা। ¯পষ্টতই তিনি একটি দেশকে উদ্দেশ্য করে কথাগুলো বলেছেন। কিন্তু অন্যান্য দেশও যে নগ্নভাবে হস্তক্ষেপ করে সেই কথা এড়িয়ে গেছেন। বাস্তবতা হচ্ছে, তিনি যে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের চেষ্টা করছেন তা কোন মানদণ্ডে মূল্যায়ন করা হবে? দেশের অন্যতম বিরোধীদল বিএনপি এবং এর সমমনা দলগুলোর নির্বাচনে অংশগ্রহণের সময় এবং সুযোগ বিদ্যমান আছে কিনা? আন্দোলনরত বিরোধীদলগুলোর নির্বাচনে অংশগ্রহণে সক্ষম নেতারা হয় কারাগারে নয়তো আত্মগোপনে। অনেকের ইতোমধ্যে বিভিন্ন মামলায় সাজা হয়ে গেছে এবং হচ্ছে। দুই বছরের বেশি কারাদণ্ড প্রাপ্তদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের আইনগত সুযোগ নেই। এতে বোঝা যায়, বিএনপির যোগ্য প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে, সে ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী ছাড়া ডামি প্রার্থী ও সরকার অনুগত হাতেগোনা কয়েকটি দল নিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে কি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব? তাছাড়া ডামি প্রার্থীর ঘোষণায় আওয়ামী লীগের মূল প্রার্থীরাও শঙ্কিত হয়ে পড়েছে। মনোনয়ন বঞ্চিত অনেকেই সতন্ত্র প্রার্থী হয়েছে। ১৪ দলের শরিকরাও নির্বাচনের হিসাব মিলাতে পারছে না কোন প্রক্রিয়াতে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আওয়ামী লীগের ঘোষিত প্রার্থী কিংবা আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কেউ নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় থাকলে ১৪ দলের প্রার্থীদের জিতে আসা কঠিন। আওয়ামী লীগ যদি তাদের কোন আসন ছেড়েও দেয় কিংবা তাদের বিপরীতে কোন দুর্বল প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়, তারপরও ডামি প্রার্থী তাদের তাড়িয়ে বেড়াবে। ফলে যেসব ভূঁইফোড় দল এবং দলছুট হাইব্রিড নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণে তোরজোড় করছে, তাদের ভাগ্যে কি আছে বলা যাচ্ছে না। তাছাড়া ক্ষমতাসীনদলের ঘোষিত প্রার্থীর পাশাপাশি ওই দলের ডামি প্রার্থী দাঁড় করিয়ে নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করার প্রয়াস একটি নতুন আইডিয়া বটে, কিন্তু নির্বাচন আদৌ অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে কিনা সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গন এই নির্বাচন কতটা গ্রহনযোগ্যতা পাবে, তা প্রশ্ন সাপেক্ষ। আর একপেশে নির্বাচনে সাধারণ ভোটারদের কতটা আগ্রহী হবে, তা অনুমান করতে কষ্ট হয় না। এক্ষত্রে কে নির্বাচিত হবেন, তা নির্বাচনের আগেই অনুমান করা যায়।

গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র হচ্ছে সংলাপ। কোন কারণে সংলাপ ব্যর্থ হলেও পুনরায় সংলাপের মাধ্যমেই সমাধান খুঁজতে হয়। ইসরাইল ও হামাস যদি আলোচনার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে বন্দী বিনিময় করতে পারে, তবে আমরা কেন দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, গণতন্ত্র ও সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের স্বার্থে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসন কল্পে আলোচনার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারছি না? ডকট্রিন অব নেসেসিটির কথা উপলব্ধি করে সরকার এবং বিরোধীদলগুলোর এগিয়ে আসা উচিত।

লেখক : আইনজীবী।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী