অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাকাত
২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৭ এএম | আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৭ এএম

জাকাত ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম। এটি ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলভিত্তি। জাকাত আরবি শব্দ। যার প্রধান দুটি অর্থÑ পবিত্রকরণ এবং বৃদ্ধিকরণ। জাকাত আদায় করা হলে মানুষের ধন-সম্পদ থেকে গরিবের হক আদায় হয়। ফলে তা হালাল ও পবিত্র হয়। আবার জাকাতের মাধ্যমে শ্রেণিবৈষম্য দূর হয়, সমাজে দারিদ্র্যের হার কমতে থাকে এবং স্বচ্ছল মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। সে অর্থেই জাকাত অর্থ বৃদ্ধি করা। ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায়, নিজের ও পরিবারের সারা বছরের যাবতীয় প্রয়োজন ও ঋণ নির্বাহের পর সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রোপ্য অথবা সমপরিমাণ জাকাতযোগ্য সম্পদ কারো নিকট যদি পূর্ণ এক বছর পর্যন্ত সঞ্চিত থাকে, তবে তার চল্লিশ ভাগের এক ভাগ বা শতকরা আড়াই টাকা হারে আল্লাহর নির্দেশিত পথে গরিব-মিসকিনদের মাঝে বাধ্যতামূলকভাবে ব্যয় করার বিধানকেই জাকাত বলা হয়। ইসলামী বিধানমতে, ধনী ব্যক্তিদের জাকাত আদায় করা অবশ্য কর্তব্য বা ফরজ। ইসলামে নামাজকে যেমন গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, তেমনি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে জাকাতকে। পবিত্র কোরআনের ৮২ জায়গায় নামাজের এবং ৩২ জায়গায় জাকাতের কথা বলা হয়েছে। আর ২৭ জায়গায় নামাজ ও জাকাতের কথা একত্রে বলা হয়েছে। সামর্থ্যবান ব্যক্তি জাকাত আদায় না করলে তার পরিণাম বা ফলাফল সম্পর্কেও পবিত্র কোরআনে হুঁশিয়ার করা হয়েছে।
জাকাতের উদ্দেশ্য হলো, সহায়তার মনোভাব পোষণ ও অথনৈতিক সমৃদ্ধি আনায়ন। দারিদ্র্য বিমোচন ও মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ কমিয়ে আনা। আমরা জাকাতের অন্যান্য সকল দিক আলোচনায় না এনে কেবল উল্লিখিত তিন/চারটি দিক সম্পর্কে বিশ্লেষণ করলে দেখতে পাই যে, জাকাত সামাজের জন্য খুবই কল্যাণকর একটি ব্যবস্থা। কল্যাণময় সামজের জন্য শিক্ষা একটি অপরিহার্য দিক। যে সমাজে শিক্ষিতের সংখ্যা বেশি সে সমাজের উন্নয়ন ও অগ্রগতিও তত বেশি। আমরা সকলে এও স্বীকার করবো যে, উচ্চ শিক্ষিত হতে হলে অর্থ প্রয়োজন। আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা তাদের সন্তানদের শুধু অর্থাভাবে উচ্চ শিক্ষার ব্যবস্থা করতে পারছেন না। এমতাবস্থায় যদি ধনী মানুষগুলো ইসলামী আইন অনুযায়ী তাদের অর্থের শরীয়ত নির্ধারিত অংশ জাকাত হিসেবে সমাজের এই গরীব মানুষগুলোর হাতে যথাযথভাবে আদায় করে তবে সে মানুষগুলো তাদের সন্তানগুলোকে শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে পারে। ভবিষ্যতে এ শিক্ষিত মানুষগুলো সমাজের জন্য হয় আশির্বাদ ও কল্যাণকর। কখনোই তারা সামজের জন্য বোঝা হয় না। তারা দেশ ও সমাজের উন্নয়নের জন্য এমন কিছু অবদান রাখতে পারে, যা অশিক্ষিত থাকলে কোনভাবেই তাদের দ্বারা সম্ভব হতো না। শুধু তাই নয়, শিক্ষিত হবার ফলে তাদের মধ্যে মানুষ্যত্ববোধ জন্ম নেয়ায় সে সমাজের অনেক অনাচার, অবিচার ও অপরাধ প্রবণতা থেকে মানুষকে বিরত রাখার ফলে সমাজে শান্তির বিস্তার করতে সক্ষম হয়। এভাবে জাকাত আদায়ের মাধ্যমে সমাজ কল্যাণময় হয়ে ওঠে।
মাহে রমজানের সাথে জাকাতের রয়েছে ঐতিহ্যগত সম্পর্ক। যেহেতু জাকাত চন্দ্রবর্ষ দ্বারা হিসাব করা হয় এবং আমাদের দেশে অধিকতর কল্যাণের আশায় সাধারণত রমজান মাসেই জাকাত আদায় করা হয়। সুতরাং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দারিদ্র্য বিমোচন ও সামাজিক কল্যাণ সাধনে জাকাত আদায় ও বণ্টনের জন্য সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ এবং এর যথাযথ বাস্তবায়ন অতীব প্রয়োজন। ইসলামের অন্যতম মৌলিক ভিত্তি হিসাবে কারা জাকাত আদায় করবেন, কোন কোন জিনিসের জাকাত আদায় করবেন, জাকাতের সঠিক হিসাব কীভাবে করবেন, কোন কোন খাতে কীভাবে জাকাত আদায় করবেন এবং জাকাতের হকদারগণ কীভাবে জাকাত গ্রহণ করবেন এ সম্পর্কে মৌলিক জ্ঞান অর্জন করা জাকাত দাতা ও জাকাত গৃহীতা তথা সকল মুসলিম নর-নারীর জন্যই ফরজ বা একান্ত অপরিহার্য। সাথে সাথে জাকাত আদায় না করা বা লোক দেখানো আদায় করার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কেও সবাইকে অবহিত, সচেতন ও সতর্ক করাও ইমাম, মুয়াল্লিম, মুবাল্লিগ ও উলামায়ে দ্বীনগণের পবিত্র জিম্মাদারী দায়িত্ব।
জাকাত ব্যবস্থাই হলো বিশ্বের প্রথম সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সমাজের অসহায়, দরিদ্র, নিপীড়িত ও পিছিয়ে পড়া জনগণকে অভাব ও অর্থনৈতিক দৈন্য দশা থেকে মুক্তি দিয়ে স্বচ্ছল ও স্বাবলম্বী করার জন্য ইসলামে জাকাতের বিধান করা হয়েছে। তাই জাকাত হলো গরিবের সামাজিক নিরাপত্তার মূল চাবিকাঠি ও তাদের অর্থনৈতিক রক্ষাকবচ। সামাজিক সাম্য ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সমাজের সার্বিক উন্নয়ন ও একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার একমাত্র পথই হচ্ছে জাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থা। এ পৃথিবীর সকল কিছুর মালিক মহান আল্লাহ। মানুষ তার প্রতিনিধি হিসেবে পৃথিবীর সকল ধন-সম্পদ ভোগ করে মাত্র। এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘তুমি কি জানো না, আকাশ ম-লী ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্ব ও আধিপত্য কেবল আল্লাহরই, আর আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন অভিভাবক কিংবা সাহায্যকারী নেই।’ (সূরা বাকারা, ১০৭) এই ভূম-ল সৃষ্টির পরে তিনি মানুষকে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু, সাদা কালো ইত্যাদি শ্রণিতে ভাগ করে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন, এটিও তার সৃষ্টি রহস্যের একটি। এর মাধ্যমে তিনি তার বান্দাকে পরীক্ষা করেন। কাউকে তিনি ধন-সম্পদ দিয়ে পরীক্ষা করেন আবার কাউকে দারিদ্র্য দিয়ে। ধনীদের পরীক্ষা করার জন্য জাকাত আল্লাহর একটি উপলক্ষ মাত্র। এর মাধ্যমে সম্পদশালী ব্যক্তির আত্মার যেমন পরিশুদ্ধি আসে, তেমনি তার ধন-সম্পদ পবিত্র ও হালাল হয়। আর সমাজের অসহায়, ফকির, মিসকিন, দরিদ্ররা স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ পায়।
জাকাতের মাধ্যমে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখা হয়। ইসলামে সম্পদ বণ্টনব্যবস্থায় ধনীরা তাদের সম্পদের কিছু অংশ জাকাত দিলে গরিবদের সম্পদ কিছুটা বেড়ে যায় এবং অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর হয়। জাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থা মহানবী (সা.)-এর আদর্শ মদিনা রাষ্ট্র, খোলাফায়ে রাশেদিনের শাসনামলে অর্থনৈতিক বৈষম্য ও দারিদ্র্য বিমোচন করে মুসলিম উম্মাহকে সমকালীন বিশ্বে একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত জাতিতে পরিণত করেছিল। এভাবে জাকাত ফান্ডের অর্থ দিয়ে যদি অভাবীদের একটি তালিকা তৈরি করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিশটি পরিবারকে বাছাই করে প্রত্যেক পরিবারকে ৫ হাজার টাকার মধ্যে উপার্জনযোগ্য কোনো কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয় এবং যে পরিবারের কর্তা একজন শক্তিমান পুরুষ তাকে একটি ভ্যান বা মাঝারি নৌকা কিনে দেয়া হয়, যে পরিবারের কর্তা একজন বয়োবৃদ্ধ পুরুষ তাকে একটি ছোট পান-চায়ের দোকান করে দেয়া হয়, আর যে পরিবারের প্রধান একজন বিধবা মহিলা তাকে একটা ভালো সেলাই মেশিন কিনে দেয়া হয় তাহলে এর সুষ্ঠু ও সঠিক ব্যবহার করে তারা দৈনন্দিন রোজগার করে সংসার চালাতে পারবে। এভাবে প্রতি বছর যদি বিশটি পরিবারকে স্বাবলম্বী করা যায় তাহলে মদিনায় যেমন খেলাফতে রাশেদিনের শেষ দিকে জাকাত নেয়ার মতো লোক খুঁজে পাওয়া যায়নি, তেমনি ২০ বছর পর হয়ত ঐ মহল্লায়ও জাকাত নেয়ার মতো কোনো লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। এজন্য প্রয়োজন হবে সম্মিলিত সামাজিক অঙ্গীকার। পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে, আর্থসামাজিক উন্নয়নে জাকাত এক তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। জাকাত ব্যবস্থায় সমাজের অথনৈতিক অবস্থা সুদৃঢ় হয়। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য নিরসনে এটি এক উত্তম ব্যবস্থা। সাম্য ও সমতার বিধান ছাড়া সামাজিক শান্তি ও শৃঙ্খলা সরক্ষা হয় না। দারিদ্র্য ও বেকারত্ব দূরীকরণ হলেই সমাজ স্থিতিশীল হয়। অপরাধ কমে আসে। তাই এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য যে জাকাত সমাজে অর্থনৈতি উন্নয়ন ও বৈষম্য নিরসনে এক অপরিসীম ভূমিকা পালন করে থাকে।
ইদানীং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইসলামী ব্যাংকগুলো সমাজে বিদ্যমান অসহনীয় দারিদ্র্য ও বেকারত্ব নিরসনকল্পে জাকাতের অর্থ পরিকল্পিতভাবে সংগ্রহ করে তহবিল গঠন এবং সেই তহবিল থেকেই দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কার্যপরিকল্পনা গ্রহণ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ইসলামী ব্যাংকগুলো নিজেদের তহবিলের জাকাত ছাড়াও তাদের গ্রাহকদের দেয়া জাকাত নিয়ে গড়ে তুলেছে জাকাত ফাউন্ডেশন। মূলত নগদ সাহায্য, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ এবং কর্মসংস্থান ও পুনর্বাসন এই তিনটি বৃহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই তহবিলের অর্থ ব্যবহৃত হচ্ছে। অনুরূপভাবে কোনো এলাকার বিত্তবান লোকজন যদি জাকাতের তহবিল গঠন করে গরিব মানুষের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেয়, তাহলেও গ্রামবাংলার অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহজতর হবে। নতুবা জাকাত সরকারি জাকাত ফান্ডে জমা দিতে হবে এবং সেখান থেকে জনকল্যাণের প্রয়োজনীয় কার্যকর ভূমিকা নিলে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব হবে। সরকারের বাস্তবমুখী উদ্যোগ, প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন এবং কার্যকর ভূমিকা ও সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার পাশাপাশি ১৭ কোটি জনতা অধ্যুষিত এ দেশে যারা সাহেবে নিসাব; তারা সবাই স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে নিয়মিত জাকাতের অর্থ পরিকল্পিতভাবে ব্যয়ের জন্য উদ্যোগী হলে দেশে গরিব জনগণের ভাগ্যের চাকা ঘুরবে। সরকারের রাজস্ব ফান্ডও হবে সমৃদ্ধ আর অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের পরিধি হবে আরো বিস্তৃত। এ জন্য প্রয়োজন সদিচ্ছার ও সুষ্ঠু পরিকল্পনার। তাই রাষ্ট্রের রাজস্ব আয় বাড়ানো আর জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য শিক্ষাব্যবস্থার সব স্তরে জাকাতবিষয়ক ইসলামী অর্থনীতির শিক্ষা চালু করা; সর্বস্তরের মানুষের কাছে জাকাতভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার গুরুত্ব তুলে ধরা; সব মুসলিম দেশে সরকারিভাবে জাকাত আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।
ইসলামে সম্পদ বণ্টন ব্যবস্থায় ধনীরা তাদের সম্পদের কিছু অংশ জাকাত দিলে গরিবদের সম্পদ কিছুটা বেড়ে যায় এবং অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর হয়। জাকাতভিত্তিক অর্থ ব্যবস্থা মহানবী (সা.)-এর আদর্শ মদিনা রাষ্ট্র, খোলাফায়ে রাশেদিনের শাসনামলে অর্থনৈতিক বৈষম্য ও দারিদ্র্যবিমোচন করে মুসলিম উম্মাহকে সমকালীন বিশ্বে একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত জাতিতে পরিণত করেছিল।
পরিশেষে আমরা বলতে পারি, আর্থসামাজিক উন্নয়নে জাকাত এক তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। জাকাত ব্যবস্থায় সমাজের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুদৃঢ় হয়। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য নিরসনে এটি এক উত্তম ব্যবস্থা। সাম্য ও সমতার বিধান ছাড়া সামাজিক শান্তি ও শৃঙ্খলা সুরক্ষা হয় না। দারিদ্র্য ও বেকারত্ব দূরীকরণ হলেই সমাজ স্থিতিশীল হয়। অপরাধ কমে আসে। তাই এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য, জাকাত সমাজে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বৈষম্য নিরসনে এক অপরিসীম ভূমিকা পালন করে থাকে। মোটকথা- ইসলামি সমাজ ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় জাকাত একদিকে যেমন গরিব অসহায়তা অবসানের গ্যারান্টি রাখে, তেমনি অর্থনৈতিক চাকাকে গতিশীল ও সমুন্নত রাখে। এ সব কারণে জাকাতের আর্থ-সামাজিক গুরুত্ব অপরিসীম।
লেখক: সাবেক উপ-মহাপরিচালক, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

নিউজিল্যান্ডে ৬.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল

তামিমের জটিল চিকিৎসায় দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন ডা. মনিরুজ্জামান মারুফ

জামিনে মুক্ত হলেন শমসের মুবিন চৌধুরী

মুক্তিযুদ্ধ-জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনায় এগোতে চায় সরকার: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

কানাডায় জাতীয় নির্বাচন, ভোটগ্রহণ ২৮ এপ্রিল

অসহিষ্ণু রাজনৈতিক চর্চা আমরা পুনরায় দেখতে চাই না: হাসনাত আব্দুল্লাহ

গুজব ও অপপ্রচারে বিভ্রান্ত নয়, ধৈর্য ধরে দায়িত্ব পালন করুন: সেনাপ্রধান

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি

মধ্যরাতে মহাসড়কে গাছ ফেলে বাসে ডাকাতি

কর্ণফুলীতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ অভিযানে আ.লীগ নেতা আটক

গণহত্যা, গুম, খুন যারা করেছে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া যাবে না তাদেরকে- এমরান চৌধুরী

আমাদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করে প্রশাসন সুযোগ নিচ্ছে: জয়নুল আবদিন ফারুক

সাভারে চলন্ত বাসে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে যাত্রীদের মালামাল লুট

চেক ডিজঅনার : সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ

বিগত স্বৈরতন্ত্রের সংবিধানের বদল হতেই হবে

বাংলাদেশ-চায়না চেম্বারে প্রশাসক নিয়োগ

ডিমের লোকসান ঘোচাতে স্বল্প সুদে ঋণসহ ৬ প্রস্তাব

লিপি খান ভরসার হাইকোর্টে জামিন

ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া নিলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে : সাইফুল আলম

পাঁচ দফা দাবি : নাটোরে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মকর্তাদের মানববন্ধন