মানুষ এক মানবিক বাংলাদেশের প্রত্যাশা করছে
২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৭ এএম | আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৭ এএম

মাগুরার শহরতলী নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে গত ৫ মার্চ রাতে ধর্ষণের শিকার হয় ৮ বছরের শিশু আছিয়া। এ সময় তাকে শ্বাসরোধে হত্যার চেষ্টাও করা হয়। ওই ঘটনার পর প্রথমে তাকে মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সর্বশেষ ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩ মার্চ দুপুরে সেখানে শিশুটির মৃত্যু হয়। ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ব্যক্তি হলো, শিশুটির তালই অর্থাৎ আছিয়ার বোনের শ্বশুর হিটু শেখ। জড়িত অন্য ব্যক্তিরা হলো হিটু শেখের স্ত্রী জাহেদা খাতুন, শিশুটির বোনের স্বামী অর্থাৎ তার দুলাভাই সজিব এবং সজিবের বড় ভাই রাতুল। এ চারজনের নামেই মাগুরা সদর থানায় মামলা হয়েছে এবং পুলিশ ইতোমধ্যে এজাহারভুক্ত এ চার আসামিকেই গ্রেফতার করেছে।
বাংলাদেশে ধর্ষণের ঘটনা নতুন নয়। দেশে এটি একটি ক্রমবর্ধমান সামাজিক সমস্যা হিসেবে রূপ পেয়েছে বহু আগে থেকেই। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি ১ লাখ নারীর মধ্যে প্রায় ১০ জন নারীই ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন। ২০২১ সালে গৃহীত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এই পাঁচ বছরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মোট ৩০ হাজার ২৭২টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থা (আসক) আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালে ২২ হাজার ১৩৬ জন ও ২০২০ সালে ২২ হাজার ৫১৭ জন নারী ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন! ২০১৯ সালে এক হাজার ৪১৩ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। ২০১৮ সালে এই সংখ্যা ছিলো ৭৩২ জন। আর ২০১৭ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮১৮ জন। আসকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ৫৭৪টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১৩৮ জন। এ ছাড়া ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়েছেন ৩৩ জন এবং আত্মহত্যা করেছেন ৫ জন। ২০২৪ সালে মোট ৪০১টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৩৪ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং আত্মহত্যা করেছেন ৭ জন। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১০৫ জন। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৮৫ জন। এর মধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার ৩৪ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৪ জনকে আর আত্মহত্যা করেছেন ১ জন। এসব ঘটনা এটাই প্রমাণ করে যে, বাংলাদেশে গণধর্ষণের ঘটনা নেহায়েত কম নয়। গণপরিবহনে ডাকাতি ও ধর্ষণ, পরিবহন জিম্মি করে ধর্ষণ, ঘরের মধ্যে চুরি ও ডাকাতি করার সময় ধর্ষণ, ছিনতাই করে ধর্ষণ, বিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ধর্ষণ, স্বামীকে আটকে রেখে কলেজের গেস্ট রুমে স্ত্রীকে ধর্ষণ, বিএনপিকে ভোট দেয়ার কারণে ভোটারকে আওয়ামী লীগের কর্মীদের দ্বারা ধর্ষণ ইত্যাদি ঘটনা ছিল বাংলাদেশের নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার।
দুঃখজনক ব্যাপার হলো, এসব ধর্ষণের কোনো বিচার হয়নি। এমন ঘটনা প্রকাশ পেলে ভুক্তভোগীর অনেকেই মামলা করার সাহস পান না। মামলা হলেও দোষী ব্যক্তি প্রভাবশালী হওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা যায় না। আবার আটক হলেও কিছুদিন পর আইনের ফাঁকফোকড় দিয়ে পার পেয়ে যায়। এমতাবস্থায়, সমাজে একটা মেসেজ যায় যে, এমন অপরাধ করতে কোনো ভয় নেই। এ অপরাধের ক্ষেত্রে কোনো সাজা বা শাস্তি হয় না।
বাংলাদেশে ধর্ষণসহ নারীর প্রতি সহিংসতার যত মামলা হয় তার সর্বোচ্চ চার থেকে পাঁচ শতাংশ মামলায় আসামিরা শাস্তি পেয়ে থাকে। আর শুধু ধর্ষণের হিসাব করলে এই হার আরো অনেক কম হবে। কারণ, এইসব ধর্ষণ বা সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনাগুলোর সঙ্গে ক্ষমতাশালীরা জড়িত থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুলিশ এই ক্ষমতাশালীদের গ্রেফতারও করে না। যারা রাজনৈতিকভাবে বা আর্থিকভাবে ক্ষমতাশালী তাদের কেউ কেউ গ্রেফতার হলেও জামিনে ছাড়া পেয়ে যায়। ফলে এই অপরাধীদের বিরুদ্ধে সমাজে খুব ভালো বার্তা যায় না। এই কারণে এদের থামানোও যায় না। অতীতে তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানে প্রভাবশালী ছাত্র নেতার দ্বারা প্রকাশ্যভাবে ধর্ষণের সেঞ্চুরি উদযাপন করতে দেখা গেছে। আবার সেই ছাত্রনেতাকে সরকার পুরস্কৃত করেছে। এ ঘটনা এটাই প্রমাণ করে যে, দেশে অতীতের ফ্যাসিবাদী সরকার ধর্ষককে শাস্তি দেয়ার বিপরীতে ধর্ষণে উৎসাহ যুগিয়েছে। অর্থাৎ রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সরকার এ জাতীয় ঘৃণ্য কাজকে প্রমোট করেছে! অথচ, এই অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা গেলে অবশ্যই অপরাধ কমে যেতো।
মাগুরায় আট বছরের শিশু আছিয়াকে ধর্ষণের ঘটনায় সারাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। নারী ও শিশুদের বিরুদ্ধে চলমান সহিংসতা, ধর্ষণ, নির্যাতন ও হয়রানির বিরুদ্ধে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজপথে দিনরাত প্রতিবাদ অব্যাহত রয়েছে। ক্ষোভে ফেটে পড়েছে দেশের নাগরিক সমাজ।
প্রশ্ন হলো, দেশে এই ধর্ষণের কারণ কী? দেশে কেনো এই ধর্ষণের মহোৎসব! অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে এর কারণ হিসেবে সামাজিক অবক্ষয়কে উল্লেখ করা যেতে পারে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও দেশে আজও সুশাসন, সুবিচার এবং সুনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। দেশের মানুষের মনোজগতে আজো সৃষ্টি হয়নি মানবতা। বিগত শাসকগোষ্ঠী মুখে মানবতার কথা বললেও তাদের মনের মধ্যে জমে ছিল পঙ্কিলতা। তাদের মন-মগজ ও মস্তিষ্ক ছিল ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ভরা। এই ফ্যাসিবাদী শাসন স্থায়ী করতে তারা মানবতা ও নৈতিকতাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছিল। তারা পুলিশ, র্যাব, জনপ্রশাসনসহ অন্যান্য বাহিনীর সমন্বয়ে গড়ে তুলেছিল মানববিধ্বংসী এক ভয়াবহ সিন্ডিকেট। সাংবাদিকদের তাদের দাসদাসিতে রূপান্তর করেছিল। তাদের অনুগত প্রচার মাধ্যমগুলো রাতকে দিন আর দিনকে রাত বানিয়েছিল।
যেকোনো দেশ তাদের জাতীয় আদর্শের ভিত্তিতেই গড়ে তোলে শিক্ষা কারিকুলাম। কিন্তু বাংলাদেশ দীর্ঘ এতদিনেও একটি জাতীয় আদর্শভিত্তিক শিক্ষা কারিকুলাম তৈরি করতে পারেনি! প্রতিবছর শিক্ষাকারিকুলামকে কাটাছেঁড়া করা হয়েছে। নৈতিকতার বিপরীতে এসব কারিকুলামে স্থান দেওয়া হয়েছে আগডুম বাগডুমের মতো অর্থহীন উপাদান। সৃজনশীলতার নামে শেখানো হয়েছে পৌত্তলিকতা ও অনৈতিক যৌনতা। শ্রেণিকক্ষে উন্মুক্তভাবে স্থান পেয়েছিল যৌন অর্গানসমূহের আলোচনা। লজ্জা ও সংকোচের কবর দিয়ে পাঠদান করা হতো নারীর শরীর বিষয়ক আলোচনা। ফলে কোমলমতি শিশু- কিশোররা প্রাথমিক লেভেল থেকেই হারিয়ে ফেলেছিল লজ্জা ও ভদ্রতা। বয়ফ্রেন্ড ও গার্লফ্রেন্ড কালচারে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল তারা কাঁচা বয়সেই। অবৈধ ও অসামাজিক ব্যভিচার রূপ পেয়েছিল নান্দনিকতায়! প্রেমের অন্তরালে অনৈতিক সম্পর্ক ও ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল এসব কোমলমতি শিশুরা। মাঠে-ঘাটে, স্কুল-মাদরাসায় ও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেমেয়েরা লাজ-লজ্জাহীন মেলামেশায় লিপ্ত হয়ে পড়েছিল। এসব দৃষ্টে দুর্বল করে সৃষ্ট মানুষের মনোজগতে সৃষ্টি হয়েছিল এক অনৈতিক বাসনা। আর এ অনৈতিক বাসনা জেগে ওঠা মানবীয় প্রকৃতির এক স্বাভাবিক নিয়ম। যুবক-যুবতীরা তো বটেই আধা বয়সি পুরুষ-মহিলা এমনকি বৃদ্ধ বয়সের নারী-পুরুষের ভিতরেও এক ধরনের উন্মত্ততা সৃষ্টি হয়েছিল। সামগ্রিকভাবে সমাজ ছিল ভয়ানক অস্থিরতায় পরিপূর্ণ। আর তাদের এ অস্থিরতা বৃদ্ধি পাওয়ার বড় ধরনের সহায়ক উপকরণ হলো হাতের স্মার্টফোন।
পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে পর্নোগ্রাফি চালানোর ক্ষেত্রে রেস্ট্রিকশন থাকলেও বাংলাদেশে তা ছিল না। বাংলাদেশ হলো পর্নোগ্রাফি ব্যবহারের অবাধ এক স্বাধীন দেশ। ফলে বাংলাদেশের কোমলমতি শিশুরা পর্নোগ্রাফির ভয়াল ছোবলে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। এক জরিপে দেখা যায়, ঢাকার শতকরা নব্বই ভাগ প্রাথমিকের শিশুরা পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত। যুবক-যুবতীর কথা বলাই বাহুল্য। মধ্য বয়সি বুড়ো-বুড়িরাও এর ছোবল থেকে রক্ষা পায়নি। এসব পর্নোগ্রাফিতে একটি নারীকে পুরুষের কাছে ভোগ্যপণ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। ফলে একজন নারীর ব্যাপারে একজন পুরুষের মনের মধ্যে কেবল ভোগ্যবস্তু বলেই ধারণা তৈরি হয়। ফলে সামাজিক, পারিবারিক ও রাষ্ট্রীয় তথা সার্বিক জীবনে নারীর উপর পুরুষের একটি অনৈতিক প্রভাব বিস্তার লাভ করতে থাকে।
এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে, বিগত দশকগুলোতে দেশের শিক্ষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির পুরোটা জুড়ে ছিল ভিনদেশি সংস্কৃতির রাজত্ব। বিগত দুই দশক জুড়ে সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে ধর্মহীনতাকে প্রমোট করা হয়েছে মারাত্মকভাবে। সব ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়া হলেও শুধু ইসলামকে পেশ করা হতো নেতিবাচকভাবে। আইনে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদ- থাকলেও ইন্ডিয়া আর পশ্চিমাদের ভয়ে তা বাস্তবায়ন করা ছিল দুষ্কর। শাস্তি বাস্তবায়ন করলে মৌলবাদীদের নীতি বলে জিগির তুলে দেশের সার্বিক পরিবেশকে অশান্ত করা হতো। অপরপক্ষে শাস্তি না দিলে বিচারহীনতার দোষে দোষী করে পানি ঘোলাটে করার চেষ্টা করা হতো। আর এর পিছনে যাবতীয় কলকাঠি নাড়াতো শাহবাগীরা। যা পরিচালিত হতো ভারত থেকে।
উপরের সার্বিক আলোচনা এটাই প্রমাণ করে যে, বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে অবক্ষয় ছিল বহুমাত্রিক, যার কারিগর ছিল ভারতের প্রত্যক্ষ মদদপুষ্ট সেবিকা ও ফ্যাসিবাদী রানী শেখ হাসিনা। ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে সংঘটিত আগস্ট বিপ্লবের মাধ্যমে তার বিদায় হয়েছে। দেশের হাল ধরেছেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গোটা পৃথিবী ড. ইউনূসকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু তাকে ব্যর্থ করতে একযোগে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদ ও ভারত। দেশটাকে নানাভাবে অস্থির করার নানা অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করে ড. ইউনূসকে ব্যর্থ করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে তারা। ধর্ষিতা আছিয়া তাদের এই অপচেষ্টার ফল বললে মোটেই অত্যুক্তি হবে না। দেশের শান্তিপ্রিয় মানুষেরা ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে বদ্ধপরিকর। তিনি আমাদেরকে নতুন এক মানবিক বাংলাদেশ উপহার দেবেন বলে আশা করি। যেখানে ধর্ষণের মতো অমানবিক কোনো ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না। নিষ্পাপ আছিয়াদের করুণ আর্তনাদে বাতাস আর ভারি হবে না। সুতরাং আমরা একটি নতুন মানবিক বাংলাদেশ দেখার অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি, যেখানে নতুন ফ্যাসিবাদের কোনো স্থান হবে না।
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
dr.knzaman@gmai.com
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

কচুয়ায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

নিউজিল্যান্ডে ৬.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল

তামিমের জটিল চিকিৎসায় দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন ডা. মনিরুজ্জামান মারুফ

জামিনে মুক্ত হলেন শমসের মুবিন চৌধুরী

মুক্তিযুদ্ধ-জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনায় এগোতে চায় সরকার: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

কানাডায় জাতীয় নির্বাচন, ভোটগ্রহণ ২৮ এপ্রিল

অসহিষ্ণু রাজনৈতিক চর্চা আমরা পুনরায় দেখতে চাই না: হাসনাত আব্দুল্লাহ

গুজব ও অপপ্রচারে বিভ্রান্ত নয়, ধৈর্য ধরে দায়িত্ব পালন করুন: সেনাপ্রধান

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি

মধ্যরাতে মহাসড়কে গাছ ফেলে বাসে ডাকাতি

কর্ণফুলীতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ অভিযানে আ.লীগ নেতা আটক

গণহত্যা, গুম, খুন যারা করেছে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া যাবে না তাদেরকে- এমরান চৌধুরী

আমাদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করে প্রশাসন সুযোগ নিচ্ছে: জয়নুল আবদিন ফারুক

সাভারে চলন্ত বাসে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে যাত্রীদের মালামাল লুট

চেক ডিজঅনার : সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ

বিগত স্বৈরতন্ত্রের সংবিধানের বদল হতেই হবে

বাংলাদেশ-চায়না চেম্বারে প্রশাসক নিয়োগ

ডিমের লোকসান ঘোচাতে স্বল্প সুদে ঋণসহ ৬ প্রস্তাব

লিপি খান ভরসার হাইকোর্টে জামিন

ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া নিলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে : সাইফুল আলম