ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি কেন?

Daily Inqilab মেহেদী হাসান পলাশ

২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:১৩ এএম

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ নম্বর সরাসরি শিক্ষকদের হাতে থাকে। ভাইভা, প্রাকটিক্যাল, অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন, থিসিস, ক্লাসে উপস্থিতি, আচরণ প্রভৃতি ক্যাটাগরিতে এই নম্বর দেয়া হয়। কোনো কোনো সাবজেক্টে এই নম্বর আরো বেশি থাকে। শিক্ষকদের ছাত্রছাত্রী নির্যাতন, বিশেষ করে যৌন নির্যাতনের প্রধান অস্ত্র তাদের হাতে থাকা এই নম্বর। শিক্ষকরা ইচ্ছে করলে যাকে যেমনভাবে খুশি এই নম্বর প্রদান করতে পারেন। এছাড়াও পরীক্ষার আগে শর্ট সাজেশন, অনেক ক্ষেত্রে প্রশ্ন বলে দেয়া এবং খাতা দেখায় বিশেষ খাতির, স্কলারশিপ পেতে ভূমিকা রাখার মতো বিষয়গুলোও রয়েছে। এসব অস্ত্র কিছু কিছু শিক্ষক তার পছন্দের ও অপছন্দের ছাত্রছাত্রীর উপরে খুব সহজেই ব্যবহার করে থাকেন। এছাড়াও তারা যে সমস্ত ছাত্রীকে টার্গেট করে, তাদের বশে আনতে এই অস্ত্রগুলো ব্যবহার করে থাকেন। এই বিপুল পরিমাণ ক্ষমতা শিক্ষকদের হাতে থাকার কারণে ছাত্রীরা অসহায় হয়ে বা বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের অনৈতিক প্রস্তাব ও আচরণ মুখ বুজে সহ্য করে। একজন শিক্ষক উল্লেখিত অস্ত্র ব্যবহার করে খুব সহজেই তার টার্গেটেড ছাত্রছাত্রীর শিক্ষা জীবন ধ্বংসও করে দিতে পারেন। ছাত্রদের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের নানা রকম গিফট প্রদান, তাদের ফাই ফরমাস খাটা, ব্যক্তিগত কাজে সহায়তা করা আর মেয়েদের ক্ষেত্রে গতর খেটে পোশাকি নামে যাকে বলে যৌন হয়রানির মাধ্যমে এর মূল্য দিতে হয়। গণমাধ্যমে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ সংক্রান্ত যেসব খবর মাঝে মধ্যে ভাইরাল হয়, তা মূলত সহস্রাংশের ভগ্নাংশ মাত্র। প্রকৃত অবস্থা ভয়াবহ। বিশেষ করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে।

আমার এ কথার জলন্ত প্রমাণ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারজানা মিম। এ বিষয়ে গত ১৮ মার্চ প্রতিদিনের বাংলাদেশ পত্রিকায় একটি তথ্যবহুল রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। আলোচনার সুবিধার্থে আমরা রিপোর্টটির কিছু অংশ দেখে নিতে পারি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলে ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের শিক্ষক এবং নির্মাতা আবু শাহেদ ইমনের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে এবং তার দুই বছর পরে ২০২১ সালে কাজী ফারজানা মীম বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযোগ দাখিল করেন। অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ গ্রহণের পর তিনি অভিযোগকারীর ক্লাসের কোনো কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়াও মীম ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ‘যৌন হয়রানির বিচার চাই’ প্ল্যাকার্ড নিয়ে আবু শাহেদ ইমনের বিরুদ্ধে একাই দাঁড়িয়েছিলেন। ওই সময় বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। পাশাপাশি মিডিয়ার নজরে এলেও তিনি বিচার পাননি।

অভিযোগের বিষয়ে কাজী ফারজানা মীম বলেন, আবু শাহেদ ইমন আমার বিভাগের লেকচারার। উনি সিনেমা নির্মাণ করেন। উনি আমাকে কাজের জন্য অফিস রুমে ডেকে নিয়ে হেনস্থা করেন। এটা নিয়ে আমি অনেক দিন ভুগেছি। আমার বাবাকে বলা হয়েছে, আপনার মেয়েকে বহিষ্কার করব।

তিনি আরও বলেন, আমার অভিযোগের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো নিপীড়ন সেল ছিল না। পরে নতুন করে যে কমিটি করা হয়, এখনকার ভিসি ম্যাডামও ওই কমিটির একজন সদস্য ছিলেন। সাদেকা হালিম ম্যাডাম নারীবান্ধব কিন্তু তার উপস্থিতি থাকা সত্ত্বেও আমি বিচার পেলাম না। কয়েক দফা রিপোর্ট আসা সত্ত্বেও আবু শাহেদ ইমন এবং ওনাকে সাহায্যকারী আমাদের বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জুনাইদ হালিম তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আসার পরও সুপ্রিম কোর্টে রিট করেছেন। একজন শিক্ষক কতটা নির্লজ্জ হলে নিজের দোষ ঢাকতে সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত যেতে পারেন।

কাজী ফারজানা মীম আরও বলেন, অভিযোগ দাখিলের পর থেকে আমার জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। আমি অনেকটা গৃহবন্দি। এই লড়াইয়ে কাউকে পাশে না পেয়ে হতাশায় ভুগছি। এমন অনেক ঘটনা ঘটে। কিন্তু হয়রানির শিকার হয়েও বেশিরভাগ মেয়ে চুপ থাকে। কারণ, তারা দেখেছে অভিযোগ করলে আমার মতো জীবন পাবে। প্রথমে একাডেমিক জীবন বরবাদ, তারপর সহপাঠীদের থেকে বিচ্ছিন্ন।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষকরা এক হয়ে আমার বিরুদ্ধে নেমেছিলেন। ইমন আমার গ্রামের বাড়িতে পর্যন্ত চলে গিয়েছিলেন। আমার বাবা-মা অসুস্থ, তাদের চাপ দিয়েছেন অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিতে। অভিযোগ প্রত্যাহার না করায় আমাকে বিভাগের রুমে দরজা আটকে জোরজবরদস্তি করা হয়েছে। আমাকে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় ফেল করানো হয়। আমি অনার্স শেষ করতে পারিনি।

অভিযোগকারী কাজী ফারজানা মীম জানান, অভিযুক্ত শিক্ষক আবু শাহেদ ইমনের নারাজির ভিত্তিতে একাধিকবার তদন্ত কমিটি পরিবর্তন করা হয়েছে। ফলে দীর্ঘদিনেও তিনি বিচার পাননি। বরং বিভিন্নভাবে তাকে হয়রানি করা হয়েছে। সহপাঠীরাও ভয়ে পাশে নেই তার। মানসিক যন্ত্রণায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন শিক্ষাজীবন থেকেও।

তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, শিক্ষক আবু শাহেদ ইমনের বিরুদ্ধে গঠিত তদন্ত কমিটি যৌন হয়রানির প্রমাণ পেয়েছে। এবং সেটার ভিত্তিতে সিন্ডিকেট কী ব্যবস্থা নেবে সেই প্রক্রিয়া চলাকালে অভিযুক্ত শিক্ষক ‘ন্যায়বিচার পাবেন না’ শঙ্কা করে আবেদন করেন। সেই কমিটির সদস্য ছিলেন জগন্নাথের বর্তমান উপাচার্য ড. সাদেকা হালিম। তিনিই এখন আবার উপাচার্য হিসেবে সিন্ডিকেটে আছেন। ইমনের আবেদনের পর আইন বিভাগের ডিন মাসুম বিল্লাহকে প্রধান করে আবারও নতুন একটি কমিটি করা হয়।

তদন্তের বিষয়ে জানতে চাইলে বর্তমান তদন্ত কমিটির প্রধান মাসুম বিল্লাহ বলেন, যৌন নিপীড়ন সেল তাদের তদন্তে শিক্ষক আবু শাহেদ ইমনকে দায়ী করে প্রতিবেদন দেয়। সেটা সিন্ডিকেটে রেফার করে। কিন্তু সেই শিক্ষক আপত্তি জানান, তিনি ন্যায়বিচার পাচ্ছেন না। এরপর দুই সপ্তাহ আগে আমার কাছে কেস এসেছে। আমরা অনুসন্ধান করে দেখছি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, আমি আসার আগের কোনো ঘটনার দায়ভার আমি নেব না। তবে আমি এখন সেগুলো নিয়ে সোচ্চার হব। পরবর্তী সিন্ডিকেট সভায় এসব বিষয় উত্থাপিত হবে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ দেওয়ায় হত্যাসহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের হুমকি পাচ্ছেন কাজী ফারজানা মীম। জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক আবু শাহেদ ইমন ও বিভাগের চেয়ারম্যান জুনায়েদ আহমেদ হালিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন তিনি।

ডিবি কার্যালয়ে অভিযোগ দেওয়ার পরে সাংবাদিকদের মীম বলেন, আমার বিভাগের শিক্ষক আবু শাহেদ ইমন আমাকে যৌন হেনস্থা করেছেন। এই অভিযোগ দেওয়ার পর থেকে বিভাগের চেয়ারম্যান ও অভিযুক্ত শিক্ষক আমাকে সেটি তুলে নিতে নানাভাবে চাপ দিতে থাকেন। এতে আমি রাজি না হওয়ায় তারা আমকে হাত-পা কেটে হত্যা করাসহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের হুমকি দেন। আমি স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতে পারছি না। কখন আমাকে মেরে ফেলা হয় সেটা জানি না। এই অবস্থা থেকে বাঁচতে ডিবি কার্যালয়ে অভিযোগ দিয়েছি।

প্রতিদিনের বাংলাদেশ থেকে ফারজানা মিমের জবানীতে দেখা যায়, আমার উপরের বিশ্লেষণ কতোটা সঠিক। তবে এই ক্ষেত্রে সবসময় শিক্ষকদের একতরফা দোষ থাকে, বিষয়টা এমন নয়। অনেক ছাত্রী রয়েছে যারা পেশাগত ও শিক্ষা বহির্ভূত কর্মকা-ে এত বেশি জড়িত যে তাদের পক্ষে নিয়মিত ক্লাস করা, পড়াশোনা করা অনেকটাই অসম্ভব। কিন্তু তাদের লক্ষ্য থাকে যে কোনোভাবে শিক্ষা জীবন শেষ করা এবং সার্টিফিকেট অর্জন করা। অনেকেই স্বভাবগতভাবেই বেপরোয়া ও উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপনে অভ্যস্ত। এই ধরনের ছাত্রী তাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে শিক্ষকদের নিকট থেকে নানা ধরনের অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়ার জন্য নিজেরাই শিক্ষকদের সাথে অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে। প্রাকটিক্যাল, ভাইভা, অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন, শর্ট সাজেশন বা প্রশ্নপত্র জেনে নেয়া, খাতা দেখায় এক্সট্রা খাতির পাওয়ার জন্য এ ধরনের ছাত্রীরা নিজেরাই শিক্ষকদের অনৈতিক সম্পর্কে প্রলোভিত করে থাকে। এক দুইজনের দেখাদেখি অন্যরাও তখন পড়াশোনা না করে বা কম পড়াশোনা করে ভালো রেজাল্ট করার জন্য শিক্ষকদের অনৈতিক পথে প্রলোভিত করে থাকে। শিক্ষকরাও কিছু ছাত্রীর নিকট থেকে এ ধরনের সুযোগ পেয়ে সবাইকেই এক কাতারে বিচার করে। তাদের পছন্দের ছাত্রীদের টার্গেট করে অনৈতিক প্রস্তাব দেয় এবং রাজি না হলে ভয়ভীতি দেখানো, পরীক্ষার খাতায় কম নম্বর দেয়া থেকে শুরু করে ফেল করিয়ে দিয়ে থাকে। পরে কোনো কোনো ছাত্রী বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের অনৈতিক প্রস্তাবের কাছে আত্মসমর্পণ করে। অনেকে সেটা না পেরে প্রতিবাদী হয়, কেউবা আত্মহত্যা করে। বিশেষ করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের ঘটনা অনেক বেশি ঘটে থাকে। তবে একজন শিক্ষককে হতে হয় উচ্চ নৈতিক মানসম্পন্ন। তিনি এ ধরনের প্রলোভনের ঊর্ধ্বে থাকবেন এবং এই জন্যই তিনি শিক্ষক। ছাত্রছাত্রী ভুল করলেও শিক্ষকের ভুল করা উচিত নয়। ছাত্রছাত্রীরা প্রলোভিত করলেও শিক্ষক সেই প্রলোভনে পা দেবেন না। তবেই না তিনি শিক্ষক, তবেই না তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে অনুকরণীয় চরিত্র হয়ে উঠবেন।

শিক্ষকদের এক সময় বলা হত গুরু পিতার সমতুল্য, দ্বিতীয় পিতা প্রভৃতি। যুগ পাল্টে বর্তমান সময়ে এখন ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক বন্ধুত্বে এসে ঠেকেছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলোতে ছাত্রী-শিক্ষক, ছাত্র-শিক্ষিকা পরস্পরের কোমর জড়িয়ে নাচছে। আমাদের সময় পিটি ক্লাস হতো শরীরচর্চার অংশ হিসেবে। পিটি ক্লাসে বা এসেম্বলি শেষে শরীরচর্চার হালকা ব্যায়াম হতো। এখন পিটি ক্লাস নাচের ক্লাসে পরিণত হয়েছে। হালকা ব্যায়ামের পরিবর্তে এখন নাচের মুদ্রা শেখানো হয়। কোটি কোটি টাকা খরচ করে শিক্ষকদের বিদেশ থেকে দিয়ে নিয়ে এসে ছাত্রছাত্রীদের নাচ শেখানো হচ্ছে। বার্ষিক শিক্ষা সফর এখন বার্ষিক পিকনিকে পরিণত হয়েছে। ফলে এই সফরে শিক্ষার পরিবর্তে ডিজে পার্টি, মাদক সেবন, নাচ-গান যুক্ত হয়েছে। এখন মাধ্যমিক পর্যায়ে পরীক্ষা তুলে দিয়ে শ্রেণী মূল্যায়নের নামে শিক্ষকদের হাতে যে বিপুল ক্ষমতা দেয়া হয়েছে তাতে অচিরেই শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রছাত্রী নির্যাতন ও যৌন হয়রানি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মহামারী আকারে দেখা দেবে, এতে কোন সন্দেহ নেই।

 


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

বাইতুল মোকাররমে সংঘর্ষ, ভাঙচুর, আহত ৩ মুসল্লি

বাইতুল মোকাররমে সংঘর্ষ, ভাঙচুর, আহত ৩ মুসল্লি

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ