ধর্মের অনুশাসনই কেবল যৌন হয়রানি প্রতিরোধ করতে পারে

Daily Inqilab জালাল উদ্দিন ওমর

০৫ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৫ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম

ঘরে-বাইরে সর্বত্রই নারীরা যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছে। যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেক মেয়ের জীবনে ভয়াবহ দুর্ভোগ নেমে এসেছে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রীরা আজ যৌন নির্যাতনের শিকার। যৌন নির্যাতনের অপমান সইতে না পেরে অনেক মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। যৌন হয়রানি থেকে বাঁচার জন্য অনেক মেয়ে লেখাপড়া পরিত্যাগ করেছে। আবার এই নির্যাতনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে অনেকে নির্যাতিত, এমনকি জীবনও হারিয়েছে। নারী নির্যাতন কিন্তু কমছে না বরং সময়ের সাথে সাথে তা আরো বাড়ছে। এর প্রকৃত কারণ হচ্ছে, আমরা ধর্মকে পরিত্যাগ করছি। আর ধর্ম ছাড়া মানুষ কখনো নৈতিক চরিত্রে সমৃদ্ধ হতে পারে না। আর নৈতিকতা ছাড়া কখনো নারী নির্যাতনসহ কোন ধরনের অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকা সম্ভব নয়। মানুষের নৈতিক অধঃপতনের প্রধান কারণ হচ্ছে ধর্মহীনতা। ধর্মকে পরিত্যাগ করে কেউ ভালো হতে পারেনি। আধুনিকতার নামে ধর্মকে পরিত্যাগ করার ফলে মানুষ হারিয়ে ফেলেছে চারিত্রিক মাধুর্য, নৈতিক মূল্যবোধ এবং মানবিকতা। ফলে নারী নির্যাতন এবং যৌন নিপীড়ন বাড়ছে। সত্যিকার অর্থেই যদি আমরা নারী নির্যাতন মুক্ত এবং নারীর প্রতি সহিংসতা মুক্ত একটি সমাজ চাই তাহলে ধর্মকেই অনুশীলন করতে হবে এবং ধর্মীয় অনুশাসনই কেবলমাত্র নারীর প্রতি সহিংসতা এবং যৌন নির্যাতন বন্ধ করতে পারে এবং এটাই একমাত্র পথ। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ধর্মীয় অনুশাসন অপরিহার্য। কারণ প্রত্যেক ধর্মই নারী নির্যাতন এবং নারীর প্রতি যৌন হয়রানিকে নিষিদ্ধ করেছে।

আল্লাহই আমাদের সবার সৃষ্টিকর্তা, লালনকর্তা এবং পালনকর্তা। তিনি মানুষকে নারী এবং পুরুষ এই দুই রূপে সৃষ্টি করেছেন। নারী এবং পুরুষ একে অপরের পরিপূরক। তাদের মধ্যে সৃষ্টি করেছেন প্রেম, প্রীতি এবং ভালবাসা। নারী-পুরুষের শারীরিক মিলনের মধ্যেই সৃষ্টি হয় নতুন একজন মানুষ। এভাবে চলে আসছে বংশবৃদ্ধির প্রক্রিয়া। সুতরাং নারী-পুরুষের পারস্পরিক এই ভালবাসা এবং আকর্ষণ চিরন্তন, শ্বাশ্বত এবং সৃষ্টিগত। কিন্তু নারী-পুরুষের এই ভালবাসাকে উপভোগ করার জন্য আল্লাহ একটি সুনির্দিষ্ট সীমারেখা দিয়েছেন। তিনি কেবল বিয়ের মাধ্যমেই নারী-পুরুষের যৌন সম্পর্ককে বৈধ করেছেন। এর প্রকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানব কল্যাণ এবং শান্তি। কারণ, যে কোনো কিছুর ব্যবহারের ওপরই এর ফলাফল নির্ভর করে। নিয়মমত ব্যবহারের কারণে যেই জিনিস ভালো ফলাফল দেয়, নিয়ম বহির্ভূত ব্যবহারের কারণে সেই একই জিনিস কিন্তু খারাপ ফলাফল বয়ে আনে। সঠিক ব্যবহারে বিদ্যুৎ মানুষের অনেক উপকার করে। আবার নিয়ম না মানার কারণে এই বিদ্যুতই মানুষের জন্য মরণ নিয়ে আসে। একইভাবে নিয়ম মানলে নারী-পুরুষের সম্পর্ক শান্তি আনে, না মানলে নারী-পুরুষের সম্পর্ক কেবল অশান্তি সৃষ্টি করে। সুখ-শান্তির স্বার্থেই স্রষ্টা নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশাকে নিষিদ্ধ করেছেন এবং নারীদের জন্য শালীন পোশাক ও হিজাবের প্রবর্তন করেছেন। পাশাপাশি পুরুষকেও তাদের দৃষ্টিকে সংযত করা এবং শালীন পোশাক পরার নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরানে বলেন, ‘হে আদম সন্তান, আমরা তোমাদের জন্য পোশাক নাযিল করেছি যেন তোমাদের দেহের লজ্জ্বাস্থানসমূহ ঢাকতে পারো। এটা তোমাদের জন্য দেহের আচ্ছাদন ও শোভা বর্ধনের উপায় আর সর্বোত্তম পোশাক হল তাকওয়ার পোশাক’ (সুরা আরাফ: ২৬)। তিনি আরো বলেন, ‘তোমরা জাহেলী যুগের মতো রূপ যৌবনের প্রদশর্নী করে বেড়িও না’ (সুরা আল আহযাব: ৩৩)। তিনি আরো বলেন, ‘হে নবী, তোমার স্ত্রীগণ, কন্যাগণ এবং মুমিন মহিলাদেরকে বলে দাও, তারা যেন নিজেদের ওপর নিজেদের চাদরের আঁচল ঝুলিয়ে দেয়। এটা বেশি ভালো নিয়ম ও রীতি। যেন তাদেরকে চিনতে পারা যায় ও তাদেরকে উত্যক্ত করা না হয়। আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু’ (আল আহযাব: ৫৯)। এদিকে নারীদের প্রতি পুরুষের যৌন হয়রানির শাস্তি বর্ণনা করতে গিয়ে মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) বলেন: ‘যে ব্যক্তি কোনো অপরিচিত নারীর প্রতি যৌন লোলুপ দৃষ্টি নিক্ষেপ করে, কিয়ামতের দিন তার চোখে উত্তপ্ত গলিত লোহা ঢেলে দেয়া হবে’ (ফাতহুল কাদির)।

নারী-পুরুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইসলামের এই বিধানসমূহ বিজ্ঞানসম্মত এবং কল্যাণকর, যার কারণে ইসলামের অনুসারী নারীরা যৌন নিপীড়নের শিকার হয় না, একইভাবে ইসলামের অনুসারী পুরুষরা নারী নির্যাতনে লিপ্ত হয় না। এই কারণে নারী নির্যাতনের হার মুসলিম সমাজেই সবচেয়ে কম। পশ্চিমা সমাজ ধর্মকে পরিত্যাগ করে কিন্তু সুখী হতে পারেনি। যৌনতাকে ফ্রি করা সত্ত্বেও পশ্চিমা সমাজেই নারীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার। পারিবারিক অবকাঠামো সেখানে পুরোপুরিই ধ্বসে পড়েছে। বিয়ে না করে সেখানে নারী-পুরুষরা লিভ টুগেদার করছে। সমকামিতাকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। কুমারী মাতা এবং অবৈধ সন্তানের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এসবই ধর্মহীনতার পরিণাম। অপরদিকে মুসলিম সমাজসহ যে সমস্ত সমাজে এখনো ধর্মের প্রভাব রয়েছে, সেখানে এখনো পারিবারিক কাঠামো বিদ্যমান এবং এখনো নারী নির্যাতনের হার কম। মুসলিম দেশগুলোতে সংগঠিত অপরাধের পরিমাণ এখনো পশ্চিমা দেশগুলোতে সংগঠিত অপরাধের পরিমাণের চেয়ে অনেক কম। আর এটা হচ্ছে বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে অস্বীকার করে লাভ নেই। মানবতার কল্যাণের স্বার্থেই আজ আমাদের সবাইকে ধর্মের কাছে ফিরে যেতে হবে এবং নতুন প্রজন্মকে ধর্মীয় মূল্যবোধে গড়ে তুলতে হবে।

ধর্মকে বাদ দিয়ে নৈতিকতা অর্জন করা এবং নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করা কিছুতেই সম্ভব নয়। ধর্ম বিরোধীরা এটাকে স্বীকার করুক আর নাই করুক, এটাই ইতিহাসের প্রমাণিত সত্য। ধর্মকে বাদ দিয়ে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা কী পরিনতি নিয়ে এসেছে কয়েকটি উদাহরণ দিলে তা পরিষ্কার হবে। পশ্চিমা সমাজে নারীরা সবচেয়ে বেশি স্বাধীন। অথচ, সেখানেই নারীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত, সবচেয়ে বেশি ধর্ষিত। সেখানেই দাম্পত্য জীবন সবচেয়ে ক্ষণস্থায়ী এবং ডিভোর্সের হার সবচেয়ে বেশি। এ বিষয়ে কিছু তথ্য উপস্থাপন করছি। সিএনএন পরিবেশিত এক খবরে বলা হয়েছে ২৯ শতাংশ আমেরিকান পুরুষ জীবনে ১৫ জন বা ততোধিক নারীর সংগে যৌন সম্পর্ক করেছেন। অপরদিকে ৯ শতাংশ নারী তাদের জীবনে ১৫ বা ততোধিক পুরুষের সংগে যৌন সম্পর্ক করেছেন। মাত্র ২৫ শতাংশ নারী এবং ১৭ শতাংশ পুরুষ বলেছে, তাদের ১ জনের বেশি জীবন সংগী নেই। মাদক ব্যবহারের ক্ষেত্রে দেখা যায়, ২৬ শতাংশ পুরুষ এবং ১৭ শতাংশ নারী কোকেন ও অন্যান্য মাদক দ্রব্য গ্রহণ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিজিজ কন্ট্রোল সেন্টার এর শাখা ন্যাশনাল সেন্টার ফর হেলথ স্ট্যাটিস্টিকস ১৯৯৯ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত ২০ থেকে ৫৯ বছর বয়স্ক ৬২৩৭ জন নরনারীর ওপর জরিপ চালিয়ে এই ফলাফল পায় (২৫/০৬/২০০৭ আমার দেশ)।
অপরদিকে বৃটেনের অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিকস চালিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৩১ সাল নাগাদ বৃটেনে বৈধ মা-বাবার সংখ্যা ব্যাপক হারে কমে যাবে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিগত এক দশকে অবৈধ জুটির সংখ্যা ৬৫ ভাগ বেড়ে ২.৩ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। শুধু লন্ডনের পরিবারগুলোর মধ্যে সিঙ্গেল মাদার বা স্বামীহীন মায়ের পরিবার রয়েছে ২২ ভাগ, যা বৃটেনের অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে বেশি। লন্ডনের মধ্যে ল্যামবেথের পরিমাণ ৪৮ ভাগ। তাছাড়া ইসলিংটনে ও টিনএজ প্রেগন্যান্সির হার সর্বোচ্চ। অন্যান্য স্থানগুলোর মধ্যে ম্যানচেস্টারে ৪৬.৮ ভাগ, গ্লাসগোতে ৬.৪ ভাগ, লিভারপুলে ৪৪.৮ ভাগ এবং সাউথ ওয়ার্কে ৪৫.৭ ভাগ এবং বেলফোস্টে ৪২.৪ ভাগ বলে বর্ণনা করা হয়েছে (৬/১/০৮ যায়যায়দিন)। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের ‘পল রবিসন হাই স্কুলের’ মোট ৮০০ ছাত্রীর ১১৫ জনই ‘কিশোরী মা’ হয়েছে বলে মার্কিন সিবিএস নিউজ জানিয়েছে। স্কুলটির প্রতি সাতজন ছাত্রীর একজন কিশোরী মা। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হয়তো আরো অনেক ছাত্রী নিজেদের ভেতর সন্তান বয়ে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সেগুলো সনাক্ত হবার আগ পর্যন্ত আমরা সঠিক সংখ্যা বলতে পারছি না ( ২৩.১০.০৯ ইত্তেফাক)। অপরদিকে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল পরিচালিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রে অবিবাহিত মায়ের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ২০০৭ সাল থেকে জন্ম নেয়া ১০টি শিশুর মধ্যে ৪টিরই জন্ম দিয়েছে অবিবাহিত মায়েরা (১০.০৫.০৯ ইত্তেফাক)। ধর্মহীন পশ্চিমা সমাজের চিত্র কিন্তু এটাই। একইভাবে পশ্চিমা দেশসমূহ, তাদের মতে নারী স্বাধীনতা এবং নারী অধিকারের তীর্থ স্থান হলেও সেখানেই নারীরা সবচেয়ে বেশি যৌন হয়রানির শিকার।

এ অবস্থায় নারী নির্যাতন মুক্ত একটি সুন্দর সমাজের জন্য প্রত্যেকের উচিত তার নিজ নিজ ধর্মকে অনুসরণ করা এবং এর আলোকে মানুষকে চরিত্রবান করে গড়ে তোলা। আমাদের সমাজেও আজকে যারা আধুনিকতার নামে ধর্মকে পরিত্যাগ করেছে তাদের জীবনেও শান্তি নাই। দা¤পত্য কলহ, বিচ্ছেদ, হতাশা এবং সুইসাইডই এদের সঙ্গী হয়ে যায়। নাটক-সিনেমার পর্দায় যারা ভালবাসার গান গায়, তাদের অধিকাংশের জীবনেই কিন্তু ভালবাসা নাই। এটি প্রমাণিত সত্য। ধর্মহীনতা যদি নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করতে পারত, তাহলে ধর্মহীন নারীরা নির্যাতিত হতো না। বিবাহ ছাড়া একজন নারী এবং পুরুষের মাঝে কখনোই শুধুমাত্র বন্ধুত্বের স¤পর্ক হতে পারে না এবং থাকতে পারে না। কারণ, এখানে পারস্পরিক শারীরিক এবং মানসিক আকর্ষণ ও আবেদন এবং নির্ভরতা রয়েছে। তাই জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বয়সের নারী-পুরুষের উচিত বিবাহ বহির্ভূত কোনো ধরনের স¤পর্কে কখনোই না জড়ানো। প্রত্যেকেই নিজ নিজ ধর্ম মেনে চললে এর মাধ্যমেই নারী নির্যাতন এবং নারীর প্রতি যৌন হয়রানি প্রতিরোধ করা সম্ভব।

লেখক: প্রকৌশলী ও উন্নয়ন গবেষক।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীন সত্তা হারিয়েছে : সিপিডি

বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীন সত্তা হারিয়েছে : সিপিডি

আগ্রাসী ইসরাইলকে রুখে দিতে বিশ্ববাসী ঐক্যবদ্ধ হউন-এবি পার্টি

আগ্রাসী ইসরাইলকে রুখে দিতে বিশ্ববাসী ঐক্যবদ্ধ হউন-এবি পার্টি

মঞ্চে অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি মাহিরা খান

মঞ্চে অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি মাহিরা খান

আ.লীগ সমর্থিত দুই সামাজিক দলের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ২১

আ.লীগ সমর্থিত দুই সামাজিক দলের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ২১

শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান

শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান

মেসির সেই ন্যাপকিন পেপারের মূল্য সাড়ে ৯ লাখ ডলার

মেসির সেই ন্যাপকিন পেপারের মূল্য সাড়ে ৯ লাখ ডলার

ডিএ তায়েবের বিরুদ্ধে মামলা করবেন নিপুণ

ডিএ তায়েবের বিরুদ্ধে মামলা করবেন নিপুণ

কালকিনি পৌরসভার সব কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ দাবী চেয়ারম্যান প্রার্থী নূরুজ্জামানের

কালকিনি পৌরসভার সব কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ দাবী চেয়ারম্যান প্রার্থী নূরুজ্জামানের

প্রহসন, কারচুপি ও দুর্নীতির উপজেলা নির্বাচন জনগণ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে বর্জন করবে-শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

প্রহসন, কারচুপি ও দুর্নীতির উপজেলা নির্বাচন জনগণ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে বর্জন করবে-শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

শিরোপার সামনে দাঁড়িয়ে স্বতর্ক গুয়ার্দিওলা

শিরোপার সামনে দাঁড়িয়ে স্বতর্ক গুয়ার্দিওলা

ইউরো শেষ ইসকোর

ইউরো শেষ ইসকোর

একটি জাল ভোট পড়লেও কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে : নির্বাচন কমিশনার

একটি জাল ভোট পড়লেও কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে : নির্বাচন কমিশনার

শিরোপা খরা কাটাতে ভারতকে অনেক চাপ সামলাতে হবে: মিসবাহ

শিরোপা খরা কাটাতে ভারতকে অনেক চাপ সামলাতে হবে: মিসবাহ

বঙ্গোপসাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে ‘রেমাল’, আঘাত হানতে যেসব অঞ্চলে

বঙ্গোপসাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে ‘রেমাল’, আঘাত হানতে যেসব অঞ্চলে

কোটালীপাড়া উপজেলার হিরণ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পরিদর্শিকা শাহনাজ পারভিনের কারাদন্ড

কোটালীপাড়া উপজেলার হিরণ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পরিদর্শিকা শাহনাজ পারভিনের কারাদন্ড

ভারতে লোকসভা নির্বাচন : বেনাপোল-পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন তিন দিন বন্ধ

ভারতে লোকসভা নির্বাচন : বেনাপোল-পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন তিন দিন বন্ধ

বিহারে পুলিশ হেফাজতে বর-কনের মৃত্যু, থানায় আগুন বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসীর

বিহারে পুলিশ হেফাজতে বর-কনের মৃত্যু, থানায় আগুন বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসীর

কুয়াকাটায় দুর্যোগে পূর্বাভাস-ভিত্তিক আগাম কার্যক্রম বিষয়ক বিভাগীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত

কুয়াকাটায় দুর্যোগে পূর্বাভাস-ভিত্তিক আগাম কার্যক্রম বিষয়ক বিভাগীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত

বাকশাল সদস্য হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : ওবায়দুল কাদের

বাকশাল সদস্য হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : ওবায়দুল কাদের

ভূঞাপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

ভূঞাপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত