বাংলাদেশের স্বাধীনতার খণ্ডিত ইতিহাস ২৪ বছরের ইতিহাস ব্ল্যাকড্ আউট
২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম
আজ ২৬ মার্চ। মহান স্বাধীনতা দিবস। আজ থেকে ৫৩ বছর আগে এক রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হয়। এই মহান দিনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য দেশের ভেতরে এবং দেশের বাইরে যারা জীবন দিয়েছেন তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি। স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে কিছু লিখতে গেলে স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট নিয়ে কথা বলতে হয়। এ সম্পর্কে আমি দৈনিক ইনকিলাবে অতীতে একাধিক লেখা লিখেছি। আজকের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত দৈনিক ইনকিলাবের বিশেষ সংখ্যাতেও আমার একটি লেখা ছাপা হয়েছে। সেখানেও প্রেক্ষাপট নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোচনা করেছি। তাই বক্ষমান কলামে স্বাধীনতা নিয়ে আলোচনা করতে চাইলেও প্রেক্ষাপটে আর যাচ্ছি না। আমরা এখানে দুটি বিষয় নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করবো। প্রথমটি হলো, স্বাধীনতার খণ্ডিত ও বিচ্ছিন্ন ইতিহাস। দ্বিতীয়টি, স্বাধীনতার মহতী লক্ষ্য কতদূর বাস্তবায়িত হয়েছে সে সম্পর্কে দুটি কথা।
এক শ্রেণীর পক্ষপাতদুষ্ট বুদ্ধিজীবী স্বাধীনতার ইতিহাস বর্ণনা করতে গিয়ে ব্রিটিশ আমলের কথা বলেন। তারপর লাফ দিয়ে ১৯৭১ সালে চলে আসেন। মাঝখানে ২৪টি বছরকে ব্ল্যাক আউট করেন। এটি করতে গিয়ে তারা ভুলে যান যে, নাতির জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করতে গেলে প্রথমে নাতির বাপ-মা এবং তারপর তারা দাদা-দাদী বা নানা-নানীর কথা আসে। কারণ দাদা-দাদী বা নানা-নানী না থাকলে বাপ-মা এ দুনিয়ায় আসতো না। আমাদের স্বাধীনতার ক্ষেত্রেও বিষয়টি ঐরকম বিকৃতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়।
মূল আন্দোলনটি ছিল ভারতবর্ষ থেকে ব্রিটিশদের বিতাড়ন করে স্বাধীনতা হাসিল। ব্রিটিশদের সময় ভারত অবিভক্ত ছিল। পাঞ্জাবও অখণ্ড ছিল এবং বাংলাও অখণ্ড ছিল। তখন অখণ্ড ভারতে প্রধান দুটি ধর্মীয় সম্প্রদায় ছিল হিন্দু এবং মুসলমান। ব্রিটিশ আমলে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উভয় দিক দিয়ে হিন্দুরা অনেক অগ্রসর ও উন্নত ছিল। মুসলমানরা ছিল অনেক পেছনে। ব্রিটিশ খেদাও আন্দোলনের এক পর্যায়ে ভারতবর্ষের মুসলমানরা মনে করলেন যে শুধুমাত্র ব্রিটিশদেরকে তাড়ালেই হবে না। হিন্দুরা ব্রিটিশ আমলেও মুসলমানদেরকে অবহেলা ও অনাদর করতো। ভারতের ব্রিটিশ শাসকরাও মুসলমানদের তুলনায় হিন্দুদের বেশি ফেভার করতো। এর কারণ এও হতে পারে যে, মুসলমানদের তুলনায় ভারতবর্ষে হিন্দুরা বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। সুতরাং মুসলমানরা মনে করল যে, যদি মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র কায়েম করা না হয় তাহলে মুসলমানরা চিরদিন অবহেলিতই থেকে যাবে এবং ইংরেজরা চলে গেলে হিন্দুদের দ্বারা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে আরো পিষ্ট হবে। সুতরাং মুসলমানরা তাদের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতি এবং তাদের তাহজিব ও তমদ্দুন রক্ষা করার জন্য একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে।
১৯৪০ সালের পূর্ব পর্যন্ত মুসলিম লীগ বা তার নেতা জিন্নাহ সাহেব স্বাধীন স্বতন্ত্র রাষ্ট্রের কথা চিন্তা করেননি। কিন্তু ১৯৪০ সালে লাহোরে মুসলিম লীগের অধিবেশনে ভারত ভেঙ্গে দুটি মুসলিম রাষ্ট্রের প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। একটি পশ্চিমাঞ্চলে। আরেকটি পূর্বাঞ্চলে। ১৯৪৬ সালে মুসলিম লীগের আরেকটি সভায় দুটির বদলে একটি রাষ্ট্রের প্রস্তাব করা হয়। ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন এই বাংলাদেশের সন্তান শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক। আবার ১৯৪৬ সালে সেই প্রস্তাব সংশোধন করে একটি রাষ্ট্র গঠনেরও প্রস্তাব করেন আরেক বাঙ্গালী গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
॥দুই॥
যদি নির্মোহ ও নিরপেক্ষভাবে ইতিহাস লেখা হয় তাহলে দেখা যাবে। যে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ভারত ভেঙ্গে পাকিস্তান নামক যে রাষ্ট্রটির জন্ম হয়েছিল সেই জন্মের পেছনে প্রধান অবদান ছিল পূর্বাঞ্চল, অর্থাৎ পূর্ব বাংলার। খুব সংক্ষেপে বলতে গেলে ১৯৪৬ সালে যে ভোট হয়েছিল সেই ভোটে পাকিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলের চেয়ে (তদানিন্তন পশ্চিম পাকিস্তান) পূর্বাঞ্চল সর্বাধিক ভোটে ভারত বিভক্তির সপক্ষে রায় দেয়।
সেই পাকিস্তান আন্দোলনে পূর্বাঞ্চলে মুসলিম লীগের অন্যান্য নেতার সাথে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং তার দক্ষিণ হস্ত শেখ মুজিবুর রহমান অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কর্তৃক লিখিত ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের অনেক পৃষ্ঠায় সোহরাওয়ার্দী ও শেখ মুজিবের অবদান বিধৃত রয়েছে। একটি মাত্র কলামে সেটি প্রকাশ করা সম্ভব নয়। কিন্তু আমরা অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে মাত্র একটি বা দুটি উদ্ধৃতি দিচ্ছি। ৫০, ৫১ ও ৫২ পৃষ্ঠায় এ সম্পর্কে শেখ সাহেব এক জায়গায় বলেছেন, দিল্লীতে অনুষ্ঠিতব্য মুসলিম লীগের কনফারেন্সে যোগদানের জন্য বাংলা থেকে একটি শক্তিশালী প্রতিনিধি দল ট্রেন যোগে দিল্লী রওয়ানা হয়। ৫১ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, তারা যে স্লেøাগান দিয়েছে সেগুলো হলো, ‘নারায়ে তকবির’, ‘মুসলিম লীগ জিন্দাবাদ’, ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’, ‘মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জিন্দাবাদ’, শহীদ সোহরাওয়ার্দী জিন্দাবাদ’। ট্রেনটি যখন পাটনায় পৌঁছল তখন সেখানে ছিল লোকে লোকারণ্য। এ সম্পর্কে শেখ সাহেব বলছেন, সকালে যখন পাটনায় পৌঁছালাম তখন দেখি সমস্ত পাটনা স্টেশন লোকে লোকারণ্য। তারা ‘বাংলাকা মুসলমান জিন্দাবাদ’, ‘শহীদ সোহরাওয়ার্দী জিন্দাবাদ’, ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’, ‘লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান’, এই রকম নানা স্লোগান দিতে থাকে।
॥তিন॥
আজ যারা বলেন যে পাকিস্তান সৃষ্টি হলো ব্রিটিশদের সাম্প্রদায়িক ভেদ নীতির ফসল, তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে, স্বয়ং বঙ্গবন্ধুর কাছেও পাকিস্তান সৃষ্টি ছিল অপরিহার্য। অন্যথায় অখণ্ড ভারতে মুসলমানদের অস্তিত্ব থাকবে না। এ সম্পর্কে অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ৩৬ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, অখণ্ড ভারতে যে মুসলমানদের অস্তিত্ব থাকবে না এটা আমি মন প্রাণ দিয়ে বিশ্বাস করতাম। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হিন্দু নেতারা ক্ষেপে গেছেন কেন? ভারতবর্ষেও মুসলমান থাকবে এবং পাকিস্তানেও হিন্দুরা থাকবে। সকলেই সমান অধিকার পাবে। পাকিস্তানের হিন্দুরাও স্বাধীন নাগরিক হিসাবে বাস করবে। ভারতবর্ষের মুসলমানরাও সমান অধিকার পাবে। পাকিস্তানের মুসলমানরা যেমন হিন্দুদের ভাই হিসাবে গ্রহণ করবে, ভারতবর্ষের হিন্দুরাও মুসলমানদের ভাই হিসাবে গ্রহণ করবে। এই সময় আমাদের বক্তৃতার ধারাও বদলে গেছে। অনেক সময় হিন্দু বন্ধুদের সাথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এ নিয়ে আলোচনা হতো। কিছুতেই তারা বুঝতে চাইত না। ১৯৪৪-৪৫ সালে ট্রেনে, স্টিমারে হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে তুমুল তর্ক-বিতর্ক হতো। সময় সময় এমন পর্যায়ে আসত যে, মুখ থেকে হাতের ব্যবহার হবার উপক্রম হয়ে উঠত। এখন আর মুসলমান ছেলেদের মধ্যে মতবিরোধ নাই। পাকিস্তান আনতে হবে এই একটাই স্লোগান সকল জায়গায়।’
সোহরাওয়ার্দী ছিলেন শেখ মুজিবের নেতা। আর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন নিখিল ভারত মুসলিম লীগের নেতা। জিন্নাহর প্রতি সোহরাওয়ার্দী এবং শেখ মুজিবের ছিল গভীর শ্রদ্ধা। এ সম্পর্কে ঐ পুস্তকের ৭৪ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, যুক্ত বাংলার সমর্থক বলে শহীদ সাহেব ও আমাদের অনেক বদনাম দেবার চেষ্টা করেছেন অনেক নেতা। যদিও এই সমস্ত নেতারা অনেকেই তখন বেঙ্গল মুসলিম লীগ ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য ছিলেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে এই ফর্মুলা গ্রহণ করেছিলেন। জিন্নাহর জীবদ্দশায় তিনি কোনোদিন শহীদ সাহেবকে দোষারোপ করেন নাই। কারণ, তাঁর বিনা সম্মতিতে কোনো কিছুই তখন করা হয় নাই।
॥চার॥
শেখ মুজিবের বই থেকে যে দুই তিনটি উদ্ধৃতি দিলাম তারপর আর এ নিয়ে বিতর্কের আর কোনো অবকাশ নাই যে, ভারতের মুসলমানদের জন্য পাকিস্তান সৃষ্টি ছিল অপরিহার্য (Creation of Pakistan was a must for the muslims of India) সেই পাকিস্তানের ২৪ বছরকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস লেখার অর্থ হলো একটি গ্রন্থের কয়েকটি চ্যাপ্টার বা অধ্যায় ছিঁড়ে ফেলা।
এখন প্রশ্ন আসবে যে, সমগ্র বাংলা না পেয়ে আমরা শুধুমাত্র খণ্ডিত বাংলা পেলাম কেন? যদি আমরা সমগ্র বাংলা পেতাম তাহলে আজ স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলার খন্ডিত অংশ আমরা পেতাম না। সমগ্র বাংলাই স্বাধীন হতো। এই বিষয়ের জবাব মাত্র কয়েকটি লাইনে দেওয়া যায়। ব্রিটিশ ভারতে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রীর পদ ছিল। ভারত শাসন আইন ১৯৩৫ এর আওতায় এই পদ সৃষ্টি করা হয়। এই পদটি দশ বছর (১৯৩৭-১৯৪৭) কার্যকর ছিল। এই ১০ বছর ধরেই বাংলার প্রধানমন্ত্রীর পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন তিন বাঙালি মুসলমান। প্রথমে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, তারপর খাজা নাজিমুদ্দিন এবং সব শেষে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির পর স্বাভাবিকভাবেই অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রীর পদ বিলুপ্ত হয়।
১০ বছর ধরে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রীর পদে ৩ জন মুসলমান কেন ছিলেন? উত্তর হলো, শুধুমাত্র পূর্ব বাংলা বা আজকের বাংলাদেশ নয়, পশ্চিম বঙ্গ সহ অবিভক্ত বাংলাতেও মুসলমানরা ছিলেন সংখ্যাগরিষ্ঠ।
১৯৪০ সালে লাহোর প্রস্তাব এবং ১৯৪৬ সালে দিল্লী কনভেনশনের পরেও দুই বাংলা মিলে যুক্ত বাংলা গঠনের জন্য তৎকালীন বাংলার চার নেতা সক্রিয় হন। এরা হলেন মুসলিম লীগ থেকে সোহরাওয়ার্দী এবং আবুল হাশিম (তৎকালীন বেঙ্গল মুসলিম লীগের জেনারেল সেক্রেটারি)। উল্লেখ্য, প্রখ্যাত বাম নেতা ও লেখক বদরুদ্দিন ওমর আবুল হাশিমের পুত্র। কংগ্রেস থেকে ছিলেন নেতাজি সুভাসচন্দ্র বসুর ভাই শরৎচন্দ্র বসু এবং কিরণ শংকর রায়। মুসলিম লীগ এবং তার শীর্ষ নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ স্বাধীন যুক্ত বাংলার উদ্যোগকে সমর্থন করেন। কিন্তু কংগ্রেসের পন্ডিত নেহরু এবং সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল যুক্ত বাংলার প্রস্তাবকে শুধু প্রত্যাখানই করেননি, বরং শরৎচন্দ্র বসু এবং কিরণ শংকর রায়কে অপমানজনকভাবে বিদায় করেন। হিন্দুরা যখন যুক্ত বাংলা প্রত্যাখান করে তখন বাংলার বিভক্তি ছাড়া আর কোনো পথ ছিল না।
॥পাঁচ॥
কথা হলো, সোহরাওয়ার্দী এবং শেখ মুজিব যখন পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সৈনিক ছিলেন তখন শেখ মুজিব পূর্ব বাংলাকে বাংলাদেশ করার জন্য আন্দোলন করলেন কেন? উত্তর অত্যন্ত সোজা। ব্রিটিশ ও হিন্দুরা যেমন মুসলমানদের বঞ্চিত করার ফলে পাকিস্তান কায়েম হয়েছে, তেমনি পাকিস্তান হওয়ার পর পশ্চিম পাকিস্তানিরা পূর্ব পাকিস্তানিদেরকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে বঞ্চিত করার কারণে এবং পাকিস্তান মিলিটারি ২৫ মার্চের ক্র্যাকডাউন করার ফলে স্বাধীন না হয়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) পক্ষে আর কোনো উপায় ছিল না। এই বিষয়টি নিয়ে আলাদা ইতিহাস লেখার অবকাশ আছে। কিন্তু তার চুম্বক হলো একটু আগে ওপরে যা বলা হয়েছে। তাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস লিখতে হলে পাকিস্তানের ২৪ বছরের ইতিহাসকে ব্ল্যাক আউট করার কোনো সুযোগ নাই।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
রাঙামাটিতে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড
দৌলতপুর সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক-১
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার
৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ
২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ
বায়তুল মোকাররমে তুমুল হট্টোগোল-মারামারি
কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২
পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল
মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব
ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ
শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব
আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর
আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩
কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা
সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা
মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার