৯২ শতাংশ মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত লাগে এমন কাজ মন্ত্রীরা করবেন না
১২ মার্চ ২০২৪, ১২:১৬ এএম | আপডেট: ১২ মার্চ ২০২৪, ১২:১৬ এএম
আজ আর রাজনীতি নিয়ে কোনো আলোচনা নয়। বছরের পর বছর ধরে রাজনীতি নিয়েই আলোচনা করে যাচ্ছি। কোনো ফল হয়েছে বলে মনে হয় না। কারণ, আমরা যারা বছরের পর বছর ধরে গণতন্ত্রের গুণাগুণ নিয়ে পড়াশোনা করেছি বা আমাদের পড়ানো হয়েছে, এখন দেখছি সেই রাজনীতিই পেছনের সিটে চলে গেছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে দুটি প্রধান লক্ষ্য হাসিলের জন্য। একটি হলো সাবেক পাকিস্তানের দুই অঞ্চল অর্থাৎ পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক বৈষম্যের অবসান। আর দ্বিতীয় হলো মার্শাল ল’ এবং বেসামরিক আমলাদের দাপট থেকে সাচ্চা গণতন্ত্রকে উদ্ধার করা। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ফলে পূর্ব পাকিস্তানকে সাবেক পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণের সম্পূর্ণ অবসান হয়। কিন্তু গণতন্ত্র হাসিল হয়নি। অন্তত তিনটি মার্শাল ল’ এসেছে আর বিগত ১৫ বছর ধরে গণতন্ত্রকে ক্রমশ সংকুচিত করতে করতে প্রথমে একদলীয় শাসন, অতঃপর সর্বশেষ পরিণতিতে এক ব্যক্তির শাসন। তাই প্রথমেই বলেছি, রাজনীতি নিয়ে লেখালেখি করে কোনো কাজ হয়নি। দিন শেষে নিট রেজাল্ট হলো ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠা।
আজকে রাজনীতি নিয়ে না লিখলেও যে বিষয়টি নিয়ে লিখবো সেটি আমার ব্যক্তিগত মতে রাজনীতির চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সেটি হলো মানুষের প্রাণ এবং মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধ। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো যে বিষয়টি মানুষের কাছে সবচেয়ে মূল্যবান সেটিই হয়েছে সবচেয়ে সস্তা ‘পণ্য’। আর সেই পণ্যের নাম হলো মানুষের জীবন। তেমনি মূল্যবান হলো ধর্মীয় মূল্যবোধ। সাচ্চা মুসলমানদের কাছে তার ধর্ম হলো তার জীবনের চেয়েও প্রিয়। জীবনকে আমরা এখন পণ্য বললাম। জানি এর ফলে অনেকে সেন্টিমেন্টালি আহত হতে পারেন। আমরাও আক্ষরিক অর্থে সেটি বলিনি। পণ্য বললাম বড় দুঃখে। তাই যদি না হবে তাহলে ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ বিগত ১৩ বছরে অগ্নিকাণ্ডে কয়েক শত লোকের প্রাণ গেছে। অথচ, এই অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে মানুষের উদাসীনতায় এবং দ্রুত টাকা কামাই করে দ্রুত বড়লোক হওয়ার উদগ্র বাসনার কারণে। ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যতগুলো অগ্নিকাণ্ড এবং অন্যবিধ দুর্ঘটনা ঘটেছে, স্থান সংকুলান হলে সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো।
॥দুই॥
সকলেই জেনেছেন, খতনা করতে গিয়ে একাধিক শিশুর প্রাণ গিয়েছে। খতনা করতে গিয়ে প্রাণ গেল কেন? কারণ হলো, খতনার আগে প্রয়োজনের বেশি পরিমাণ অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়া হয়। অ্যানাস্থেসিয়া হলো সেই চিকিৎসার উপকরণ, যেটা প্রয়োগ করে রোগীর সাময়িক চেতনা ও অনুভূতিকে অবশ করে দেওয়া হয়। একটি শিশুর সাময়িক চেতনা নাশের জন্য যে পরিমাণ অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়া প্রয়োজন, যদি তার চেয়ে অনেক বেশি দেওয়া হয় তাহলে তার আর জ্ঞান ফিরে আসে না। এই ঘটনাই ঘটেছে এই সব শিশুর বেলায়। একজন শিশুকে অজ্ঞান করার জন্য যে পরিমাণ অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়া প্রয়োজন তা না দিয়ে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষকে অজ্ঞান করার জন্য যে পরিমাণ অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়া প্রয়োজন সেই পরিমাণ অ্যানাস্থেসিয়া ঐসব শিশুদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। ফল যা হবার তাই হয়েছে। ঐসব হতভাগ্য শিশুর চেতনা আর ফিরে আসেনি।
তারপর কী ঘটলো? পত্রপত্রিকা বা সরকার এই ধরনের মৃত্যুর কারণ ঠিকই ধরতে পেরেছে। তাই জনদাবির কারণে সরকার লাইসেন্সবিহীন বা অনুমোদনবিহীন ক্লিনিক বা হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে অভিযানে নামে। কয়েকটি ক্লিনিক বা হাসপাতাল বন্ধও করে দেওয়া হয়। সারাদেশে এই ধরনের বেআইনি বা অনুমোদনবিহীন ক্লিনিক/হাসপাতালের সংখ্যা ১১ হাজারেরও বেশি। শতাধিক ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযানের পর হঠাৎ করে সেই অভিযান বন্ধ করা হয়। সেই বন্ধের সিদ্ধান্তও জনগণ কিছুই জানত না। গত ৮ মার্চ ইংরেজি দৈনিক নিউ এজে অভিযানের আকস্মিক বন্ধের খবর প্রথম পৃষ্ঠায় সেকেন্ড লিড হিসেবে প্রকাশিত হয়। ঐ রিপোর্টেও বলা হয়, ৫ মার্চে হঠাৎ করে অভিযান বন্ধ করা হয়েছে, অথচ সরকার এ সম্পর্কে কোনো ঘোষণা দেয়নি। কেন বন্ধ করা হলো? কার স্বার্থে বন্ধ করা হলো? এসবের কোনো উত্তর নাই। কিন্তু জনগণ নিজেদের মধ্যে ঠিকই সেই কারণ বুঝে ফেলেছে।
এটি স্মরণ করিয়ে দেয় স্বাধীনতার ঊষা লগ্নে চোরা চালান বিরোধী অভিযান হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনা। বিষয়টি ৫০ বছর বা অর্ধ শতাব্দী আগের। স্বাধীনতার পর পর আমাদের সীমান্ত দিয়ে ইন্ডিয়াতে বেপরোয়াভাবে মালামাল চোরাচালানের মাধ্যমে পাচার হতে থাকে। বাংলাদেশের সম্পদ তো বটেই, এমনকি বিদেশ থেকে পাওয়া মূল্যবান সামগ্রীও পাচার হতে থাকে। এই চোরাচালান এমন মারাত্মক আকার ধারণ করে যে, তৎকালীন সরকার এটি বন্ধ করার জন্য কঠোর অভিযানের সিদ্ধান্ত নেয়। সেই সিদ্ধান্ত মোতাবেক সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানো হয়। জনগণ এই সিদ্ধান্তকে বিপুলভাবে অভিনন্দিত করে। দুই বা তিন দিন সেনাবাহিনী ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করে। বেশ কয়েক ব্যক্তি আটক হয়। প্রায় ৭৬ ঘণ্টা পর অকস্মাৎ সেই অভিযান বন্ধ করা হয়। মানুষ তো হতভম্ভ। একটি ভালো কাজ হঠাৎ মাঝ পথে থেমে গেল কেন? দেখা যায় যে, এই অভিযানে অনেক রুই-কাৎলা ধরা পড়েছে। আরো দেখা যায় যে, রুই-কাৎলাদের অনেকেই ক্ষমতাসীনদের সাথে সম্পৃক্ত। সেই তিক্ত অভিজ্ঞতা স্মরণ করে অবৈধ হাসপাতাল বা ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযানকেও হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়ায় জনগণের মনে অনেক প্রশ্নের উদয় হয়েছে। এই ১১ হাজারেরও বেশি অবৈধ চিকিৎসাকেন্দ্রের মালিক কারা? তাদের সিংহভাগের সাথে কি ক্ষমতাসীনদের যোগাযোগ রয়েছে? অথবা ক্ষমতাসীনদের রাঘব-বোয়ালরা কি এসব কেন্দ্রের মালিক? এসব প্রশ্নের উত্তর নাই। অভিযান বন্ধ হয়ে গেছে।
এখন ধর্মীয় মূল্যবোধ সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে দুটি বিষয় আলোচনা করবো। একটি হলো, আমরা যখন স্কুল-কলেজে পড়তাম, তখন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে সারা মাসই স্কুল কলেজ বন্ধ থাকতো। বিশেষ করে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্কুল বন্ধ থাকতোই। বাংলাদেশ হওয়ার পরেও বেশ কয়েক বছর সেই বন্ধ রাখার নিয়ম চালু থাকে। কিন্তু এবার দেখা গেল প্রাথমিক স্কুল এবং মাধ্যমিক স্কুল রমজানের প্রথম কয়েক দিন বন্ধ রেখে অবশিষ্ট দিনগুলিতে খোলা থাকবে। এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অর্থ কী? এ সম্পর্কে কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। কিন্তু এটি সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মেনে নিতে পারেনি। একজন অভিভাবক এ ব্যাপারে হাইকোর্টে একটি রিট করেন। গত ১০ মার্চ রবিবার হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছেন তাতে সমস্ত মানুষ খুশি হয়েছে। সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করে দিয়ে হাইকোর্ট সিদ্ধান্ত দিয়েছেন যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল পুরো রমজান মাসেই বন্ধ থাকবে। দুঃখের বিষয়, যে সিদ্ধান্ত সরকারের নেওয়ার কথা সেটি হাইকোর্টকে নিতে হলো।
অনেক ঘটনার মধ্যে দ্বিতীয় ঘটনা হলো পবিত্র হজ¦ এবং ওমরার খরচ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। আমি অর্থাৎ এই কলামের লেখক সপরিবারে পবিত্র হজ¦ব্রত সম্পাদন করেছি জনপ্রতি ৪ লাখ টাকা করে দিয়ে। এই ৪ লাখ টাকার মধ্যে বিমানের টিকেট এবং হজে¦র অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্তু এবার ব্যক্তি প্রতি হজে¦র খরচ প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে। জনপ্রতি হজে¦র খরচ যদি সাড়ে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা হয় তাহলে প্রতি দম্পতির খরচ পড়বে ১৫ থেকে ১৬ লাখ টাকা। কয়জন মানুষের এত টাকা দেওয়ার সামর্থ্য আছে? সেজন্যই এবার দেখা গেছে, হজে¦র রেজিস্ট্রেশন করার তারিখ বার বার পেছাতে হয়েছে। কারণ, দেখা যায় যে রেজিস্ট্রেশনের শেষ দিনেও এক তৃতীয়াংশ লোকও রেজিস্ট্রেশন করেনি। সর্বশেষ খবর এখনো প্রকাশিত হয়নি। তবুও জানা গেছে যে, হজে¦র কোটার এক তৃতীয়াংশ নাকি এখনো খালি আছে। এখানেও সবচেয়ে দুঃখের বিষয় হলো, হজ¦ করার জন্য যে বিপুল ব্যয় হবে তার প্রধান কারণ হলো বিমান ভাড়া কল্পনার চেয়েও বেশি করে বৃদ্ধি। একই ঘটনা ঘটেছে ওমরার ক্ষেত্রেও। আগে বিমান ভাড়া ছিল ৬০ হাজার। আমার এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ওমরার জন্য টিকেট কিনতে গিয়ে দেখেন সেটি করা হয়েছে ৯০ হাজার। এটি তার সামর্থ্যের বাইরে। তাই তিনি ফিরে এসেছেন। এভাবে অন্তত হজ¦ ও ওমরার ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া এত অবিশ^াস্য পরিমাণে বৃদ্ধি না করলে সরকারের কি এমন ক্ষতি বৃদ্ধি হতো? যে দেশে মানি লন্ডারিং বাবদ বছরে ৭০ হাজার কোটি থেকে এক লক্ষ কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার হয়ে যায় সেই দেশে হজ¦ বাবদ বিমান ভাড়া ঐ ৩০ হাজার টাকা বৃদ্ধি না করলে কত টাকা আর ক্ষতি হতো? এক লক্ষ কোটি টাকা তো নয়। এমনকি ২৫ হাজার কোটি টাকাও তো নয়।
এগুলো করে কার কী লাভ হচ্ছে? মাঝখানে মানুষের মাঝে এমন কথাও উঠছে যে কর্তৃপক্ষ চায় না যে বেশি বেশি মানুষ হজ¦ করুক। এই ধারণা সঠিক বা বেঠিক যাই হোক, একটি জেনারেল পার্সেপশন তো তৈরি হয়ে গেছে।
॥তিন॥
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজ অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে আলোচনা করা যাবে না। কারণ স্থানাভাব। আরেকটি বিষয় আলোচনা না করলেই নয়। সেটি হলো, পবিত্র রোজা পালন শেষে ইফতার করার সময় খেজুর বা আঙ্গুর ফল খাওয়া। সদ্য সমাপ্ত জেলা কমিশনারদের সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী নসিহত করেছেন যে, খেজুরের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই ইফতারের সময় আঙ্গুর, খেজুর না খেয়ে বরই খান না কেন? এক সাথে রাগ এবং দুঃখ হয়। রোজা রাখা সম্পর্কে শিল্পমন্ত্রী বা তার চারদিকে ঘিরে থাকা মানুষগুলো সারাদিন রোজা রাখা এবং দিন শেষে ইফতারের প্রশান্তি বুঝতে পারেন কিনা? আমি এবং আমাদের মতো মানুষরা তো বটেই, আমাদের আব্বা-আম্মারাও কোনো দিন ইফতারে খেজুরের পরিবর্তে বরই খেয়েছেন, এটা আমরা দেখিওনি, শুনিওনি। শিল্পমন্ত্রীর এই আপত্তিকর এবং অবাঞ্ছিত বক্তব্যের পর একজন প্রতিমন্ত্রীও শিল্পমন্ত্রীর সুরে গান গেয়েছেন। এরা রোজা থাকেন কিনা সেই প্রশ্ন তুলবো না। কিন্তু একটি কথা তারা ভুলে যাচ্ছেন যে, এসব ফালতু কথা বলে তারা প্রধানমন্ত্রীর ভাবমর্যাদারও ক্ষতি করছেন।
কারণ, মানুষ মনে করে যে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অথবা মনোভাব ছাড়া কোনো মন্ত্রী কিছু বলেন না বা বলতে পারেন না। আমরা অবশ্য বলছি না যে, এখানে প্রধানমন্ত্রী শিল্পমন্ত্রীকে এ ধরনের কোনো নির্দেশ দিয়েছেন অথবা এই ধরনের বাজে কথা বলতে নির্দেশ দিয়েছেন।
একটি কথা বলে শেষ করতে চাই। ৯২ শতাংশ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে কোটি কোটি মুসলমান রোজা রাখে। তারা প্রশ্ন করছে, এইসব মন্ত্রী প্রবর কি মানুষের রোজা রাখার ওপরেও খবরদারি করতে চান? মন্ত্রীকে বলতে চাই, এই ধরনের আপত্তিকর কথা আর বলবেন না। এমনিতেই এই সরকারের অনেকগুলো কাজে সমস্ত ইসলামী দল এবং ৯২ শতাংশ মানুষের সিংহভাগের মনে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই ধারণাটাকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের হৃদয়ে আর শক্ত করে প্রোথিত করবেন না।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এবি পার্টির ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে রাজনৈতিক ও নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দ
বিক্ষোভে উত্তাল মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পুলিশ মোতায়েন
বায়তুশ শরফ দরবার মানব সেবার একটি অনন্য উদাহরণ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন ৯ মে পর্যন্ত চলবে
আগামীতে পলিশ বিহীন চাল বাজারজাত করতে মিলারদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে : খাদ্যমন্ত্রী
সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে স্কাউট শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
উদ্বৃত্ত উৎপাদন সত্ত্বেও সংরক্ষণাগারের অভাবে পেঁয়াজ আমদানি করতে হয় : কৃষিমন্ত্রী
শেরপুরে ৪২৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব
নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন
রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
বজ্রপাতে একদিনে প্রাণ গেলো ৯ জনের
মাওলানা মামুনুল হককে রিসিপ করতে কাশিমপুর কারাগারের গেইটে হেফাজত নেতাদের ভিড়
এখন জনগণ বিশ্ব দরবারে মর্যাদা নিয়ে চলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী
শিগগিরই উন্মুক্ত কারাগার তৈরির কাজ শুরু হবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রবাসী আতঙ্ক’ই আঘাত হানছে ভারত-চীনের অর্থনীতিতে: বাইডেন
৩০ বছর বাদে সোজা হলেন বিশ্বের কোঁচকানো ব্যাক্তি
মার্কিন ও ব্রিটিশ ১৫ ব্যক্তি ও ১০ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ইরানের
কালীগঞ্জে বিএনপির পক্ষ থেকে ছাতা পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশে ক্যাস্পারস্কি’র নতুন ফ্ল্যাগশিপ প্রোডাক্ট লাইন ‘ক্যাস্পারস্কি নেক্সট’