ঢাকা   সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

ডিজিটাল ও আইটির বাজার বাড়ছে, সদ্ব্যবহারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

১৩ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

বাংলাদেশ মূলত আমদানি নির্ভর দেশ। রফতানির পরিমাণ খুব কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, দেশের বিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪০.৮১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এই রফতানির সিংহভাগই হচ্ছে গার্মেন্ট। গার্মেন্ট তৈরির সেলাই মেশিন, সুঁচ, সুতা, কাপড় ইত্যাদির বেশিরভাগই আমদানিকৃত। শুধু কাটিং ও সেলাইয়ের কাজটি নিজস্ব। দেশে আগে দক্ষ কাটিং মাস্টারও পাওয়া যেত না, বিদেশ থেকে আনতে হতো। ইদানীং সে চাহিদা পূরণ হয়েছে। তবে, বিদেশি ক্রেতার সাথে কাজ করার এবং ভালো ডিজাইন করার দক্ষ লোকের অভাব রয়েছে দেশে। তাই এসব কাজে বিদেশিরা নিয়োজিত আছে। ক্ষেত্রে স্বনির্ভর হলে গার্মেন্ট খাতের আয় বর্তমানের চেয়ে বেশি হতো। উপরন্তু হাই কোয়ালিটির ডেনিম রফতানি বাড়াতে পারলেও আয় অনেক বাড়তো। ডেনিম রফতানির পরিমাণ কম। রফতানির দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছে কৃষি পণ্য, যার পরিমাণ খুব কম। রফতানির ক্ষেত্রে সর্বশেষ পর্যায়ে রয়েছে ডিজিটাল ও আইটি পণ্য, যা নামে মাত্র। তাই রফতানির ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনার জন্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন দীর্ঘদিন যাবত। সেটা বাস্তবায়িত হচ্ছে না। এলডিসি উত্তরণ সন্নিকটে। এলডিসি উত্তরণোত্তর দেশের রফতানিতে বড় ধরনের সংকট আসবে বলে পন্ডিতদের অভিমত। তখন রফতানিতে জিএসপি সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে ব্যাপক প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হবে ধনী দেশগুলোর সাথে। আন্তর্জাতিক ঋণের ক্ষেত্রেও সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে জাতীয় বার্ষিক বাজেট ও উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা কঠিন হয়ে পড়বে। যা’হোক, বৈশ্বিক পর্যায়ে ডিজিটাল ও আইটি পণ্যের এবং কর্মসংস্থানের বাজার বিশাল। এসব দিনে দিনে বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ের কয়েকটি উদাহরণ দিলেই বিষয়টি প্রমাণিত হবে। গত ২৬ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত চীনের ‘বৈশ্বিক ডিজিটাল-বাণিজ্য উন্নয়ন প্রতিবেদন-২০২৪’ মতে, ‘২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বৈশ্বিক ডিজিটাল-বাণিজ্যের পরিমাণ ৬.০২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বেড়ে ৭.১৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।’ গত ২৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের জামাইকায় ‘আইসিটি ইনোভেশন ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ‘আগামী ২০৪৫ সাল নাগাদ বিশ্বব্যাপী আইটি খাতে ২৮ মিলিয়ন কর্মীর প্রয়োজন হবে। তাই আইটি খাতে বাংলাদেশের তরুণদের প্রশিক্ষিত করা গেলে দেশটির ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার উপার্জন করা সম্ভব আইটি খাত থেকে। আনাদোলুর বরাত দিয়ে গত ৭ অক্টোবর এক দৈনিকে প্রকাশ, ‘২০২৩ সালে প্রায় ৪৮ হাজার কোটি ইউরোর হাই-টেক বা উচ্চ প্রযুক্তি সরঞ্জাম (ইলেকট্রনিকস-টেলিকমিউনিকেশন) আমদানি করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো, যা আগের বছরের তুলনায় ১ শতাংশ কম। তার অর্ধেকেরও বেশি এসেছে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে। ঢাকায় গত ১৫ মে অনুষ্ঠিত ডিসিসিআই আয়োজিত এক সেমিনারে বক্তারা বলেছেন, ‘সেমিকন্ডাক্টর (ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্যের ডিজাইন, চিপ ফ্যাব্রিকেশন, অ্যাসেম্বিলিং, টেস্টিং ও প্যাকেজিং) খাতের বৈশ্বিক বাজার ২০২৪ সালে ৬৭৩.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০২৬ সালে হবে ৮২২.৩, ২০২৮ সালে হবে ৯৩২.২, ২০৩০ সালে হবে ১০৯৩.১ বিলিয়ন ডলার ও ২০৩২ সালে হবে ১,৩০৭.৭ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাংলাদেশ শুধু সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইন করে এখন বছরে পাঁচ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে। আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সেমিকন্ডাক্টর খাতের রপ্তানি ১০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা সম্ভব।’ উল্লেখ যে, নিত্যনতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার ও ব্যবহার বাড়ছে। তাই প্রযুক্তি খাতের বাজারমূল্য বর্ণিত বাজারের চেয়ে আরো বেশি হবে।

অর্থাৎ ডিজিটাল ও আইটি খাতের পণ্যের ও কর্মসংস্থানের বৈশ্বিক বাজার বিশাল। বৈশ্বিক এ পরিবর্তনে সাথে যারা যত তাল মিলিয়ে চলছে তারা তত উন্নতি করছে। তাই আমাদেরও এই পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। কারণ, বৈশ্বিক এই পরিবর্তনের বিশাল বাজারের কিয়দংশ ধরতে পারলে আমাদের রফতানি ও কর্মসংস্থান অনেক বেড়ে যাবে। তাতে উন্নতি ত্বরান্বিত হবে। বেকারত্বও অনেক কমে যাবে। তাই ডিজিটাল পণ্য রফতানি বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে মান ও মূল্য বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতামূলক করতে হবে। নতুবা টিকে থাকা যাবে না। দ্বিতীয়ত: প্রযুক্তি খাতের চাহিদা মাফিক উন্নতির জন্য প্রয়োজীয় বিনিয়োগ করতে হবে। হতাশাজনক হলেও সত্য যে, দেশে বহু আইটি পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। তন্মধ্যে অনেকগুলোর নির্মাণ শেষ হয়ে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতে তেমনভাবে বিনিয়োগকারী এগিয়ে আসেনি। ফলে অধিকাংশ প্লট ফাঁকা পড়ে আছে। যেগুলো প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তার অনেকগুলোতে আইটির কারবার না করে অন্য পণ্যের কারবার করা হয়েছে বলে খবরে প্রকাশ। এই অবস্থায় আইটি পার্কগুলোতে প্রয়োজনীয় বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ইনসেন্টিভ দেওয়া দরকার। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দেশে আইটি পার্কে বিনিয়োগ করার জন্য উৎসাহী করা প্রয়োজন। এসব করা হলে আইটি পার্কগুলোতে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে। তারপরও যদি পর্যাপ্ত না হয়, তাহলে ফাঁকা প্লটে সরকারিভাবে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করতে হবে।

দেশে অসংখ্য তরুণ-তরুণী রয়েছে, যাদেরকে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে ডিজিটাল ও আইটি খাতের দক্ষ কর্মী হিসেবে গড়ে তোলা যায়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক করতে হবে। কারণ, বর্তমান বিশ্ব হচ্ছে আধুনিক তথা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক। তন্মধ্যে বিশ্বে প্রযুক্তির ব্যবহার সর্বাধিক। প্রযুক্তি সকলের প্রায় সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়ে পড়েছে। প্রযুক্তি মানুষের বিকল্প হয়ে উঠছে। প্রযুক্তির মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহার হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক পণ্য। তাতে অবশ্য বেকারত্ব বাড়ছে। আইএমএফের তথ্য অনুযায়ী, এআই উন্নত অর্থনীতির দেশের ৩৩ শতাংশ, উদীয়মান অর্থনীতির দেশের ২৪ শতাংশ ও নি¤œ আয়ের দেশে ১৮ শতাংশ চাকরিকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। তবে এআই বিদ্যমান চাকরির উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে ব্যাপক সম্ভাবনাও নিয়ে আসছে। এআই’র ‘গডফাদার’ বলে খ্যাত ও ২০২৪ সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ী জেফ্রি হিন্টনের এআই সম্পর্কে অভিমত হচ্ছে, ‘এআই বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে মানুষকে অতিক্রম করে যাচ্ছে। তাই এআই নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার ঝুঁকি আছে।’

যা’হোক, দেশের ডিজিটাল ও আইটি খাতের অবস্থা ভালো নয়। বৈশ্বিক পর্যায়ের মধ্যে নি¤œ। ইন্টারনাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের আইসিটি ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স-২০২৪ মতে, বৈশ্বিক ডিজিটাল সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ৬২, বৈশ্বিক গড় স্কোর ৭৪.৮। এছাড়া, আইএমএফ’র এআই প্রস্তুতি সূচক-২০২৪ মতে, এআই প্রস্তুতিতে বিশ্বের ১৭৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১৩তম, মান শূন্য দশমিক ৩৮ (তন্মধ্যে ডিজিটাল অবকাঠামোয় শূন্য দশমিক শূন্য ৯, মানব পুঁজি ও শ্রমবাজার নীতিতে শূন্য দশমিক শূন্য ৯, উদ্ভাবন ও অর্থনৈতিক একীকরণে শূন্য দশমিক ১১ এবং নিয়ন্ত্রণ ও নীতিতে শূন্য দশমিক ১০)। এ সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে ভারত, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, রুয়ান্ডা, ঘানা, সেনেগাল। ইন্টানেটের গতির দিকেও বৈশ্বিক পর্যায়ে আমরা নি¤œ, উগান্ডার নিচে! অন্যদিকে বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষার হার বৈশ্বিক তুলনায় খুব কম। যেমন: বাংলাদেশে মাত্র ১৪ শতাংশ, জার্মানিতে ৭৩ শতাংশ, জাপানে ৬৬, সিঙ্গাপুরে ৬৫, অস্ট্রেলিয়ায় ৬০, চীনে ৫৫ ও মালয়েশিয়ায় ৪৬ শতাংশ বলে সম্প্রতি খবরে প্রকাশ। কারিগরি শিক্ষার হার নি¤œ! ফলে দেশে দক্ষতা ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে, যা বিপুল অর্থ ব্যয়ে বিদেশি দক্ষ লোক দিয়ে পূরণ করতে হচ্ছে। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য কারিগরি শিক্ষার হার বাড়াতে হবে।

দেশের কাক্সিক্ষত উন্নতির জন্য ডিজিটাল ও আইটি খাতে বিশ্বের ন্যায় আমাদের উন্নতি করতে হবে। সে লক্ষ্যে দেশের মানুষকে প্রযুক্তিমনা করে গড়ে তুলতে হবে। সে জন্য প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। শিক্ষার প্রাথমিক পর্যায় থেকে শুরু করে উচ্চ পর্যায় পর্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তিকে পাঠ্যসূচিভুক্ত করতে হবে। সর্বোপরি শিক্ষার মান করতে হবে। কারণ, মানহীন শিক্ষা মূল্যহীন।আধুনিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য মেধাবীদের শিক্ষা পেশায় নিযুক্ত করতে হবে। বেতন ও মর্যাদা সর্বাধিক এবং নিয়োগ স্বচ্ছ করা হলেই মেধাবীরা শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত হবেন। মেধাবী উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসীদেরও অনেকেই দেশে ফেরত এসে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত হবেন। এভাবে চললে কয়েক বছরের মধ্যেই দেশে প্রযুক্তি খাতে অসংখ্য দক্ষ কর্মী তৈরি হবে। তাদের প্রচেষ্টায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ডিজিটাল ও আইটি পণ্য উৎপাদন হবে। তাতে দেশের চাহিদা পূরণ হয়ে। বিপুল পরিমাণে রফতানি হবে। দেশের বেকারত্ব কমবে, উন্নতি ত্বরান্বিত হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

পরিকল্পিত নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা রুখতে হবে
রেইনবো নেশন : থটস অফ ডাইন্যামিক লিডার তারেক রহমান
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লুটেরাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে
রেইনবো নেশন : থ্রটস অফ ডাইন্যামিক লিডার তারেক রহমান
আয়নাঘর এক ভয়ংকর বন্দিশালা
আরও

আরও পড়ুন

রেকর্ডের মালা গেঁথে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

রেকর্ডের মালা গেঁথে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মমতা ব্যানার্জির জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর প্রস্তাবটি বাস্তবতা বিবর্জিত গালগল্প

মমতা ব্যানার্জির জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর প্রস্তাবটি বাস্তবতা বিবর্জিত গালগল্প

গত সাড়ে ১৫ বছর এ জাতি জিম্মি দশায় ছিল- জামায়াত আমির ডা.শফিকুর রহমান

গত সাড়ে ১৫ বছর এ জাতি জিম্মি দশায় ছিল- জামায়াত আমির ডা.শফিকুর রহমান

বেনাপোলের বিএনপির সহ-সভাপতি দ্বীন ইসলামকে হত্যা, সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বেনাপোলের বিএনপির সহ-সভাপতি দ্বীন ইসলামকে হত্যা, সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

গ্যাস লাইন সংযোগ সহ ১০ দফা দাবিতে সিলেটের জৈন্তাপুরে সাংবাদিক ও নাগরিক সমাজের সাথে মতবিনিময়

গ্যাস লাইন সংযোগ সহ ১০ দফা দাবিতে সিলেটের জৈন্তাপুরে সাংবাদিক ও নাগরিক সমাজের সাথে মতবিনিময়

৬ দফার ভিত্তিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি জাতীয় নাগরিক কমিটির

৬ দফার ভিত্তিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি জাতীয় নাগরিক কমিটির

সব ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধে হাইকোর্টে রিট

সব ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধে হাইকোর্টে রিট

উইন্ডিজ শিবিরে নাহিদের জোড়া আঘাত

উইন্ডিজ শিবিরে নাহিদের জোড়া আঘাত

আন্তবিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন জবির ফিন্যান্স বিভাগ

আন্তবিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন জবির ফিন্যান্স বিভাগ

আগরতলা হাইকমিশনে ভাঙচুরের ঘটনায় ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ

আগরতলা হাইকমিশনে ভাঙচুরের ঘটনায় ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ

বায়তুল মোকাররমের খতিবসহ ১২ আলেমের বিরুদ্ধে সাদপন্থীদের মামলা

বায়তুল মোকাররমের খতিবসহ ১২ আলেমের বিরুদ্ধে সাদপন্থীদের মামলা

নেতাদের ভুল শুধরে নিয়ে জনগণের পাশে থাকার আহবান তারেক রহমানের

নেতাদের ভুল শুধরে নিয়ে জনগণের পাশে থাকার আহবান তারেক রহমানের

‘বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা ক্ষুন্ন করতে জাতিসংঘে সেনাবাহিনীর আহবান করেছে মমতা ব্যানার্জি’

‘বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা ক্ষুন্ন করতে জাতিসংঘে সেনাবাহিনীর আহবান করেছে মমতা ব্যানার্জি’

‘উগ্রহিন্দুদের আট দাবিতে বাংলাদেশকে অখণ্ড ভারতের অংশ বানানোর পরিকল্পনা চলছে’

‘উগ্রহিন্দুদের আট দাবিতে বাংলাদেশকে অখণ্ড ভারতের অংশ বানানোর পরিকল্পনা চলছে’

ফুটবল মাঠে সংঘর্ষ, ৫৬ জন নিহত

ফুটবল মাঠে সংঘর্ষ, ৫৬ জন নিহত

বিগ ব্যাশে খেলবেন না রিশাদ

বিগ ব্যাশে খেলবেন না রিশাদ

ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলা, ঢাবিতে ছাত্র অধিকারের বিক্ষোভ

ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলা, ঢাবিতে ছাত্র অধিকারের বিক্ষোভ

হিন্দুত্ববাদী ভারত কোনোদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেনি: মাহমুদুর রহমান

হিন্দুত্ববাদী ভারত কোনোদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেনি: মাহমুদুর রহমান

খরা ও ভূমি ক্ষয়ের বিরুদ্ধে জরুরি বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

খরা ও ভূমি ক্ষয়ের বিরুদ্ধে জরুরি বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

যেভাবে আতিথেয়তার পোশাক সরবরাহ করে বিশ্বব্যাপী সাড়া ফেলেছে ক্লোথ স্টুডিও

যেভাবে আতিথেয়তার পোশাক সরবরাহ করে বিশ্বব্যাপী সাড়া ফেলেছে ক্লোথ স্টুডিও