ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

দেশীয় প্রজাতির মাছের অপ্রতুলতা

Daily Inqilab মো.হাসান-উল-বারী

২৪ জুলাই ২০২৪, ১২:১০ এএম | আপডেট: ২৪ জুলাই ২০২৪, ১২:১০ এএম

নদীমাতৃক আমাদের এ বাংলাদেশ। অসংখ্য নদ-নদী জালের মত ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। নদী কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের মোট নদীর সংখ্যা ১০০৮টি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, বাংলাদেশে প্রবাহমান নদী রয়েছে ৯৩১টি। নাব্য হারিয়েছে এমন নদীর সংখ্যা ৩০৮টি। নাব্য হারানো নদীর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৮৫টি, রংপুর বিভাগে ৭১টি, রাজশাহী বিভাগে ১৮টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১১টি, সিলেট বিভাগে ১০টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৬টি ও খুলনা বিভাগে ৮৭টি। কিন্তু কালের বিবর্তনে কমছে নদী, খাল, বিলসহ বিভিন্ন ধরণের জলাশয়। যেসব নদী, খাল বা বিল রয়েছে, তাও আবার বিভিন্ন বিষাক্ত বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে। ফলে দেশীয় প্রজাতির মাছ এখন বিলুপ্তির পথে।

এক সময় এদেশের খাল-বিল, পুকুর-জলাশয় ও নদী থেকে বিভিন্ন প্রজাতির প্রচুর দেশী মাছ পাওয়া যেতো। বাজারগুলোও ভরে যেত দেশী মাছে। ঐ সময়ে চাহিদার তুলনায় মাছ বেশি আমদানী হওয়ায় দূর-দূরান্ত হতে লোকজন নদীপাড়ের হাট বাজার গুলোতে দেশী মাছ কেনার জন্য বছরজুড়েই ভিড় করতো। চাহিদা সত্ত্বেও ক্রেতারা এখন দেশীয় প্রজাতির মাছের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আত্রাই নদী অববাহিকায় অবস্থিত জোতবাজার পালপাড়ার মৎস্য সম্প্রদায়ের এক জেলে বলেন, উন্মুক্ত জলাশয়ে বেড়ে উঠা দেশী জাতের মাছের সরবরাহ অনেক হ্রাস পেয়েছে। হ্রাস পাওয়া কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জলাশয় কমে যাওয়া। তিনি জানান, নদীতে আগের মতো আর মাছ ধরা না পড়ার কারণে মৎস্য সম্প্রদায়ের লোকজন জীবিকার তাগিদে তাদের বাপ-দাদার পৈত্রিক পেশা মাছ ধরা ছেড়ে অন্য পেশা বেছে নিচ্ছে।

মৎস্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট উভয় কারণেই অনেক মাছ বিলুপ্ত হয়েছে। বিলুপ্তির পথে রয়েছে বহু মাছ। প্রাকৃতিক কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে জলাভূমির সঙ্গে বিশেষ করে নদী, হাওর-বাওড় ও বিলের গভীরতা কমে যাওয়া, প্লাবন ভূমির সঙ্গে সংযোগ খাল ভরাট, জলাশয়ে বছরের অধিকাংশ সময় পানি না থাকা এবং প্রজনন মৌসুমে পানি প্রবাহ কমে যাওয়া। মনুষ্যসৃষ্ট কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে জমিতে রাসায়নিক সার ও অপরিকল্পিত মৎস্য আহরণ, প্রজনন মৌসুমে প্রজনন সক্ষম মাছ ও পোনা ধরা, কলকারখানার বর্জ্য নিকটস্থ জলাশয়ে ফেলা, কারেন্ট জালের ব্যবহার, মাছের আবাসস্থল ধ্বংস করা এবং ক্ষতিকর মৎস্য আহরণ সরঞ্জামের ব্যবহার।

সুস্বাদু দেশীয় মাছ এখন আর তেমন মিলছে না। বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা দেশী মাছের অঞ্চল ভেদে বিভিন্ন নাম রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে চ্যাপিলা, বৈচা, চাটুয়া, চাঁদা, নামা চাঁদা, গোল চাঁদা, আইড়, গুলশা, পাবদা, দেশি পুঁটি, সরপুঁটি, তিতপুঁটি, মেনি, ভেদা, শিং, কৈ, টাকি, শোল, গজাড়, ফলি, চিতল, মলা, ঢেলা, কানপোনা, দারকিনা, খয়রা, বাচা, বাটা, রিটা, পিয়ালি, জয়া, খৈলশা, ছোট টেংরা, বড় টেংরা, চান্দা, কাজলি, চ্যাং, কালবাউশ, বাঘাইর, ভাঙ্গন, ছোটচিংড়ি, পাতাশি, বড় বাইম, তারা বাইম, শালবাইম, চিকরা বাইম, কাকিয়া, কুইচ্চা, তারা খোকসা, খরকুটি, বাশপাতারী, পটকা, বাইল্যাসহ নাম না জানা অনেক প্রজাতির দেশি মাছ।

গত দুই দশকে কৃত্রিম প্রজনন ও চাষের মাধ্যমে মাছের সরবরাহ ও চাহিদা অনেকাংশে বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশে এখন প্রতি বছর সাড়ে ৪২ লাখ মেট্রিক টনেরও বেশি মাছ উৎপন্ন হচ্ছে। এর মধ্যে নদী, বিল ও হাওরসহ উন্মুক্ত জলাশয় থেকে ২৫ শতাংশ, পুকুর, ডোবার মত বদ্ধ জলাশয় থেকে ৫৭ শতাংশ এবং বাকি অংশ সমুদ্র থেকে উৎপাদিত হচ্ছে। বেশ কয়েক দশক আগেই বিদেশ থেকে তেলাপিয়া ও কার্পজাতীয় মাছ আনা হয়েছে, আবার এক সময় আফ্রিকান মাগুরও আনা হয়েছিল। তাছাড়াও আনা হয়েছিল পিরানহা যা দেশী মাছের খাবার ও বাসস্থল দখল করতো। অধিকন্তু কিছু বিদেশী প্রজাতির মাছ অনেক সময় দেশী মাছ খেয়ে ফেলতো। যদিও পরে আফ্রিকান মাগুরের চাষ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, কিন্তু তারপরেও বিদেশী প্রজাতির মাছের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে অনেক দেশী মাছ কমে গেছে।

বেসরকারি সংস্থা আরডিআরসি নদী নিয়ে গবেষণা করে থাকে । ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন নদীর দূষণ নিয়ে একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে সংস্থাটি। গবেষণায় বুড়িগঙ্গা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের যে চিত্র পাওয়া গেছে তা ভয়াবহ। সেখানে পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ গড়ে ২.০ মিলিগ্রাম এর নিচে। অথচ মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর জীবনধারণের জন্য পানিতে লিটার প্রতি গ্রহণযোগ্য দ্রবীভূত অক্সিজেনের মাত্রা হলো ৪.০০ মিলিগ্রাম। অপরদিকে রুই-কাতলা জাতীয় মাছের জন্য এর গ্রহনযোগ্য মাত্রা ৫-৭ মিলিগ্রাম। শুধু বুড়িগঙ্গা নয় দেশের অধিকাংশ নদ-নদী এখন মারাত্মক দূষণের শিকার। ফলে বুড়িগঙ্গা সহ দেশের অন্যান্য অনেক নদীতে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর জীবন ধারণ কঠিন হয়ে পড়েছে। এতে নদীগুলোর মাছ তথা জলজ প্রাণী ধীরে ধীরে শূন্য হতে শুরু করেছে। গবেষণায় ৫৬টি নদীর ১৯টি ঢাকা বিভাগের যার সবগুলোই মারাত্মক দূষণের শিকার। এছাড়াও জরিপে খুলনার ৭টি, সিলেটের ৫টি, চট্টগ্রামের ৮টি, রাজশাহীর ২টি, বরিশালের ১১টি ও রংপুরের ৪টি নদীর দূষণমাত্রা দেখা হয়।

এছাড়াও সমুদ্রের পানিতে অম্লতা বৃদ্ধির ফলে সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ ও একুয়া কালচার অনেকটাই হুমকির সম্মুখিন। পানিতে এই অম্লতা বৃদ্ধি সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের জন্য বিরাট ক্ষতির কারণ হতে পারে। সরাসরি মাছের উপর সামুদ্রিক পানির অম্লতা বৃদ্ধির প্রভাব নিয়ে পৃথিবীর বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদল কাজ করে যাচ্ছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, জাপানের নাগাসাকি ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়ার জেমস কুক ইউনিভার্সিটি, নরওয়ের ইউনিভার্সিটি অফ বারগেন এবং জার্মানির লাইবনিজ ইন্সটিটিউট অফ মেরিন সাইন্স এর গবেষকদল।

সমুদ্রের পানির অম্লতা বৃদ্ধির এ অবস্থা যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায় তবে তা হবে আরো মারাত্মক। বিশেষজ্ঞদের ধারণা এর ফলে ২০৫০ সালের মধ্যেই পৃথিবী থেকে কোরাল রীফ হারিয়ে যেতে পারে। আর কোরাল রীফ যদি না থাকে তা হলে এর উপর নির্ভরশীল মাছের প্রজাতি সমূহ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। গোটা পৃথিবীর রীফ ফিসারিজ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। যেটা মোট মৎস্য আহরণের প্রায় ৯-১২শতাংশ। এতে পৃথিবীর প্রায় ৯৪টি দেশে কোরাল রীফ এর উপর নির্ভরশীল পর্যটন শিল্পও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

মৎস্য বিজ্ঞানীদের মতে কয়েক দশক পূর্বেও দেশে আড়াইশ’ প্রজাতির মিঠাপানির মাছ ছিল। কিন্তু মনুষ্যসৃষ্ট নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে এসব মাছের অনেক প্রজাতি এখন চোখে পড়ে না। তাছাড়া বর্ষা মৌসুমের সময় নদী-খাল-বিল থেকে কারেন্ট জালের মাধ্যমে ব্যাপকহারে ডিমওয়ালা মাছ ধরার কারণে দেশীয় মিঠা পানির বিভিন্ন প্রজাতির মাছের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাচ্ছে। তৃনমূল পর্যায়ে সব অব্যবস্থাপনাকে মোকাবেলা করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই মিঠা পানির মাছগুলো এখন ধীরে ধীরে অস্তিত্ব শুন্য হয়ে পড়ার পাশাপাশি অপ্রতুল হয়ে পড়ছে।

দেশের উত্তরাঞ্চলের মৎস্য ভান্ডার হিসাবে খ্যাত চলনবিলের মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন প্রক্রিয়ায় মারাত্মক বৈপরীত্য দেখা দিয়েছে। খরা মৌসুমে চলন বিলের কোথাও আর তেমন পানি থাকে না। বিলে আধুনিক পদ্ধতির ধান চাষের কারণে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক প্রয়োগ হচ্ছে ব্যাপক হারে। এতে করে অপ্রতুল পানিতে ছাড়া মাছের ডিম অঙ্কুরেই বিনষ্ট হচ্ছে।এমনকি ভরা বর্ষা মৌসুমেও সরজমিনে চলনবিল এলাকার হাট বাজার গুলোতে গিয়েও তেমন দেশী মাছ চোখে পড়েনি।

দেশী মাছের বিলুপ্তি ও অপ্রতুলতার কারণ জানতে চাইলে মৎস্য বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রাকৃতিক বা দেশী মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও এর উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হলে যা করণীয় তা হচ্ছে, (১). বিষ বা গ্যাস ট্যাবলেট প্রয়োগ করে মাছ ধরা শতভাগ বন্ধ করতে হবে। (২). ইরিগেশন ব্যবস্থা হবে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক মুক্ত। (৩). রাক্ষুসে জাতের মাছ উন্মুক্ত জলাশয়ে ছাড়া যাবে না। (৪). মাছের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্রের জলা বৃদ্ধি করতে হবে। (৫). মাছ ধরা, মাছচাষের সুযোগ ও সরকারী জলাশয় লীজ প্রদান করে প্রকৃত জেলেদেরই পুনর্বাসন করতে হবে। (৬) নদ-নদী সহ সকল জলাশয়ের নাব্যতা রক্ষায় ড্রেজিংসহ বাস্তবভিত্তিক আধুনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। (৭). দেশীয় মাছকে বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার মাধ্যমে অধিক প্রজননক্ষম করতে হবে। (৮). পোনামাছ নিধনকারীকে সর্বোচ্চ শাস্তির আওতায় আনতে হবে। (৯). রাক্ষুসে প্রজাতির বিদেশী মাছের ডিম, পোনা ও মা মাছ আমদানী বন্ধ করতে হবে। (১০). দেশীয় মাছকে ব্যাপকহারে চাষের আওতায় আনতে হবে। এছাড়া সকল ধরনের জলাধার রক্ষা ও সংস্কারসহ দেশীয় প্রজাতির মাছের অপ্রতুলতা রোধে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়কে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা আশু প্রয়োজন।

লেখকঃ শিক্ষক, মিলেনিয়াম স্কলাস্টিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, জাহাংগীরাবাদ সেনানিবাস, বগুড়া।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা