এ কেমন নির্বাচন যেখানে বিরোধী দল গঠন করতে শাসক দলকে অর্থনৈতিক সাপোর্ট দিতে হয়?
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
প্রিয় পাঠক, ওপরে যে হেডিং দেখছেন তার কন্টেন্ট আমাদের নয়। দৈনিক সমকালের একটি রিপোর্টের কন্টেন্ট। এ সম্পর্কে পরে বিস্তারিত বলছি।
অর্ধ শতাব্দীরও বেশি হলো আমি সাংবাদিকতা করছি। কিন্তু আগামী ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচনটি হতে যাচ্ছে তেমন নির্বাচন আমি আমার সমগ্র জীবনেও দেখিনি। প্রথমে ভেবেছিলাম, ২০১৪ সালের নির্বাচন, যেখানে ১৫৩ জন সদস্যকে একটি ভোটও পাওয়ার প্রয়োজন পড়েনি। তারা নির্বাচিত হয়ে গেছেন। অর্থাৎ ইলেকশন হওয়ার আগেই সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়ে গেছেন। তখন ভেবেছিলাম, আমার জীবনে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ইলেকশন সম্ভবত সেটাই। এরপর ২০১৮ সালে যে নির্বাচন দেখলাম, তার কথা আর কি বলবো? যতদূর মনে পড়ে, ঐ ইলেকশনের পর আমি সে সম্পর্কে দৈনিক ইনকিলাবে লিখেছিলাম। ৫ বছর পর আজ আবার এখনকার অবস্থা দেখে ৫ বছর আগেকার ঘটনা স্মৃতিপটে ভেসে এলো।
ওই ইলেকশনে তো অকুস্থলে আমি নিজে ছিলাম। আমি, আমার পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব বগুড়া শহরে অবস্থিত নাজ গার্ডেন হোটেলে ছিলাম। সম্ভবত সকলেই জানেন যে, নাজ গার্ডেন একটি ফোর স্টার হোটেল। ২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর হোটেল থেকে বেরিয়ে নির্বাচনী এলাকায় গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন সম্পর্কে একটি বিশেষ গন্ধ পেলাম। ২৯ ডিসেম্বর নাজ গার্ডেনের ডাইনিং রুমে আমরা কাপড়-চোপড় পরে লাঞ্চ সারলাম। বাইরে অপেক্ষমান কয়েকটি গাড়ি। ওগুলো করে আমরা ইলেকশন এরিয়াতে যাবো।
ডাইনিং হল থেকে সকলে মিলে হোটেলের লবিতে এসেছি। লবি হোটেলের নিচ তলায়। দেখি ডিবির ব্যান্ড লাগানো ৮/১০ জন পুলিশ লবির বাম পাশে উপবিষ্ট। গেটের বাইরে দেখি দুইটি প্রিজন ভ্যান। এছাড়া পুলিশের আরো গোটা তিনেক গাড়ি। দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার কারণে যা বোঝার তা বুঝে গেলাম। ডিবি পুলিশ আমাদের প্রার্থীর কাছে এসে বিনয়ের সাথে বললেন, ‘স্যার, দয়া করে হোটেলের বাইরে যাবেন না। আমাদের প্রার্থী তো রাগান্বিত। আমি তাকে ইশারা করে বললাম, রাগারাগি করে কোনো লাভ নাই। সামনে, বামে, ডানে চেয়ে দেখো, বুঝতে পারবে ওদের কথা না শুনলে আমাদের কপালে কী ঘটবে।’ আমরা আবার ডাইনিং রুমে গেলাম। সেখানে গল্প গুজব হলো। এর মধ্যে এলাকা থেকে কয়েকজন বার্তাবাহক এলো। জানালো, সন্ধ্যার পরেই ব্যালট পেপারে সিল মারা শুরু হয়েছে এবং সিল মারা ব্যালট ভোটের বাক্সে ফেলা হচ্ছে।
পরদিন ৩০ ডিসেম্বর ব্রেকফাস্ট করতে এসে আবার দেখি সেই ডিবি ব্যান্ড লাগানো পুলিশ। সারাদিন হোটেলেই কাটল। সন্ধ্যার পর ঢাকা রওয়ানা হবো। পুলিশ ভাইয়েরা জানালেন, স্যার, রাতে কোথাও যাওয়া যাবে না। আপনারা সকালে যেতে পারবেন। তদনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর সূর্যোদয়ের পূর্বেই আমরা ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম।
এই লেখাটি লিখছি ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে। দৈনিক ইনকিলাবের বিজয় দিবস সংখ্যায় লিড আর্টিকেল হিসেবে আমার একটি লেখা ছাপা হয়েছে। তারপরেও আজকের দিনেই আবার নিয়মিত কলাম লিখতে হবে। কী লিখবো? ভাবলাম, সারাটা দিন দেখে নেই। সন্ধ্যার পর জানা যাবে, জাতীয় পার্টির ভাগ্যে কয়টি শিকা ছিঁড়েছে। আর তৃণমূল বিএনপি, বিএসপি, বিএনএম, মেনন, ইনু, মাইজভান্ডারী প্রমুখের ভাগ্যই বা কোথায় ঝুলছে। গতকাল অর্থাৎ ১৫ ডিসেম্বর একটি বিরোধী দলের প্রধান ফেসবুকে আমার সাথে অনেকক্ষণ চ্যাট করলেন। ইত্যাবসরে দু’চারজন ঘনিষ্ঠ আত্মীয় বাসায় বেড়াতে এলেন। এখন তো ঘুরে ফিরে আলাপ আলোচনার একই টপিক। নির্বাচনের নামে বিশাল তামাশা। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে কয়েকজন নিজস্ব ইউটিউবে রাজনীতির কথা বলেন তাদের একজন এই নির্বাচনকে প্রতিদিনই ‘সার্কাস’ বলে আখ্যায়িত করছেন। আমাদের বাসায় যে আলোচনা হচ্ছিল সেখানে একজন বলেই বসলেন, রাখেন তো এসব আলোচনা। ইলেকশনের জন্য ২ হাজার কোটি টাকা অপচয় কেন? হাবিবুল আউয়াল একটি গেজেট নোটিফিকেশন দিলেই তো পারেন। সেখানে ৩০০ জনের নাম থাকবে। বলা হবে, এরা সব নির্বাচিত হয়েছেন। সকলেই উচ্চস্বরে হাস্য করলেন।
॥দুই॥
১৬ ডিসেম্বর বেলা ৪টার দিকে কম্পিউটার খুলে নিউজ দেখে তো তাজ্জব। বিজয় দিবস উপলক্ষে নয়াপল্টন অফিস থেকে বিএনপির গ্র্যান্ড মিছিল বের হবে। মিছিল পূর্ব সমাবেশে বক্তৃতা প্রসঙ্গে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম, আমার বাসায় যে আলোচনা হচ্ছিল, ঠিক সেটারই প্রতিধ্বনি করলেন। বক্তৃতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ডামি নির্বাচনের জন্য সাড়ে ৭ লাখ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোক নিয়োগ দেওয়া হবে। ঘোষণা করে দিলেই হয় কোন আসনে কে নির্বাচিত হলো। এই খেলার কী দরকার? এত লোকের কষ্টের কী দরকার? যে দেশের মানুষ এত কষ্টে আছে, সাধারণ মানুষ দুই বেলা খেতে পারে না সেখানে ২ হাজার কোটি টাকা খরচ করে এই নির্বাচন করার কী অর্থ আছে? ঘোষণা করে দিলেই হয় অমুক এমপি, তমুক মন্ত্রী।’
তিনি আরো বললেন, ‘এই রসিকতার জন্য আমরা দেশ স্বাধীন করি নাই। আমরা চাই, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হোক। নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহণ করবে। প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। জনগণ যাদের পছন্দ করবে তারা নির্বাচিত হবে। আমরা সেই নির্বাচন আদায়ের জন্য লড়াই করছি। এই লড়াইয়ে আমাদের অনেক সাথী জীবন দিয়েছে, অনেকে কষ্ট করেছে, এখনো করছে। আমরা তাদের রক্তের সঙ্গে, কষ্টের সঙ্গে বেঈমানি করব না। এই লড়াই চলবে ততদিন পর্যন্ত যতদিন না জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়’।
তিনি আরও বললেন, ‘চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছি। সরকারের যদি সৎ সাহস থাকে, সরকার যদি মনে করে তারা উন্নয়ন করে বাংলাদেশকে জোয়ারে ভাসিয়ে দিয়েছে তাহলে ক্ষমতা ছুড়ে ফেলে দিয়ে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনে আসুক। জনগণ তাদের ইচ্ছামতো ভোট দিক। দেখা যাবে, কে জেতে। যেভাবে টাকা পয়সা আদান-প্রদান, সিট ভাগাভাগি করে তারা একটি ভুয়া সংসদ নির্বাচন করার পথে যাচ্ছে। এটা কোনো নির্বাচন হতে পারে না। পৃথিবীর কোনো দেশে এ ধরনের নির্বাচন হয় না। এমনকি বাংলাদেশের মতো প্রকাশ্যে বাহাদুরি করে পৃথিবীর যেসব দেশ গণতন্ত্রের বিশ্বাস করে না, তারাও ভোটচুরি করে না।’
‘বাংলাদেশের কোনো বিরোধী দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না। যারা এই নির্বাচনের খেলায় যোগ দিয়েছে, তারা সবাই ক্ষমতাসীন দলের প্রধানকে পা ছুয়ে সালাম করে, তার দোয়া নিয়ে নির্বাচনে নামছে। সবাই জানে, পত্রপত্রিকায় ছাপা হচ্ছে, কারা, কোন দল কয়টা আসন পাবে, কোন নেতা কোন এলাকা থেকে নির্বাচন করবে। এটা কোন্ নির্বাচন, ভাবতে পারেন? নির্বাচন হবে প্রতিযোগীদের মধ্যে। এখন সেই ব্যাপার নাই। কারণ, জনগণ এই নির্বাচন চায় না। এই নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে যাবে না। ভোটার আনার জন্য এখন নিজের দলের লোকজনকেই ডামি প্রার্থী বানাচ্ছে। লোকে বলে, একবার নির্বাচন হলো সেখানে কোনো প্রার্থী ছিল না, আরেকবার নির্বাচন হলো, রাতের বেলায় ভোট হয়ে গেল। আর এবারের নির্বাচন হলো ডামি নির্বাচন,’ বলেন তিনি। (ডেইলি স্টার বাংলা, অনলাইন সংস্করণ, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩)।
এগুলো শুধু মান অভিমানের কথা নয়। নির্বাচনের নামে যে বিশাল প্রহসন ঘটছে, সেগুলো আমাদের সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদের ২ উপ অনুচ্ছেদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ‘একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ হইতে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে আইনানুযায়ী নির্বাচিত তিন শত সদস্য লইয়া এবং এই অনুচ্ছেদের (৩) দফার কার্যকারিতাকালে উক্ত দফায় বর্ণিত সদস্যদিগকে লইয়া সংসদ গঠিত হইবে; সদস্যগণ সংসদ-সদস্য বলিয়া অভিহিত হইবেন।’ অর্থাৎ নির্বাচন হতে হলে প্রতিযোগিতা হতে হবে।
॥তিন॥
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে যে তামাশা হতে যাচ্ছে, সেখানে সমস্ত প্রার্থী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আওয়ামী লীগের। এসম্পর্কে আমি নিজের মন্তব্য না দিয়ে ১৬ ডিসেম্বর দৈনিক সমকালের প্রথম পৃষ্ঠার খবরের অংশ বিশেষ উদ্ধৃত করছি। উল্লেখ করা যেতে পারে, দৈনিক সমকালের মালিক এ কে আজাদ। তিনি বহুবছর ধরে আওয়ামী লীগের অন্ধ সমর্থক। তিনি একজন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। টেলিভিশন চ্যানেল নিউজ টুয়েন্টি ফোরের মালিক। তিনি এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্টও ছিলেন। আসন্ন নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের টিকেট চেয়েছিলেন। কিন্তু তাকে নৌকা মার্কা দেওয়া হয়নি। তাই তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। অবশ্য তার প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা মার্কা-প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। কারণ, তার প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ছাড়াও হল্যান্ড বা নেদারল্যান্ডসের নাগরিক।
সেই এ কে আজাদের পত্রিকা দৈনিক সমকালে গত ১৬ ডিসেম্বর প্রথম পৃষ্ঠায় যে খবর ছাপা হয়েছে তার শিরোনাম, আওয়ামী লীগ ‘সাপোর্ট’ দেবে জাপাকে। খবরের এক স্থানে বলা হয়েছে, ‘জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের অনুসারী এবং সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এক নেতা সমকালকে বলেন, লাঙ্গলের বৈধ সব প্রার্থীকে মাঠে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। এই নেতার দাবি, জি এম কাদের চান টাকা তার কাছে দেওয়া হোক। প্রার্থীর কাছে দিলে তারা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে পারে।’
অন্যস্থানে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক মহলকে দেখানোর জন্য সরকারের প্রয়োজন একটি বিরোধী দল। স্বতন্ত্ররা বিরোধী দল হলে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য পূরণ হবে না। সেকারণে হলেও জাপাকে প্রত্যাশিত সংখ্যকের কাছাকাছি আসন ছাড়তে হবে। অন্য একটি মহল বলেছেন, জাপা যে সমঝোতা করে ইলেকশন করছে সেটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অজানা নয়। ফলে স্বতন্ত্র এমপিরা বিরোধী দল হবেন নাকি জাপা হবে সেটা কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়।’
অপর এক স্থানে বলা হয়েছে, ‘জাপা সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ বলছে, সারাদেশে ১৫/১৬টির বেশি আসনে পোলিং এজেন্ট দেওয়ার সামর্থ্যও নেই লাঙ্গলের। বাকি আসনগুলোতে রয়েছে ৪/৫ হাজার করে ভোট। এসব আসনে ক্ষমতাসীনরা সহায়তা করলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে জাপা হারবে। এতে নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন হয়ে যাবে। ভোটার আসবে না। বিএনপিবিহীন নির্বাচন যে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে সেটি দেখানোর ইচ্ছা বা উদ্দেশ্য আওয়ামী লীগের পূরণ হবে না।’
প্রিয় পাঠক, আমার আর কিছু বলার নাই। যারা বিরোধী দল হবে তাদেরকে সরকার বা আওয়ামী লীগ যখন টাকা পয়সাও সাধছে তখন আগামী পার্লামেন্টে যে কোন্ কিসিমের বিরোধী দল থাকবে, সেটি অনুমান করতে গবেষক হওয়ার প্রয়োজন নাই।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির গ্রেপ্তার
সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার
ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ
সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২
ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল
সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ
গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার
৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান
তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা
শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত
গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়
ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম
যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা
মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী