চিকিৎসায় আস্থা ফেরাতে পারলে ভারতনির্ভরতা কমবে

Daily Inqilab মিজানুর রহমান

০২ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:৫৪ এএম | আপডেট: ০২ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:৫৪ এএম

চিকিৎসা ব্যবস্থায় দেশে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কমিউনিটি ক্লিনিক করা হয়েছিল, স্বাস্থ্য সেবা জনগণের দ্বার প্রান্তে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। দুর্ভাগ্য আমাদের দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজ আছে ৩৮টি। বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ৬৭টি, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি। তাছাড়া সরকারি হাসপাতাল আছে ৬৫৪টি মোট শয্যার সংখ্যা ৫১ হাজার ৩১৬টি, বেসরকারি হাসপাতাল আছে ৫ হাজার ৫৫টি, শয্যা সংখ্যা ১ লাখ ৫ হাজার ১৮৩টি। এত হাসপাতাল ক্লিনিক মেডিকেল কলেজ থাকা স্বত্ত্বেও দেশের মানুষের চিকিৎসায় আস্থাহীনতা অনেক দিনের। সরকার যায় সরকার আসে, চিকিৎসা ব্যবস্থার কোনো উন্নয়ন নেই। চিকিৎসা ব্যবস্থা যেন এক জায়গায় থেমে আছে। থামানো যায়নি বিদেশমুখী রোগীর স্রোত। বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, প্রতি বছর ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করাতে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ করে বাংলাদেশের রোগীরা। এখন বাংলাদেশের সাথে ভারতের সম্পর্কের টানাপোড়ন চলছে। ট্যুরিস্ট ভিসা একেবারে বন্ধ এবং মেডিকেল ভিসা দিচ্ছে অত্যন্ত সীমিত আকারে। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে ভিসা নিয়ে ভারতে যাচ্ছে ৬০ লক্ষ লোক। তার মধ্যে ২৫-৩০ লক্ষ লোক যায় চিকিৎসাসেবা নিতে। এ দেশ থেকে ভারতে রোগী চলে যাওয়ার কারণ হল, চিকিৎসকের মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। একজন অভিজ্ঞ ডাক্তার দৈনিক ৭০/৮০ জন পর্যন্ত রোগী দেখেন। রোগী দেখতে সময় কম দেন। কম সময় দেওয়ার কারণে মানুষের আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়। ডাক্তারের সামনে বিভিন্ন কোম্পানির মেডিকেল রিপ্রেজেনটিভ ভিড় করে ডাক্তারের কাজের ব্যঘাত সৃষ্টি করে। অনেকে এদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অখ্যাত ঔষধ লিখতে বাধ্য হন। এটাও আমাদের চিকিৎসাসেবায় একটা সমস্যা। প্যাথলজিক্যাল টেস্টগুলো ভালো নয়। একেক জায়গায় একেক রকম রিপোর্ট আসে। রোগীরা টেস্টের মান নিয়ে সন্দিহান থাকে। এখানে যথেষ্ট দায়িত্ববোধের অভাব পরিলক্ষিত হয়। টেকনেশিয়ান দিয়ে রিপোর্ট তৈরি করা হয়। চিকিৎসকদের নেই কোনো সমন্বয়। আছে রোগী দেখার প্রতিযোগিতা। জনবলের ঘাটতিতো আছেই। আছে যন্ত্রপাতির অভাব। জটিল রোগগুলোর জন্য যথেষ্ট চিকিৎসকের অভাব, যার জন্য সবাই ছুটছে ভারতে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের জুন মাসের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায়, একক দেশ হিসেবে ভারতকেই ক্রেডিট কার্ডে সবচেয়ে বেশি খরচ করে বাংলাদেশিরা। বস্তুত দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ডে মোট খরচের চারভাগের এক ভাগ হয় ভারতে। চলতি বছরে ফেব্রুয়ারিতে ভারত ভ্রমণে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ৭৩ কোটি টাকা খরচ করেছিল। মার্চে/২৪ অর্থ ব্যয়ের পরিমাণ ১০৩ কোটি টাক। এর বড় একটি খরচ হয়েছে চিকিৎসা খাতে। চিকিৎসা করতে যাওয়ার সময় মানুষ ডলার/ইউরো নিয়ে যায়। এ কারণে দেশে ডলার ও ইউরোর ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি হয়। আমাদের রিজার্ভকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে। চিকিৎসার নাম করে অনেকে প্রচুর কেনাকাটাও করে থাকে। এতে দেশের অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যয় হওয়ার আশঙ্কা দেখা যায়। বর্তমানে ভিসা জটিলতায় রোগীরা বেশ সমস্যায় আছে। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে থাকা খাওয়ার খরচ অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে সাশ্রয়ী, যার জন্য দূরারোগ্য ক্যন্সার, কিডনি, হৃদরোগ, লিভারের ক্ষতজনিত চিকিৎসা ধরাবাহিকভাবে সেখানেই হয়ে থাকে। কূটনৈতিক সমস্যার কারণে বর্তমানে রোগীরা সমস্যায় পড়ছে। চিকিৎসার জন্য বিকল্প হিসেবে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরে যাচ্ছে। সেখানে খরচ পড়ে অনেকগুণ বেশি। তাইতো ভারতেই চিকিৎসা সেবা নিতে স্বাচ্ছন্দবোধ করে।

চিকিৎসার জন্য ভারত অনেক আগে থেকেই একটি গন্তব্য। এর প্রধান কারণ হল, ঐখানে ভালো মানের উন্নত চিকিৎসা পাওয়া যায়। কিন্তু খরচ তুলনামূলক কম। এছাড়া বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোর নিত্য অনিয়মের চিত্র দেখে দেখে সবাই ক্লান্ত। এই অবস্থার দ্রুত পরিবর্তন করতে হবে। অসুস্থ অবস্থায় মানুষ থাকে সবচেয়ে বেশি অসহায়। এই সুযোগটা কেউ নিক এটা কারও কাম্য নয়। এ কারণে একটু সামর্থ্য থাকলে মানুষ চিকিৎসার উদ্দেশ্যে ভারতে পাড়ি জমায়। কারণ, তুলনামূলকভাবে উন্নত চিকিৎসা মেলে।

এখন প্রশ্ন হলো মানুষ কেন যাবে ভারতে? ভারতীয় ডাক্তারগণ অনেক অভিজ্ঞ এবং তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক দেশের ডাক্তারদের চাইতে বেশি। এর প্রধান কারণ হল, ডাক্তার হবার ডিগ্রি প্রাপ্তির পরও তারা নিয়মিত প্রচুর পড়াশোনা ও গবেষণা কাজে নিয়োজিত থাকেন। ভারতীয় ডাক্তারদের এটা একটা দারুণ ঐতিহ্য। এ কারণে দিন দিন তাদের যোগ্যতা বেড়েই চলে এবং নিত্য নতুন রোগ ও তাদের প্রতিকার সম্পর্কে তাদের যথেষ্ট ভালো ধারণা থাকে। এ ছাড়া ভারতের হাসপাতালগুলো আধুনিক ও পর্যাপ্ত পরিমাণ যন্ত্রপাতি দ্বারা সুসজ্জিত। সব চাইতে বড় যে কারণ, সেটা হলো, ছোট হোক কিংবা বড় ভারতীয় হাসপাতালের ডাক্তার এবং অন্যান্য সদস্য অত্যন্ত সততার সঙ্গে সেবা দিয়ে থাকেন।

ভারতে চিকিৎসা ব্যয় বহুল না হওয়ায় শুধু বাংলাদেশ কেন, অন্যান্য দেশও এর প্রতি দুর্বল। এর জন্য ইউরোপ আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ মানুষ ভারতে চিকিৎসা নিতে আসে। বিদেশি অতিথিদের সমাগম বৃদ্ধির কারণে ভারত সরকারও চিকিৎসার মান উন্নয়নের ব্যাপারে আপোসহীন। একই সাথে চিকিৎসা ব্যয়কেও তারা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ফল স্বরূপ কম খরচে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারত একটি আন্তর্জাতিক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

ভারত ভিসার কড়াকড়ি করাতে আমাদের সরকার নড়েচড়ে বসেছে। বিশেষ করে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে গত ১৫ ডিসেম্বর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের প্রতিনিধি, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বলা হয়, ক্যান্সার, কিডনি, ইনফার্টিলিটি ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কার্ডিয়াক রোগীদের সমস্যা হচ্ছে। সরকার তা নিয়ে গভীরভাবে ভাবছে। যন্ত্রপাতির অভাব, দক্ষতার ঘাটতিতো আছেই, তার সাথে ক্যন্সার ও ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষেত্রে রেডিওথেরাপি মেশিনের মতো সরঞ্জামের অভাব রয়েছে। কিছু আছে রোগীদের সমস্যা, যাচাই বাছাই না করে চিকিৎসার প্রতি নেতিবাচক ধারণা। তাদের মত হল, বিদেশে ভালো চিকিৎসা হয়। আমাদের জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে বিশ্বমানের চিকিৎসা হয় এবং হার্ট ফাউন্ডেশনে চিকিৎসা ভালো হয়। শুধু হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট ও আর্টিফিশিয়াল হার্ট ছাড়া কার্ডিয়াকে আমাদের চিকিৎসার সামর্থ্য ভারতের মতই। শুধু দরকার পরিবেশটা সুন্দর করা। শয্যাও বাড়াতে হবে। ক্যান্সারের চিকিৎসায় আমরা পিছিয়ে আছি। গ্লোবোক্যান ২০২০ রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতিবছর বাংলাদেশে ১ লাখ ৫৬ হাজার জনের দেহে ক্যান্সার শনাক্ত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানদ- অনুযায়ী, প্রতি ১০ লাখ মানুষের জন্য অন্তত একটি রেডিও থেরাপি মেশিন রাখার পরামর্শ দেয়। সেই হিসেবে বাংলাদেশে ৩০০টি মেশিন দরকার। কিন্তু বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল মিলিয়ে রেডিও থেরাপি মেশিন রয়েছে ৩৭টি, যার বেশির ভাগই থাকে অচল। এগুলোর জন্য বাজেট বরাদ্দ দরকার। স্বল্পমেয়াদে ৬-৯ মাসের ট্রেনিং দিতে হবে। যাতে তারা ক্যান্সারের চিকিৎসা করতে পারেন। পরবর্তীতে পোস্ট গ্রাজুয়েশন করার সময় তাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে।

বর্তমানে দেশের নামি-দামি হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ অত্যাধিক বেড়েছে। এক্ষেত্রে আমাদের হাসপাতালগুলোর পুরনো ধ্যান-ধারণা পরিবর্তন করতে হবে। ভিড় সামাল দেওয়ার জন্য সরকারি হাসপাতালগুলোতে দুই শিফট চালুর পরিকল্পনা করছে সরকার। বেসরকারি হাসপাতালের উন্নয়নে মনোযোগী হচ্ছে। যেমন ল্যাব এইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা.এ এম শামীম বলেন, ভারতে রোগী না যাওয়ায় আমাদের হাসপাতালে গত কয়েক মাসে অন্তত ১০ শতাংশ রোগী বেড়েছে। তিনি বলেন, রোগীর আস্থা বাড়াতে ৩২টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও চারটি হাসপাতালে ৮টি কাউন্সিলিং বুথ করেছে ল্যাব এইড। আস্থা অর্জনে রোগীর কাছে যওয়ার বিষয়ে পুরো জানুয়ারি মাস থেকে ডাক্তার, নার্স, পরিচর্যা কর্মী, রক্ত সংগ্রহের কর্মী এবং পরিচ্ছন্ন কর্মীসহ সাড়ে ৪ হাজার স্টাফকে প্রশিক্ষণ দেবে ল্যাব এইড। এছাড়া ল্যাব এইড ক্যান্সার হসপিটালে রোবোটিক সার্জারি ক্যাথল্যাব আপগ্রেডসহ বিভিন্ন ধরনের উন্নত প্রযুক্তি সংযোজনে বিনিয়োগ করবে।

এভায়কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ৪০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছেন তারা। ৩ লাখ বর্গফুটের ওপিডি বিল্ডিং করা হবে। এখন ওপিডিতে দুই হাজার রোগী দেখা হয়। নতুন ভবনটিতে ৪ থেকে ৫ হাজার রোগীকে সেবা দেয়া যাবে। তবে এতে সময় লাগবে আরো ২/৩ বছর। এখন ৩৬৫ বেড সার্ভিস দিচ্ছে, তখন ৬৫০ বেডের ব্যবস্থা হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, বেসরকারি হাসপাতালকে কমপক্ষে ৬ মাস মুনাফা না করে সেবার মান বৃদ্ধির জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। রোগীরা ভারতমুখী না হয়ে দেশে যেহেতু ফিরে আসছে, এখনই আস্থা ফেরানোর মোক্ষম সময়। জাতি সেটাই প্রত্যাশা করে।

লেখক: সাবেক ব্যাংকার ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

শীতে পশু-পাখিদের যত্ন
মানব পাচার রোধ করতে হবে
মজলুমের বিজয় ও জালেমের পরাজয় অবধারিত
বিনিয়োগ বাড়ানোর কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে
ছাত্র সংসদ এখন সময়ের দাবি
আরও

আরও পড়ুন

আশুলিয়ায় ছাত্র হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

আশুলিয়ায় ছাত্র হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

আটঘরিয়ায় প্রভাষকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

আটঘরিয়ায় প্রভাষকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

আরব বসন্ত থেকে বাংলাদেশ: স্বৈরাচার মুক্ত নতুন ব্যবস্থার সন্ধানে

আরব বসন্ত থেকে বাংলাদেশ: স্বৈরাচার মুক্ত নতুন ব্যবস্থার সন্ধানে

৫০০ হজ কোটা বহাল রাখতে প্রধান উপদেষ্টার সহায়তা কামনা

৫০০ হজ কোটা বহাল রাখতে প্রধান উপদেষ্টার সহায়তা কামনা

ফেব্রুয়ারিতে আয়ারল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

ফেব্রুয়ারিতে আয়ারল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

পাওনা টাকা ফেরত দিতে বিলম্ব যাওয়ায় পাওনাদার টাকা ফেরত নিতে না চাওয়া প্রসঙ্গে।

পাওনা টাকা ফেরত দিতে বিলম্ব যাওয়ায় পাওনাদার টাকা ফেরত নিতে না চাওয়া প্রসঙ্গে।

‘রাষ্ট্র সংস্কার শেষ করে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন দিতে হবে’

‘রাষ্ট্র সংস্কার শেষ করে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন দিতে হবে’

শীতে পশু-পাখিদের যত্ন

শীতে পশু-পাখিদের যত্ন

মানব পাচার রোধ করতে হবে

মানব পাচার রোধ করতে হবে

মজলুমের বিজয় ও জালেমের পরাজয় অবধারিত

মজলুমের বিজয় ও জালেমের পরাজয় অবধারিত

বিনিয়োগ বাড়ানোর কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে

বিনিয়োগ বাড়ানোর কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে

১১৬ বছর বয়সে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির মৃত্যু

১১৬ বছর বয়সে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির মৃত্যু

লাদাখে দুই প্রশাসনিক অঞ্চল তৈরী চীনের

লাদাখে দুই প্রশাসনিক অঞ্চল তৈরী চীনের

চিনির নিম্নমুখী বাজারে বিশ্বে কমেছে খাদ্যপণ্যের দাম

চিনির নিম্নমুখী বাজারে বিশ্বে কমেছে খাদ্যপণ্যের দাম

মার্কিন শপিং সেন্টারে প্রাণ গেল ৫ শতাধিক প্রাণীর

মার্কিন শপিং সেন্টারে প্রাণ গেল ৫ শতাধিক প্রাণীর

জাতীয় ঐক্য এখন আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন: মির্জা ফখরুল

জাতীয় ঐক্য এখন আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন: মির্জা ফখরুল

গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলায় দুইদিনে নিহত ১৫০

গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলায় দুইদিনে নিহত ১৫০

কালো টাকায় ভাসছে শীর্ষস্থানীয় মার্কিন ৩৬% থিংক ট্যাংক

কালো টাকায় ভাসছে শীর্ষস্থানীয় মার্কিন ৩৬% থিংক ট্যাংক

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অনেক হতাহত, ফের উত্তপ্ত মণিপুর

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অনেক হতাহত, ফের উত্তপ্ত মণিপুর

মাছের লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কার সীমায় বন্দি হচ্ছেন ভারতীয় জেলেরা

মাছের লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কার সীমায় বন্দি হচ্ছেন ভারতীয় জেলেরা