জলাভূমি সংরক্ষণে উদ্যোগ নিতে হবে

Daily Inqilab মো. আরাফাত রহমান

০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম

জলাভূমি বলতে বোঝায় জলা, ডোবা, প্লাবনভূমি এবং অগভীর উপকূলীয় এলাকাসমূহকে। এটি একটি অবনমিত প্রতিবেশ ব্যবস্থা, যেখানে পানির স্তর সবসময়ই ভুপৃষ্ঠের প্রায় কাছাকাছি অবস্থান করে। জলাভূমিকে মোহনাজ এবং স্বাদু পানি ব্যবস্থাÑ এ দুই ভাগে ভাগ করা হয়, যাদের আবার মৃত্তিকার ধরন ও উদ্ভিজ্জ প্রকৃতির ভিত্তিতে আরও উপবিভাগে ভাগ করা যায়। ধীর গতিপ্রবাহ অথবা স্থির পানি দ্বারা জলাভূমি বৈশিষ্ট্যম-িত এবং এ পানিরাশি বন্য জলজ প্রাণীজগতের জন্য একটি মুক্ত আবাসস্থল।

রামসার কনভেনশন-১৯৭১ অনুযায়ী জলাভূমির সংজ্ঞা হচ্ছে- ‘প্রাকৃতিক অথবা মানবসৃষ্ট, স্থায়ী অথবা অস্থায়ী, স্থির অথবা প্রবাহমান পানিরাশি বিশিষ্ট স্বাদু, লবণাক্ত অথবা মিশ্র পানি বিশিষ্ট জলা, ডোবা, পিটভূমি অথবা পানিসমৃদ্ধ এলাকা এবং সেই সঙ্গে এমন গভীরতাবিশিষ্ট সামুদ্রিক এলাকা, যা নিম্ন জোয়ারের সময় ৬ মিটারের বেশি গভীরতা অতিক্রম করে না।’ জলাভূমির রামসার সংজ্ঞাটি বিস্তৃত পরিসরে স্বাদু পানি, উপকূলীয় এবং সামুদ্রিক পরিবেশকে একত্রে উপস্থাপন করে।

আমাদের পরিবেশ-প্রতিবেশ ঠিক রেখে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার এসব জলাভূমির গুরুত্ব অপরিসীম। সে কারণেই বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিয়ে প্রতিবছর ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী বিশ্ব জলাভূমি দিবস পালিত হয়ে থাকে। জলাভূমি সংক্রান্ত সম্মেলনে সাক্ষর গ্রহণের দিনকে স্মরণীয় করে রাখতেই এ দিবস পালন। ১৯৭১ সালের এ দিনে কাস্পিয়ান সাগর তীরবর্তী ইরানের রামসার শহরে জলাভূমি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল যাতে জলাভূমির আন্তর্জাতিক উপযোগিতার কথা তুলে ধরা হয়। ১৯৯৭ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বব্যাপী এ দিবস উদযাপিত হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও এ দিবস পালন করা হয়ে থাকে।

জীবতাত্ত্বিক ও ভৌত বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন শ্রেণীর জলাভূমি শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ৩০টি শ্রেণী প্রাকৃতিক এবং ৯টি মানবসৃষ্ট। বাংলাদেশের জলাভূমিগুলিকে জলতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য, ভূ-প্রকৃতি এবং প্রতিবেশগত ক্রিয়াকলাপের ওপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিন্যাস করা যায়: ১. লোনাপানির জলাভূমি: ক) সামুদ্রিক জলাভূমি: নিম্ন জোয়ার-ভাটার সময় স্থায়ী অগভীর পানিরাশি, উদাহরণস্বরূপ: উপসাগর প্রবাল প্রাচীর, সেন্ট মার্টিন প্রবাল প্রাচীর, খ) মোহনাজ জলাভূমি: পরিমিত উদ্ভিজ্জবিশিষ্ট আন্তঃজোয়ারভাটা সৃষ্ট কাদা, বালু অথবা লবণাক্ত সমতল, যেমন: নতুন জেগে ওঠা ভূমি, আন্তঃজোয়ার ভাটা সৃষ্ট জলাসমূহ, আন্তঃজোয়ার ভাটা সৃষ্ট বনাচ্ছাদিত জলাভূমিসমূহ, গ্রোতজ গরান বনভূমিও এর অন্তর্ভুক্ত; যেমন: সুন্দরবন, গ) লবণাক্ত হ্রদীয় জলাভূমি: স্বাদু-লবণাক্ত থেকে লবণাক্ত হ্রদসমূহ যা সংকীর্ণ পথে সমুদ্রের সঙ্গে সংযুক্ত।

২. স্বাদুপানির জলাভূমি: ক) নদীজ জলাভূমি: স্থায়ী নদ-নদী এবং কতিপয় চরাভূমিও এর অন্তর্ভুক্ত, খ) হ্রদজ বা বিল জলাভূমি: বাংলাদেশে বিভিন্ন আকৃতির হাজারো হ্রদ রয়েছে। এদের বেশিরভাগই প্রধান বদ্বীপীয় অঞ্চলের রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, যশোর, ফরিদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও সিলেট জেলায় অবস্থিত, গ) প্যালাসট্রাইন জলাভূমি: উদ্ভিজ্জবিশিষ্ট স্থায়ী স্বাদুপানির জলা ও জলমগ্ন ভূমিসমূহ, পিটগঠনকারী স্থায়ী স্বাদুপানির জলমগ্ন ভূমিসমূহ, স্বাদুপানির জলমগ্ন বনভূমি যেমন: নিচুভূমির হিজল বন। ৩. মানবসৃষ্ট জলাভূমি: মৎস্যচাষের পুকুরসমূহ, সেচকৃত জমি ও সেচ খালসমূহ, লবণচাষের ক্ষেত্রসমূহ, জল-বাঁধ যেমন: কাপ্তাই লেক।

কৃষিভিত্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের মৃত্তিকা বিজ্ঞানীরা জলাভূমির সংজ্ঞায় ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে থাকেন। প্লাবন বা বন্যার স্থায়িত্ব ও গভীরতার ওপর ভিত্তি করে সমগ্র দেশকে ছয়টি বৃহৎ ভূমি ধরনে বিভক্ত করা হয়েছে: উঁচুভূমি, মধ্যম উঁচুভূমি, মধ্যম নিম্নভূমি, নিম্নভূমি, অতি নিম্নভুমি এবং তলদেশীয় ভূমি। এ ভূমি শ্রেণীবিন্যাসের মধ্যে জলমগ্ন মাটির মধ্যম নিম্নভূমি থেকে তলদেশীয় ভূমি পর্যন্ত এলাকাসমূহকে জলাভূমি বলে বিবেচনা করা হয়। বাংলাদেশে রয়েছে অসংখ্য নদ-নদী, গ্রোতস্বিনী, স্বাদুপানির হ্রদ ও জলা, হাওর, বাওর, খাল, বিল, জলাধার, মাছ চাষের পুকুর, প্লাবিত কৃষিজমি এবং বিস্তৃত গ্রোতজ গরান বনভূমিসহ মোহনাজ ব্যবস্থা সমন্বয়ে জলাভূমির এক বিশাল ভান্ডার।

তবে উপকূলীয় ও সামুদ্রিক উৎসের জলাভূমি বাংলাদেশে কম গুরুত্বপূর্ণ। নদীজ উৎসের হাওর, বাওর, বিল, ঝিল প্রভৃতিকে সাধারণভাবে স্বাদুপানির জলাভূমি নামে আখ্যায়িত করা হয়। এসকল স্বাদুপানির জলাভূমি চারটি ভূদৃশ্যগত একক জুড়ে বিস্তৃত। প্লাবনভূমি, স্বাদুপানির জলাসমূহ, হ্রদসমূহ ও জলমগ্ন বনভূমি। মানবসৃষ্ট জলাভূমিসমূহের মধ্যে রয়েছে কৃত্রিম হ্রদ, দীঘি, পুকুর ও ডোবা। ভূসংস্থানের নিম্নতর প্রান্তে অবস্থিত জলাভূমিগুলো বর্ষা ঋতুতে অগভীর থেকে গভীর প্লাবন ও বন্যা দ্বারা প্লাবিত হয়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা ও জলতত্ত্ব-এর ওপর ভিত্তি করে একটি হাওরকে তিনটি অংশে বিভক্ত করা যেতে পারে: পর্বত পাদদেশীয় অংশ, প্লাবনভূমি ও গভীরভাবে প্লাবিত এলাকা।

বাংলাদেশের জলাভূমিগুলোর ব্যাপক বিস্তৃত প্রতিবেশগত, সামাজিক-সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব এবং মূল্য রয়েছে। স্থানীয়, জাতীয় ও আঞ্চলিক তাৎপর্য বহনকারী এসকল জলাভূমি জীববৈচিত্র্যপূর্ণ অসংখ্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর আবাসস্থল। বাংলাদেশের জলাভূমিগুলো মানব বসতি, জীববৈচিত্র্য, মৎস্য উৎপাদন, কৃষি বহুমুখীকরণ, নৌচলাচল ও যোগাযোগ এবং প্রতিবেশ-পর্যটন প্রভৃতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় পাঁচ হাজারেরও অধিক সপুষ্পক উদ্ভিদ এবং ১,৫০০ প্রজাতির মেরুদন্ডী প্রাণী যাদের মধ্যে প্রায় ৭৫০ প্রজাতির পাখি এবং ৫০০ প্রজাতির উপকূলীয় মোহনা এলাকার ও স্বাদুপানির মাছ বাংলাদেশের জলাভূমি এলাকাগুলোতে পাওয়া যায়।

৪০০ প্রজাতির মেরুদন্ডী প্রাণী এবং প্রায় ৩০০ প্রজাতির উদ্ভিদ তাদের জীবনকালের সমগ্র অংশ অথবা আংশিক সময়কালের জন্য জলাভূমির ওপর নির্ভরশীল থাকে। বাংলাদেশের জলাভূমিগুলোতে প্রায় ২৬০ প্রজাতির স্বাদুপানির মাছ পাওয়া যায়। স্বাদুপানির মৎস্য আহরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবিকা এবং সে সঙ্গে প্রাণীজ আমিষের অন্যতম যোগানদাতা। সকল জলাভূমিতেই জৈবপদার্থ সমৃদ্ধ কর্দম মৃত্তিকার সঞ্চয়ন ঘটে এবং জলাবদ্ধতা ও প্লাবনসহন ক্ষমতাসম্পন্ন শস্যাদি জলাভূমির বিস্তৃত এলাকায় জন্মে থাকে।

বিগত তিন দশকে জলাভূমি তথা প্লাবনভূমি ও হাওর এলাকায় রাস্তাঘাট, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ প্রভৃতি ব্যাপক ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। অধিকাংশ উন্নয়ন কর্মকা-ের বেলাতেই স্থানীয় ভূসংস্থানিক অবস্থা এবং প্রাকৃতিক পানি প্রবাহের বিষয়টিকে অগ্রাহ্য করায় নিম্নমানের নিষ্কাশন ব্যবস্থা তথা জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে এবং স্থানীয় ভূপৃষ্ঠ জলরাশিতেও এর প্রভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ ধরনের উন্নয়ন কর্মকা- অতি দ্রুত ব্যাপক মাত্রায় জলাভূমির রূপান্তর সাধন করছে। জলাভূমিগুলোতে মানুষের হস্তক্ষেপের ফলে দেশের প্রতিবেশ ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত ধ্বংসের মুখোমুখি হচ্ছে এবং জলাভূমির দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলীয় সমভূমির স্বাদু লবণাক্ত পানিসমৃদ্ধ জমিতে বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাতের ফলে জমির ঊর্ধ্ব লবণস্তর অপসারিত হলে কৃষকেরা ধান চাষ করত, আর বছরের বাকি সময় সে জমিকে পশুচারণের জন্য পতিত রাখত। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এ চাষাবাদ ব্যবস্থা চলে আসছিল। কিন্তু বিগত দু’দশক যাবত চাষাবাদের এ চর্চা পরিত্যক্ত হয়ে তার পরিবর্তে অধিক মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে চিংড়ি চাষ করা হচ্ছে। এর ফলে, পরিবর্তিত পানি বিনিময় ব্যবস্থা, নদীখাতসমূহে পলি সঞ্চয়ন এবং প্রতিনিয়ত লবণাক্ত পানি দিয়ে জমি প্লাবিত করার ফলে স্থানীয় প্রতিবেশ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে।

হাওর এলাকাসমূহে চতুপার্শ্বস্থ ঘনবসতি এলাকা থেকে লোকজন এসে বসতি গড়ে তুলছে এবং ফলে সৃষ্টি হচ্ছে বিরূপ প্রতিক্রিয়া। অব্যাহতভাবে ব্যাপক মাত্রায় জলজ উদ্ভিদ ও ফলমূল আহরণের ফলে হাওর এলাকার মাছ ও অতিথি পাখির আবাসের জন্য প্রয়োজনীয় এসব উদ্ভিদের পরিমাণ ও গুণাগুণ দুইই মারাত্মকভাবে হ্রাস পেয়েছে। একইভাবে, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও সেচ প্রকল্পের জন্য নির্মিত বাঁধগুলো একদিকে যেমন প্লাবনভূমি হ্রাস করছে তেমনি আবার খাদ্য সংগ্রহ ও পোনা ছাড়ার জন্য নদী থেকে বিভিন্ন বিল ও প্লাবনভূমিতে চলাচলের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। ফলে বহু জেলে তাদের জীবিকা ত্যাগে বাধ্য হচ্ছে।

জলাভূমিগুলোর ক্রমাবনতি বহু সমস্যার জন্ম দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, পাখি ও সরীসৃপসহ বেশকিছু বন্যপ্রাণী বিলুপ্ত হওয়া বা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়া, অনেক প্রকার দেশীয় ধানের প্রকারভেদের বিলুপ্তি, বহু ধরনের দেশীয় জলজ উদ্ভিদ, বীরুৎ, গুল্ম ও নলখাগড়ার ধ্বংস সাধন, মাটির প্রাকৃতিক পুষ্টি হ্রাস, প্রাকৃতিক জলাশয় ও তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত উপকারিতা হারিয়ে যাওয়া, বন্যার সংঘটন বৃদ্ধি পাওয়া, জলাভূমি ভিত্তিক প্রতিবেশ ব্যবস্থার ধ্বংস সাধন এবং আর্থ-সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির বিলুপ্তি এবং সর্বোপরি মানুষের জীবিকার পথ রুদ্ধ হয়ে যাওয়া। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জলাভূমির গতিশীল প্রতিবেশ ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটে থাকে। তবে মানবীয় কর্মকা-ের মাধ্যমে জলাভূমির যে কোনো ধরনের পরিবর্তন অবশ্যই সতর্কতার সঙ্গে পরিচালিত করতে হবে।

লেখক: সহকারী কর্মকর্তা, ক্যারিয়ার এন্ড প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেস বিভাগ, সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়

 


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ডোনাল্ড লু’র সফরে রোহিঙ্গা সংকটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ডোনাল্ড লু’র সফরে রোহিঙ্গা সংকটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ বছর অপেক্ষা করতে হবে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের

২ বছর অপেক্ষা করতে হবে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের

ভারতের রক্তাক্ত নির্মমতায় নিশ্চুপ প্রধানমন্ত্রী: রিজভী

ভারতের রক্তাক্ত নির্মমতায় নিশ্চুপ প্রধানমন্ত্রী: রিজভী

ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন মির্জা ফখরুল

ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন মির্জা ফখরুল

আল্লাহ ‘রব্বুল আলামীন’-২

আল্লাহ ‘রব্বুল আলামীন’-২

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক

বিএসইসিতে নতুন তিন কমিশনার নিয়োগ

বিএসইসিতে নতুন তিন কমিশনার নিয়োগ

গোমর ফাঁসে কামড়াকামড়ি

গোমর ফাঁসে কামড়াকামড়ি

সরকারের চলতি মেয়াদে ৬০ লাখ কর্মী পাঠানোর টার্গেট : প্রতিমন্ত্রী

সরকারের চলতি মেয়াদে ৬০ লাখ কর্মী পাঠানোর টার্গেট : প্রতিমন্ত্রী

সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী

সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট সাংবাদিকদের

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট সাংবাদিকদের

ফুলপুর উপজেলায আ'লীগ নেতা হাবিবুর চেয়ারম্যান নির্বাচিত, ভাইস চেয়ারম্যন সবুজ ও পান্না

ফুলপুর উপজেলায আ'লীগ নেতা হাবিবুর চেয়ারম্যান নির্বাচিত, ভাইস চেয়ারম্যন সবুজ ও পান্না

নির্বাচনী ব্যবস্থা ধ্বংসপ্রাপ্ত বলেই কেন্দ্রে ভোটারের আকাল : মেজর হাফিজ

নির্বাচনী ব্যবস্থা ধ্বংসপ্রাপ্ত বলেই কেন্দ্রে ভোটারের আকাল : মেজর হাফিজ

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা আজ

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা আজ

৪৮ বছরে বিদেশ গেছে এক কোটি ৬৩ লাখ ১২ হাজার কর্মী

৪৮ বছরে বিদেশ গেছে এক কোটি ৬৩ লাখ ১২ হাজার কর্মী

ঢাবি প্রফেসর বাহাউদ্দীনের চৌর্যবৃত্তি তদন্তে কমিটি গঠন

ঢাবি প্রফেসর বাহাউদ্দীনের চৌর্যবৃত্তি তদন্তে কমিটি গঠন

আটোয়ারীতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড.আনিছুর রহমান

আটোয়ারীতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড.আনিছুর রহমান

মাধ্যমিকের অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন জুলাইয়ে

মাধ্যমিকের অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন জুলাইয়ে

জাইকার উপদেষ্টা কমিটির সঙ্গে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর বৈঠক

জাইকার উপদেষ্টা কমিটির সঙ্গে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর বৈঠক

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে জাইকার প্রতিনিধিদলের বৈঠক

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে জাইকার প্রতিনিধিদলের বৈঠক