ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

দেশের ভাবমর্যাদা ফিরিয়ে আনতে হবে

Daily Inqilab ইনকিলাব

২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০৩ এএম

শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী ব্যাপক সংঘাত-সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগসহ যে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল, তা কারফিউ, সরাসরি গুলির নির্দেশ, আদালতের রায়ে কোটা সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি, ঢালাও মামলা, গণগ্রেফতার, চিরুনি অভিযান, ইন্টারনেট বন্ধ, বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্য নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ইত্যাদির মাধ্যমে আপাতত মোকাবেলা করা গেলেও এর রেস সহসা কাটবে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে না। সরকার জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে বল প্রয়োগ করে পরিস্থিতি শামাল দেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে। এখন শুরু হয়েছে, পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের দায়ের করা মামলায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ অজ্ঞাতদের আসামী করে গ্রেফতারের প্রক্রিয়া। এতে স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে, সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। উল্লেখিত পদক্ষেপগুলো যখন নেয়া হয়, সে সময় গোটা বিশ্ব থেকে কার্যত বাংলাদেশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এক বদ্ধ কুঠোরিতে পরিণত হয়। তবে এ পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনাই দেশে-বিদেশে অজানা থাকেনি। এর প্রমাণ পাওয়া যায়, জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, প্রভৃতি দেশ, বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার বক্তব্য-বিবৃতি এবং বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ পরিবেশন থেকে।

আন্দোলনে উদ্ভুত সার্বিক পরিস্থিতি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে বিগত কয়েকদিনে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্র একাধিকবার ব্রিফিং করেছে। পরিস্থিতির গুরুতর অবনতির কথা বিবেচনা করে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবস্থানরত তার নাগরিকদের নিরাপত্তায় ‘লেভেল-৪’, যা সবচেয়ে বিপজ্জনক জোন হিসেবে বিবেচিত, তা ঘোষণা করে। ঢাকায় তার দূতাবাসে অত্যাবশ্যকীয় নয়, এমন কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের স্বেচ্ছায় বাংলাদেশ ত্যাগ করতে অনুমতি দেয়। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বেশ কয়েকটি ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে সংঘটিত সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতায় বাধাগ্রস্থ করার নিন্দা জানিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটের মেজরিটি লিডার চাক শুমার এক্সে লিখেছেন, আমি বাংরাদেশের পরিস্থিতি গভীর উদ্বেগ নিয়ে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। শান্তিপূর্ণ সভাসমাবেশ ও বিক্ষোভের অধিকার যেকোনো গণতান্ত্রিক সমাজের ভিত্তি। সহিংসভাবে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ দমন করা ভুল। সেটা আরো অস্থিরতা সৃষ্টি করবে। বলার অপেক্ষা রাখে না, যুক্তরাষ্ট্র যখন কোনো বিষয়ে ব্রিফিং ও মন্তব্য করে তখন বুঝতে হবে, তার অনুসরণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অন্য মিত্র দেশগুলোও করবে। এই ম্যাসেজের সাথে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো সহমত পোষণ করে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, গোলোযোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে নিরাপত্তাহীনতার বিবেচনা করে চীন, ভারতসহ অন্যান্য দেশের নাগরিকদেরও বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, বাংলাদেশ দেশগুলোর কাছে একটি ভীতিকর দেশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এ ধরনের পরিস্থিতি আগেও সৃষ্টি হতে দেখা গেছে। মানবাধিকার লঙ্ঘন, সুশাসনের অভাব, গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংকুচিত হওয়ার অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরেই দেশে-বিদেশে রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞাও দিয়েছে। এছাড়া বিশেষ ভিসানীতি কার্যকর করেছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা, নির্যাতন, হত্যা, মামলা, তুলে নেয়াসহ নানা নিপীড়নমূলক পদক্ষেপ এবং সাধারণ মানুষকে গ্রেফতার ও হয়রানি বর্হিবিশ্বে দেশের ভাবমর্যাদাকে আরও বেশি ক্ষুণœ করেছে, যা বিভিন্ন দেশ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর নিন্দা প্রকাশ এবং বক্তব্য থেকে স্পষ্ট হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা যে ভাষায় বিবৃতি দিয়েছে, তা কোনোভাবেই দেশের ভাবমর্যাদাকে উজ্জ্বল করে না। সংস্থাটির প্রধান ভলকার তুর্ক তার দীর্ঘ বিবৃতিতে উল্লেখ করেছেন, অনেক লোক সরকারের সাথে সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোর সহিংস আক্রমণের শিকার হয়েছে এবং তাদের সুরক্ষার কোনো প্রচেষ্টা চালানো হয়নি। ইচ্ছাকৃতভাবে ইন্টারনেট বন্ধ করার মতো ভোঁতা পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে, যা মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারকে সম্মান করার জন্য রাষ্ট্রের সক্ষমতার অভাবের পরিচায়ক। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) সরাসরি ক্ষমতাসীন দলকে দায়ী করে বলেছে, যৌক্তিক দাবিকে কেন্দ্র করে একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন ক্ষমতাসীন দলের দায়িত্বশীল নেতৃত্বের একাংশের অপরিনামদর্শী উসকানির ফলে অযৌক্তিক, অপ্রয়োজনীয় ও অবৈধ বলপ্রয়োগের কারণে এমন রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। জাতিসংঘ, প্রভাবশালী রাষ্ট্র ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বিবৃতিতে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা কি, তা বুঝতে বাকি থাকে না। রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কতিপয় কর্মকর্তাদের দাম্ভিক ও অসচেতনতামূলক কথাবার্তা এবং আন্দোলনকারিদের উপর নির্বিচারে হামলা ও গুলি চালানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে যদি নতুন কোনো পদক্ষেপ আসে কিংবা আন্তর্জাতিক আদালতের দৃষ্টিগোচর করা হয়, তখন দেশের ভাবমর্যাদা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা বোধ করি বুঝিয়ে বলার অবকাশ নেই। সরকার মনে করেছিল, ইন্টারনেট বন্ধ এবং দেশের গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করে ঘটে যাওয়া প্রকৃত ঘটনা আড়াল করা যাবে। অথচ ঘটেছে উল্টো। প্রথমত, কোনো ঘটনাই দেশের মানুষ ও বিদেশিদের কাছে আড়াল করা যায়নি। সব ঘটনাই তারা জানে। এ নিয়ে বিদেশি গণমাধ্যমে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তারা তাদের সোর্স এবং মোবাইলের মাধ্যমে খবর পেয়ে গেছে। দ্বিতীয়ত, প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার পদক্ষেপের কারণে গুজব সৃষ্টিকারিদের সুযোগ সৃষ্টি হয়, যা সরকারের জন্য হিতে বিপরীত হয়। তারা গুজব ও গুঞ্জন দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে দেয়। বিদেশি সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনের প্রতিবাদ করেও সরকারের পক্ষে তা শামাল দেয়া সম্ভব হয়নি। বলা বাহুল্য, সত্য আগুনের মতো এবং তা কোনো কিছু দিয়েই ঢেকে রাখা যায় না। ঢেকে রখার নেতিবাচক প্রভাব হিসেবে গুজব শক্তিশালী হয়ে উঠে এবং তা ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। কোটাবিরোধী আন্দোলনে সংঘাতময় ও ধ্বংসাত্মক পরিস্থিতি অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে সব খাতকে ভয়াবহ ক্ষতির মুখে ফেলেছে। দেশের অর্থনীতি এমনিতেই নি¤œগামী। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে পড়ে মানুষ অবর্ণনীয় কষ্টের মধ্যে রয়েছে। সরকারের কাছেও টাকা নেই। ব্যাংক থেকে টাকা ধার করে কিংবা টাকা ছাপিয়ে চলতে হচ্ছে, যা অর্থনীতিকে আরও নাজুক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের হত্যা ও নির্যাতনের ফলে শিক্ষা ক্ষেত্রে এক ধরনের ট্রমাটিক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনোজগতে দেশের শাসন ব্যবস্থা নিয়ে বিরূপ ধারণা যেমন সৃষ্টি হয়েছে, তেমনি মেধাবীদের মধ্যে দেশের প্রতি অনীহা সৃষ্টির ফলে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার মনোভাবও তৈরি হয়েছে। শিক্ষাঙ্গণে ভীতিকর পরিবেশের কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা ফিরিয়ে আনতে কত সময় লাগবে, তা অনুমান করা দুরুহ। ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা হয়েছে, তা তাদের উপর খড়গ হয়ে ঝুলছে। কাকে, কখন এসব মামলার উসিলায় ধরে নিয়ে যাবে, এ আতঙ্ক শিক্ষার্থীদের মধ্যে থাকা স্বাভাবিক।

কোটা সংস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যে সরকার দক্ষতার সাথে হ্যান্ডল করতে পারেনি, তা নিয়ে সচেতন মহলের মধ্যে দ্বিমত নেই। তাদের মতামতের সার অংশ হচ্ছে, সরকার ভুল করেছে এবং অবিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছে, যার খেসারতে দুই শতাধিক প্রাণহানি, অসংখ্য আহত ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। বিশ্বে ভাবমর্যাদা এতটাই ক্ষুণœ হয়েছে যে, বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে না। সরকারের সামনে এখন চতুর্মুখি চ্যালেঞ্জ। এর মধ্যে অন্যতম চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, তলানির দিকে ধাবমান অর্থনীতির লাগাম টেনে ধরা এবং কোটা আন্দোলনে যে প্রাণহানি ও ধ্বংসাত্মক ঘটনা ঘটেছে, তা কাটিয়ে বিশ্বে দেশের ভাবমর্যাদা ফিরিয়ে আনা। এক্ষেত্রে, সরকারকে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ চিত্র তুলে ধরতে হবে। প্রথমেই বিরোধীদলের উপর একচেটিয়া দোষারোপ কিংবা সরকারকে বিরোধীদলের দোষারোপ করার অপসংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিরোধীদলের উপর সাঁড়াশি অভিযান ও গ্রেফতার চালিয়ে ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ হচ্ছে, আন্দোলনটি শিক্ষার্থীদের ছিল, কোনো রাজনৈতিক দলের ছিল না। সরকার আন্দোলনকে ছাত্র লীগের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করতে গিয়ে এটিকে রাজনৈতিক রূপ দিয়েছে। পরবর্তীতে বিরোধীদলগুলোও তাতে সমর্থন দিয়েছে। আন্দোলন যে সহিংস রূপ ধারণ করেছে এবং এতে কারা ‘ঘোলা পানিতে মাছ শিকার’ করেছে, তা সরকারকে নির্মোহ দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার-বিশ্লেষণ করতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। আন্তর্জাতিক মহলের বক্তব্য-বিবৃতিতেও শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের ওপর দমন-পীড়নের পুরো চিত্র প্রকাশের তাকিদ দেয়া হয়েছে। ফলে সরকারকে আত্মানুসন্ধান করে ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এতে কিছুটা হলেও ক্ষুণœ হওয়া দেশের ভাবমর্যাদা ফিরে আসতে পারে।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা