বিপদের শঙ্কা : দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নিতে হবে
৩১ জুলাই ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ৩১ জুলাই ২০২৪, ১২:০৫ এএম
পুলিশ, র্যাবসহ দেশের বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনী ব্যবহার করে সরকার যেভাবে কোটা সংস্কার আন্দোলন দমনে মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগের পদক্ষেপ নিয়েছে এবং তাতে শিক্ষার্থীসহ প্রায় সব শ্রেণী-পেশার মানুষ নিহত হয়েছে, এ পদক্ষেপ এখন সরকারের জন্য বুমেরাং হয়ে গেছে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। তাদের মতে, সরকার যথাসময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে আন্দোলন দমানোর আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ নিয়ে দেশকে এক গভীর সংকটে নিপতিত করেছে। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি প্রভৃতি রাষ্ট্র, দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা, সাবেক বিদেশি কূটনীতিক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী, শিক্ষকসহ সচেতন মহল যে ভাষায় নিরাপত্তাবাহিনীর হত্যা, নির্যাতন, গণগ্রেফতার, মামলা, রিমান্ড, তুলে নিয়ে যাওয়া ইত্যাদি ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তব্য ও বিবৃতি এবং ভাষা প্রয়োগ করছে, তাতে সকল দায় সরকারের উপর গিয়ে পড়ছে। এমনকি, কেউ কেউ বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। গত সোমবার জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে যে কথা বলেছেন, তা খুবই শঙ্কার। তিনি বলেছেন, মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরাঁ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিশ্বাসযোগ্য তথপ্রমাণ পেয়েছেন। এর প্রেক্ষিতে, তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এছাড়া যেকোনো পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত। এ বিষয়ে রাজধানী ঢাকায় এবং নিউ ইয়র্কে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জাতিসংঘের উদ্বেগের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত ড্যান মোজেনা দেশের বাইরের এক চ্যানেলের সাথে বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে শঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, নৃশংসতার জন্য দায়ী নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্যর বিরুদ্ধে সম্ভবত নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান ঘটতে পারে। তিনি বলেছেন, ভারতের সীমান্তের কাছে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র তার স্বার্থ রক্ষা করবে না। তিনি এ কথাও বলেছেন, বাংলাদেশের সমস্যা সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, চীন, রাশিয়ার প্রয়োজন নেই। সমস্যার সমাধান বাংলাদেশকেই করতে হবে। দেশকে পুনরেকত্রীকরণের কাজটি তাকেই করতে হবে। এদিকে, সরকারপন্থী হিসেবে পরিচিত অনেক বুদ্ধিজীবীসহ সর্বজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্বরা এক বিবৃতিতে বলেছেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর গত ১৬ জুলাই থেকে পুলিশসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন বাহিনীর পাশাপাশি সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল মন্ত্রীর প্ররোচনায় তাদের আশীর্বাদপুষ্ট ছাত্র সংগঠনের সহিংস কর্মীরা নজিরবিহীন দমন-পীড়নের তা-ব চালিয়েছে। শুরু থেকেই সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ও অরাজনৈতিক ছাত্র আন্দোলনকে সরকারি দল রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেতে চেয়েছে। বুদ্ধিজীবীগণ পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করে বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনকালে পুলিশ, র্যাব, অন্যান্য বাহিনী কিংবা সরকারের মদদপুষ্ট বেসরকারি অস্ত্রধারীদের হাতে সাধারণ শিক্ষার্থী, শান্তিপ্রিয় নাগরিক, কিশোর-কিশোরী এমনকি শিশু নিহত, নির্যাতিত ও আহত হওয়ার প্রতিটি ঘটনার তদন্ত হতে হবে। স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে এ তদন্ত জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ দলের তত্ত্বাবধানে হওয়া জরুরি। আমরা জাতিসংঘকে এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার আহ্বান জানাচ্ছি। এসব বক্তব্য-বিবৃতি কোনো সুখের বিষয় নয়। বরং অজানা বিপদের শঙ্কা জাগাচ্ছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন দমাতে সরকার যেভাবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্ত বাহিনী ব্যবহার করেছে এবং তাতে শিক্ষার্থীসহ যেভবে শত শত মানুষ নিহত ও হাজার হাজার আহত হয়েছে; মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া এ নজির বিগত একশ’ বছরের মধ্যে নেই বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় প্রতিনিয়ত নিহতের সংখ্যা প্রকাশিত হলেও শুরুতে সরকার তা স্বীকার করেনি। বরং পুলিশ নিহত হওয়ার উপর বেশি জোর দিয়েছে। পত্রপত্রিকাসহ বিদেশি গণমাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে সচিত্র ও তথ্যবহুল প্রতিবেদন প্রকাশের পর তা স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ১৪৭ জনের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের হিসাব অনুযায়ী, প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা দুইশতাধিক। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্ল্যাটফর্ম ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশ’ গত সোমবার সমাবেশ করে আন্দোলনে হত্যাকা-কে ‘জুলাই হত্যাকা-’ হিসেবে আখ্যায়িত করে এ নামে ডাকার আহ্বান জানিয়েছেন। দেশ-বিদেশে যখন এ নিয়ে বিস্তর আলোচনা ও সমালোচনা এবং নিন্দা জ্ঞাপন করা হচ্ছে, তখন যেন সরকারের টনক নড়েছে। আন্দোলনে নিহতদের কাউকে কাউকে আর্থিক সহায়তাসহ তাদের স্মরণে গতকাল রাষ্ট্রীয় শোক পালন করেছে। আন্দোলনে নিহত ও আহত হওয়ার পুরো ঘটনা সরকার যেন উট পাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে উপেক্ষা করতে চেয়েছিল। এমনকি এ ব্যাখ্যাও দাঁড় করাতে চেষ্টা করে, আন্দোলনে অন্য কেউ গুলি করে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে। সরকারপন্থী বুদ্ধিজীবীরাও এ নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে বসেছিল। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে দেশ-বিদেশে এ ঘটনা দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ায় এবং জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থার কঠোর বক্তব্য-বিবৃতি ও প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ায় তারাও মুখ খুলতে বাধ্য হয়েছে। সরকারি দলের শরিক দলগুলোও বিষয়টি ভালভাবে নেয়নি। তারা কতিপয় মন্ত্রীর ‘অতিকথন’র সমালোচনা করেছেন। এমনকি, সরকারের দ্বিধাহীন সমর্থক ভারতের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়ও একের পর এক নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে এবং হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীও কোটা সংস্কার আন্দোলনকে সমর্থন করে বক্তব্য দিয়েছেন। গত রোববার ভারতের দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকার এক প্রতিবেদনে প্রশ্ন করা হয়েছে, বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ কি বিপ্লবে রূপ নিচ্ছে? আন্দোলনের পরবর্তী সময় থেকে এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিরোধীদলের নেতাকর্মীসহ নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে যেভাবে এলাকাভিত্তিক ‘ব্লক রেইড’ দিয়ে গ্রেফতার অভিযান চালাচ্ছে, তা সাম্প্রতিক ইতিহাসে নজিরবিহীন। পুলিশ কখন, কাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাবে দেশজুড়ে এমন ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। গ্রেফতার অভিযানে রাতের ঢাকা আতঙ্কের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় দশ হাজার মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আগে থেকে দায়ের করা মামলায় গ্রেফতারকৃতদের যেমন খুশি তেমন মামলার আসামী করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিরাপত্তা হেফাজতের নামে কোটা সংস্কার আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ডিবি অফিসে নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের দিয়ে ডিবি অফিসে কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পর্যবেক্ষকরা বলেছেন, সমন্বয়করা ডিবি অফিস থেকে কেন কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেবে? স্বেচ্ছায় কর্মসূচি প্রত্যাহার করতে চাইলে বিগত সময়ের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা বাইরের কোনো স্থান থেকে ঘোষণা দিতে পারত। বাস্তবতা হচ্ছে, কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয়া হলেও শিক্ষার্থীরা গত সোমবার সড়কে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে। পুলিশ তাদের অনেককে গ্রেফতারও করেছে। গতকাল নিহতদের স্মরণে চোখে-মুখে লাল কাপড় বেঁধে শোক পালন করেছে। ফলে ছয় সমন্বয়ককে দিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা যে পুলিশের সাজানো নাটক ছিল, তা কারো বুঝতে বাকি থাকে না। পর্যবেক্ষকদের মতে, পরিস্থিতি শামাল দিতে গিয়ে সরকারের একেকবার একেক কথা বলা এবং একেক ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলছে। সরকারের মন্ত্রীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, শিক্ষার্থীদের সাথে বসে আলোচনা করে দ্রুত সমস্যার সমাধান করা হবে। দেখা যাচ্ছে, শিক্ষার্থীদের গ্রেফতারসহ বিপরীতমুখী সব কর্মকা- চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারের এমন স্ববিরোধী আচরণ পরিস্থিতিকে আরও ঘোলাটে করে ফেলেছে। সরকারের কোনো কথাই এখন মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হচ্ছে না।
চলমান সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশ যে এক মহাসংকটকাল অতিক্রম করছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ধারণা করা হয়েছিল, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্তিমিত হয়ে সমাধানের পথে যাবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে এখন তা জটিল রূপ ধারন করছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। সহসা এর সমাধান হবে, এমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বিশেষ করে সরকারের অস্থিতিশীল ও আক্রমণাত্মক আচরণ পরিস্থিতিকে আরও উসকে দিচ্ছে। সরকারের উচিৎ, শিক্ষার্থীরা যেসব দাবিতে কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে তা নিয়ে আলোচনায় বসে দ্রুত সমস্যার সমাধান করা। এছাড়া, বল প্রয়োগ, তথ্য গোপন, বাস্তবতাকে অস্বীকার করার প্রবণতা থেকে বের হয়ে আন্দোলনে নিহত-আহতদের প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশ এবং সব হত্যাকা-ের বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনা। পরিস্থিতি এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে, সরকার চাইলেও আন্দোলনে নিহত, আহত, নিপীড়ন, নির্যাতন, গ্রেফতার ইত্যাদির প্রকৃত তথ্য এখন আর গোপন কিংবা এর বিপরীতে প্রচারণা চালিয়ে দেশে-বিদেশে বিশ্বাসযোগ্য করতে পারবে না। বিশ্লেষকরা মনে করেন, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সংস্থা এবং পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবসহ নাগরিক সমাজ পুরো পরিস্থিতি নিয়ে যে ধরনের বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছে, সরকারের উচিৎ, তা আমলে নিয়ে বিশ্বাসযোগ্য পদক্ষেপ নেয়া। পরিস্থিতি যেভাবে দ্রুত গতিতে শঙ্কা ও সংকটের দিকে যাচ্ছে এবং বিপদ দরজায় কড়া নাড়ছে, কালবিলম্ব না করে তা অনুধাবন করে প্রাজ্ঞতা ও দূরদর্শী চিন্তা দিয়ে সরকারকে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি অসিম কুমার পাল গ্রেফতার।
জাল স্টাম্প-কোর্ট ফি তৈরি করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিক্রি করতো চক্রটি
উত্তরায় শিকলে বেঁধে মধ্যযুগীয় কায়দায় ২ কিশোরকে নির্যাতন, আটক ২
শৈলকুপায় চাঞ্চল্যকর ‘ফাইভ মার্ডার’ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
চাঁবিপ্রবি’র ভূমি অধিগ্রহণ বাতিল হলেও দীপু মনির চাপে গোপন রাখা হয়
ঢাকায় মানবাধিকার অফিস খুলতে চায় জাতিসংঘ : সমকামিতা প্রসারের আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নারী প্রতারক আটক
গণঅভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের বেতন-টিউশন ফি মওকুফের সিদ্ধান্ত
জর্জির ১০০, দ. আফ্রিকার ২০০
আশুলিয়ায় স্বামী-স্ত্রী ও শিশু সন্তানকে হত্যার ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তার
ভারতীয় সেনাবাহিনীর গুলিতে কাশ্মিরে গেরিলা যোদ্ধা নিহত ১
দুদকের চেয়ারম্যান মইনুউদ্দীনসহ দুই কমিশনারের পদত্যাগ
সৎ ছেলেকে হত্যার পরিকল্পনা, সৎ মা নিজেই হত্যার শিকার হয়
ফিলিপাইনের মাদকবিরোধী অভিযানে ‘ডেথ স্কোয়াড’, দুতার্তের স্বীকারোক্তি
হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস র্যাগিং ও মাদক মুক্ত ঘোষনা
রাজবাড়ীতে অস্ত্র মামলায় এক সন্ত্রাসীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
জর্জি-স্টাবসের শতরানের জুটিতে বড় সংগ্রহের পথে দক্ষিণ আফ্রিকা
মহেশপুরে অসুস্থ্য গরুর মাংস বিক্রয়ের অপরাধে কসাই আটক, জেল-জরিমানা
ব্যবসা নয় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কাজ হচ্ছে হাজীদের সেবা করা
কিশোরগঞ্জ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠিত