ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১

হেলমেট বাহিনী ও মুখোশধারীদের অন্তরালে কারা

Daily Inqilab মুহাম্মদ শাহ আলম

২০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম

সংবাদপত্রে প্রতিদিন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, খেলাধুলা, যুদ্ধবিগ্রহ, বিনোদন ইত্যাদি নানাবিধ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়ে থাকে। একইসঙ্গে দুর্নীতি, অনিয়ম, অত্যাচারের হৃদয় বিদারক ঘটনারও সংবাদ প্রকাশিত হয়। কখনোবা ভয়ংকর অমানবিক নিষ্ঠুর সংবাদেও আমাদের চোখ আটকে যায়। বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে এমনই একটি হৃদয় বিদারক সংবাদ দেখে প্রতিটি বিবেকবান মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছে বলে বিশ্বাস করি। হয়তোবা অনেকেরই মন ও মননে এক ধরনের অসহায়ত্বে চাপও সৃষ্টি হয়েছে। একটি জাতীয় ট্যাবলয়েড পত্রিকায় একটি সংবাদের শিরোনাম করছে, ‘মামলা-গ্রেফতার নেই- গুপ্ত হত্যা, হামলায় নয়া আতঙ্ক’। অনুসন্ধানী রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, হেলমেট-মুখোশ পরে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে গুপ্ত হামলার ঘটনায় নয়া আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। গুপ্ত হামলায় ৪ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে। একই কায়দা-কৌশলে গত এক মাস ধরে দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। হেলমেট, মুখে মুখোশ পরে নম্বর প্লেটবিহীন মাইক্রোবাস অথবা মোটরসাইকেলে রাতের অন্ধকারে এসে গুপ্ত হামলা করা হচ্ছে। এর বাইরে রাতের অন্ধকারে মামলার আসামি বিএনপি নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, বাড়িঘর ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের মতো ঘটনা ঘটছে। কিন্তু কোনো ঘটনায়ই থানায় অভিযোগ ও মামলা হচ্ছে না। অনেক ঘটনায় পুলিশ স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা তদন্ত করলেও এসব ঘটনায় এমন কিছু লক্ষ্য করা যায়নি। সংবাদটিতে দেশের বিভিন্ন স্থানের বেশ কয়েকটি ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরেছেন। যাতে দেখা যায় সীতাকু-ু, নোয়াখালী, রাজশাহী, নওগাঁ ও নাটোরে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের বাসাবাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালানো হয়েছে। সর্বশেষ গত ৮ ডিসেম্বর দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় প্রকাশিত এক খবরে উল্লেখ করা হয়েছে নোয়াখালীর কো¤পানীগঞ্জ উপজেলার চর হাজারী ইউনিয়নে সাহাব উদ্দিনের বাড়িতে হামলা চালিয়ে বসতঘরে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়ি মারধর এবং আসবাবসহ অন্যান্য জিনিস ভাঙচুর ও তছনছ করে আলোচিত হেলমেট বাহিনী। সাম্প্রতিক সময়ে এই হেলমেট বাহিনী ও মুখোশধারীদের জঘন্য তৎপরতা নিয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় বিছিন্নভাবে কিছু রিপোর্ট প্রকাশিত হলেও জাতীয় পর্যায়ে তেমন কোনো উচ্চ বাচ্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। আইনগত কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এমন কোন সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু হেলমেট বাহিনীর ভিকটিমের শিকার যেহেতু বিএনপি এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী সেহেতু চলমান বাস্তবতার আলোকে থানায় গিয়ে অভিযোগ করার পরিস্থিতি এবং সাহস কোনটাই পাচ্ছে বলে মনে হয় না। ফলে এইসব ঘটনায় কোন মামলা হচ্ছে না। এমনিতেই বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা হয় জেলে না হয় গ্রেফতার জেল-জুলুম নির্যাতন এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। পত্রপত্রিকায় এমন সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে ছেলেে না পেয়ে মাকে, স্বামীকে না পেয়ে স্ত্রীকে ধরে নিয়ে গেছে। এই অবস্থায় গত ২৮ নভেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গুম-খুন ও কারা নির্যাতিত নেতাদের স্বজনদের নিয়ে বিএনপি এক মানববন্ধনের আয়োজন করে। এই মানববন্ধনে কারাগারে বন্দী স্বজনদের মধ্যে বৃদ্ধ বাবা, মা, স্ত্রী, ভাই-বোন, দাদা-দাদীও এসেছেন। এদের আনেকের সাথে ছিল শিশু সন্তান।

দেশের চলমান শ্বাসরুদ্ধকর রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একদিকে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে বিএনপি ও বিরোধীদলগুলো একদফা সরকার পতনের আন্দোলনরত, অপরদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এর নেতৃত্বে কতিপয় রাজনৈতিক দলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। সরকার ও নির্বাচন কমিশন ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। েেশ আবারও ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের মত একটা বিতর্কিত একতরফা নির্বাচনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে, যদিও জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনের গণতান্ত্রিক বিশ্ব থেকে বাংলাদেশ একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য সরকারের উপর চাপ অব্যাহত রেখেছে। সর্বশেষ জাতিসংঘ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অংশগ্রহণমূলক আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেশনের সমন্বয়ক জন কিরবি এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। কোনো পক্ষ নেয়নি যুক্তরাষ্ট্র। তবে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। এদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষায় সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র। একই সঙ্গে পিটার হাসের বিরুদ্ধে রাশিয়ার তোলা অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। রাশিয়াও সেটা জানে বলে তিনি মন্তব্য করেছেন। অপরদিকে বিএনপি ও সমমনা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো তাদের ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশ আয়োজন করেছিল। ওই মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাকায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সেদিন এক পুলিশ সদস্য নিহত হন এবং অনেকে আহত হন। এই সহিংসতার অভিযোগে মহাসমাবেশ পন্ড করে দেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।পরে পুলিশ হত্যা, অগ্নিসংযোগ, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগে দায়ের করা হয় একের পর এক মামলা। এসব মামলায় গ্রেফতার করা বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সহ কেন্দ্রীয় অনেক নেতৃবৃন্দকে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিএনপির মহাসমাবেশে পর ৮৩৭টির বেশি হয়রানিমুলক গায়েবি মামলায় ২০,৩২৬ জন বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আসামি করা হয়েছে ৭৩,১২৩ জন বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীকে। আহত হয়েছেন ৮২৪৯ জনের অধিক নেতাকর্মী। নতুন পুরাতন মামলায় গ্রেফতার এড়াতে লক্ষ লক্ষ বিএনপি নেতাকর্মী পরিবার পরিজন, ব্যবসা বাণিজ্য ফলে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। কিন্তু পালিয়ে থেকেও রেহায় পাচ্ছে না। আক্রান্ত হচ্ছে পরিবারের সদস্য, বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও স¤পদ। দেশের রাজনৈতিক অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, সরকারের অনুগত থেকে রাজনীতি করা আর্শীবাদ আর বিরোধীদলের রাজনীতি করা যেন অভিশাপ। সরকারি দলের নেতা হলে কিংবা সরকারের অনুগত থেকে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করলে রাতারাতি অর্থ বিত্ত, যশ, খ্যাতি, প্রভাব, প্রতিপত্তির সর্বোচ্চ শিখরে অনায়াসে পৌঁছা যায়। পক্ষান্তরে, বিরোধীদলের অবস্থা দাঁড়িয়েছে জেল জুলুম নির্যাতনের শিকার। এই অবস্থা কাম্য হতে পারে না।

ছোট বেলায় নাটক সিনেমার অযোগ্য অত্যাচারী রাজা জমিদারদের সেনাপতি, লাঠিয়াল বাহিনী কর্তৃক প্রজাদের নির্মমতার কাহিনী অবলোকন করে চোখে পানি আসতো। তখন মনে মনে ভাবতাম, সেই সময় আমরা থাকলে অবশ্যই প্রতিবাদ করতাম। বাস্তবতা হচ্ছে, আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় এসে যখন দেখতে পাই, সেই আদিকালের লাঠিয়ালদের মত যার নতুন ভার্সন হেলমেট বাহিনী কর্তৃক নিরীহ মানুষকে শায়েস্তা বা ভয় ভীতি প্রদর্শনের জন্য, জনমনে আতংক সৃষ্টির লক্ষ্যে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের বাসাবাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কখনো প্রকাশ্যে দিবালোকে কখনোবা রাতের আঁধারে হামলা চালানো হচ্ছে, তখন আমরা নির্বাক নীরব দর্শক হয়ে যাই। যেন কিছুই ঘটছে না। আর যদি ঘটেও থাকে, তা বিছিন্ন ও মামুলি ঘটনা বলে এড়িয়ে যাই। অথবা এই ভেবে সান্ত¦না পাচ্ছি, নিজের পরিবার তো আক্রান্ত হয়নি। হেলমেট বাহিনী কোন প্রকার বাধা বিপত্তি ছাড়াই অবলীলায় একের পর এক ঘটনা ঘটিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে হেলমেট বাহিনীর এই সদস্য কারা? তাদের পরিচয় কি? কোন অলৌকিক শক্তির কারণে তারা রয়ে যাচ্ছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে? তাছাড়া যারা এই অপকর্মে জড়িত, তাদের এবং নির্দেশ দাতাদের বিবেক বিবেচনা বলে কি কিছু নেই? তা নাহলে, নিরপরাধ নারী শিশু বৃদ্ধ নির্বিশেষে পরিবার নিয়ে বসবাস করা বাসস্থানে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা কিভাবে ঘটাতে পারে? কিভাবে রাস্তা ঘাটে মানুষ খুনের মত জঘন্য বর্বর ঘটনা ঘটাতে পারে? এর আগে আমরা নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের উপর হেলমেট বাহিনীর ব্যাপক তা-ব দেখেছি। এ ধরনের নির্মমতা কোন ভাবেই কাম্য হতে পারে না। স্বাধীনতার ৫২ বছর পেরিয়েও যদি দেশের নাগরিকদের নিরাপদে বসবাস, ব্যবসা বাণিজ্য, আত্মমর্যাদা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকতে হয়, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় ভিন্নমত দমনের জন্য এ ধরনের হামলার দায় রাষ্ট্র এড়াতে পারে না। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী, রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে সরকার বাধ্য। আমরা আশা করব, সরকার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

লেখক : আইনজীবী


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন