ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

বিশ্বে অভিবাসী বিরোধী তৎপরতা বাড়ছে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৪ জুলাই ২০২৪, ১২:১০ এএম | আপডেট: ২৪ জুলাই ২০২৪, ১২:১০ এএম

দেশের উন্নতির ক্ষেত্রে গার্মেন্ট, ক্ষুদ্র ঋণ ও প্রবাসী আয়ের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। প্রবাসী আয়ের অন্তরালে বহু চরম বেদনাদায়ক ঘটনাও রয়েছে, যার অন্যতম হচ্ছে: প্রবাসীদের বেশিরভাগেরই বিপুল অর্থ ব্যয় করে বিদেশে যেতে হয়েছে। অর্থের অধিকাংশই সংগৃহীত হয়েছে শেষ সম্বল বিক্রি করে। অনেকেই দালালদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে। তবুও বিদেশে যেতে পারেনি! সম্প্রতি মালয়েশিয়া গমণেচ্ছুদের ক্ষেত্রে বড় ধরনের বাটপারি তার জ্বলন্ত প্রমাণ। অন্যদিকে, অবৈধ পথে যেতে গিয়ে ভূমধ্যসাগরে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। লিবিয়া হয়ে ইউরোপে যেতে এই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে অনেকেই। আবার অবৈধভাবে খাওয়া ও থাকার কারণে বহুজন কারাগারে রয়েছে বিভিন্ন দেশের। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জাতীয় সংসদে গত ১ জুলাই বলেছেন, বিদেশের কারাগারে ১১ হাজার ৪৫০ বাংলাদেশি শ্রমিক ও প্রবাসী আটক আছেন। এছাড়া, অনেককে জোরপূবক দেশে ফেরৎ পাঠানো হয়েছে এবং তা এখনো বহাল আছে।

প্রবাসীরা আপনজন ছেড়ে বিদেশে কঠোর পরিশ্রম করে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে। কিন্তু তারা যে অর্থ পাঠায় দেশে, তার বিরাট অংশ অপব্যয় তথা বিলাসিতায় ব্যয় হয়। দ্বিতীয়ত: বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসার পর অনেককেই বেকার থাকতে হয়। ইদানীং উন্নত দেশগুলো স্কলারশিপের মাধ্যমে গরিব দেশের বহু মেধাবীকে নিয়ে যাচ্ছে। তাদের বেশিরভাগ সংশ্লিষ্ট দেশের কর্মে নিয়োজিত হচ্ছে। এভাবে গরিব দেশগুলো মেধাশূন্য হয়ে উন্নতির চরম ক্ষতি হচ্ছে। তবুও প্রবাসীদের আয়ে দেশের ব্যাপক কল্যাণ হচ্ছে। এ ব্যাপারে কিছু তথ্য হচ্ছে: বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের দ্বিতীয় বৃহত্তম খাত হচ্ছে রেমিটেন্স বা প্রবাসী আয়। বর্তমানে বাংলাদেশি অভিবাসীর সংখ্যা প্রায় ১.৫ কোটি। তন্মধ্যে নারীর সংখ্যা কম। বাংলাদেশি প্রবাসীর প্রায় তিন চতুর্থাংশ অদক্ষ। বিবিএসের আর্থ-সামাজিক ও জনমিতিক জরিপ প্রতিবেদন মতে, বিদেশ গমনকারীদের শিক্ষা ৫৩.৯১% পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত, ১৮.৯৬% এইচএসসি বা সমমান পর্যন্ত এবং ১০% সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার তথ্য মতে, দক্ষ কর্মী না হওয়ায় বাংলাদেশি অভিবাসীদের মাসিক আয় অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। যেমন: একজন অভিবাসীর গড় মাসিক আয় বাংলাদেশির ২০৩.৩৩ ডলার আর ফিলিপাইনের ৫৬৪.১ ডলার। ভারত ও পাকিস্তানের অভিবাসীর গড় মাসিক আয় আরো বেশি। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থার ওয়ার্ল্ড মাইগ্রেশন প্রতিবেদন মতে, বাংলাদেশি অভিবাসীর সংখ্যা বিশ্বে ষষ্ঠ এবং রেমিটেন্স প্রাপ্তিতে ৮ম। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিটেন্সের পরিমাণ বাংলাদেশের ২,৩৯২ কোটি মার্কিন ডলার, জিডিপিতে যার অবদান ৬.৫% (ভারত প্রথম, অর্থের পরিমাণ ১২০ বিলিয়ন ডলার ও পাকিস্তান ৬ষ্ঠ, অর্থের পরিমাণ ২৭ বিলিয়ন ডলার)। বাংলাদেশের ফ্রিলান্সারদের আয়ও কম অন্য দেশের তুলনায়। অদক্ষতার কারণে বাংলাদেশি ফ্রিলান্সারদের অধিকাংশই উচ্চ রেটের কাজ করতে পারেন না। তারা নি¤œ রেটের কাজ করেন। গত ১৯ এপ্রিল প্রকাশিত ঈঊঙডড়ৎষফ গধমধুরহব-এর ইবংঃ ঈড়ঁহঃৎরবং ভড়ৎ ঐরৎরহম ঋৎববষধহপবৎং ২০২৪ শীর্ষক তালিকায় ৩০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ২৯তম!

অপরদিকে, বাংলাদেশে বিভিন্ন দেশের প্রবাসীদের সংখ্যা ১৫ লাখের মতো। তন্মধ্যে ভারতের বেশি। অবৈধও বেশি! বিরোধী দলীয় উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ গত ৭ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে বলেন, সরকারের আইনগত অনুমতি ছাড়াই ৫-১০ লাখ বিদেশি শ্রমিক দেশে অবৈধভাবে কাজ করছে। গত ২৭ জুন বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত প্রতিবেদন মতে, বাংলাদেশে ২০০০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২৪ বছরে প্রবাসীদের রেমিটেন্স প্রবাহ বেড়েছে সোয়া ১১ গুণ। একই সময়ে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কর্মীদের বেতন-ভাতা নিজ দেশে বৈদেশিক মুদ্রায় নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে সোয়া ৩৭ গুণ। শুধু ২০২৩ সালেই বিদেশি কর্মীরা বাংলাদেশ থেকে বেতন-ভাতা বাবদ বৈদেশিক মুদ্রায় নিয়েছেন ১৫ কোটি ডলার। বৈধভাবে নেওয়ার চেয়ে আরও বেশি অর্থ নেওয়া হচ্ছে হুন্ডির মাধ্যমে।

যা’হোক, বহু দেশের প্রবাসীদের বিরাট অংশ স্থায়ী হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়েছে বিভিন্ন দেশে। ফলে, সংশ্লিষ্ট দেশগুলো অভিবাসীর দেশ বলে খ্যাত হয়েছে। এ ধরনের দেশগুলোর মধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকায় সর্বাধিক। এই অধিবাসীদের কারণেই তাদের উন্নতি ত্বরান্বিত হয়েছে ও হচ্ছে। তবুও অভিবাসী ভিত্তিক দেশগুলোতে ইদানীং অভিবাসী বিরোধী তৎপরতা বাড়ছে ক্রমান্বয়ে, যার প্রধান কারণ হচ্ছে: বৈশ্বিক করোনা মহামারি ও বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে ভয়াবহ যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মহামন্দার জন্য বেকারত্ব বৃদ্ধি ও প্রযুক্তির ব্যবহার।

প্রযুক্তির ব্যবহার যত বাড়ছে মানুষের প্রয়োজনীয়তা তত কমে যাচ্ছে। উপরন্তু অভিবাসী অধ্যুষিত দেশগুলোতে জাতীয়তাবাদী চেতনা জাগ্রত হচ্ছে। যেমন: আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, যাতে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী বাইডেন (বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও করোনায় আক্রান্ত) ও রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ট্রাম্প (প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট)। কিন্তু সব ধরনের জনমত যাচাইয়ে ট্রাম্প এগিয়ে রয়েছে। তাই বাইডেনকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানের জন্য প্রবল চাপ সৃষ্টি করেছে স্বীয় দলের কর্তাব্যক্তি ও ডোনাররা (তাদের অধিকাংশই বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হারিসকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন। আবার অনেকেই প্রাক্তন ফাস্ট লেডি মিশেল ওবামার কথাও বলছেন। অবশ্য, মিশেল ওবামা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হওয়ার কথা বলেছেন বহুবার। যা’হোক, সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণে জনমনে ধারণা সৃষ্টি হয়েছে, আগামী মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হতে পারেন। এ অবস্থায় গত ১৩ জুলাই দুর্বৃত্তের গুলিতে ট্রাম্প আহত হওয়ার পর তার জনপ্রিয়তা আরো বেড়েছে। এ অবস্থায় তাকে (ট্রাম্পকে) ‘আমেরিকার হিটলার বলে আখ্যায়িত করা সিনেটর জেডি ভ্যান্সকে ভাইস প্রেসিডেন্ট মনোনীত করেছেন ট্রাম্প! কিন্তু ট্রাম্পের রাজনৈতিক দর্শনের অন্যতম হচ্ছে, উগ্র শ্বেতাঙ্গবাদিতা। বর্তমানে আমেরিকায় যে শ্বেতাঙ্গবাদী জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে, তার জনক ট্রাম্প! উপরন্তু ট্রাম্প সম্প্রতি বলেছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হলে প্রথমেই সেনাবাহিনী দিয়ে তিন কোটি অবৈধ অভিবাসীকে দেশ থেকে বের করে দেবেন।

ফ্রান্সে গত গত ৭ জুলাই অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটে জয়ী হয়েছে বাম দলগুলোর জোট নিউ পপুলার ফ্রন্ট। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর মধ্যপন্থী এনসেম্বল জোট। উগ্র ডানপন্থী মেরিন লো পেনের ন্যাশনাল রালি চলে গেছে তৃতীয় স্থানে। প্রথম দফার ভোটে এগিয়ে ছিল রালি। এই দল চরম অভিবাসী বিরোধী। অন্যদিকে, গত ৪ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছে যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন। তাতে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে লেবার পার্টি। দলটির নেতা কিয়ার স্টারমার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। নির্বাচনে পরাজিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী সুনাক বিদায় নিয়েছেন। এ নির্বাচনে বিভিন্ন দলের মনোনয়নে এবং স্বতন্ত্রভাবে ৩৪ জন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তন্মধ্যে ৪ জন তথা রুশনারা আলী, রুপা হক, টিউলিপ সিদ্দিক ও আপসানা বেগম জয়ী হয়েছেন। রুশনারা আলী ও টিউলিপ সিদ্দিক মন্ত্রীও হয়েছেন। লেবার পার্টিরও নীতি অভিবাসীর পক্ষে খুব জোরালো নয়। তবে স্টারমার রুয়ান্ডা নীতি বাতিল করেছেন। ম্যাখোঁ এই নীতি চালু করেছিলেন, তথা অবৈধ অভিবাসীদের জোরপূবক রুয়ান্ডায় প্রেরণ করা। যা’হোক, ইউরোপের অন্য দেশগুলোতেও বর্ণবাদী ও অভিবাসী বিরোধী মনোভাব ক্রমশ চাঙ্গা হচ্ছে। অপরদিকে, মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলো এবং মালয়েশিয়াসহ বহু দেশে অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বহু দেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রের ভিসানীতিও কঠোর করছে।

বৈশ্বিকভাবেই অভিবাসন সংকুচিত হয়ে আসছে। তাই বেকারত্ব দূর এবং দেশের উন্নতি ত্বরান্বিত করার জন্য দেশের অভ্যন্তরে চাহিদা মাফিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। সে লক্ষ্যে শ্রমঘন কাজে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। উপরন্তু দেশের জনগণকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। সে জন্য কর্মমুখী ও ইংরেজি শিক্ষায় সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে এবং শিক্ষার মান বিশ্বমানের করতে হবে। দ্বিতীয়ত: কর্মউপযোগী সকলের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। বর্তমানে বিএমইটির অধীনে ১১০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) রয়েছে। তাতে একসঙ্গে ৪০ হাজার প্রশিক্ষণার্থীকে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়। তাই দেশে প্রয়োজন মতো টিটিসি প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং সকলকে সময়োপযোগী কাজের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে। বেসরকারিভাবেও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে দেশে বিপুল সংখ্যক দক্ষ লোক তৈরি হবে। দেশের মানুষের দক্ষতা যত বাড়বে রেমিটেন্স আগমন তত বাড়বে এবং রেমিটেন্স বহির্গমন কমবে। মনে রাখতে হবে যে, দেশে দিন দিন বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে (৬০ বছর ও তদূর্ধ্ব)।

বিবিএস’র স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিক-২০২৩ সমীক্ষা অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৯.৭% বা এক কোটি ৬৪ লাখ বয়স্ক। জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল বলেছে, বাংলাদেশে ২০৫০ সালের মধ্যে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা হবে ৩.৬ কোটি, যা মোট জনসংখ্যার ২২%। বয়স্ক লোকরা সাধারণত কাজ করতে অক্ষম। তাই তাদের কাজের শূন্যস্থান পূরণ করতে হবে তরুণদের। দ্বিতীয়ত: দেশে কাজের সুযোগ এবং মজুরী ও কর্ম পরিবেশের যত উন্নতি হবে বিদেশ গমনের প্রবণতা তত কমবে। যা’হোক, দেশের সরকারি সব শূন্য পদ পূরণ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত শিশু শ্রমিকের কাজ বন্ধ করতে হবে অবিলম্বে। বিবিসির খবর মতে, বাংলাদেশে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা ৪২ লাখ। বিবিএস’র তথ্য মতে, দেশে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা ১৭ লাখ। তন্মধ্যে ১০ লাখ শিশু চরম ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত আছে। এছাড়া, অবৈধভাবে বিদেশগমন বন্ধ, বিদেশগামীদের ক্ষেত্রে সব অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ, ব্যয় হ্রাস, অবৈধ বিদেশিদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া, দক্ষ লোকদের বিদেশে প্রেরণ ও প্রবাসীদের জন্য অনুকূল দেশে গমনে অগ্রাধিকার এবং নতুন শ্রমবাজার খুঁজে বের করে তার পূর্ণ সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা