আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হবে?

Daily Inqilab তৈমূর আলম খন্দকার

১৮ জুন ২০২৩, ০৯:০৫ পিএম | আপডেট: ১৯ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম

দেশবাসী এখন মাথায় নিয়ে চলছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পরিবেশ বিপর্যয়, নদীভাঙন, মানি লন্ডারিং, মুদ্রাস্ফীতি, বৈষম্য, রাবনদের ধাপ্পাবাজি, ভূমিদস্যুদের আগ্রাসন, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, ভয়ভীতি, লোডশেডিং ও বেকারত্বে। পাশাপাশি পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী ট্যানেল, প্রশস্ত মহাসড়ক প্রভৃতি। দৃশ্যমান অগ্রগতি নীতিগতভাবে অস্বীকার করা যায় না। তবে অগ্রগতির সব কিছুই ম্লান হয়ে যাচ্ছে সরকারি দলের বৈষম্যমূলক একনায়কসুলভ শাসনের কারণে।

বিরোধী দল তো বটেই সরকারি মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের নরসিংদীতে জাতীয় পার্টির সম্মেলনে বলছেন, বাংলাদেশে এখন একদলীয় শাসনব্যবস্থা চলছে, যার সদস্য পদে রয়েছে বিচার বিভাগ, দুদক, পিএসসি, প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরের দিন একই কথা ঢাকা জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনে পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন, আগের ‘বাকশালই’ বর্তমান ‘আওয়ামী লীগ প্লাস’। সরকারের শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার জোরগলায় বলেছেন, মানুষ বাজারে গিয়ে কান্নাকাটি করে। সিন্ডিকেট দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে লাগামহীন করছে এবং মন্ত্রীদেরও ব্যবসায় রয়েছে, যারা সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত। সরকারের অন্যতম শরিক দল সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন ২০১৮ নির্বাচনের পরপরই বলেছিলেন, ৯ হাজার কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার হয়েছে এবং তিনি নিজের ভোট নিজে দিতে পারেননি। অর্থাৎ বর্তমানে বাংলাদেশে চলছে ভোটারবিহীন নির্বাচন। এগুলো একদলীয় শাসনব্যবস্থারই আশীর্বাদ।

একদলীয় শাসনব্যবস্থা সেখানেই কার্যকর হয়, যেখানেই অবাধ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে। একটি দেশে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য সবার আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন, থাকতে হয় জবাবদিহি, বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতাসহ দৃঢ়তা। এর পরিবর্তে জন্ম নিয়েছে তেলবাজি, তোষামোদি, চামচাগিরি। এসবের প্রতিবাদ যা হচ্ছে তা ধোপে টিকছে না; বরং প্রতিবাদকারীর ভোগান্তি হচ্ছে নানাভাবে। চাটুকাররা তো প্রতিবাদকারীদের পেছনে লেগে থাকে অধিকতর চাটুকারী করে কর্ণধারদের মনোরঞ্জনের জন্য। দৃশত এখন মনে হচ্ছে, শুধু বেঁচে থাকার জন্য চাটুকার এখন সবাই, ক্ষেত্র বিশেষে কিছু ভিন্নতা ছাড়া। সরকারি আমলাদের মেরুদ- শক্ত থাকার কথা নয়। ফলে দিন দিন তারা চাটুকারিতাতে বাধ্য হয়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। কারণ, সিনিয়র ডিঙিয়ে প্রমোশন এবং লোভনীয় পোস্টিং সব কিছুই তাদের নির্ভর করে সরকারের মনমর্জির ওপর। অযাচিত প্রমোশন ও লোভনীয় পোস্টিংয়ের মজাই আলাদা। কিন্তু যারা সাংবিধানিক পদে অলঙ্কৃত হয়েছেন, তাদের এত পিছুটান কেন? তাদের দায়িত্ব পালনে নিরপেক্ষতার বিষয়টি কেন এত প্রশ্নবিদ্ধ?

জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও সরকারের অযাচিত প্রভাবমুক্ত একটি রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার জন্য সংবিধান কতগুলো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করেছে, যার অন্যতম নির্বাচন কমিশন, দুদক, পিএসসি, মানবাধিকার কমিশন। বিচার বিভাগ পৃথিবীব্যাপী একটি নিরপেক্ষ ও স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কার্যকর হওয়ার জন্যই জন্মলাভ করেছিল। স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কর্মকা-ে আজ প্রশ্নবিদ্ধ। দুদক দায়েরকৃত মামলা বিরোধী দলের ওপর খড়গের মতো ঝুলে আছে, অথচ সরকারি দলের লোকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলায় অনেকেই বেকুসর খালাস। এ ধরনের বৈষম্য সর্বত্রই দৃশ্যমান। এসব কারণেই জনগণ আজ সরকারের প্রতিপক্ষ এবং বিভিন্নভাবে সরকারই জনগণকে তাদের প্রতিপক্ষ বানিয়েছে। যার ফলে গাজীপুর সিটি করপোরেশন মেয়র পদে সরকারি দলের স্বনামধন্য প্রার্থীকে পরাজয় বরণ করতে হয়েছে দল থেকে দ্বিতীয়বার বহিষ্কৃত জাহাঙ্গীরের ৬৭ বছর বয়স্ক বৃদ্ধ মাতার কাছে, যিনি কোনো দিনই রাজনৈতিক অঙ্গনে ছিলেন না। প্রতিবাদের দৃঢ়তাই ছিল তার জয়ের মুখ্য হাতিয়ার। ফলে প্রচারে বিভিন্নভাবে হামলার শিকার ও শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তিনি নির্বাচিত হয়ে সরকারের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছেন। সরকারি দলের লোকেরা এখন বলছেন, জাহাঙ্গীরের মা বিএনপি ও জামায়াতের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে কি আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে জামায়াত-বিএনপি যাতে ভোট না দিতে পারে সে ফন্দিই সরকার আঁটছে? গ্রামে-গঞ্জে, বাসে-স্টিমারে, চায়ের দোকানে বা অফিস-আদালতে, পাড়ায়-মহল্লায় এখন সর্বত্রই একটি আলোচনা, তা হলো, আগামী জাতীয় নির্বাচন কেমন হবে? সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে তো!

১. অনেকের ধারণা, যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন না হয় তাহলে আগামীতে শেখ হাসিনাই সরকার গঠন করবেন। কারণ তার আমলের নির্বাচন বিশ্বব্যাপী প্রশ্নবিদ্ধ। পুলিশের সহায়তায় দিনের ভোট রাতে হয়েছে বলে রাষ্ট্রদূতরাও প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছেন। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের অনুষ্ঠিত নির্বাচনের অভিজ্ঞতা দেশবাসীর রয়েছে। সরকারের সুরের সঙ্গে যদি নির্বাচন কমিশন, পুলিশ, র‌্যাব প্রশাসন, দুদক প্রভৃতি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের সুর একই তালে বাজে তবে ইতোপূর্বে যেমন ভোটারবিহীন ভোট হয়েছে এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। নাজিমউদ্দিন নামে একজন জাতীয় সংসদ সদস্য ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি আত্মহত্যা করবেন যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসে।

২. অনেকের ধারণা, যেহেতু সরকার ও এমপি নেতৃত্বাধীন জেলায় জেলায় গড়ে উঠা সরকারের বেসরকারি বাহিনী বিভিন্নভাবে জনগণকে তাদের প্রতিপক্ষ বানিয়েছে, সেহেতু সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপির নেতৃত্বে বিরোধী দলের সমন্বয়ে সরকার গঠিত হবে। তবে প্রশ্ন থাকে, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে তো?

৩. অনেকের ধারণা, আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপে তৃতীয় শক্তি ক্ষমতায় আসবে। যদিও রাষ্ট্রদূতরা প্রায়ই বলে আসছেন, তারা রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো হস্তক্ষেপ করবেন না। দৃঢ়তার সাথে এই কথাটাও প্রকাশ্যে বলছেন, তারা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য, নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন দেখতে চান। পৃথিবী এখন কোনো রাষ্ট্রই স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। আন্তর্জাতিক পরিম-লে কোনো না কোনোভাবে প্রত্যেকেই কারো না কারো ওপর বিভিন্নভাবে নির্ভরশীল। রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনাররা যা বলেন, তা সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের অনুমোদনক্রমেই বলেন। ফলে মন্ত্রীরা গলা উঁচিয়ে যা-ই বলেন না কেন, ভেতরে ভেতরে বরফ গলা শুরু হয়েছে। এতদিন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকসহ বাকপটু মন্ত্রীরা দৃঢ়তার সাথে বলে আসছিলেন, জামায়াত-বিএনপির সাথে কোনো আলোচনা নেই। এখন সবচেয়ে সিনিয়র নেতা ও সরকারি ১৪ দলের সমন্বয়কারী আমির হোসেন আমু বলছেন, তারা জাতিসঙ্ঘের মাধ্যমে আলোচনায় বসতে রাজি আছেন।

এটি আর কিছু নয়; মার্কিন ভিসানীতির প্রতিফলন। তবে তথ্যমন্ত্রী বলছেন, এটি আমুর নিজস্ব মতামত, দলের নয়। বিএনপি সঙ্গতভাবেই বলছে, আগে পদত্যাগ, পরে আলোচনা। তবে আমি মনে করি, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি ১নং অ্যাজেন্ডাভুক্ত হওয়া জরুরি। কারণ খালেদা জিয়ার মুক্তিই হবে নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের পূর্বশর্ত। পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে তা এখনো আঁচ করা যাচ্ছে না। সম্মানজনক ও গ্রহণযোগ্য সমাধান না হলে তৃতীয়পক্ষের ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না, যেমনটি ঘটেছিল ওয়ান-ইলেভেনের সময়। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ওয়ান-ইলেভেন তাদের আন্দোলনের ফসল। শুধু নিজেদের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রাখার জন্য সরকারের সব কূটকৌশল এখন বিশ্ববাসীর কাছে ধরা খেয়েছে। ফলে সরকারের শত অর্জন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে হচ্ছে হেয়প্রতিপন্ন। সরকার জাতিকে দ্বিখ-িত করেছে। রক্তের বিনিময়ে দেশটি স্বাধীন হয়েছিল। কিন্তু সে স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে সরকার ও সরকারি ঘরানার লোকেরা। রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিবারতন্ত্রের কষাঘাতে জাতি সব সময়ই অধিকারবঞ্চিত। দৃশ্যত মনে হচ্ছে, দেশটি সামগ্রিকভাবে যেন সবার জন্য স্বাধীন হয়নি। সবাইকে নিয়ে সার্বিক ও সমভাবে বাঁচাটাই সার্থকতা, নতুবা ইতিহাসের ডাস্টবিন। জাপানিরা বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে তাদের মতবাদে একনিষ্ঠভাবে বিশ্বাসী হওয়ার কারণে। তারা বিশ্বাস করে, মানুষের সব কর্মজীবনের জন্য, জীবনের জন্য প্রয়োজন সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য।
তবে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য হতে হবে সামগ্রিক, একতরফা নয়। সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য এখন একতরফাভাবে সরকারি ঘরানায়। ফলে বর্তমানে সামগ্রিকভাবে এ জাতিকে সুখী সমৃদ্ধশালী স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জাতি বলা যাবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত সরকারি আগ্রাসন বন্ধ না করা যায়, যার জন্য প্রয়োজন একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। এ জন্য একজন যোগ্য প্রার্থী বাছাই করতে দেশবাসীকে সচেতন হতে হবে। মহান করুণাময় আল্লাহ বলেছেন: ‘আমি সে জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করি না, যারা তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য নিজেরা সচেষ্ট না থাকে।’ জনগণকেও নির্বাচনে সঠিক যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, শুধু ব্যাংকলুটেরা টাকাওয়ালাদের পিছু হাঁটলে সার্বিক সুখ-সমৃদ্ধি অর্জন হবে না।

লেখক: রাজনীতিক, কলামিস্ট ও আইনজীবী।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বই আত্মার মহৌষধ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে হবে
সারবাহী জাহাজে ৭ খুন : দ্রুত তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করতে হবে
গণতন্ত্র ও সাম্যের পথে এগিয়ে চলা বাংলাদেশ রুখে দেয়া আর সম্ভব নয়
রাষ্ট্র সংস্কারে ইসলামের অনুপম শিক্ষা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে
আরও

আরও পড়ুন

ব্রাজিলে সেতু ধস: নিহত ৪, নিখোঁজ ১০

ব্রাজিলে সেতু ধস: নিহত ৪, নিখোঁজ ১০

যুদ্ধকালীন ইউক্রেনের ডাকটিকিট, সাহসিকতার ভাষায় দেশপ্রেম ও প্রতিবাদের প্রতীক

যুদ্ধকালীন ইউক্রেনের ডাকটিকিট, সাহসিকতার ভাষায় দেশপ্রেম ও প্রতিবাদের প্রতীক

বিচ্ছেদ হতে না হতেই আবারও একসাথে তারকা জুটি বেন-লোপেজ

বিচ্ছেদ হতে না হতেই আবারও একসাথে তারকা জুটি বেন-লোপেজ

হাইতির হাসপাতালে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত তিনজন

হাইতির হাসপাতালে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত তিনজন

ছাত্রদলের কমিটি : ঢাকা কলেজের সামনে ৭টি ককটেল বিস্ফোরণ

ছাত্রদলের কমিটি : ঢাকা কলেজের সামনে ৭টি ককটেল বিস্ফোরণ

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫

গুম হন কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খালেদ হাসান

গুম হন কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খালেদ হাসান

বিদেশি ভুল তথ্য ঠেকানোর মার্কিন সংস্থার কার্যক্রম বন্ধ

বিদেশি ভুল তথ্য ঠেকানোর মার্কিন সংস্থার কার্যক্রম বন্ধ

চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডারের ঘটনায় মামলা

চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডারের ঘটনায় মামলা

গাজায় বড়দিনে শান্তির জন্য প্রার্থনা, নিহতের সংখ্যা ছাড়লো ৪৫ হাজার

গাজায় বড়দিনে শান্তির জন্য প্রার্থনা, নিহতের সংখ্যা ছাড়লো ৪৫ হাজার

স্ত্রী-সন্তানসহ শাহরিয়ার আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

স্ত্রী-সন্তানসহ শাহরিয়ার আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

মোজাম্বিকে বাংলাদেশিদের ৩শ' ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও ভাঙচুর

মোজাম্বিকে বাংলাদেশিদের ৩শ' ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও ভাঙচুর

অতিসত্বর নির্বাচন হওয়ার দরকার : আমীর খসরু

অতিসত্বর নির্বাচন হওয়ার দরকার : আমীর খসরু

দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে : মেজর হাফিজ

দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে : মেজর হাফিজ

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার

ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের

ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের

শেখ হাসিনাসহ ৬৩ জনের নামে মামলা

শেখ হাসিনাসহ ৬৩ জনের নামে মামলা

অভিযানের খবরে পালাল শ্রাবণধারা কারখানার পরিচালক-ম্যানেজার

অভিযানের খবরে পালাল শ্রাবণধারা কারখানার পরিচালক-ম্যানেজার

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নেই আশানুরূপ সাড়া

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নেই আশানুরূপ সাড়া

একতাই পারবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে

একতাই পারবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে