বিদেশি নাগরিকত্ব ও ইলেকশন নিয়ে প্রশ্নের বিষয়টি অবিলম্বে ফয়সালা হওয়া উচিত
১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৭ এএম
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বিএনপির নেতৃত্বে ৩৬টি বিরোধী দল যে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে, তার ফলাফল যেহেতু এখনও অনিশ্চিত, তাই সেই বিষয়ে আজ আর আমি কিছু লিখবো না। শুধু এইটুকু জানাচ্ছি যে, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন এবং মওলানা মামুনুল হক পন্থী খেলাফত মজলিশকে চলমান এই আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত করার একটি সক্রিয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগের চূড়ান্ত ফলাফল এখনও জানা যায়নি। তাই আমি আজ আর ঐ বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাই না। তাই বলে ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন নিয়ে যে লিখবো না, তা নয়। এই বিরাট প্রহসন বা তামাশার নির্বাচনে এক নতুন উপসর্গ দেখা দিয়েছে। সেটি হলো, ডামি বা নকল প্রার্থী। এই বিষয় নিয়েই আজ লিখবো। তার আগে বিদেশি নাগরিকত্ব থাকা অবস্থায় এমপি হওয়া বা মন্ত্রিত্ব করা নিয়ে প্রথমে দুটি কথা বলতে চাই।
শুরু করার আগে এই বিষয়ে সংবিধান কি বলে সেটা একটু দেখে নেওয়া যাক। সংবিধানের ৬৬ (২)(গ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি সংসদের সদস্য নির্বাচিত হইবার এবং সংসদ সদস্য থাকিবার যোগ্য হইবেন না যদি তিনি কোনো বিদেশী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোনো বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা বা স্বীকার করেন।’ সংবিধানের এই অনুচ্ছেদ থেকে দেখা যাচ্ছে যে, বিষয়টি অত্যন্ত পরিষ্কার। এখানে কোনো দ্ব্যর্থবোধকতা নাই বা কোনো অস্পষ্টতা নাই। আপনি যে কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নাগরিক হলে আপনি নির্বাচন করতে পারবেন না। আর যদি তথ্য গোপন করে এমপি বা মন্ত্রী হন, তাহলে যদি সেই তথ্যটি প্রমাণসহ প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে আপনাকে হয় এমপি বা মন্ত্রিত্ব ত্যাগ করতে হবে অথবা বিদেশি নাগরিকত্ব পরিত্যাগ করতে হবে।
এমনিতেই তো সংবিধানের অনুচ্ছেদটি পরিষ্কার। তার ওপর আছে উচ্চ আদালতের রায়। উচ্চ আদালতের এই রায় দেওয়ার একটি পটভূমি রয়েছে। বিএনপি আমলে বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় এহসানুল হক মিলন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি তখনো মার্কিন নাগরিক। এরপর ফের নির্বাচন হয়। ঐ নির্বাচনেও তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তখন জাতীয় সংসদের স্পিকার ছিলেন হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী। সেই সময় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর মিলনের সংসদ সদস্যপদকে চ্যালেঞ্জ করেন। স্পিকার হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী সংবিধানের ওপরে উল্লেখিত অনুচ্ছেদ মোতাবেক মিলনের সংসদ সদস্য পদ বাতিল করেন।
তখন মিলন হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। দীর্ঘ শুনানীর পর হাইকোর্ট রায় দেন যে বিদেশের নাগরিক হলে একসাথে দুইটি দিক রক্ষা করা যাবে না। অর্থাৎ আপনি বিদেশি নাগরিকও থাকবেন, আবার মন্ত্রী বা এমপিও থাকবেন সেটি হবে না। এই সিদ্ধান্ত মোতাবেক মিলন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসে যান। সেখানে একটি ছোটখাট কোর্ট বসিয়ে তার মার্কিন নাগরিকত্ব ত্যাগ করেন। তিনি যে মার্কিন নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন, সেই মর্মে মার্কিন দূতাবাস থেকে সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন।
তখন আওয়ামী লীগ সরকার। শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন আবুল হাসান চৌধুরী। আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক। মিলনের নাগরিকত্ব বাতিল হওয়ার পর আবুল হাসানের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব সংক্রান্ত প্রমাণ পত্র জাতীয় সংসদে পেশ করা হয়। আবুল হাসান চৌধুরী আর কোনো মামলা মোকদ্দমা বা কোনো ঝামেলায় না গিয়ে তার সংসদ সদস্য পদ এবং সেই সুবাদে তার মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেন এবং তার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বহাল রাখেন।
॥দুই॥
বহুদিন পর আবার সেই পুরাতন প্রশ্ন নতুন করে উত্থিত হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে যে, বর্তমান পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. আব্দুল মোমেন মার্কিন নাগরিক। মার্কিন নাগরিক হওয়া সত্ত্বেও তিনি এমপি হয়েছেন এবং ৫ বছর হলো পররাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন। এবারও তিনি সিলেট থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে নৌকা মার্কায় নমিনেশন পেপার দাখিল করেছেন। প্রশ্ন উঠেছে যে, তিনি কি এখনও মার্কিন নাগরিক রয়েছেন? নাকি সেটি তিনি পরিত্যাগ করেছেন? গত ৩ অক্টোবর এক শ্রেণীর গণমাধ্যমে বলা হয়েছিল যে, তিনি নাকি বিদেশি নাগরিকত্ব পরিত্যাগ করেছেন। প্রতিপক্ষ প্রশ্ন করছেন যে, তিনি যে মার্কিন নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন তার প্রমাণ কী? এ সম্পর্কিত কাগজপত্র তিনি কি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদের স্পিকারের কাছে দাখিল করেছেন? প্রশ্ন এজন্য উঠছে যে, ড. মোমেন শুধুমাত্র মুখ দিয়েই বলছেন যে, তিনি বিদেশি নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন। কিন্তু এই পরিত্যাগ সম্পর্কে তার কাছে লিখিত কোনো কাগজপত্র নাই। আমরা এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করবো না। তবে ন্যায়নীতি এবং সংবিধানের স্বার্থে ড. মোমেনের উচিত হবে, এসম্পর্কিত কাগজপত্র যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট পেশ করা এবং সাংবাদিকদেরকে তা দেখানো।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেনের এই কাজটি অবশ্যই করা দরকার। কারণ, এর আগে শেখ হাসিনার প্রথম আমলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী মন্ত্রিত্ব এবং সংসদ সদস্য পদ ত্যাগ করেছিলেন। আবার মন্ত্রিত্ব রক্ষার জন্য অথবা সংসদ সদস্যের পদ রক্ষার জন্য এহসানুল হক মিলন আনুষ্ঠানিকভাবে মার্কিন নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছিলেন।
বিষয়টি আরো হাইলাইট করেছেন ফরিদপুর-৩ আসন থেকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদস্য পদ প্রার্থী ধনাঢ্য ব্যবসায়ী এ কে আজাদ। তিনি সব সময়ই আওয়ামী লীগ করেন। তিনি এর আগে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে তিনি চ্যানেল ২৪ নামক টেলিভিশন চ্যানেল এবং দৈনিক সমকাল নামক বাংলা দৈনিকের মালিক। তিনি আওয়ামী লীগ হাইকমান্ডের নিকট আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক চেয়েছিলেন। কিন্তু তাকে নৌকা দেওয়া হয়নি। নৌকা দেওয়া হয়েছে শামীম হককে। শামীম হক জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। নৌকা প্রতীক প্রাপ্তিতে বঞ্চিত হয়ে এ কে আজাদ এই মর্মে অভিযোগ উত্থাপন করেছেন যে, নৌকা মার্কার প্রার্থী শামীম হক হল্যান্ড বা নেদারল্যান্ডসের নাগরিক। তিনি এখনো নেদারল্যান্ডসের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেননি। সাংবাদিকদেরকে এ কে আজাদ সংবিধানের ৬৬ (২)(গ) উপ অনুচ্ছেদ পড়িয়ে শোনান এবং দাবি করেন যে, শামীম হককে হয় নেদারল্যান্ডসের নাগরিকত্ব ছাড়তে হবে। না হয় নির্বাচনের পথ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। এ কে আজাদের এই অভিযোগের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন বা জাতীয় সংসদ এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে জানা যায়নি। আগের মতই বলছি, শামীম হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন করেছেন এ কে আজাদের মতো অত্যন্ত দায়িত্বশীল ব্যক্তি। ১৭ ডিসেম্বর মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। তার আগেই শামীম হকের অবস্থান পরিষ্কার করা উচিত।
কথায় বলে, কেঁচো খুঁড়তে নাকি সাপ বেরিয়ে আসে। বিদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে অভিযোগ যখন তুঙ্গে তখন আরো দুইটি নাম পাওয়া গেছে। এদের একজন হলেন বর্তমানে এমপি এবং আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অফিসের সাবেক দফতর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ। তিনিও নাকি মার্কিন নাগরিক। ২০১৮ সালের তীব্র বিতর্কিত নির্বাচনে তিনি যখন এমপি হন তখনও তিনি মার্কিন নাগরিক ছিলেন। বাংলাদেশের একাধিক জাতীয় পত্রপত্রিকায় এই মর্মে অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে যে, আব্দুস সোবহান গোলাপ নাকি বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে আমেরিকায় ৭টি বাড়ি অথবা ফ্ল্যাট কিনেছেন। ৪০ কোটি টাকা দিয়ে আমেরিকায় বাড়ি কেনার বিষয়টি ভিন্ন। দুদক এসম্পর্কে কোনো তদন্ত করছে কিনা আমরা জানি না। তবে তার মার্কিন নাগরিকত্বের বিষয়টি অবশ্যই তদন্ত হওয়া উচিত অথবা তার নিজ থেকেই বিষয়টি ব্যাখ্যা করা উচিত।
॥তিন॥
আরেক ব্যক্তি সম্পর্কে এই গুরুতর অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। আমরা এব্যাপারে কোনো মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম। তিনি হলেন বর্তমানে তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। আগের সরকারে তিনি ছিলেন বন ও পরিবেশ মন্ত্রী। অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি নাকি বেলজিয়ামের নাগরিক। বেলজিয়ামের নাগরিকত্ব নিয়েই তিনি দুইটি মেয়াদে এমপি এবং মন্ত্রী থেকেছেন। অভিযোগটি এসেছে সামাজিক মাধ্যমে। হাসান মাহমুদ দেশের তথ্যমন্ত্রী। সেই সুবাদে তিনি বাংলাদেশ সরকারের অফিসিয়াল মুখপাত্র। আমেরিকায় হোয়াইট হাউজ বা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আলাদা করে একজন মুখপাত্র নিযুক্ত হন। বাংলাদেশে সেই নিয়ম নাই। তাই এখানে তথ্যমন্ত্রীকেই সরকারের মুখপাত্র বিবেচনা করা হয়। আমরা আগেই বলেছি যে, আমরা এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করবো না। তবে সরকারের এবং সেই সুবাদে তার নিজের বিশ^াসযোগ্যতার স্বার্থে হাসান মাহমুদের উচিত অবিলম্বে বিষয়টি পরিষ্কার করা।
॥চার॥
বিদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে লিখতে গিয়ে অনেক স্পেস ব্যয় করতে হলো। ইলেকশন নিয়ে আর কি লিখবো? আমি প্রথমে ডামি বিষয়টি বুঝতাম না। বহু বছর আগে বিদেশ সফরের সময় দোকান পাটে দেখতাম পুরুষ বা নারীকে শাড়ি, স্কার্ট, কোর্ট, প্যান্ট ইত্যাদি পোশাক পরিহিত মানুষ। একটু দূর থেকে তাদেরকে জ¦লজ্যান্ত মানুষ মনে হতো। কাছে গিয়ে দেখতাম, ওগুলো মানুষ নয়, মূর্তি। বিশুদ্ধ ভাষায় বলা হয়, ওগুলো ডামি। বাংলাদেশেও এখন অধিকাংশ দোকান পাটেই এই ধরনের ডামি দেখতে পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তাদের অফিসিয়াল প্রার্থীর পাশাপাশি একাধিক ডামি প্রার্থী দিয়েছে। এইসব ডামিকে বলা হচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। একই দল থেকে একই আসনে একজন নয়, একাধিক ডামি বা স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়া হচ্ছে। সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো এই যে, আওয়ামী লীগের যারা ডামি প্রার্থী তাদেরকেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য হাইকমান্ডের অনুমতি এবং আশির্বাদ নিতে হচ্ছে।
ইলেকশনকে অংশগ্রহণমূলক এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করার জন্য নতুন করে কতগুলো ভূঁইফোড় রাজনৈতিক দল পয়দা করা হয়েছে এবং রাতারাতি তাদেরকে ইলেকশন কমিশন নিবন্ধন দিয়েছে। যাদের নমিনেশন পেপার এখন পর্যন্ত ভ্যালিড বা বৈধ তারা দল মত নির্বিশেষে সকলেই চাচ্ছেন যে, তাদের প্রত্যেকের আসন থেকে আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল প্রার্থী বা ডামি প্রার্থী প্রত্যাহার করা হোক। অন্যথায় তারা কেউ জিততে পারবে না। তাদের প্রায় সকলেরই জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। রওশন এরশাদ, পুত্র সাদ এরশাদ এবং মশিউর রহমান রাঙ্গা আগেই দল থেকে আউট হয়েছেন। এখন জিএম কাদেরের অনুসারীরাও নাকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবদার জুড়েছেন যে, তাদের ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হোক। নাহলে তারা ২০০৭ সালের ৩ জানুয়ারির মতো সকলেই তাদের নমিনেশন পেপার উইথড্র করবেন। তবে আমরা মনে করি যে, একযোগে ২৮৭ জন প্রার্থীর নমিনেশন পেপার উইথড্র করার মতো বুকের পাটা জাতীয় পার্টির কারোর নাই।
বিএনপি-জামায়াত ইলেকশনে না থাকলেও একদিক দিয়ে ইলেকশনটি জমেছে ভালো। ইতোমধ্যেই অনেক ভোট রঙ্গ দেখা যাচ্ছে। ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রহসন বা তামাশা নামক এক বিরাট নির্বাচনী তেলেসমাতির আরো কিছু অদেখা দৃশ্য হয়তো সামনে দেখা যাবে।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার
সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার
ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ
সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২
ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল
সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ
গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার
৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান
তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা
শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত
গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়
ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম
যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা
মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী