ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে করণীয়

Daily Inqilab ফারিহা হোসেন

১৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম

মানুষের ৪টি মৌলিক চাহিদার মধ্যে অন্যতম খাদ্য। মানবদেহের গঠন, বৃদ্ধি ও শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে খাদ্য অপরিহার্য। দেহকে কর্মক্ষম ও চলনসই রাখার জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবারের বিকল্প নেই। সকলের উচিৎ, খাদ্যতালিকায় আমিষ, শর্করা, স্নেহ, ভিটামিন, খনিজ লবণ ও বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত করা। যাকে বলা হয় সুষম খাবার। শুধু পেট ভরার জন্য খাওয়া, এই ধারণা থেকে বের হয়ে নিরাপদ ও পুষ্টিমান সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, মানুষের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। জলবায়ু পরিবর্তন, দেশে দেশে যুদ্ধ সংঘাত, মরুকরণ, লবণাক্ততায় বিশ্ব এখন খাদ্য উৎপদনে সংকটকাল অতিবাহিত করছে। তাছাড়া, করোনা অতিমারির ভয়াবহতা, চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, মূল্যস্ফীতি, জ্বালানি সংকটে বাংলাদেশও ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বৈশ্বিক খাদ্য সংকটে অনেক দেশ বিপর্যস্ত। উৎপাদন পরিস্থিতি বিবেচনায় এবং চলমান সংকটের কারণে বিশ্বে খাদ্য সংকট বা দুর্ভিক্ষ অত্যাসন্ন বলে বিশেষজ্ঞরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সুদান, সোমালিয়াসহ বিশ্বের বেশ কয়েটি দেশে খাদ্যের জন্য মানুষের আহাজারি, নারী-শিশুর মৃত্যুঝুঁকিতে রয়েছে।

মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম খাদ্য এবং এটা মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। তবে এ অধিকার ভোগের ক্ষেত্রে নানামুখী সংকট বিরাজ করছে। গত কয়েক দশকে পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চাষযোগ্য জমি সংরক্ষণ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, কৃত্রিম বনায়ন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি কর্মকা-ের মাধ্যমে বিশ্বে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে। এর মধ্যে করোনা মহামারি কৃষিব্যবস্থা ব্যাহত করেছে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা সৃষ্টি করেছে। খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা ও বৈষম্য বেড়েছে। এ প্রেক্ষাপটে, খাদ্য উৎপাদন, উন্নত পরিবেশ ও জীবনযাত্রার জন্য আরো দক্ষ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্থিতিশীল ও টেকসই কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য, যাতে কেউ পিছিয়ে না থাকে। আমাদের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থাও এমনভাবে তৈরি করতে হবে, যাতে সবার জন্য সাশ্রয়ী, পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।

বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে ও আন্তর্জাতিক খাদ্যবাজারে অস্থিরতা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, সংকটকালে খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনের জন্য কৃষিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ খাদ্য উৎপাদন, সংরক্ষণ ও সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং জনসচেতনতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। আমাদের খাদ্য আমাদেরই উৎপাদন করতে হবে। দেশের মাটি, পানি, প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার এবং নিজস্ব প্রচেষ্টার মাধ্যমেই তা করতে হবে। পরিবর্তিত জলবায়ুতে খাপ খাইয়ে উৎপাদন নিশ্চিত করতে হবে। একটি দেশের স্থিতিশীলতার জন্য খাদ্যমূল্য নিয়ামকের ভূমিকা পালন করে। আবার সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিটি মানুষের প্রয়োজন বিশুদ্ধ ও পুষ্টিকর খাদ্য। এ বিশুদ্ধ খাদ্যই যদি অখাদ্যে রূপান্তরিত হয়, তা গ্রহণের পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। খাদ্য যদি আমাদের জীবন-জীবিকার অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে আমরা যে ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির শিকার হব, তা কিন্তু যুদ্ধ ও মহামারীর ভয়াবহতার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। কাজেই এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করা এখন সময়ের দাবি।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গত দেড় বছর ধরে বিশ্ব সর্বোচ্চ খাদ্য সংকটের মুখোমুখি হয়েছে। এমন অবস্থায় জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার খাদ্য সংকটের ইঙ্গিত তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থাসহ প্রত্যেকে ইউক্রেন যুদ্ধ, ফিলিস্তিনে ইসরাইলে আগ্রাসনের ফলে যে খাদ্য সংকট পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তার প্রভাব অন্যান্য দেশেও পড়ছে বলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সংশোধিত বার্ষিক পূর্বাভাসে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পাশাপাশি নানাবিধ কারণে বর্তমান বৈশ্বিক অর্থব্যবস্থা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে বলা হয়েছে। সংস্থাটি ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য কমার ইঙ্গিত দিয়েছে, যা বর্তমানে অব্যাহত রয়েছে। উপরন্তু জ্বালানি, খাদ্য ও সারের আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়া বিশ্বজুড়ে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পাশাপাশি উন্নয়নশীল দেশগুলোর ঋণ সংকট বাড়াচ্ছে।

অন্যদিকে, জানুয়ারিতে জার্মানির বার্লিনে অনুষ্ঠিত ১৫তম কৃষিমন্ত্রীদের সম্মেলনে বিদ্যমান খাদ্য সংকট পরিস্থিতিতে সংকটকালীন খাদ্যব্যবস্থা, জলবায়ু সহনশীল খাদ্য, জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং টেকসই বৈশ্বিক খাদ্যব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনে বলা হয়েছে, অদূর ভবিষ্যতে অত্যন্ত দুর্যোগময় সময় এবং বিশ্বে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। ‘ঘূর্ণিঝড় রিমাল পরবর্তী খাদ্য নিরাপত্তা : আশু করণীয়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বাপা’র পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে খুলনা সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলায় ৬১ কিলোমিটার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ওই বাঁধগুলো মেরামত করতে হবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করে জনগণের মালিকানায় বাঁধ নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে নীতি ও কৌশল পরিবর্তন করতে হবে। তারা বলেন, ‘সুন্দরবন বুক পেতে যদি আমাদের রক্ষা না করতো তাহলে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি আরো বেশি হতো। সুন্দরবন আমাদের রক্ষা করছে; সুন্দরবনকে রক্ষা করবে কে? সুন্দরবনের উপর যদি মানুষ অত্যাচার না করে তাহলে সুন্দরবন নিজ থেকেই এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠবে বলে বিশ্বাস করি। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলে সুপেয় পানির সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। আগামীতে আমন ধান, পাট ও শাক সবজি চাষে ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে।

বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার জন্য নতুন মাত্রায় সংকট হিসেবে দেখা দিয়েছে দেশের উপকূলীয় জেলা-উপজেলা সমূহে পানিতে অধিক মাত্রায় লবণাক্ততা, আবার দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মরুময়তা। এমন অবস্থায় বাংলাদেশে সকলের জন্য খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত চ্যালিঞ্জিং। অবশ্য সকলের জন্য খাদ্য নিশ্চিত করতে সরকার ইতোমধ্যে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সরকারের পক্ষে সম্ভাব্য খাদ্যসংকট মোকাবেলা করে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমুদ্র উপকূলবর্তী মিঠাপানির জলাশয় থেকে দ্রুত লবণাক্ত পানি অপসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় রিমাল দেশের সমুদ্র উপকূলে আঘাত হানার পর থেকে প্রায় ৫০ ঘণ্টা অবস্থান করেছে। এতে বাঁধ উপচে লোকালয়ে লবণাক্ত পানি প্রবেশ করেছে। তাছাড়া সমুদ্রের জোয়ারের পানিতে লবণ বয়ে এনে তা উপকূলের পুকুরে, জলাশয়ের পানিকে লবণাক্ত করে তোলে, যা খাদ্য নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে খাদ্য সংকটের বৈশ্বিক সমস্যার সঙ্গে এ পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করছে। দেশের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলের পানিতে, মাটিতে অধিক মাত্রায় লবণাক্ততা এবং দেশের উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলায় বিরাজমান মরুময়তা কৃষি উৎপাদান কমিয়ে দিচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একাধিক স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ফোরামে বক্তব্যে বৈশ্বিক মন্দা বা দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন খাদ্য চাহিদা পূরণ ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অনাবাদি জমিকে আবাদের আওতায় আনা এবং খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও উৎপাদনে বৈচিত্র্য আনতে হবে। ইতোমধ্যে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় ১৭টি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সহায়ক হবে।

খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষিমন্ত্রণালয় তার আওতাধীন সংস্থাসমূহের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন খরচ কমানো, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, আবাদি জমি বাড়ানো, প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহনশীল ফসলের জাত উদ্ভাবন, জলবায়ু পরিবর্তন উপযোগী প্রযুক্তি ও ফসল উদ্ভাবন, আন্ত:ফসল, মিশ্র ফসল, রিলেফসল, রেটুন ফসল চাষ করা, সেচের জমি বৃদ্ধি করা, উফশী ও হাইব্রিড ফসল চাষ করা, শস্য বহুমুখীকরণ করা, জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে দ্রুত ও প্রচুর চারা উৎপাদন করা, রোগবালাই দমন করার উদ্যোগ নিয়েছে। ধানক্ষেতে মাছ চাষ, পুকুরে মাছ-মুরগি-হাঁসের সমন্বিত চাষ করা, রোগ ও পোকা দমনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা, সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া, পশুপাখির জন্য জৈব নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ভর্তুকি বাড়ানো, সংরক্ষণাগার বাড়ানো, কৃষি উপকরণ সরবরাহ, শস্যবিমা চালু করা ও পতিত জলাশয়ে মাছ চাষের বহুমুখী উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা আশা করি, সরকারি উদ্যোগে গৃহীত কর্মসূচি পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চিতে করণীয় সম্পর্কে ব্যাপক হারে জনসচেতসতা সৃষ্টি এবং খাদ্যের অপচয় রোধে সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে যথাযথ ভূমিকা রাখবে। তাহলে খাদ্যসংকট মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।

লেখক : ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা